নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাঁচামরার ম্যাচের আগে দাসুন শানাকার মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে বাংলাদেশ টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন যা বলেছিলেন, সেটি তুমুল আলোচিত হয়েছে এই কদিনে। গতকাল শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ জেতায় আবারও সামনে এসেছে সুজনের সেই মন্তব্য। আজ মিরপুরে তিনি সাংবাদিকদের ব্যাখ্যা দিয়েছেন, কেন অমন মন্তব্য করেছিলেন।
এশিয়া কাপের শুরুতে আফগানিস্তানের কাছে হারের পর শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক শানাকা বলেছিলেন, বাংলাদেশ দলে সাকিব আল হাসান আর মোস্তাফিজুর রহমান ছাড়া বিশ্বমানের বোলার নেই। এটির জবাবে সুজন বলেছিলেন, ‘আমাদের দুই বোলার, তাই তো? আমি বলব তাদের দলে সেটাও নেই। যেখানে বাংলাদেশের দুজন আছে, এটা তো ভালো।’ এই মন্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম ট্রলিং আর সমালোচনা হয়নি গত কদিনে।
আজ সুজন ব্যাখ্যা দিলেন তাঁর সেই আলোচিত মন্তব্য নিয়ে, ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আমি একটা মন্তব্য করেছিলাম। আমি একজন বাঙালি। বাঙালিকে যদি কেউ গালি দেয়, আমিও গালি দেব। এটা সোজা কথা। আমি এমন ধরনের ছেলে। আমার শরীরে পুরো বাঙালি রক্ত চলে। আমার বাংলাদেশের জার্সি গায়ে কথা বলি। বাংলাদেশ দলকে কেউ বলে আমার কাছ থেকে পার পাবে না। আমি তাদের গালি দিইনি, মন্দ কথাও বলিনি। তাদের খুব সমীহ করে কথা বলেছি। তারা যে জায়গায় আমাদের আঘাত করতে চেয়েছে। দাসুন খুবই ভালো ছেলে। সে পরে যেসব বার্তা পাঠিয়েছে আমাকে, এখানে বলতে চাই না। বলতে চাইছি, সংবাদমাধ্যমে একটা কথা যদি টুইস্ট হয়, এর অর্থ অনেক বড়। এর জন্য আমাদের অনেক কথা শুনতে হয়।’
সুজন প্রশ্ন তুলেছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুলের যোগ্যতা নিয়ে। এশিয়া কাপের ভরাডুবির পর বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক এই অধিনায়ক বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের ব্যর্থতা তুলে ধরেছেন। ব্যর্থতার দায়ে তিনি টিম ডিরেক্টরসহ দলের সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনার কথা বলেছেন। বুলবুলের বিশ্লেষণ স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেননি সুজন। বাংলাদেশ টিম ডিরেক্টর উল্টো প্রশ্ন তুলেছেন বুলবুলের যোগ্যতা নিয়ে, ‘ওনার কী যোগ্যতা আছে আমার ব্যাপারে কথা বলার, সেটাই জানি না আসলে। তাঁর যোগ্যতা নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে। বাংলাদেশে সত্যি বলতে, আমি যখন খেলা ছাড়ি আমি ক্রিকেটের সঙ্গেই আছি। ন্যূনতম একটা বেতনে সাড়ে চার বছর বিসিবিতে কাজ করেছি। আপনাদের মাধ্যমেই সব সময় শুনি, তিনি বাংলাদেশে কাজ করতে চান। আমার তো এগুলো সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা। আমি নিজেই তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছি বাংলাদেশে কাজ করতে। তিনি কোনো দিনই আমাকে জানাননি যে কাজ করতে চান।’
সুজন আরও যোগ করেন, ‘আমাকে বলুন, তিনি কোন আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ের সঙ্গে কাজ করেছেন আসলে। তিনি আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের সঙ্গে একবারই কাজ করেছেন, যেবার আবাহনীর সঙ্গে কাজ করেছেন। এ ছাড়া চীন, ব্যাংকক, ফিলিপাইন...ওখানে অনূর্ধ্ব-১৩, অনূর্ধ্ব-১৫ ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কাজ করেছেন। ওখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কোথায় পেলেন? সুতরাং তাঁর যোগ্যতা কোথায়? আমি অনেক আন্তর্জাতিক ম্যাচ করেছি। বাংলাদেশের হেড কোচও ছিলাম। ’
এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাঁচামরার ম্যাচের আগে দাসুন শানাকার মন্তব্যের জবাব দিতে গিয়ে বাংলাদেশ টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন যা বলেছিলেন, সেটি তুমুল আলোচিত হয়েছে এই কদিনে। গতকাল শ্রীলঙ্কা এশিয়া কাপ জেতায় আবারও সামনে এসেছে সুজনের সেই মন্তব্য। আজ মিরপুরে তিনি সাংবাদিকদের ব্যাখ্যা দিয়েছেন, কেন অমন মন্তব্য করেছিলেন।
এশিয়া কাপের শুরুতে আফগানিস্তানের কাছে হারের পর শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক শানাকা বলেছিলেন, বাংলাদেশ দলে সাকিব আল হাসান আর মোস্তাফিজুর রহমান ছাড়া বিশ্বমানের বোলার নেই। এটির জবাবে সুজন বলেছিলেন, ‘আমাদের দুই বোলার, তাই তো? আমি বলব তাদের দলে সেটাও নেই। যেখানে বাংলাদেশের দুজন আছে, এটা তো ভালো।’ এই মন্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কম ট্রলিং আর সমালোচনা হয়নি গত কদিনে।
আজ সুজন ব্যাখ্যা দিলেন তাঁর সেই আলোচিত মন্তব্য নিয়ে, ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আমি একটা মন্তব্য করেছিলাম। আমি একজন বাঙালি। বাঙালিকে যদি কেউ গালি দেয়, আমিও গালি দেব। এটা সোজা কথা। আমি এমন ধরনের ছেলে। আমার শরীরে পুরো বাঙালি রক্ত চলে। আমার বাংলাদেশের জার্সি গায়ে কথা বলি। বাংলাদেশ দলকে কেউ বলে আমার কাছ থেকে পার পাবে না। আমি তাদের গালি দিইনি, মন্দ কথাও বলিনি। তাদের খুব সমীহ করে কথা বলেছি। তারা যে জায়গায় আমাদের আঘাত করতে চেয়েছে। দাসুন খুবই ভালো ছেলে। সে পরে যেসব বার্তা পাঠিয়েছে আমাকে, এখানে বলতে চাই না। বলতে চাইছি, সংবাদমাধ্যমে একটা কথা যদি টুইস্ট হয়, এর অর্থ অনেক বড়। এর জন্য আমাদের অনেক কথা শুনতে হয়।’
সুজন প্রশ্ন তুলেছেন আমিনুল ইসলাম বুলবুলের যোগ্যতা নিয়ে। এশিয়া কাপের ভরাডুবির পর বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক এই অধিনায়ক বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টের ব্যর্থতা তুলে ধরেছেন। ব্যর্থতার দায়ে তিনি টিম ডিরেক্টরসহ দলের সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনার কথা বলেছেন। বুলবুলের বিশ্লেষণ স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেননি সুজন। বাংলাদেশ টিম ডিরেক্টর উল্টো প্রশ্ন তুলেছেন বুলবুলের যোগ্যতা নিয়ে, ‘ওনার কী যোগ্যতা আছে আমার ব্যাপারে কথা বলার, সেটাই জানি না আসলে। তাঁর যোগ্যতা নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে। বাংলাদেশে সত্যি বলতে, আমি যখন খেলা ছাড়ি আমি ক্রিকেটের সঙ্গেই আছি। ন্যূনতম একটা বেতনে সাড়ে চার বছর বিসিবিতে কাজ করেছি। আপনাদের মাধ্যমেই সব সময় শুনি, তিনি বাংলাদেশে কাজ করতে চান। আমার তো এগুলো সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা। আমি নিজেই তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছি বাংলাদেশে কাজ করতে। তিনি কোনো দিনই আমাকে জানাননি যে কাজ করতে চান।’
সুজন আরও যোগ করেন, ‘আমাকে বলুন, তিনি কোন আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ের সঙ্গে কাজ করেছেন আসলে। তিনি আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের সঙ্গে একবারই কাজ করেছেন, যেবার আবাহনীর সঙ্গে কাজ করেছেন। এ ছাড়া চীন, ব্যাংকক, ফিলিপাইন...ওখানে অনূর্ধ্ব-১৩, অনূর্ধ্ব-১৫ ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কাজ করেছেন। ওখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কোথায় পেলেন? সুতরাং তাঁর যোগ্যতা কোথায়? আমি অনেক আন্তর্জাতিক ম্যাচ করেছি। বাংলাদেশের হেড কোচও ছিলাম। ’
চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। আলাদা করে মেহেদী হাসান মিরাজই কেড়ে নিয়েছেন ম্যাচের আলো। লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস নিয়ে গেছেন ৪৪৪ রানে। দল পায় ২১৭ রানের লিড। ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাটিং নামে আজ স্বাগতিকেরা। টেলএন্ডার ব্যাটারদের নিয়ে মিরা
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমিয়ে নির্ধারণ হয় ২৮ ওভারে। শেষে ওভার পুরোপুরি খেলা হয়নি আলোকস্বল্পতার কারণে। কিন্তু যত ওভার হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের জয় আটকানো গেল না। কলম্বোয় সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ডিএল মেথডে ৩৯ রানে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ যুবারা।
২ ঘণ্টা আগে২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
৩ ঘণ্টা আগে