আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তানজিদ হাসান তামিমের পথচলা খুব বেশি দিনের নয়। মাত্র ৯ মাসের ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলেছেন ১৫ ওয়ানডে ও ৫ টি-টোয়েন্টি। তবু বিশ্বমঞ্চে তানজিদ তামিম যখন প্রতিনিধিত্ব করছেন, তখন তাঁর মা-বাবার খুশি না হয়ে উপায় আছে?
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে দারুণ এক উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। প্রকাশ করছে দলে থাকা ক্রিকেটারদের ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার। এর নাম রাখা হয়েছে, ‘সবুজ ও লালের গল্প’। তারই ধারাবাহিকতায় বিসিবি আজ প্রকাশ করেছে তানজিদ তামিমের সাক্ষাৎকার। সেখানে নিজের জীবনের নানা গল্প বলেছেন তিনি। তাঁর তামিম নামকরণ কারা করেছেন, সেটাও জানিয়েছেন। তানজিদ তামিম বলেন, ‘মা-বাবা দুজনেই আমার জন্য অনেক গর্ব অনুভব করেন। আমার দাদা আর দাদি মিলে এই নামটা (তামিম) দিয়েছেন। তখন তারা এই জিনিসটা ভেবে দেননি।’
লেখাপড়ার চাপে খেলার জন্য সময় বের করা অনেক কঠিন ছিল তানজিদ তামিমের। যতটুকু সময় পেতেন, খেলা চালিয়ে যেতেন। এ সময় তাঁর মা অনেক অবদান রেখেছেন বলে উল্লেখ করেছেন তিনি (তানজিদ তামিম)। বাংলাদেশের তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘স্কুলের পর বাসায় শিক্ষক আসতেন। রাতেও আসতেন শিক্ষক। সময় পাওয়া বেশ কঠিন ছিল। মা বলতেন, স্কুল থেকে আসার পর যদি শিক্ষকদের পড়াটা শেষ করতে পারি, তাহলে খেলতে দেবেন আমাকে। মা আমাকে আরও বলতেন, যদি লেখাপড়া হয়, তাহলে আমাকে একাডেমিতে ভর্তি করাবেন। ব্যাট-বল কিনে দেবেন। লেখাপড়ায় মোটামুটি ভালোই ছিলাম। ফল ভালো করতাম। এসব শর্ত পূরণ করলে মা আমাকে খেলতে দিতেন।’
চিকিৎসক নাকি প্রকৌশলী—বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অনেক মা-বাবা সন্তানের ভবিষ্যৎ চিন্তা করেন এভাবে। তানজিদ তামিমের মা-বাবাও ব্যতিক্রম নন। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণ করে বাংলাদেশের তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘সব বাবা-মা চান যে তাঁদের ছেলে পড়াশোনা করে অনেক বড় কিছু হবে। চিকিৎসক বা প্রকৌশলী হবে। আমার বাবা-মা ছোটবেলায় এমন স্বপ্ন দেখেছিলেন। গ্রাম থেকে শহরে নিয়ে এসেছিলেন পড়াশোনা করানোর জন্য। জিলা স্কুলে পড়াশোনা করি। খেলার প্রতি অনেক ঝোঁক ছিল। যখনই ছুটি পেতাম বা পড়াশোনার ফাঁকে যে সময়টুকু পেতাম, সেটুকু খেলাধুলার পেছনে সময় দিয়েছি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তানজিদ হাসান তামিমের পথচলা খুব বেশি দিনের নয়। মাত্র ৯ মাসের ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলেছেন ১৫ ওয়ানডে ও ৫ টি-টোয়েন্টি। তবু বিশ্বমঞ্চে তানজিদ তামিম যখন প্রতিনিধিত্ব করছেন, তখন তাঁর মা-বাবার খুশি না হয়ে উপায় আছে?
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে দারুণ এক উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। প্রকাশ করছে দলে থাকা ক্রিকেটারদের ধারাবাহিক সাক্ষাৎকার। এর নাম রাখা হয়েছে, ‘সবুজ ও লালের গল্প’। তারই ধারাবাহিকতায় বিসিবি আজ প্রকাশ করেছে তানজিদ তামিমের সাক্ষাৎকার। সেখানে নিজের জীবনের নানা গল্প বলেছেন তিনি। তাঁর তামিম নামকরণ কারা করেছেন, সেটাও জানিয়েছেন। তানজিদ তামিম বলেন, ‘মা-বাবা দুজনেই আমার জন্য অনেক গর্ব অনুভব করেন। আমার দাদা আর দাদি মিলে এই নামটা (তামিম) দিয়েছেন। তখন তারা এই জিনিসটা ভেবে দেননি।’
লেখাপড়ার চাপে খেলার জন্য সময় বের করা অনেক কঠিন ছিল তানজিদ তামিমের। যতটুকু সময় পেতেন, খেলা চালিয়ে যেতেন। এ সময় তাঁর মা অনেক অবদান রেখেছেন বলে উল্লেখ করেছেন তিনি (তানজিদ তামিম)। বাংলাদেশের তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘স্কুলের পর বাসায় শিক্ষক আসতেন। রাতেও আসতেন শিক্ষক। সময় পাওয়া বেশ কঠিন ছিল। মা বলতেন, স্কুল থেকে আসার পর যদি শিক্ষকদের পড়াটা শেষ করতে পারি, তাহলে খেলতে দেবেন আমাকে। মা আমাকে আরও বলতেন, যদি লেখাপড়া হয়, তাহলে আমাকে একাডেমিতে ভর্তি করাবেন। ব্যাট-বল কিনে দেবেন। লেখাপড়ায় মোটামুটি ভালোই ছিলাম। ফল ভালো করতাম। এসব শর্ত পূরণ করলে মা আমাকে খেলতে দিতেন।’
চিকিৎসক নাকি প্রকৌশলী—বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অনেক মা-বাবা সন্তানের ভবিষ্যৎ চিন্তা করেন এভাবে। তানজিদ তামিমের মা-বাবাও ব্যতিক্রম নন। পুরোনো দিনের স্মৃতিচারণ করে বাংলাদেশের তরুণ বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘সব বাবা-মা চান যে তাঁদের ছেলে পড়াশোনা করে অনেক বড় কিছু হবে। চিকিৎসক বা প্রকৌশলী হবে। আমার বাবা-মা ছোটবেলায় এমন স্বপ্ন দেখেছিলেন। গ্রাম থেকে শহরে নিয়ে এসেছিলেন পড়াশোনা করানোর জন্য। জিলা স্কুলে পড়াশোনা করি। খেলার প্রতি অনেক ঝোঁক ছিল। যখনই ছুটি পেতাম বা পড়াশোনার ফাঁকে যে সময়টুকু পেতাম, সেটুকু খেলাধুলার পেছনে সময় দিয়েছি।’
নতুন মৌসুম সামনে রেখে ব্রাজিলিয়ান কোচ সের্গিও ফারিয়াস নিয়োগ দিয়েছিল বসুন্ধরা কিংস। আগামীকাল কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর মুখোমুখি হবে তারা। কাতারে দলের সঙ্গে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ফারিয়াসের। উল্টো ইরাকের ক্লাব দুহোকের স্পোর্টসের কোচ হয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপের স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু করেছে ফিফা। আগ্রহী ব্যক্তিরা আজ শুরু করে দিতে পারেন আবেদনপ্রক্রিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেযে দুটি ফ্র্যাঞ্চাইজি সবশেষ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল) বিতর্কিত করেছে, তার একটি চিটাগং কিংস। কিছুদিন আগে চিটাগংকে পাওনা ৪৬ কোটি টাকা চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছে বিসিবি। ফ্র্যাঞ্চাইজিটির স্বত্বাধিকারী সামির কাদের চৌধুরী মনে করেন, বিপিএলকে তাঁরা বিতর্কিত করেননি, করেছে খোদ বিসিবি!
৭ ঘণ্টা আগেফিফার সবশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বড় চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ২৪ ধাপ উন্নতি করে উঠে এসেছে ১০৪ নম্বরে। আর কোনো দলই এতটা বড় লাফ দিতে পারেনি। উন্নতির এই ধারা বজায় রাখতে চান কোচ পিটার বাটলার। বাংলাদেশকে সেরা ১০০ দলের ভেতর রাখতে কাজ চালিয়ে যাবেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে