টানা ৪ জয়ে রীতিমতো উড়ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গ্রুপ পর্বে পাপুয়া নিউগিনি ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ধুঁকলেও উইন্ডিজ একটা পর্যায়ে ঠিকই জয়ের কক্ষপথে চলে এসেছিল। সেন্ট লুসিয়ায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১০৪ রানে জিতে সুপার এইটে ওঠে উইন্ডিজ। একই মাঠে আজ সুপার এইটে এসে ক্যারিবীয়দের জয়যাত্রা থামাল ইংল্যান্ড।
একটু এদিক-সেদিক হলেই এবার ইংল্যান্ডের পথচলা থেমে যেতে পারত গ্রুপ পর্বেই। রানরেটের মারপ্যাঁচ, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্কটল্যান্ডের জয়—ইংল্যান্ডের সুপার এইটে ওঠার পথ বন্ধ করতে ঘটনা দুটি মিলেই গিয়েছিল প্রায়। শেষ পর্যন্ত সব শঙ্কা কাটিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা পেরিয়েছে গ্রুপ পর্ব। সুপার এইটে উঠেই ইংল্যান্ড সেন্ট লুসিয়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৫ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের বিশাল জয় পেয়েছে। ইংলিশদের দুর্দান্ত জয়ের নায়ক ফিল্ট সল্ট খেলেছেন ৪৭ বলে ৮৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস।
টস জিতে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক জস বাটলার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮০ রান করেছে উইন্ডিজ। রান তাড়া করতে নেমে ৪৬ বলে ৬৭ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন বাটলার ও সল্ট। বাটলারকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে জুটি ভাঙেন রস্টন চেজ। ৩ নম্বরে নেমে মঈন আলী যখন আউট হয়ে যান, তখন ইংল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ১০.১ ওভারে ২ উইকেটে ৮৪ রান। রিকয়ার্ড রেট হয়ে গেছে ৯.৮৬। এমন পরিস্থিতিতে ৪ নম্বরে নেমে মারমুখী ব্যাটিং করেন জনি বেয়ারস্টো। ১৪ ও ১৫—এ দুই ওভার মিলে ইংল্যান্ড তুলেছে ৩০ রান, যেখানে ১৪তম ওভারে আলজারি জোসেফকে একটি করে চার ও ছক্কা মারেন বেয়ারস্টো। টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা বোলার আকিল হোসেন যখন ১৭তম ওভারে আসেন, তখন তিনি (আকিল) বেয়ারস্টোর কাছে ২ চার ও ১ ছক্কা হজম করেন।
বেয়ারস্টোকে দেখে চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন সল্ট। ১৬তম ওভারে রোমারিও শেফার্ডের ওভার থেকে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩০ রান তুলে নেন সল্ট। সল্ট ৪৭ বলের ইনিংস খেলে যখন অপরাজিত থাকেন, তখন তাঁর নামের পাশে ৭ চার ও ৩ ছক্কা। বেয়ারস্টোর সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে সল্টের অবিচ্ছেদ্য জুটি ছিল ৪৪ বলে ৯৭ রানের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সল্ট বলেন, ‘জনি দারুণ খেলেছে। আমার ওপর থেকে চাপ লাঘব করেছে। হিসাব করে ঝুঁকি নিয়েছে। সতীর্থ হিসেবে এর চেয়ে বেশি খুশি হওয়া আর সম্ভব নয়।’
এবারের বিশ্বকাপে প্রথম তিন ইনিংসে সল্ট যে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন, করেছেন ৩৭, ১২ ও ১১ রান। সেখানে সুপার এইটে উঠে তিনি আগের তিন ইনিংসের যোগফলকেও ছাড়িয়ে গেছেন। উইন্ডিজের বিপক্ষে এমন দুর্দান্ত জয়ে ইংলিশদের নেট রানরেট হয়েছে + ১.৩৪৩। তাতে সেমিফাইনালে ওঠার পথে অনেকটা এগিয়ে গেল বাটলারের দল। ইংলিশদের বাকি দুই প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্র। তবে ভবিষ্যতে কী হবে, সেটা নিয়ে অত চিন্তা না করে দলের জয়ে অবদান রাখাই লক্ষ্য সল্টের। ইংল্যান্ডের এই ব্যাটার বলেন, ‘বেশি সামনে এগোতে চাই না। দলের জয়ে অবদান রাখতে চাই। মিডলে স্পিনের বিপক্ষে খেলা একটু কঠিন ছিল। তবে বেয়ারস্টো এসে কথা বলেছে এবং কথাগুলো আমার মনে ধরেছে। স্পিনারদের ওপর চড়াও হয়নি।’
টানা ৪ জয়ে রীতিমতো উড়ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। গ্রুপ পর্বে পাপুয়া নিউগিনি ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ধুঁকলেও উইন্ডিজ একটা পর্যায়ে ঠিকই জয়ের কক্ষপথে চলে এসেছিল। সেন্ট লুসিয়ায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১০৪ রানে জিতে সুপার এইটে ওঠে উইন্ডিজ। একই মাঠে আজ সুপার এইটে এসে ক্যারিবীয়দের জয়যাত্রা থামাল ইংল্যান্ড।
একটু এদিক-সেদিক হলেই এবার ইংল্যান্ডের পথচলা থেমে যেতে পারত গ্রুপ পর্বেই। রানরেটের মারপ্যাঁচ, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে স্কটল্যান্ডের জয়—ইংল্যান্ডের সুপার এইটে ওঠার পথ বন্ধ করতে ঘটনা দুটি মিলেই গিয়েছিল প্রায়। শেষ পর্যন্ত সব শঙ্কা কাটিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা পেরিয়েছে গ্রুপ পর্ব। সুপার এইটে উঠেই ইংল্যান্ড সেন্ট লুসিয়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৫ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের বিশাল জয় পেয়েছে। ইংলিশদের দুর্দান্ত জয়ের নায়ক ফিল্ট সল্ট খেলেছেন ৪৭ বলে ৮৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস।
টস জিতে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক জস বাটলার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮০ রান করেছে উইন্ডিজ। রান তাড়া করতে নেমে ৪৬ বলে ৬৭ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন বাটলার ও সল্ট। বাটলারকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে জুটি ভাঙেন রস্টন চেজ। ৩ নম্বরে নেমে মঈন আলী যখন আউট হয়ে যান, তখন ইংল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ১০.১ ওভারে ২ উইকেটে ৮৪ রান। রিকয়ার্ড রেট হয়ে গেছে ৯.৮৬। এমন পরিস্থিতিতে ৪ নম্বরে নেমে মারমুখী ব্যাটিং করেন জনি বেয়ারস্টো। ১৪ ও ১৫—এ দুই ওভার মিলে ইংল্যান্ড তুলেছে ৩০ রান, যেখানে ১৪তম ওভারে আলজারি জোসেফকে একটি করে চার ও ছক্কা মারেন বেয়ারস্টো। টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা বোলার আকিল হোসেন যখন ১৭তম ওভারে আসেন, তখন তিনি (আকিল) বেয়ারস্টোর কাছে ২ চার ও ১ ছক্কা হজম করেন।
বেয়ারস্টোকে দেখে চড়াও হয়ে খেলতে থাকেন সল্ট। ১৬তম ওভারে রোমারিও শেফার্ডের ওভার থেকে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩০ রান তুলে নেন সল্ট। সল্ট ৪৭ বলের ইনিংস খেলে যখন অপরাজিত থাকেন, তখন তাঁর নামের পাশে ৭ চার ও ৩ ছক্কা। বেয়ারস্টোর সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে সল্টের অবিচ্ছেদ্য জুটি ছিল ৪৪ বলে ৯৭ রানের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সল্ট বলেন, ‘জনি দারুণ খেলেছে। আমার ওপর থেকে চাপ লাঘব করেছে। হিসাব করে ঝুঁকি নিয়েছে। সতীর্থ হিসেবে এর চেয়ে বেশি খুশি হওয়া আর সম্ভব নয়।’
এবারের বিশ্বকাপে প্রথম তিন ইনিংসে সল্ট যে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়েছেন, করেছেন ৩৭, ১২ ও ১১ রান। সেখানে সুপার এইটে উঠে তিনি আগের তিন ইনিংসের যোগফলকেও ছাড়িয়ে গেছেন। উইন্ডিজের বিপক্ষে এমন দুর্দান্ত জয়ে ইংলিশদের নেট রানরেট হয়েছে + ১.৩৪৩। তাতে সেমিফাইনালে ওঠার পথে অনেকটা এগিয়ে গেল বাটলারের দল। ইংলিশদের বাকি দুই প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্র। তবে ভবিষ্যতে কী হবে, সেটা নিয়ে অত চিন্তা না করে দলের জয়ে অবদান রাখাই লক্ষ্য সল্টের। ইংল্যান্ডের এই ব্যাটার বলেন, ‘বেশি সামনে এগোতে চাই না। দলের জয়ে অবদান রাখতে চাই। মিডলে স্পিনের বিপক্ষে খেলা একটু কঠিন ছিল। তবে বেয়ারস্টো এসে কথা বলেছে এবং কথাগুলো আমার মনে ধরেছে। স্পিনারদের ওপর চড়াও হয়নি।’
ভারত ফাইনালে উঠেছে আগেই। টুর্নামেন্ট থেকে আগেই বিদায় নিশ্চিত হয়েছে শ্রীলঙ্কার। তাই দুই দলের গতকালের ম্যাচটি ছিল নিয়মরক্ষার। তবে কে জানত, এই ম্যাচে দেখা যাবে এমন রোমাঞ্চ! ভারতের ২০২ রানের জবাবে পাতুম নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কা তোলে ২০২ রান।
২ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত ছন্দে আছেন অভিষেক শর্মা। তাঁর দুর্বলতা খুঁজে পাওয়া বোলারদের বড্ড মুশকিলের কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। টি-টোয়েন্টিতে কীভাবে ধারাবাহিক থাকতে হয়, সেই পথই যেন বাতলে দিচ্ছেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। আজ তাঁর ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে নিয়মরক্ষার ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০২ রান করেছ
৫ ঘণ্টা আগেবিসিবি নির্বাচনকে ঘিরে কয়েক দিন ধরে ক্রিকেটাররা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একই লেখা শেয়ার করছেন, ‘বিসিবি নির্বাচন ঘিরে যা যা হচ্ছে, এসব কাম্য নয়। এটা বাংলাদেশের ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের ভবিষ্যতের ব্যাপার। আমরা চাই, বিসিবি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হোক।’ এই পোস্ট দিয়েছেন জাতীয় দলের বর্তমান ও সাবেক
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আসন্ন নির্বাচনে শুরু থেকেই প্রভাব খাটানোর অভিযোগ তুলে আসছিলেন সভাপতি পদপ্রার্থী তামিম ইকবাল। তাঁর দাবি ছিল, তাঁর পক্ষের অনেক জেলা, বিভাগ ও ক্লাব সংগঠকের কাউন্সিলরশিপ আটকে দেওয়া হয়েছে। সেই অভিযোগ নিয়ে গতকাল তিনি হাজির হয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনের শুনানিতে।
৯ ঘণ্টা আগে