Ajker Patrika

পাকিস্তানকে কাঁদিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০২১, ০০: ০৩
পাকিস্তানকে কাঁদিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

১১টা ৪৩ মিনিট, ১১ নভেম্বর
পাকিস্তানকে কাঁদিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

১৯তম ওভারে নিজের শেষ ওভারে এসেছেন শাহিন। দ্বিতীয় বলে এলবিডব্লুরর আবেদন ছিল। তবে বল বাইরে পিচ করায় বেঁচে গেলেন স্টয়নিস। পরের বলে ওয়েডের ক্যাচ ফেললেন হাসান আলী। চতুর্থ বলে স্কুপ করে এবার ছয় মেরে ম্যাচ নিজেদের দিকে নিলেন ওয়েড। পরের দুই বলে টানা দুই ছয়। পুরো টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত বোলিং করা শাহিন নিজের শেষ ওভারে দিলেন ২২ রান। ৫ উইকেট আর ১ ওভার বাকি থাকতে ম্যাচ জিতে নিল ফিঞ্চের দল। ওয়েড-স্টয়নিসের ৪১ বলে ৮১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে পাকিস্তানকে কাঁদিয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া। 

১১টা ৩২ মিনিট, ১১ নভেম্বর
১২ বলে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ২২ 

ওয়েড-স্টয়নিস ম্যাচ জমিয়ে তুলেছেন । হাসান আলীর ১৮তম ওভারে এই দুজন যোগ করলেন ১৫ রান। শেষ ২ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ২২২ রান।  

১১টা ২১ মিনিট, ১১ নভেম্বর
২৪ বলে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৫০ 

অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে নিচ্ছেন মার্কস স্টয়নিস আর ম্যাথু ওয়েড। তবে প্রয়োজনীয় রান রেট বাড়ছে। শেষ ৪ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৫০ রান। শাহিন ও ইমাদের ১টি করে ওভার বাকি আছে। 

১১টা ৫মিনিট, ১১ নভেম্বর
ম্যাক্সওয়েলকে ফিরিয়ে শাদাবের ৪ উইকেট 

নিজের শেষ ওভারে শাদাব ফেরালেন ম্যাক্সওয়েলকে। রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে হ্যারিস রউফের হাতে ক্যাচ দিলেন। নিজের ৪ ওভারে ৪ ব্যাটারকে ফিরিয়েছেন শাদাব। ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিয়ে দারুণভাবে দলকে ম্যাচে ফেরালেন এই লেগ স্পিনার। শেষ ৭ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৭৪ রান, হাতে আছে ৫ উইকেট।  

১০টা ৫৩মিনিট, ১১ নভেম্বর
শাদাব ফেরালেন ওয়ার্নারকে 

শেষ ৩ ওভারের দুই ওভারে ছয় দিয়ে আরেক ওভার চার দিয়ে শুরু করেছিলেন ওয়ার্নার। এবার শাদাব খানের প্রথম বলেই উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন তিনি। ফিফটি থেকে ১ রান দূরে থাকতে আউট হলেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার। আলট্রা এজ অবশ্য দেখাল ব্যাটেই লাগেনি বল। রিভিউ নিলে নিশ্চিত বেঁচে যেতেন ওয়ার্নার। এই একটা ভুলই ম্যাচ নির্ধারণী ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াতে পারে! ১১ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ৪ উইকেটে ৯২। 

১০টা ৪৩মিনিট, ১১ নভেম্বর
শাদাব ফেরালেন স্মিথকে 

নিজের দ্বিতীয় ওভারে শাদাব ফেরালেন স্মিথকে। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন অভিজ্ঞ এই অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। স্লগ সুইপ করতে গিয়ে বল আকাশে তুলে দিয়েছেন স্মিথ। ক্যাচ নিয়েছেন ফখর। মার্শকেও শাদাব ফিরিয়েছিলেন একইভাবে। ৯ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ৩ উইকেটে ৮৯।  

১০টা ৩১মিনিট, ১১ নভেম্বর
মার্শকে ফেরালেন সাদাব 

পাওয়ার প্লের পরের ওভারে বোলিংয়ে এসেই ওয়ার্নার-মার্শের জুটি ভাঙলেন শাদাব খান। উইকেট পেতে বোলিংয়ে দ্রুত পরিবর্তন আনছিলেন বাবর। সফলও হলেন তিনি। সপ্তম ওভারে পঞ্চম বোলার হিসেবে এসে মার্শকে ডিপ স্কয়ারে আসিফের হাতে ক্যাচ বানালেন শাদাব। ৭ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার রান ২ উইকেটে ৫৭।   

১০টা ২৬মিনিট, ১১ নভেম্বর
পাল্টা জবাব দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

ওয়ার্নার-মার্শের ব্যাটে পাল্টা জবাব দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। চালিয়ে খেলছেন দুজনই। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে নিজের প্রথম ওভারে এসেছেন হাসান আলী। ৩২ বলে পঞ্চাশ পেরোল এই জুটি। ৬ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার রান ১ উইকেটে ৫২। 

মার্শকে নিয়ে প্রাথমিক ধাক্কা সামলেছেন ওয়ার্নার

১০টা ১৭মিনিট, ১১ নভেম্বর
১৭ রানের ওভার 

নিজের দ্বিতীয় ওভারে ৭ রান দিলেন শাহিন। ওভারের তৃতীয় বলে ইনিংসের প্রথিম বাউন্ডারি মেরেছেন মার্শ। চতুর্থ ওভারে ইমাদ ওয়াসিককে প্রথম ছক্কা হাঁকালেন ওয়ার্নার। বেশ খরুচে এক ওভার করলেন ইমাদ। এই ওভারে দিলেন ১৭ রান। ৪ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৩০ রান।  

১০টা ১মিনিট, ১১ নভেম্বর
আগুন ঝড়াচ্ছেন শাহিন 

ইনিংসের তৃতীয় বলে ফিঞ্চকে ফেরালেন শাহিন আফ্রিদি। শাইনের ফুল লেংথ ডেলিভারি সামান্য সুইং করে ফিঞ্চের প্যাডে আঘাত হানে। আবেদনের সঙ্গে সঙ্গে আম্পায়ার আঙুল তুলে দিলেন। পরের বলে মার্শকে দুর্দান্ত এক ইয়র্কার দিলেন। এবার অবশ্য আম্পায়ার সাড়া দিলেন না। রিভিউ নিয়েও লাভ হলো না পাকিস্তানের। প্রথম ওভারে ১ রান দিয়ে শাহিন তুলে নিলেন ফিঞ্চকে। 

৯টা ৪৪মিনিট, ১১ নভেম্বর
ফাইনালে উঠতে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৭৭

ইনিংসের শেষ ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন স্টার্ক। দ্বিতীয় বলেই বোল্ড করলেন শোয়েব মালিককে (১)। ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে দুই ছক্কা হাকিয়ে ফিফটি তুলে নিলেন ফখর। ৩১ বলে ফিফটি করলেন এই টপ অর্ডার ব্যাটার। পাকিস্তানের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৭৬। ফাইনালে উঠতে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৭৭ রান।  

৯টা ৩৫মিনিট, ১১ নভেম্বর
ফিরলেন আসিফ, জীবন পেলেন ফখর 

প্রথম বলেই ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন আসিফ। কামিন্সকে ওভারের প্রথম বলে তুলে মারতে গিয়ে লং অনে স্মিথের হাতে ক্যাচ দিলেন। পরের বলে আবারও একই জায়গায় ক্যাচ দিলেন ফখর। এবার তালুবন্দী করতে পারলেন না স্মিথ। দারুণ এক ওভার করলেন কামিন্স। এই ওভারে দিয়েছেন ৩ রান। ১৯ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ৩ উইকেটে ১৫৮

৯টা ২৫মিনিট, ১১ নভেম্বর
ফিরলেন রিজওয়ান 

৬৭ রান করে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন রিজওয়ান। স্টার্ককে তুলে মারতে গিতে ৩০ গজ বৃত্তের মধ্যে স্মিথের হাতে ক্যাচ দিলেন। উইকেটে এসেছেন বিগ হিটার আসিফ আলী। চালিয়ে খেলছেন ফখরও। ওভারের পঞ্চম বলে আম্পায়ারের ঠিক মাথার উপর দিয়ে বাউন্ডারি হাকালেন ফখর। স্টার্কের এই ওভারে এসেছে ১৫ রান। ১৮ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ২ উইকেটে ১৫৮। 

৯টা ২৫মিনিট, ১১ নভেম্বর
২১ রানের ওভার 

ফখর-রিজওয়ানের জুটি পঞ্চাশ পেরিয়েছে। শেষ দিকে রান তোলার গতি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন এই দুজন। হ্যাজেলউডের ১৭তম ওভারে এই দুজন যোগ করলেন ২১  রান। ১৭ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ১ উইকেটে ১৪৩।  

৯টা ৮মিনিট, ১১ নভেম্বর
রিজওয়ানের ফিফটি 

ক্যারিয়ারে ১১তম ফিফটি পেলেন রিজওয়ান। ৫১ বলে ফিফটি ছুঁলেন তিনি। ১০০ পেরোল পাকিস্তান। ১৪ ওভার শেষে বাবরের দলের রান ১ উইকেটে ১০৬। 

৯টা ৪ মিনিট, ১১ নভেম্বর
পাকিস্তান ৯২/১; ওভার: ১৩

প্রথম ও এখন পর্যন্ত একমাত্র ব্যাটার হিসেবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এক বর্ষপঞ্জিকায় ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করছেন রিজওয়ান। স্টার্কের বাউন্সারে এবার ব্যাটে বলে সংযোগ ঘটাতে পারলেন না। বল সরাসরি আঘাত হানল হেলমেটের গ্রিলে। কিছুটা সময় নিয়ে আবারও ব্যাটিং শুরু করলেন পাকিস্তান ওপেনার। ১৩ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ১ উইকেটে ৯২। 

৮টা ৫৬ মিনিট, ১১ নভেম্বর
জাম্পার খরুচে ওভার 

খরুচে এক ওভার করলেন জাম্পা ১২তম ওভারে দিলেন ১৪ রান। স্লগ সুইপে রিজওয়ান একটি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। ১২ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ৮৯। ৩৫ বলে ৪০ রান নিয়ে উইকেটে আছেন রিজওয়ান। ১২ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ১ উইকেটে ৮৯।  

৮টা ৪৭ মিনিট, ১১ নভেম্বর
জাম্পা ফেরালেন বাবরকে 

অস্ট্রেলিয়াকে ব্রেক থ্রু এনে দিলেন জাম্পা। বাবর- রিজওয়ানের ৭১ রানের জুটি ভাঙল অস্ট্রেলিয়ান লেগ স্পিনার। ওভারের শেষ বলে লং অনে দাঁড়িয়ে বাবরের ক্যাচ নিলেন ওয়ার্নার। ৩৪ বলে ৩৯ রান করে ফিরলেন পাকিস্তান অধিনায়ক। ১০ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ১ উইকেটে ৭১।   

৮টা ৩৮ মিনিট, ১১ নভেম্বর
পাকিস্তান ৬২/০; ওভার: ৮ 

উদ্বোধনী জুটিতে ফিফটি পেরোল বাবর- রিজওয়ান। প্রথম ৮ ওভারে ৬ বোলার ব্যবহার করলেন অ্যারন ফিঞ্চ। এই জুটি ভাঙতে মরিয়া অস্ট্রেলিয়া। এরমধ্যে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে কম ইনিংসে (৬২) আড়াই হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করলেন বাবর। আড়াই হাজার রান করতে বিরাট কোহলি সময় নিয়েছেন ৬৮ এখানেও কোহলিকে টপকে গেলেন পাকিস্তান অধিনায়ক। ৮ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান বিনা উইকেটে ৬২। 

৮টা ৩০ মিনিট, ১১ নভেম্বর
উদ্বোধনী জুটিতে ফিফটি পাকিস্তানের 

পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসেছেন প্যাট কামিন্স। ওভারের শেষ বলে ফাইন লেগে ক্যাচ দিয়েছিলেন রিজওয়ান। নিচু হতে আসা বল তালুবন্দী করতে পারলেন না অ্যাডাম জাম্পা। প্রথম ৬ ওভারে পাকিস্তানের রান বিনা উইকেটে ৪৭।

উদ্বোধনী জুটিতে ৭১ রান তুলেছেন বাবর-রিজওয়ান

৮টা ২৩ মিনিট, ১১ নভেম্বর
পাকিস্তান ৩৮/০; ওভার: ৫ 

ইনিংসের প্রথম ছক্কা  হাঁকালেন রিজওয়ান। হ্যাজেলউডের একটু খাটো লেংথের বল পুল করে সীমানার ওপারে ফেললেন তিনি। এই ওভারে এসেছে ৯ রান। ৫ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান বিনা উইকেটে ৩৮। 

৮টা ১৬ মিনিট, ১১ নভেম্বর
ক্যাচ মিসের পর চার 

তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন ম্যাক্সওয়েল। ওভারের তৃতীয় বলে উইকেট থেকে বেরিয়ে এসে তুলে মারলেন রিজওয়ান। মিড অফ থেকে ডেভিড ওয়ার্নার  দৌড়ে এসে বল তালুবন্দী করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও ধরতে পারলেন না। হাতে লেগে চার হয়ে গেল। ওভারের শেষ বলে এবার সুইপ করে বাউন্ডারি মারলেন বাবর।এই ওভারে পাকিস্তান তুলেছে ১০ রান। 

গ্যালারিতে পাকিস্তানি সমর্থক

৮টা ৯ মিনিট, ১১ নভেম্বর
দুই ওভারে দুই বাউন্ডারি 

পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে অস্ট্রেলিয়া। এক স্লিপ নিয়ে প্রথম ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন মিচেল স্টার্ক। তৃতীয় বলে দারুণ এক কাভার ড্রাইভ করেছিলেন বাবর আজম। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ছিলেন বলের লাইনে। কোনো রানই পেলেন না পাকিস্তান অধিনায়ক। পরের বলটি ছিল ঘণ্টায় ১৪৭ কিমি গতির। লেগ স্টাম্পে পিচ করা বলটি দারুণ একও ফ্লিক করে চার মারলেন বাবর। দ্বিতীয় ওভারে আরেক প্রান্ত থেকে এসেছেন জশ হ্যাজেলউড।  ওভারের দ্বিতীয় বলটি ছিল ফুলার লেংথের। দৃষ্টিনন্দন এক কাভার ড্রাইভে সীমানা ছাড়া করলেন বাবর। প্রথম দুই ওভারে বাবরের দুই চারে পাকিস্তানের রান বিনা উইকেটে ১১। 

৭টা ৫৫ মিনিট, ১১ নভেম্বর
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে অস্ট্রেলিয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে দুবাইয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অপরিবর্তিত একাদশ নিয়েই মাঠে নামছে দুই দল। আর বাবর আজমের দলের জন্য সুসংবাদ, অসুস্থতার কারণে দলের সঙ্গে গতকাল অনুশীলন না করলে আজ খেলছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও শোয়েব মালিক।

২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে প্রথমবার ফাইনালে উঠেছিল অস্ট্রেলিয়া। ফাইনালে সেবার ইংল্যান্ডের কাছে শিরোপা হাতছাড়া হয়েছিল তাদের। ১১ বছর পর আবারও ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে এই দুই দল। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত