ক্রীড়া ডেস্ক
টিভি পর্দায় খেলা দেখার মজা আসলে চায়ের দোকানে বসে। একেকজনের মন্তব্য শুনে স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখার অনুভূতিই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। আজ যেমন হলো—শুকনো পাতার মতন কিছুক্ষণ পরপর বাংলাদেশের উইকেট ঝরে পড়ে, আর একেকজন ফেটে পড়েন রাগে-ক্ষোভে।
একজন তো রেগেমেগে বেরিয়ে যেতে যেতেই বলল ফেলল, ‘হারুক বাংলাদেশ!’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘কী জন্য টেস্ট খেলে বাংলাদেশ!’ একের পর এক এমন হারের দৃশ্য দেখে আসলেই প্রশ্ন জাগে, কী কারণে টেস্ট খেলেন নাজমুল হোসেন শান্তরা? টেস্ট যে পাঁচ দিনের খেলা—সেই মেজাজ তাঁরা দেখাতে পারেন কই! দুই ইনিংস মিলিয়েও খেলতে পারে না ৯০ ওভার। আজ তো চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই হেরে আরেকটি লজ্জায় ডুবল বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকাকে উপহার দিল তাদের টেস্ট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জয়। আর বাংলাদেশ হারল তাদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে।
বাংলাদেশ হেরেছে ইনিংস ও ২৭৩ রানে। প্রথম ইনিংসে ১৫৯ রানে অলআউট হয়ে ফলোঅনে পড়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে আরও বাজে অবস্থা। গুটিয়ে গেছে ১৪৩ রানে। প্রোটিয়াদের আগের সবচেয়ে বড় জয়টি ছিল ইনিংস ও ২৫৪ রানে, ২০১৭ সালে। ব্লুমফন্টেইনে তাদের সে জয়টিও ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে।
মিরপুরের পর চট্টগ্রাম টেস্টে শান্তদের এমন বাজে হার দেখে এখন শুধু কিশোর কুমারের একটি গানই মনে পড়ছে, ‘কী আশায় বাঁধি খেলাঘর বেদনার বালুচরে।’ সেটিকে একটু প্যারোডি করেই গাইতে ইচ্ছে হচ্ছে, ‘কী আশায় টেস্ট খেলে বাংলাদেশ...।’ পরেরটুকু না হয় আপনারাই বানিয়ে নেবেন।
হারের পর বাংলাদেশ প্রতিবার বলে সামনে উন্নতির কথা। আজও যেমন বললেন শান্ত, ‘আমাদের আরও অনেক কিছু উন্নতি করতে হবে। মাত্র কয়েক ঘণ্টা ভালো বোলিং করেছি। তবে সব বিষয়ে উন্নতি করতে হবে। এটা শুধু মানসিকতার ব্যাপার নয়। মানসিকতা, দক্ষতা দুই দিকেই উন্নতি করতে হবে।’ মুখস্থ সেই কথা থেকে বেরিয়ে সত্যিকারের উন্নতি কবে করবে বাংলাদেশ? আদৌ কি করতে পারবে? পিছিয়ে পিছিয়ে যেতে কোন দেয়ালে পিঠ ঠেকাবেন শান্তরা?
হয়তো খুব ঠেকে গেলে বিদ্যুৎ চমকের মতন একটি জয়ে একটু আশার বাতি জ্বালাবে বাংলাদেশ। এরপর আবারও সেই পুরোনো রোগে কাতরাবেন—টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার ২৪ বছর ধরে তো এমনই দেখা যাচ্ছে।
টিভি পর্দায় খেলা দেখার মজা আসলে চায়ের দোকানে বসে। একেকজনের মন্তব্য শুনে স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখার অনুভূতিই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। আজ যেমন হলো—শুকনো পাতার মতন কিছুক্ষণ পরপর বাংলাদেশের উইকেট ঝরে পড়ে, আর একেকজন ফেটে পড়েন রাগে-ক্ষোভে।
একজন তো রেগেমেগে বেরিয়ে যেতে যেতেই বলল ফেলল, ‘হারুক বাংলাদেশ!’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘কী জন্য টেস্ট খেলে বাংলাদেশ!’ একের পর এক এমন হারের দৃশ্য দেখে আসলেই প্রশ্ন জাগে, কী কারণে টেস্ট খেলেন নাজমুল হোসেন শান্তরা? টেস্ট যে পাঁচ দিনের খেলা—সেই মেজাজ তাঁরা দেখাতে পারেন কই! দুই ইনিংস মিলিয়েও খেলতে পারে না ৯০ ওভার। আজ তো চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই হেরে আরেকটি লজ্জায় ডুবল বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকাকে উপহার দিল তাদের টেস্ট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জয়। আর বাংলাদেশ হারল তাদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবধানে।
বাংলাদেশ হেরেছে ইনিংস ও ২৭৩ রানে। প্রথম ইনিংসে ১৫৯ রানে অলআউট হয়ে ফলোঅনে পড়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে আরও বাজে অবস্থা। গুটিয়ে গেছে ১৪৩ রানে। প্রোটিয়াদের আগের সবচেয়ে বড় জয়টি ছিল ইনিংস ও ২৫৪ রানে, ২০১৭ সালে। ব্লুমফন্টেইনে তাদের সে জয়টিও ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে।
মিরপুরের পর চট্টগ্রাম টেস্টে শান্তদের এমন বাজে হার দেখে এখন শুধু কিশোর কুমারের একটি গানই মনে পড়ছে, ‘কী আশায় বাঁধি খেলাঘর বেদনার বালুচরে।’ সেটিকে একটু প্যারোডি করেই গাইতে ইচ্ছে হচ্ছে, ‘কী আশায় টেস্ট খেলে বাংলাদেশ...।’ পরেরটুকু না হয় আপনারাই বানিয়ে নেবেন।
হারের পর বাংলাদেশ প্রতিবার বলে সামনে উন্নতির কথা। আজও যেমন বললেন শান্ত, ‘আমাদের আরও অনেক কিছু উন্নতি করতে হবে। মাত্র কয়েক ঘণ্টা ভালো বোলিং করেছি। তবে সব বিষয়ে উন্নতি করতে হবে। এটা শুধু মানসিকতার ব্যাপার নয়। মানসিকতা, দক্ষতা দুই দিকেই উন্নতি করতে হবে।’ মুখস্থ সেই কথা থেকে বেরিয়ে সত্যিকারের উন্নতি কবে করবে বাংলাদেশ? আদৌ কি করতে পারবে? পিছিয়ে পিছিয়ে যেতে কোন দেয়ালে পিঠ ঠেকাবেন শান্তরা?
হয়তো খুব ঠেকে গেলে বিদ্যুৎ চমকের মতন একটি জয়ে একটু আশার বাতি জ্বালাবে বাংলাদেশ। এরপর আবারও সেই পুরোনো রোগে কাতরাবেন—টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার ২৪ বছর ধরে তো এমনই দেখা যাচ্ছে।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে