নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৩৫তম জন্মদিন কাল তামিম ইকবালের একটু অন্য রকম গেল। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে প্রাইম ব্যাংকের হয়ে ৬৭ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনা করলে জন্মদিন রঙিন করে রাখতে ভালো উপাদানই পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে এদিন যে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ, তাতে তামিমের জন্মদিনটা খুব ভালো কাটার কথা নয়।
বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতিতে একটা দৃশ্য প্রায় দেখা যায়। যে খেলোয়াড় জাতীয় দলের বাইরে থাকেন বা নানা কারণে বাইরে চলে যান—সমর্থকদের কাছে তাঁর একটা ‘হিরো’র ভাবমূর্তি দাঁড়িয়ে যায়। তাঁর অনুপস্থিতি তখন প্রবল অনুভব হয় সমর্থকদের মনে। যেন তিনি থাকলেই দলের অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। গত জুলাই থেকে নানা ঘটনাপ্রবাহে জাতীয় দলের বাইরে থাকা তামিমেরও এমন একটা ‘হিরো’র ইমেজ দাঁড়িয়েছে। যেটি তিনি তাঁর ক্যারিয়ারে খুব কমই পেয়েছেন। তাঁর চাচা আকরাম খান যখন বিসিবির প্রধান নির্বাচক ছিলেন, তখন তাঁকে নানা নেতিবাচক কথা শুনতে হয়েছে। ২০১৫ বিশ্বকাপের সময় তাঁকে নিয়ে যে বিষাক্ত সমালোচনা হয়েছে, তখন ক্যারিয়ারের শেষই প্রায় দেখে ফেলেছিলেন তামিম। নানা বাঁক পেরিয়ে নিজেকে তিনি দেশের সেরা ওপেনার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশের খেলার কথা ছিল ২০২৩ বিশ্বকাপ। কিন্তু গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর—যে ঘটনা ঘটে গেছে, তাতে তাঁর প্রতি বাংলাদেশের বড় একটা ক্রিকেট সমর্থকগোষ্ঠীর বিশেষ সহানুভূতি তৈরি হয়েছে।
সবশেষ বিপিএলে তামিমের প্রতি সেই সহানুভূতি, সমর্থনের বড় ঢেউ দেখা গেল। যদি টুর্নামেন্টে একটা সমর্থক-জরিপ চালানো হতো, নিশ্চিত তামিমের ফরচুন বরিশালের সমর্থকই বেশি দেখা যেত। তামিমের দলে ছিলেন মাহমুদউল্লাহর মতো পোড় খাওয়া ক্রিকেটার। যিনি বন্ধুর পথে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। সেই তামিম ইকবালের ‘নেতৃত্বে’ গত দুই দিনে এমন এক ঘটনা ঘটেছে, যেটিতে দেশের বেশির ভাগ ক্রিকেটপ্রেমী বিরক্ত, হতাশ, ক্ষুব্ধ। সামাজিক মাধ্যম ছেয়ে গেছে তামিমসহ তারকা ক্রিকেটারদের নিয়ে নেতিবাচক সব পোস্টে। গত কিছুদিনে তামিমের যে ‘হিরো ইমেজ’ তৈরি হয়েছিল, সেটিও নিদারুণ ধাক্কা খেয়েছে। ‘টাকার জন্য ক্রিকেটাররা কত নিচে নামতে পারেন, টাকার জন্য তাঁরা কত সস্তা হতে পারেন’—এ ধরনের মন্তব্য ওয়ালে ওয়ালে ঘুরছে। প্রশ্ন উঠছে সংবাদ সম্প্রচার ও পণ্যের বিপণন নীতি নিয়েও।
দুই দিন আগে একটি বেসরকারি চ্যানেল ও একটি ওয়েবসাইটের ফেসবুক পেজে একেবারে খবরের আদলে তামিম আর মেহেদী হাসান মিরাজের একটি ফোন কল রেকর্ড ‘ফাঁস’ হয়। এটি যে কোনো খবর নয়, সেদিনই নেটিজেনরা আঁচ করতে পারেন। সমর্থকদের সরল বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচারণায় নিজেদের নিকৃষ্ট ব্যবহারের উদাহরণ আগেও দেখা গেছে। সাকিব আল হাসান যেমন—২০২৩ এশিয়া কাপের দল ঘোষণার রাতে নিজের পেজে স্ট্যাটাস দিলেন, ‘আমি আর খেলব না, খেলবে কে জানাচ্ছি।’ পরে জানা গেল এটা একটা মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনী প্রচারণার অংশ।
ক্রিকেটের প্রতি দেশের মানুষের আবেগ কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচারণা দোষের কিছু নয়। উপমহাদেশে এটি হরহামেশাই ব্যবহার হয়। কিন্তু এটি শিল্পিত রূপে ব্যবহার হলে প্রশ্ন তোলার অবকাশ কমই থাকে। বাংলাদেশে বোধ হয় আবেগকে পুঁজি করে বিজ্ঞাপন তৈরির সবচেয়ে কদর্য রূপটাই বেশি দেখা যায়। তামিম-মিরাজের ঘটনাটা এর সবশেষ উদাহরণ। সেই ফোন কল রেকর্ডে মিরাজের উদ্দেশে তামিমকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘যদি অধিনায়ক থাকতাম (জাতীয় দলে) তাহলে তো তোরা এটা করতে পারতি না। এখন আমার দাম নাই, তাই তোরা এসব করছ। অসুবিধা নাই মিরাজ, সময় আমারও তো আসবে। একটা কথা শোন, পৃথিবীটা গোল। তুই ওই সাইডে, আমি এই সাইডে। কালকে আমি ওই সাইডে বসব তুই এই সাইডে আসবি। বিষয়টা ভুলে যাইস না, তোর বড় ভাইকেও বলে দিস।...সময় আমারও তো আসবে। এখন তো ন্যাশনাল টিমে খেলি না, তাতে অনেকের ভাব বেড়ে গেছে।’
গতকাল সন্ধ্যায় নিজেরাই একটি ফেসবুক লাইভে এসে তাঁরা বোঝালেন, তামিম-মিরাজের এই সংলাপ ছিল পুরোই সাজানো। এটি একটি মোবাইল ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনী প্রচারণার অংশ। এতে শুধু সমালোচনার ঢেউ ওঠেনি, দর্শক-সমর্থকেরা এতে ভীষণ প্রতারিত বোধও করেছেন।
যতই বিজ্ঞাপনী প্রচারণার অংশ হোক, দুজন তারকা ক্রিকেটারের এই কথোপকথন শুধুই আপত্তিকর নয়, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গঠনতন্ত্র ও আচরণবিধি ভঙ্গের শামিল। তামিম কেন্দ্রীয় চুক্তিতে না থাকতে পারেন, কিন্তু তিনি তো বিসিবির বিভিন্ন ঘরোয়া টুর্নামেন্ট খেলছেন। এই বিজ্ঞাপনে তামিমের সঙ্গী মিরাজ বিসিবির চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়। ক্রিকেট বোর্ডের দুর্বল প্লেয়ার ম্যানেজমেন্টও এখানে সামনে আসছে। আচরণবিধির ক্ষেত্রে তারকা ক্রিকেটারদের প্রতি তাদের নমনীয় আচরণের কারণে খেলোয়াড়েরা আরও সুযোগ পাচ্ছেন প্রশ্নবিদ্ধ সব কর্মকাণ্ড ঘটাতে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে যে উন্মাদনা আর ক্রিকেটারদের যে জনপ্রিয়তা, তার বিপরীতে তাঁদের সাফল্যের প্রসঙ্গও এখন সামনে আসছে। প্রথম ১০টি টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোর মধ্যে ৮টিরই কোনো না কোনো আইসিসির টুর্নামেন্ট জেতার রেকর্ড আছে। শুধু বাংলাদেশ আর জিম্বাবুয়ের শোকেস গড়ের মাঠ! গত দুই দশকে জিম্বাবুয়ের যে ভঙ্গুর ক্রিকেট প্রশাসন, তাতে তাদের বড় কিছু জেতা কঠিনও। কিন্তু বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আর্থিক কাঠামো অনেক শক্তিশালী। ক্রিকেট অবকাঠামোও শক্তিশালী হয়েছে আগের চেয়ে অনেক। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের বেতন, বোনাস, ম্যাচ ফি, সুযোগ-সুবিধা হয়েছে আকর্ষণীয়। নিজেদের তারকাখ্যাতি পুঁজি করে ক্রিকেটাররাও যে যাঁর মতো বিত্তবান হয়েছেন, ব্যবসা করছেন। রাজনীতিতে পর্যন্ত নাম লেখাচ্ছেন। কিন্তু ক্রিকেটে বাংলাদেশের বড় সাফল্য কোথায়?
বাংলাদেশ পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ সাফল্য ২০১৯ বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়। যেখানে প্রতিপক্ষ ছিল তুলনামূলক দুর্বল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আয়ারল্যান্ড। যে দল এখনো একটা এশিয়া কাপ জিততে পারেনি, (ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপের সেমিফাইনালেও উঠতে পারেনি কখনো—তাদের নিয়ে যে উন্মাদনা, আগ্রহ, তাতে বাংলাদেশ দলকে পৃথিবীর সবচেয়ে ‘হাইলি রেটেড ক্রিকেট টিম’ বললে অত্যুক্তি হবে না। সেই দলের তারকা ক্রিকেটাররা যখন মানুষের আবেগ-বিশ্বাসকে পুঁজি করে খুব সস্তা বিজ্ঞাপনী প্রচারণায় অংশ নেয়, মানুষ তাতে হতাশ, ক্ষুব্ধ আর বিরক্ত না হয়ে কি পারে? আর তামিমদের এই কাণ্ডে বিসিবি যেন শুধুই দর্শক!

৩৫তম জন্মদিন কাল তামিম ইকবালের একটু অন্য রকম গেল। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে প্রাইম ব্যাংকের হয়ে ৬৭ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনা করলে জন্মদিন রঙিন করে রাখতে ভালো উপাদানই পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে এদিন যে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ, তাতে তামিমের জন্মদিনটা খুব ভালো কাটার কথা নয়।
বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতিতে একটা দৃশ্য প্রায় দেখা যায়। যে খেলোয়াড় জাতীয় দলের বাইরে থাকেন বা নানা কারণে বাইরে চলে যান—সমর্থকদের কাছে তাঁর একটা ‘হিরো’র ভাবমূর্তি দাঁড়িয়ে যায়। তাঁর অনুপস্থিতি তখন প্রবল অনুভব হয় সমর্থকদের মনে। যেন তিনি থাকলেই দলের অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত। গত জুলাই থেকে নানা ঘটনাপ্রবাহে জাতীয় দলের বাইরে থাকা তামিমেরও এমন একটা ‘হিরো’র ইমেজ দাঁড়িয়েছে। যেটি তিনি তাঁর ক্যারিয়ারে খুব কমই পেয়েছেন। তাঁর চাচা আকরাম খান যখন বিসিবির প্রধান নির্বাচক ছিলেন, তখন তাঁকে নানা নেতিবাচক কথা শুনতে হয়েছে। ২০১৫ বিশ্বকাপের সময় তাঁকে নিয়ে যে বিষাক্ত সমালোচনা হয়েছে, তখন ক্যারিয়ারের শেষই প্রায় দেখে ফেলেছিলেন তামিম। নানা বাঁক পেরিয়ে নিজেকে তিনি দেশের সেরা ওপেনার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশের খেলার কথা ছিল ২০২৩ বিশ্বকাপ। কিন্তু গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর—যে ঘটনা ঘটে গেছে, তাতে তাঁর প্রতি বাংলাদেশের বড় একটা ক্রিকেট সমর্থকগোষ্ঠীর বিশেষ সহানুভূতি তৈরি হয়েছে।
সবশেষ বিপিএলে তামিমের প্রতি সেই সহানুভূতি, সমর্থনের বড় ঢেউ দেখা গেল। যদি টুর্নামেন্টে একটা সমর্থক-জরিপ চালানো হতো, নিশ্চিত তামিমের ফরচুন বরিশালের সমর্থকই বেশি দেখা যেত। তামিমের দলে ছিলেন মাহমুদউল্লাহর মতো পোড় খাওয়া ক্রিকেটার। যিনি বন্ধুর পথে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। সেই তামিম ইকবালের ‘নেতৃত্বে’ গত দুই দিনে এমন এক ঘটনা ঘটেছে, যেটিতে দেশের বেশির ভাগ ক্রিকেটপ্রেমী বিরক্ত, হতাশ, ক্ষুব্ধ। সামাজিক মাধ্যম ছেয়ে গেছে তামিমসহ তারকা ক্রিকেটারদের নিয়ে নেতিবাচক সব পোস্টে। গত কিছুদিনে তামিমের যে ‘হিরো ইমেজ’ তৈরি হয়েছিল, সেটিও নিদারুণ ধাক্কা খেয়েছে। ‘টাকার জন্য ক্রিকেটাররা কত নিচে নামতে পারেন, টাকার জন্য তাঁরা কত সস্তা হতে পারেন’—এ ধরনের মন্তব্য ওয়ালে ওয়ালে ঘুরছে। প্রশ্ন উঠছে সংবাদ সম্প্রচার ও পণ্যের বিপণন নীতি নিয়েও।
দুই দিন আগে একটি বেসরকারি চ্যানেল ও একটি ওয়েবসাইটের ফেসবুক পেজে একেবারে খবরের আদলে তামিম আর মেহেদী হাসান মিরাজের একটি ফোন কল রেকর্ড ‘ফাঁস’ হয়। এটি যে কোনো খবর নয়, সেদিনই নেটিজেনরা আঁচ করতে পারেন। সমর্থকদের সরল বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচারণায় নিজেদের নিকৃষ্ট ব্যবহারের উদাহরণ আগেও দেখা গেছে। সাকিব আল হাসান যেমন—২০২৩ এশিয়া কাপের দল ঘোষণার রাতে নিজের পেজে স্ট্যাটাস দিলেন, ‘আমি আর খেলব না, খেলবে কে জানাচ্ছি।’ পরে জানা গেল এটা একটা মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনী প্রচারণার অংশ।
ক্রিকেটের প্রতি দেশের মানুষের আবেগ কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচারণা দোষের কিছু নয়। উপমহাদেশে এটি হরহামেশাই ব্যবহার হয়। কিন্তু এটি শিল্পিত রূপে ব্যবহার হলে প্রশ্ন তোলার অবকাশ কমই থাকে। বাংলাদেশে বোধ হয় আবেগকে পুঁজি করে বিজ্ঞাপন তৈরির সবচেয়ে কদর্য রূপটাই বেশি দেখা যায়। তামিম-মিরাজের ঘটনাটা এর সবশেষ উদাহরণ। সেই ফোন কল রেকর্ডে মিরাজের উদ্দেশে তামিমকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘যদি অধিনায়ক থাকতাম (জাতীয় দলে) তাহলে তো তোরা এটা করতে পারতি না। এখন আমার দাম নাই, তাই তোরা এসব করছ। অসুবিধা নাই মিরাজ, সময় আমারও তো আসবে। একটা কথা শোন, পৃথিবীটা গোল। তুই ওই সাইডে, আমি এই সাইডে। কালকে আমি ওই সাইডে বসব তুই এই সাইডে আসবি। বিষয়টা ভুলে যাইস না, তোর বড় ভাইকেও বলে দিস।...সময় আমারও তো আসবে। এখন তো ন্যাশনাল টিমে খেলি না, তাতে অনেকের ভাব বেড়ে গেছে।’
গতকাল সন্ধ্যায় নিজেরাই একটি ফেসবুক লাইভে এসে তাঁরা বোঝালেন, তামিম-মিরাজের এই সংলাপ ছিল পুরোই সাজানো। এটি একটি মোবাইল ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনী প্রচারণার অংশ। এতে শুধু সমালোচনার ঢেউ ওঠেনি, দর্শক-সমর্থকেরা এতে ভীষণ প্রতারিত বোধও করেছেন।
যতই বিজ্ঞাপনী প্রচারণার অংশ হোক, দুজন তারকা ক্রিকেটারের এই কথোপকথন শুধুই আপত্তিকর নয়, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গঠনতন্ত্র ও আচরণবিধি ভঙ্গের শামিল। তামিম কেন্দ্রীয় চুক্তিতে না থাকতে পারেন, কিন্তু তিনি তো বিসিবির বিভিন্ন ঘরোয়া টুর্নামেন্ট খেলছেন। এই বিজ্ঞাপনে তামিমের সঙ্গী মিরাজ বিসিবির চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়। ক্রিকেট বোর্ডের দুর্বল প্লেয়ার ম্যানেজমেন্টও এখানে সামনে আসছে। আচরণবিধির ক্ষেত্রে তারকা ক্রিকেটারদের প্রতি তাদের নমনীয় আচরণের কারণে খেলোয়াড়েরা আরও সুযোগ পাচ্ছেন প্রশ্নবিদ্ধ সব কর্মকাণ্ড ঘটাতে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে যে উন্মাদনা আর ক্রিকেটারদের যে জনপ্রিয়তা, তার বিপরীতে তাঁদের সাফল্যের প্রসঙ্গও এখন সামনে আসছে। প্রথম ১০টি টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোর মধ্যে ৮টিরই কোনো না কোনো আইসিসির টুর্নামেন্ট জেতার রেকর্ড আছে। শুধু বাংলাদেশ আর জিম্বাবুয়ের শোকেস গড়ের মাঠ! গত দুই দশকে জিম্বাবুয়ের যে ভঙ্গুর ক্রিকেট প্রশাসন, তাতে তাদের বড় কিছু জেতা কঠিনও। কিন্তু বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের আর্থিক কাঠামো অনেক শক্তিশালী। ক্রিকেট অবকাঠামোও শক্তিশালী হয়েছে আগের চেয়ে অনেক। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের বেতন, বোনাস, ম্যাচ ফি, সুযোগ-সুবিধা হয়েছে আকর্ষণীয়। নিজেদের তারকাখ্যাতি পুঁজি করে ক্রিকেটাররাও যে যাঁর মতো বিত্তবান হয়েছেন, ব্যবসা করছেন। রাজনীতিতে পর্যন্ত নাম লেখাচ্ছেন। কিন্তু ক্রিকেটে বাংলাদেশের বড় সাফল্য কোথায়?
বাংলাদেশ পুরুষ জাতীয় ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ সাফল্য ২০১৯ বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়। যেখানে প্রতিপক্ষ ছিল তুলনামূলক দুর্বল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আয়ারল্যান্ড। যে দল এখনো একটা এশিয়া কাপ জিততে পারেনি, (ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি) বিশ্বকাপের সেমিফাইনালেও উঠতে পারেনি কখনো—তাদের নিয়ে যে উন্মাদনা, আগ্রহ, তাতে বাংলাদেশ দলকে পৃথিবীর সবচেয়ে ‘হাইলি রেটেড ক্রিকেট টিম’ বললে অত্যুক্তি হবে না। সেই দলের তারকা ক্রিকেটাররা যখন মানুষের আবেগ-বিশ্বাসকে পুঁজি করে খুব সস্তা বিজ্ঞাপনী প্রচারণায় অংশ নেয়, মানুষ তাতে হতাশ, ক্ষুব্ধ আর বিরক্ত না হয়ে কি পারে? আর তামিমদের এই কাণ্ডে বিসিবি যেন শুধুই দর্শক!

গত মাসে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জানিয়েছিলেন, অবসরে যাওয়ার আগে এক হাজার গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চান তিনি। এবার নিজের সেই কথা থেকে সরে এলেন সাত নম্বর জার্সিধারী। পরিবারের কথা ভেবে শিগগিরই অবসরে যেতে চান তিনি।
৩৮ মিনিট আগে
এএফসি এশিয়ান কাপে নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে বাংলাদেশ বিপক্ষে খেলতে নামবে ভারত। সে ম্যাচের জন্য আজ ২৩ সদস্যের দল দিয়েছেন ভারতের কোচ খালিদ জামিল। দলে জায়গা হয়নি দলের সেরা ফুটবলার সুনীল ছেত্রীর।
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেট নিয়ে তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলা তামিম সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন এ বছরের মার্চে। ক্রিকেটের চেয়ে বরং অন্যান্য ঘটনায় তাঁকে নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। তামিমকে নিয়ে এরপর কী করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবছেন দেশের সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক।
২ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। দল বাজেভাবে সিরিজ হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে নজর কেড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। সেটার ফল পেলেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

গত মাসে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জানিয়েছিলেন, অবসরে যাওয়ার আগে এক হাজার গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চান তিনি। এবার নিজের সেই কথা থেকে সরে এলেন সাত নম্বর জার্সিধারী। পরিবারের কথা ভেবে শিগগিরই অবসরে যেতে চান তিনি।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ৪১ এ পা দেবেন রোনালদো। এই বয়সে এসেও দারুণ ফর্মে আছেন। এখনো পর্তুগাল জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ তিনি। আল নাসরে তো তাঁকে মানা হয় প্রাণভোমরা হিসেবে। সৌদি আরবের ক্লাবটির হয়ে মাঠে নামলেই পান গোলের দেখা। রোনালদোর জোড়া গোল ভর দিয়ে সৌদি প্রো লিগের সবশেষ ম্যাচে আল ফেইহাকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে আল নাসর।
রোনালদোর বর্তমান গোলসংখ্যা ৯৫২ টি। হাজারতম গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চাইলে আরও ৪৮ বার জালে বল জড়াতে হবে তাঁকে। এজন্য যে অন্তত আরও দেড় মৌসুম খেলা চালিয়ে যেতে হবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ফর্ম না থাকলে তো অপেক্ষা আরও বেড়ে যাবে। পরিবারের কথা ভেবে তাই অবসর সিদ্ধান্ত নিয়ে নতুন করে ভাবছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রিয়াল মাদ্রিদ, জুভেন্টাসের মতো ইউরোপ সেরা ক্লাবের হয়ে খেলা রোনালদো।
সাংবাদিক পিয়ার্স মরগান রোনালদোর কাছে জানতে চেয়েছিলেন, কবে অবসর নেবেন? জবাবে পর্তুগিজ তারকা বলেন, ‘শিগগিরই।’ অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়া যে মোটেও সহজ হবে না সেটাও জানালেন রোনালদো, ‘অবসরের জন্য আমি প্রস্তুত থাকব। তবে আমার জন্য এটা খুবই কঠিন হবে।’
পরিবারের জন্য ফুটবল ছাড়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা ব্যাখ্যা করেছেন ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজন, ‘সবকিছুরই শুরু আছে। সবকিছু আবার শেষও হয়ে যায়। ফুটবল ছাড়ার পর নিজেকে এবং পরিবারকে সময় দিতে পারব। আমার বাচ্চাদের লালন-পালনের জন্য সময় ব্যয় করতে পারব।’
অবসরে যাওয়ার পর ফুটবলে কাটানো দারুণ সময়গুলো মিস করবেন রোনালদো, ‘আমি ২৫,২৬, ২৭ বছর বয়স থেকেই ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছি। আমার মনে হয় আমি সেই চাপ সহ্য করতে সক্ষম হব। ফুটবলে গোল করার জন্য যে অ্যাড্রেনালিন নিঃসৃত হয়, তার সাথে আর কিছুরই তুলনা হয় না।’

গত মাসে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জানিয়েছিলেন, অবসরে যাওয়ার আগে এক হাজার গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চান তিনি। এবার নিজের সেই কথা থেকে সরে এলেন সাত নম্বর জার্সিধারী। পরিবারের কথা ভেবে শিগগিরই অবসরে যেতে চান তিনি।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ৪১ এ পা দেবেন রোনালদো। এই বয়সে এসেও দারুণ ফর্মে আছেন। এখনো পর্তুগাল জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ তিনি। আল নাসরে তো তাঁকে মানা হয় প্রাণভোমরা হিসেবে। সৌদি আরবের ক্লাবটির হয়ে মাঠে নামলেই পান গোলের দেখা। রোনালদোর জোড়া গোল ভর দিয়ে সৌদি প্রো লিগের সবশেষ ম্যাচে আল ফেইহাকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে আল নাসর।
রোনালদোর বর্তমান গোলসংখ্যা ৯৫২ টি। হাজারতম গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চাইলে আরও ৪৮ বার জালে বল জড়াতে হবে তাঁকে। এজন্য যে অন্তত আরও দেড় মৌসুম খেলা চালিয়ে যেতে হবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ফর্ম না থাকলে তো অপেক্ষা আরও বেড়ে যাবে। পরিবারের কথা ভেবে তাই অবসর সিদ্ধান্ত নিয়ে নতুন করে ভাবছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রিয়াল মাদ্রিদ, জুভেন্টাসের মতো ইউরোপ সেরা ক্লাবের হয়ে খেলা রোনালদো।
সাংবাদিক পিয়ার্স মরগান রোনালদোর কাছে জানতে চেয়েছিলেন, কবে অবসর নেবেন? জবাবে পর্তুগিজ তারকা বলেন, ‘শিগগিরই।’ অবসরের সিদ্ধান্ত নেওয়া যে মোটেও সহজ হবে না সেটাও জানালেন রোনালদো, ‘অবসরের জন্য আমি প্রস্তুত থাকব। তবে আমার জন্য এটা খুবই কঠিন হবে।’
পরিবারের জন্য ফুটবল ছাড়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা ব্যাখ্যা করেছেন ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজন, ‘সবকিছুরই শুরু আছে। সবকিছু আবার শেষও হয়ে যায়। ফুটবল ছাড়ার পর নিজেকে এবং পরিবারকে সময় দিতে পারব। আমার বাচ্চাদের লালন-পালনের জন্য সময় ব্যয় করতে পারব।’
অবসরে যাওয়ার পর ফুটবলে কাটানো দারুণ সময়গুলো মিস করবেন রোনালদো, ‘আমি ২৫,২৬, ২৭ বছর বয়স থেকেই ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছি। আমার মনে হয় আমি সেই চাপ সহ্য করতে সক্ষম হব। ফুটবলে গোল করার জন্য যে অ্যাড্রেনালিন নিঃসৃত হয়, তার সাথে আর কিছুরই তুলনা হয় না।’

৩৫তম জন্মদিন কাল তামিম ইকবালের একটু অন্য রকম গেল। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে প্রাইম ব্যাংকের হয়ে ৬৭ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনা করলে জন্মদিন রঙিন করে রাখতে ভালো উপাদানই পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে এদিন যে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ, তাতে তামিমের জন্মদ
২১ মার্চ ২০২৪
এএফসি এশিয়ান কাপে নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে বাংলাদেশ বিপক্ষে খেলতে নামবে ভারত। সে ম্যাচের জন্য আজ ২৩ সদস্যের দল দিয়েছেন ভারতের কোচ খালিদ জামিল। দলে জায়গা হয়নি দলের সেরা ফুটবলার সুনীল ছেত্রীর।
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেট নিয়ে তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলা তামিম সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন এ বছরের মার্চে। ক্রিকেটের চেয়ে বরং অন্যান্য ঘটনায় তাঁকে নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। তামিমকে নিয়ে এরপর কী করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবছেন দেশের সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক।
২ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। দল বাজেভাবে সিরিজ হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে নজর কেড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। সেটার ফল পেলেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে নামবে ভারত। সে ম্যাচের জন্য আজ ২৩ সদস্যের দল দিয়েছেন ভারতের কোচ খালিদ জামিল। দলে জায়গা হয়নি সেরা ফুটবলার সুনীল ছেত্রীর।
আগামী ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। এর আগে গত মার্চে দুই দলের প্রথম ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়। সে ম্যাচ দিয়ে অবসর ভেঙে দলে ফেরেন ছেত্রী। তবে খালিদ জামিল কোচ হয়ে আসার পর দলে জায়গা পাননি ভারতের ইতিহাসের অন্যতম সেরা এই ফুটবলার। মূলত নতুনদের জায়গা করে দিতেই ছেত্রীকে দলের বাইরে রেখেছেন ভারতীয় কোচ।
এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ‘সি’ গ্রুপ থেকে বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। তাই দুই দলের পরবর্তী ম্যাচটি কেবলই নিয়মরক্ষার। প্রথম চার ম্যাচ থেকে দুই দলের সংগ্রহ সমান ২ পয়েন্ট। এই গ্রুপ থেকে মূল পর্বে জায়গা করে নিয়েছে সিঙ্গাপুর ও হংকং।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচকে সামনে রেখে আগামীকাল থেকে বেঙ্গালুরুতে ক্যাম্প শুরু করবে ভারত। ১৫ নভেম্বর দলটির ঢাকায় পা রাখার কথা।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের জন্য ভারতের স্কোয়াড:
গোলরক্ষক: গুরপ্রীত সিং সান্ধু, হৃতিক তিওয়ারি, সাহিল।
ডিফেন্ডার: আকাশ মিশ্র, আনোয়ার আলি, বিকাশ ইউমনাম, হামিংথানমাউইয়া রাল্টে, মুহাম্মদ উভাইস, প্রমবীর, রাহুল ভেকে, সন্দেশ ঝিংগান।
মিডফিল্ডার: আশিক কুরুনিয়ান, ব্রিসন ফার্নান্দেস, লালরেমটলুয়াঙ্গা ফানাই, ম্যাকার্টন লুই নিকসন, মহেশ সিং নওরেম, নিখিল প্রভু, সুরেশ সিং ওয়াংজাম।
ফরোয়ার্ড: ইরফান ইয়াদওয়াদ, লালিয়ানজুয়ালা ছাংতে, মোহাম্মদ সানান, রহিম আলী, বিক্রম প্রতাপ সিং।

এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে নামবে ভারত। সে ম্যাচের জন্য আজ ২৩ সদস্যের দল দিয়েছেন ভারতের কোচ খালিদ জামিল। দলে জায়গা হয়নি সেরা ফুটবলার সুনীল ছেত্রীর।
আগামী ১৮ নভেম্বর জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। এর আগে গত মার্চে দুই দলের প্রথম ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়। সে ম্যাচ দিয়ে অবসর ভেঙে দলে ফেরেন ছেত্রী। তবে খালিদ জামিল কোচ হয়ে আসার পর দলে জায়গা পাননি ভারতের ইতিহাসের অন্যতম সেরা এই ফুটবলার। মূলত নতুনদের জায়গা করে দিতেই ছেত্রীকে দলের বাইরে রেখেছেন ভারতীয় কোচ।
এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ‘সি’ গ্রুপ থেকে বিদায় নিয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। তাই দুই দলের পরবর্তী ম্যাচটি কেবলই নিয়মরক্ষার। প্রথম চার ম্যাচ থেকে দুই দলের সংগ্রহ সমান ২ পয়েন্ট। এই গ্রুপ থেকে মূল পর্বে জায়গা করে নিয়েছে সিঙ্গাপুর ও হংকং।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচকে সামনে রেখে আগামীকাল থেকে বেঙ্গালুরুতে ক্যাম্প শুরু করবে ভারত। ১৫ নভেম্বর দলটির ঢাকায় পা রাখার কথা।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের জন্য ভারতের স্কোয়াড:
গোলরক্ষক: গুরপ্রীত সিং সান্ধু, হৃতিক তিওয়ারি, সাহিল।
ডিফেন্ডার: আকাশ মিশ্র, আনোয়ার আলি, বিকাশ ইউমনাম, হামিংথানমাউইয়া রাল্টে, মুহাম্মদ উভাইস, প্রমবীর, রাহুল ভেকে, সন্দেশ ঝিংগান।
মিডফিল্ডার: আশিক কুরুনিয়ান, ব্রিসন ফার্নান্দেস, লালরেমটলুয়াঙ্গা ফানাই, ম্যাকার্টন লুই নিকসন, মহেশ সিং নওরেম, নিখিল প্রভু, সুরেশ সিং ওয়াংজাম।
ফরোয়ার্ড: ইরফান ইয়াদওয়াদ, লালিয়ানজুয়ালা ছাংতে, মোহাম্মদ সানান, রহিম আলী, বিক্রম প্রতাপ সিং।

৩৫তম জন্মদিন কাল তামিম ইকবালের একটু অন্য রকম গেল। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে প্রাইম ব্যাংকের হয়ে ৬৭ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনা করলে জন্মদিন রঙিন করে রাখতে ভালো উপাদানই পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে এদিন যে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ, তাতে তামিমের জন্মদ
২১ মার্চ ২০২৪
গত মাসে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জানিয়েছিলেন, অবসরে যাওয়ার আগে এক হাজার গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চান তিনি। এবার নিজের সেই কথা থেকে সরে এলেন সাত নম্বর জার্সিধারী। পরিবারের কথা ভেবে শিগগিরই অবসরে যেতে চান তিনি।
৩৮ মিনিট আগে
ক্রিকেট নিয়ে তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলা তামিম সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন এ বছরের মার্চে। ক্রিকেটের চেয়ে বরং অন্যান্য ঘটনায় তাঁকে নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। তামিমকে নিয়ে এরপর কী করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবছেন দেশের সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক।
২ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। দল বাজেভাবে সিরিজ হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে নজর কেড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। সেটার ফল পেলেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্রিকেট নিয়ে তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলা তামিম সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন এ বছরের মার্চে। ক্রিকেটের চেয়ে বরং অন্যান্য ঘটনায় তাঁকে নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। তামিমকে নিয়ে এরপর কী করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবছেন দেশের সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক।
এ বছরের ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত বিসিবি নির্বাচনে সভাপতি হওয়ার দৌড়ে ছিলেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও তামিম ইকবাল। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে নানা অভিযোগ করে শেষ পর্যন্ত নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন তামিম। এমনকি নির্বাচনের দিনও তামিম ফেসবুকে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন। পরবর্তীতে বুলবুল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চার বছরের মেয়াদে বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
আজকের পত্রিকাকে পরশু দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আমিনুল হকের কাছে যখন তামিমকে নিয়ে প্রশ্ন হয়েছে, তখন এসেছে সদ্য সমাপ্ত বিসিবি নির্বাচনের প্রসঙ্গও। আমিনুল বলেন, ‘এটাকে (বিসিবি নির্বাচন) একটি মহল রাজনৈতিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যেটা আমরা আসলে কখনোই আশা করিনি। ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ড কীভাবে গঠিত হবে বা বর্তমানে যেহেতু ক্রিকেট বোর্ড গঠিত হয়েছে, সেটা আসলে আমরা ভবিষ্যতের ওপরই ছেড়ে দেব। ক্রিকেট বোর্ড যেহেতু চার বছরের জন্য। কিন্তু এখানে অনেক প্রশ্ন আছে। ক্রিকেট বোর্ডের এই নির্বাচন ঘিরে মামলাও রয়েছে কিছু। এগুলো চলবে আইন অনুযায়ী। আমরা সেটার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে চাই।’
সাবেক ফুটবলারের পাশাপাশি আমিনুলের রাজনৈতিক পরিচয়ও আছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৬ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দেশের এই সাবেক ফুটবলার। জাতীয় নির্বাচন হবে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে হবে। আর আমিনুল-তামিমকে এখন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রায়ই একসঙ্গে দেখা যায়। আজকের পত্রিকাকে দেশের সাবেক ফুটবলার বলেন, ‘তামিম ইকবাল যে আমাদের বিএনপির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছে, বিষয়টি এ রকম নয়।
এখানে তামিম ইকবালসহ যাঁরা কাজ করেছেন বা ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ডে আসতে চান, আমরা চেয়েছি যাতে বিষয়টা অবাধ, সুষ্ঠু হয়। যাতে একেবারে নিরপেক্ষভাবে ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচনটা হয়। সেই চিন্তা থেকে একজন ক্রিকেটার হিসেবে যেহেতু তামিম ইকবাল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার এবং তাঁর সঙ্গে আমাদের বুলবুল ভাই থেকে শুরু করে যাঁরাই ছিলেন, আমরা চেয়েছি একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্রিকেট বোর্ডটা গঠিত হোক।’
বিসিবির নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত করা হয়েছে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বারবার উল্লেখ করেছেন আমিনুল। তবে দেশের সাবেক ফুটবলারের চাওয়া এমনটা যেন ভবিষ্যতে আর না হয়। আমিনুল বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ দলীয়করণমুক্ত, রাজনীতিকরণমুক্ত রাখতে চাই। এটা আজ বলছি। ভবিষ্যতেও বলব একই কথা।’ আমিনুলের কাছে এসে সাকিবের প্রসঙ্গও। যে সাকিব গত ১৩ মাস ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে পারছেন না। এমনকি ঘরের মাঠে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল), বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) খেলার সুযোগ মিলছে না। আমিনুল হক মনে করেন সাকিবের ব্যাপারে রাষ্ট্র সিদ্ধান্ত নেবে।

ক্রিকেট নিয়ে তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলা তামিম সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন এ বছরের মার্চে। ক্রিকেটের চেয়ে বরং অন্যান্য ঘটনায় তাঁকে নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। তামিমকে নিয়ে এরপর কী করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবছেন দেশের সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক।
এ বছরের ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত বিসিবি নির্বাচনে সভাপতি হওয়ার দৌড়ে ছিলেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও তামিম ইকবাল। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে নানা অভিযোগ করে শেষ পর্যন্ত নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন তামিম। এমনকি নির্বাচনের দিনও তামিম ফেসবুকে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছিলেন। পরবর্তীতে বুলবুল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চার বছরের মেয়াদে বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
আজকের পত্রিকাকে পরশু দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আমিনুল হকের কাছে যখন তামিমকে নিয়ে প্রশ্ন হয়েছে, তখন এসেছে সদ্য সমাপ্ত বিসিবি নির্বাচনের প্রসঙ্গও। আমিনুল বলেন, ‘এটাকে (বিসিবি নির্বাচন) একটি মহল রাজনৈতিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যেটা আমরা আসলে কখনোই আশা করিনি। ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ড কীভাবে গঠিত হবে বা বর্তমানে যেহেতু ক্রিকেট বোর্ড গঠিত হয়েছে, সেটা আসলে আমরা ভবিষ্যতের ওপরই ছেড়ে দেব। ক্রিকেট বোর্ড যেহেতু চার বছরের জন্য। কিন্তু এখানে অনেক প্রশ্ন আছে। ক্রিকেট বোর্ডের এই নির্বাচন ঘিরে মামলাও রয়েছে কিছু। এগুলো চলবে আইন অনুযায়ী। আমরা সেটার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে চাই।’
সাবেক ফুটবলারের পাশাপাশি আমিনুলের রাজনৈতিক পরিচয়ও আছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৬ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী দেশের এই সাবেক ফুটবলার। জাতীয় নির্বাচন হবে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে হবে। আর আমিনুল-তামিমকে এখন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রায়ই একসঙ্গে দেখা যায়। আজকের পত্রিকাকে দেশের সাবেক ফুটবলার বলেন, ‘তামিম ইকবাল যে আমাদের বিএনপির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছে, বিষয়টি এ রকম নয়।
এখানে তামিম ইকবালসহ যাঁরা কাজ করেছেন বা ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ডে আসতে চান, আমরা চেয়েছি যাতে বিষয়টা অবাধ, সুষ্ঠু হয়। যাতে একেবারে নিরপেক্ষভাবে ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচনটা হয়। সেই চিন্তা থেকে একজন ক্রিকেটার হিসেবে যেহেতু তামিম ইকবাল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার এবং তাঁর সঙ্গে আমাদের বুলবুল ভাই থেকে শুরু করে যাঁরাই ছিলেন, আমরা চেয়েছি একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্রিকেট বোর্ডটা গঠিত হোক।’
বিসিবির নির্বাচনকে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত করা হয়েছে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বারবার উল্লেখ করেছেন আমিনুল। তবে দেশের সাবেক ফুটবলারের চাওয়া এমনটা যেন ভবিষ্যতে আর না হয়। আমিনুল বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ দলীয়করণমুক্ত, রাজনীতিকরণমুক্ত রাখতে চাই। এটা আজ বলছি। ভবিষ্যতেও বলব একই কথা।’ আমিনুলের কাছে এসে সাকিবের প্রসঙ্গও। যে সাকিব গত ১৩ মাস ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে পারছেন না। এমনকি ঘরের মাঠে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল), বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) খেলার সুযোগ মিলছে না। আমিনুল হক মনে করেন সাকিবের ব্যাপারে রাষ্ট্র সিদ্ধান্ত নেবে।

৩৫তম জন্মদিন কাল তামিম ইকবালের একটু অন্য রকম গেল। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে প্রাইম ব্যাংকের হয়ে ৬৭ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনা করলে জন্মদিন রঙিন করে রাখতে ভালো উপাদানই পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে এদিন যে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ, তাতে তামিমের জন্মদ
২১ মার্চ ২০২৪
গত মাসে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জানিয়েছিলেন, অবসরে যাওয়ার আগে এক হাজার গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চান তিনি। এবার নিজের সেই কথা থেকে সরে এলেন সাত নম্বর জার্সিধারী। পরিবারের কথা ভেবে শিগগিরই অবসরে যেতে চান তিনি।
৩৮ মিনিট আগে
এএফসি এশিয়ান কাপে নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে বাংলাদেশ বিপক্ষে খেলতে নামবে ভারত। সে ম্যাচের জন্য আজ ২৩ সদস্যের দল দিয়েছেন ভারতের কোচ খালিদ জামিল। দলে জায়গা হয়নি দলের সেরা ফুটবলার সুনীল ছেত্রীর।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। দল বাজেভাবে সিরিজ হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে নজর কেড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। সেটার ফল পেলেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। দল বাজেভাবে সিরিজ হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে নজর কেড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। সেটার ফল পেলেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
সিরিজের প্রথম টি–টোয়েন্টিতে ৫ বলে ১৫ রান করেন তামিম। দ্বিতীয় ম্যাচে খেলেন ৬১ রানের ইনিংস। শেষ টি–টোয়েন্টিতে তাঁর অবদান ৮৯ রান। তামিম ছাড়া ক্যারিবীয়ানদের বিপক্ষে সবশেষ টি-টোয়েন্টিতে সিরিজে ধারাবাহিকতা দেখাতে পারেননি বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটার। ধারাবাহিকতা দেখিয়ে এই সংস্করণের ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২০ ধাপ এগিয়েছেন তামিম। বর্তমানে ১৭তম স্থানে আছেন তিনি। রেটিং পয়েন্ট ৬৩৬। এটা তাঁর ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিং র্যাঙ্কিং।
ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের আর কেউ উন্নতি করতে পারেননি। ৯ ধাপ পিছিয়ে ২৯ নম্বরে নেমে গেছেন সাইফ হাসান। ৩ ধাপ পেছানো তাওহীদ হৃদয়ের অবস্থান ৪৬ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়ে ৫৮ তম স্থানে আছেন পারভেজ হোসেন ইমন। ৬৫ নম্বরে নেমে গেছেন জাকের আলী অনিক। ২ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। হেরফের হয়নি লিটন দাসের। ৪৪ নম্বর জায়গাটি ধরে রেখেছেন তিনি।
বোলারদের তালিকায় ৬ ধাপ এগিয়ে যৌথভাবে ১৭ নম্বরে আছেন শেখ মেহেদি হাসান। ৩ ধাপ উন্নতি করেছেন তানজিম হাসান সাকিব। ৩৪তম স্থানে আছেন এই ডানহাতি পেসার। অবনতি হয়েছে মোস্তাফিজুর রহমান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদদের।
১ ধাপ পিছিয়ে ১২ নম্বরে আছেন মোস্তাফিজ। ২৬ নম্বরে নেমে গেছেন রিশাদ। ২ ধাপ পিছিয়েছেন এই লেগস্পিনার। ৫ ধাপ পিছিয়ে ৪৫ নম্বরে আছেন তাসকিন। সমান ৫ ধাপ পিছিয়ে বর্তমানে ৫০ নম্বরে আছেন শরিফুল ইসলাম।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ। দল বাজেভাবে সিরিজ হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে নজর কেড়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। সেটার ফল পেলেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
সিরিজের প্রথম টি–টোয়েন্টিতে ৫ বলে ১৫ রান করেন তামিম। দ্বিতীয় ম্যাচে খেলেন ৬১ রানের ইনিংস। শেষ টি–টোয়েন্টিতে তাঁর অবদান ৮৯ রান। তামিম ছাড়া ক্যারিবীয়ানদের বিপক্ষে সবশেষ টি-টোয়েন্টিতে সিরিজে ধারাবাহিকতা দেখাতে পারেননি বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটার। ধারাবাহিকতা দেখিয়ে এই সংস্করণের ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২০ ধাপ এগিয়েছেন তামিম। বর্তমানে ১৭তম স্থানে আছেন তিনি। রেটিং পয়েন্ট ৬৩৬। এটা তাঁর ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিং র্যাঙ্কিং।
ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের আর কেউ উন্নতি করতে পারেননি। ৯ ধাপ পিছিয়ে ২৯ নম্বরে নেমে গেছেন সাইফ হাসান। ৩ ধাপ পেছানো তাওহীদ হৃদয়ের অবস্থান ৪৬ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়ে ৫৮ তম স্থানে আছেন পারভেজ হোসেন ইমন। ৬৫ নম্বরে নেমে গেছেন জাকের আলী অনিক। ২ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। হেরফের হয়নি লিটন দাসের। ৪৪ নম্বর জায়গাটি ধরে রেখেছেন তিনি।
বোলারদের তালিকায় ৬ ধাপ এগিয়ে যৌথভাবে ১৭ নম্বরে আছেন শেখ মেহেদি হাসান। ৩ ধাপ উন্নতি করেছেন তানজিম হাসান সাকিব। ৩৪তম স্থানে আছেন এই ডানহাতি পেসার। অবনতি হয়েছে মোস্তাফিজুর রহমান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদদের।
১ ধাপ পিছিয়ে ১২ নম্বরে আছেন মোস্তাফিজ। ২৬ নম্বরে নেমে গেছেন রিশাদ। ২ ধাপ পিছিয়েছেন এই লেগস্পিনার। ৫ ধাপ পিছিয়ে ৪৫ নম্বরে আছেন তাসকিন। সমান ৫ ধাপ পিছিয়ে বর্তমানে ৫০ নম্বরে আছেন শরিফুল ইসলাম।

৩৫তম জন্মদিন কাল তামিম ইকবালের একটু অন্য রকম গেল। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) রূপগঞ্জ টাইগার্সের বিপক্ষে প্রাইম ব্যাংকের হয়ে ৬৭ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। ক্রিকেটীয় দিক বিবেচনা করলে জন্মদিন রঙিন করে রাখতে ভালো উপাদানই পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁকে নিয়ে এদিন যে আলোচনা-সমালোচনার ঢেউ, তাতে তামিমের জন্মদ
২১ মার্চ ২০২৪
গত মাসে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জানিয়েছিলেন, অবসরে যাওয়ার আগে এক হাজার গোলের মাইলফলক স্পর্শ করতে চান তিনি। এবার নিজের সেই কথা থেকে সরে এলেন সাত নম্বর জার্সিধারী। পরিবারের কথা ভেবে শিগগিরই অবসরে যেতে চান তিনি।
৩৮ মিনিট আগে
এএফসি এশিয়ান কাপে নিজেদের পরবর্তী ম্যাচে বাংলাদেশ বিপক্ষে খেলতে নামবে ভারত। সে ম্যাচের জন্য আজ ২৩ সদস্যের দল দিয়েছেন ভারতের কোচ খালিদ জামিল। দলে জায়গা হয়নি দলের সেরা ফুটবলার সুনীল ছেত্রীর।
১ ঘণ্টা আগে
ক্রিকেট নিয়ে তামিম ইকবালের ব্যস্ততা অনেকটাই কম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলা তামিম সবশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে খেলেছেন এ বছরের মার্চে। ক্রিকেটের চেয়ে বরং অন্যান্য ঘটনায় তাঁকে নিয়ে চলে আলাপ-আলোচনা। তামিমকে নিয়ে এরপর কী করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবছেন দেশের সাবেক ফুটবলার আমিনুল হক।
২ ঘণ্টা আগে