ক্রীড়া ডেস্ক
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডেতে সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়েও পারেননি শুবমান গিল। আউট হয়ে গিয়েছিলেন ৮৭ ও ৬০ রানে। তবে তৃতীয় ওয়ানডেতে আজ আর হতাশ হতে হয়নি ভারতীয় ওপেনারকে। তাঁর রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরিতে ভারত পেয়েছে ১৪২ রানের জয়।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ৯৫ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরি তুলে নেন গিল। তাতে দুটি রেকর্ড গড়েছেন ২৫ বছর বয়সী ভারতীয় এই ব্যাটার। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে তিন সংস্করণেই সেঞ্চুরি করলেন তিনি। এই মাঠে তিন সংস্করণে সেঞ্চুরি নেই আর কোনো ক্রিকেটারেরই। কোনো ভেন্যুতে তিন সংস্করণেই সেঞ্চুরির রেকর্ড আছে গিলসহ পাঁচ ক্রিকেোরের। বাকি সেই চার ক্রিকেটার হলেন—অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার (অ্যাডিলেড), পাকিস্তানের বাবর আজম (করাচি), দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক (সেঞ্চুরিয়ন) ও ফাফ ডু প্লেসি (জোহানেসবার্গ)।
গিলের দ্বিতীয় রেকর্ডটি হলো, ওয়ানডেতে ২৫০০ রানে তিনিই দ্রুততম। এই মাইলফলক ছুঁতে তাঁর লেগেছে ৫০ ইনিংস। গিলের আগে এই রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলার। ৫১ ইনিংসে আড়াই হাজার রান করেছিলেন তিনি।
রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরির ম্যাচটিতে গিল ১০২ বলে করেছেন ১১২ রান। ১৪ চার ও ৩ ছক্কা মেরেছেন তিনি। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং করতে নামা ভারত প্রথমে ব্যাটিং করে ৩৫৬ রানে অলআউট হয়েছে। তারা পুরো ৫০ ওভার। ৩৫৭ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮৪ রান করেছিল ইংল্যান্ড। তবে প্রথম পাওয়ার প্লের এমন বিধ্বংসী শুরু পরে ধরে রাখতে পারেনি ইংল্যান্ড। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে সফরকারীরা ৩৪.২ ওভারে ২১৪ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন টম ব্যান্টন ও গাস অ্যাটকিনসন। যার মধ্যে অ্যাটকিনসন ১৯ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। ভারতের আর্শদীপ সিং, হারশিত রানা, অক্ষর প্যাটেল ও হার্দিক পান্ডিয়া নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। ওয়াশিংটন সুন্দর, কুলদীড যাদব পেয়েছেন ১টি করে উইকেট।
১৪২ রানের জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ইংল্যান্ডকে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করল ভারত। ম্যাচসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই পেয়েছেন গিল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে তিনি করেন ২৫৯ রান।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডেতে সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়েও পারেননি শুবমান গিল। আউট হয়ে গিয়েছিলেন ৮৭ ও ৬০ রানে। তবে তৃতীয় ওয়ানডেতে আজ আর হতাশ হতে হয়নি ভারতীয় ওপেনারকে। তাঁর রেকর্ড গড়া এক সেঞ্চুরিতে ভারত পেয়েছে ১৪২ রানের জয়।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ৯৫ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের সপ্তম সেঞ্চুরি তুলে নেন গিল। তাতে দুটি রেকর্ড গড়েছেন ২৫ বছর বয়সী ভারতীয় এই ব্যাটার। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে তিন সংস্করণেই সেঞ্চুরি করলেন তিনি। এই মাঠে তিন সংস্করণে সেঞ্চুরি নেই আর কোনো ক্রিকেটারেরই। কোনো ভেন্যুতে তিন সংস্করণেই সেঞ্চুরির রেকর্ড আছে গিলসহ পাঁচ ক্রিকেোরের। বাকি সেই চার ক্রিকেটার হলেন—অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার (অ্যাডিলেড), পাকিস্তানের বাবর আজম (করাচি), দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক (সেঞ্চুরিয়ন) ও ফাফ ডু প্লেসি (জোহানেসবার্গ)।
গিলের দ্বিতীয় রেকর্ডটি হলো, ওয়ানডেতে ২৫০০ রানে তিনিই দ্রুততম। এই মাইলফলক ছুঁতে তাঁর লেগেছে ৫০ ইনিংস। গিলের আগে এই রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলার। ৫১ ইনিংসে আড়াই হাজার রান করেছিলেন তিনি।
রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরির ম্যাচটিতে গিল ১০২ বলে করেছেন ১১২ রান। ১৪ চার ও ৩ ছক্কা মেরেছেন তিনি। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং করতে নামা ভারত প্রথমে ব্যাটিং করে ৩৫৬ রানে অলআউট হয়েছে। তারা পুরো ৫০ ওভার। ৩৫৭ রানের লক্ষ্যে নেমে প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮৪ রান করেছিল ইংল্যান্ড। তবে প্রথম পাওয়ার প্লের এমন বিধ্বংসী শুরু পরে ধরে রাখতে পারেনি ইংল্যান্ড। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে সফরকারীরা ৩৪.২ ওভারে ২১৪ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেছেন টম ব্যান্টন ও গাস অ্যাটকিনসন। যার মধ্যে অ্যাটকিনসন ১৯ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। ভারতের আর্শদীপ সিং, হারশিত রানা, অক্ষর প্যাটেল ও হার্দিক পান্ডিয়া নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। ওয়াশিংটন সুন্দর, কুলদীড যাদব পেয়েছেন ১টি করে উইকেট।
১৪২ রানের জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ইংল্যান্ডকে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করল ভারত। ম্যাচসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই পেয়েছেন গিল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে তিনি করেন ২৫৯ রান।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১২ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে