নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইসা ফয়সাল, চাইলেন সমর্থন।
র্যাঙ্কিংয়ে ৮৬ ধাপ এগিয়ে থাকা ফিলিস্তিনের বিপক্ষে একটা পয়েন্ট পেতে হলে অসাধারণ কিছু করে দেখাতে হতো বাংলাদেশের রক্ষণকে। মঞ্চ ছিল প্রস্তুত, শুরুতে সব ঠিকঠাকও ছিল। কিন্তু সব তালগোল পাকিয়ে গেল প্রথমার্ধের শেষ দিকে এসে। এলোমেলো রক্ষণের ভুলে দশ মিনিটের ঝড়ে উড়ে গেলেন জামালরা। ২০২৬ বিশ্বকাপ ও ২০২৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ফিলিস্তিনের কাছে ৫-০ গোলে হারল বাংলাদেশ। ষষ্ঠবারের দেখায় বাংলাদেশের বিপক্ষে সবচেয়ে বড় জয় যুদ্ধ বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের।
বাংলাদেশকে উড়িয়ে বাছাইপর্বের ‘আই’ গ্রুপে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে উঠে এলো ফিলিস্তিন। তিন ম্যাচে ৪ পয়েন্ট দলটির। সমান ম্যাচে ১ পয়েন্টে সবার নিচে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচে ৯ পয়েন্টে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। ২ পয়েন্টে তিনে লেবানন।
অথচ জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ যে ম্যাচে এভাবে একের পর এক গোল হজম করবে, শুরুতে খেলা দেখে একটিবারের জন্যও বোঝা যায়নি। লাল-সবুজদের শুরুটা ছিল ইতিবাচক।
ফিলিস্তিন যথারীতি আক্রমণ করে গেছে, সেই আক্রমণ ঠেকিয়ে পাল্টা আক্রমণেও উঠেছেন রাকিব হোসেন-ফয়সাল আহমেদ ফাহিমরা। কিন্তু কে জানত, অপেক্ষায় এত বড় হার!
আক্রমণ ঠেকিয়ে ম্যাচের ৭ মিনিটে ডান প্রান্ত ধরে ফিলিস্তিনিদের বক্সে ঢুকে পড়েন রাকিব। কাটব্যাক করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে। কিন্তু ফাহিম একটু বেশিই ছিলেন যার কারণে আর বলের নাগাল পাননি।
দুই মিনিট পর ফিলিস্তিনের প্রথম সুযোগ। ফ্রি-কিক থেকে রাইটব্যাক থেকে সেন্টারব্যাক বনে যাওয়া বিশ্বনাথ ঘোষ বল বিপদমুক্ত করতে না পারায় বক্সের মুখে বল পেয়ে যান ফিলিস্তিনের ওদেহ দাবাঘ। তবে তার ভলি লক্ষ্যে না থাকায় সে যাত্রায় বেঁচে যায় বাংলাদেশ।
১৪ মিনিটে আরেকবার ফিলিস্তিনের রক্ষণকে পরীক্ষায় ফেলতে চাইলেন রাকিব। প্রতিপক্ষের পা থেকে বল কেড়ে বক্সের ডান প্রান্ত ধরে শটও করলেন, তবে খুঁজে পেলেন না জাল।
পাল্টা আক্রমণে জবাব এলো ফিলিস্তিনের দিক থেকেও। ১৯ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমাকে একা পেয়ে যান ইসলাম বাতরান। মিতুল এগিয়ে আসছেন দেখে তার মাথার ওপর দিয়ে চিপ করেন তিনি, কিন্তু এবারও শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় রক্ষা বাংলাদেশের।
বাংলাদেশের সেরা সুযোগটা নষ্ট করেছেন সোহেল রানা। ২৭ মিনিটে ফাহিমের ক্রস ধরে ফিলিস্তিনের গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল পোস্টের ওপর দিয়ে বাইরে পাঠান সোহেল। গোল পেলে খেলার চিত্রটা অন্যরকমও হতে পারত। তাই সুযোগ নষ্ট করে নিজের মাথাতেই হাত পড়েছে এই মিডফিল্ডারের।
ফিলিস্তিনও সুযোগ হারিয়েছে ৩২ মিনিটে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে মিতুল মারমাকে একা পেয়ে শট নেন ওদেহ দাবাঘ। জোরালো সেই শট পা দিয়ে ঠেকিয়ে আবারও বাংলাদেশকে রক্ষা করেন মিতুল।
কিন্তু ৪৩ মিনিটে আর ফিলিস্তিনকে ঠেকাতে পারেননি মিতুল। প্রথম গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। দায়টা অবশ্য রক্ষণের। মুসাব বাত্তাতের ক্রস ধরে দাবাঘের পা ছুঁয়ে বল পান মাহমুদ আবুওয়ার্দা। তার শট ফেরান মিতুল। ফিরতি বলে আলতো ছোঁয়ায় বল জালে জড়িয়ে দেন দাবাঘ।
গোল হজম করে এলোমেলো বাংলাদেশের রক্ষণ। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে কর্নার থেকে গোল হজম করে বসল হাভিয়ের কাবরেরার দল। আবুওয়ার্দার নেওয়া কর্নার থেকে অরক্ষিত থাকা শিহাব কুম্বোর গোলে প্রথমার্ধেই দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় ফিলিস্তিন।
প্রথমার্ধে যেখানে শেষ করেছিল ফিলিস্তিন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরু সেখান থেকেই। অর্থাৎ, আবারও গোল হজম বাংলাদেশের। ৪৯ মিনিটে মুসাব বাত্তাতের ক্রস থেকে বল রিসিভ করলেন শিহাব কুম্বোর, শট নিয়ে বল জড়িয়ে দিলেন জালে। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিল না বাংলাদেশের রক্ষণের।
তিন মিনিট বাদে চতুর্থ গোল হজম করল বাংলাদেশ। ৫২ মিনিটে বদলি ফরোয়ার্ড মাহমুদ ধাধার ক্রস থেকে আরাম আয়েস করেই বল আয়ত্ত্বে নেন ওদেহ দাবাঘ। নিলেন জোরালো এক শট। সেই শট ঠেকানোর সাধ্য ছিল না মিতুল মারমার।
দাবাঘ হ্যাট্রিক পূর্ণ করলেন ৭৭ মিনিটে গিয়ে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বল ধরে মিতুলকে একা পেয়ে শট নিলেন ফিলিস্তিনি ফরোয়ার্ড। এক ইসা ফয়সাল ছাড়া বাংলাদেশি ডিফেন্ডারদের আর কেউ ছিলেন না আশপাশে। মিতুল প্রথম দফায় শট ঠেকালেন, ফিরতি বলে আবারও শট নিলেন দাবাঘ। বল এবার মিতুলকে ফাঁকি দিয়ে পঞ্চমবারের মতো জালে। বড় হার নিয়ে দেশে ফিরে আরেকবার ফিলিস্তিনের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষা বাংলাদেশের। ফিরতি লেগে ২৬ মার্চ কিংস অ্যারেনায় আবারও মুখোমুখি হবে এ দুই দল।

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইসা ফয়সাল, চাইলেন সমর্থন।
র্যাঙ্কিংয়ে ৮৬ ধাপ এগিয়ে থাকা ফিলিস্তিনের বিপক্ষে একটা পয়েন্ট পেতে হলে অসাধারণ কিছু করে দেখাতে হতো বাংলাদেশের রক্ষণকে। মঞ্চ ছিল প্রস্তুত, শুরুতে সব ঠিকঠাকও ছিল। কিন্তু সব তালগোল পাকিয়ে গেল প্রথমার্ধের শেষ দিকে এসে। এলোমেলো রক্ষণের ভুলে দশ মিনিটের ঝড়ে উড়ে গেলেন জামালরা। ২০২৬ বিশ্বকাপ ও ২০২৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ফিলিস্তিনের কাছে ৫-০ গোলে হারল বাংলাদেশ। ষষ্ঠবারের দেখায় বাংলাদেশের বিপক্ষে সবচেয়ে বড় জয় যুদ্ধ বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের।
বাংলাদেশকে উড়িয়ে বাছাইপর্বের ‘আই’ গ্রুপে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে উঠে এলো ফিলিস্তিন। তিন ম্যাচে ৪ পয়েন্ট দলটির। সমান ম্যাচে ১ পয়েন্টে সবার নিচে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচে ৯ পয়েন্টে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। ২ পয়েন্টে তিনে লেবানন।
অথচ জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ যে ম্যাচে এভাবে একের পর এক গোল হজম করবে, শুরুতে খেলা দেখে একটিবারের জন্যও বোঝা যায়নি। লাল-সবুজদের শুরুটা ছিল ইতিবাচক।
ফিলিস্তিন যথারীতি আক্রমণ করে গেছে, সেই আক্রমণ ঠেকিয়ে পাল্টা আক্রমণেও উঠেছেন রাকিব হোসেন-ফয়সাল আহমেদ ফাহিমরা। কিন্তু কে জানত, অপেক্ষায় এত বড় হার!
আক্রমণ ঠেকিয়ে ম্যাচের ৭ মিনিটে ডান প্রান্ত ধরে ফিলিস্তিনিদের বক্সে ঢুকে পড়েন রাকিব। কাটব্যাক করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে। কিন্তু ফাহিম একটু বেশিই ছিলেন যার কারণে আর বলের নাগাল পাননি।
দুই মিনিট পর ফিলিস্তিনের প্রথম সুযোগ। ফ্রি-কিক থেকে রাইটব্যাক থেকে সেন্টারব্যাক বনে যাওয়া বিশ্বনাথ ঘোষ বল বিপদমুক্ত করতে না পারায় বক্সের মুখে বল পেয়ে যান ফিলিস্তিনের ওদেহ দাবাঘ। তবে তার ভলি লক্ষ্যে না থাকায় সে যাত্রায় বেঁচে যায় বাংলাদেশ।
১৪ মিনিটে আরেকবার ফিলিস্তিনের রক্ষণকে পরীক্ষায় ফেলতে চাইলেন রাকিব। প্রতিপক্ষের পা থেকে বল কেড়ে বক্সের ডান প্রান্ত ধরে শটও করলেন, তবে খুঁজে পেলেন না জাল।
পাল্টা আক্রমণে জবাব এলো ফিলিস্তিনের দিক থেকেও। ১৯ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমাকে একা পেয়ে যান ইসলাম বাতরান। মিতুল এগিয়ে আসছেন দেখে তার মাথার ওপর দিয়ে চিপ করেন তিনি, কিন্তু এবারও শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় রক্ষা বাংলাদেশের।
বাংলাদেশের সেরা সুযোগটা নষ্ট করেছেন সোহেল রানা। ২৭ মিনিটে ফাহিমের ক্রস ধরে ফিলিস্তিনের গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল পোস্টের ওপর দিয়ে বাইরে পাঠান সোহেল। গোল পেলে খেলার চিত্রটা অন্যরকমও হতে পারত। তাই সুযোগ নষ্ট করে নিজের মাথাতেই হাত পড়েছে এই মিডফিল্ডারের।
ফিলিস্তিনও সুযোগ হারিয়েছে ৩২ মিনিটে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে মিতুল মারমাকে একা পেয়ে শট নেন ওদেহ দাবাঘ। জোরালো সেই শট পা দিয়ে ঠেকিয়ে আবারও বাংলাদেশকে রক্ষা করেন মিতুল।
কিন্তু ৪৩ মিনিটে আর ফিলিস্তিনকে ঠেকাতে পারেননি মিতুল। প্রথম গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। দায়টা অবশ্য রক্ষণের। মুসাব বাত্তাতের ক্রস ধরে দাবাঘের পা ছুঁয়ে বল পান মাহমুদ আবুওয়ার্দা। তার শট ফেরান মিতুল। ফিরতি বলে আলতো ছোঁয়ায় বল জালে জড়িয়ে দেন দাবাঘ।
গোল হজম করে এলোমেলো বাংলাদেশের রক্ষণ। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে কর্নার থেকে গোল হজম করে বসল হাভিয়ের কাবরেরার দল। আবুওয়ার্দার নেওয়া কর্নার থেকে অরক্ষিত থাকা শিহাব কুম্বোর গোলে প্রথমার্ধেই দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় ফিলিস্তিন।
প্রথমার্ধে যেখানে শেষ করেছিল ফিলিস্তিন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরু সেখান থেকেই। অর্থাৎ, আবারও গোল হজম বাংলাদেশের। ৪৯ মিনিটে মুসাব বাত্তাতের ক্রস থেকে বল রিসিভ করলেন শিহাব কুম্বোর, শট নিয়ে বল জড়িয়ে দিলেন জালে। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিল না বাংলাদেশের রক্ষণের।
তিন মিনিট বাদে চতুর্থ গোল হজম করল বাংলাদেশ। ৫২ মিনিটে বদলি ফরোয়ার্ড মাহমুদ ধাধার ক্রস থেকে আরাম আয়েস করেই বল আয়ত্ত্বে নেন ওদেহ দাবাঘ। নিলেন জোরালো এক শট। সেই শট ঠেকানোর সাধ্য ছিল না মিতুল মারমার।
দাবাঘ হ্যাট্রিক পূর্ণ করলেন ৭৭ মিনিটে গিয়ে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বল ধরে মিতুলকে একা পেয়ে শট নিলেন ফিলিস্তিনি ফরোয়ার্ড। এক ইসা ফয়সাল ছাড়া বাংলাদেশি ডিফেন্ডারদের আর কেউ ছিলেন না আশপাশে। মিতুল প্রথম দফায় শট ঠেকালেন, ফিরতি বলে আবারও শট নিলেন দাবাঘ। বল এবার মিতুলকে ফাঁকি দিয়ে পঞ্চমবারের মতো জালে। বড় হার নিয়ে দেশে ফিরে আরেকবার ফিলিস্তিনের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষা বাংলাদেশের। ফিরতি লেগে ২৬ মার্চ কিংস অ্যারেনায় আবারও মুখোমুখি হবে এ দুই দল।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইসা ফয়সাল, চাইলেন সমর্থন।
র্যাঙ্কিংয়ে ৮৬ ধাপ এগিয়ে থাকা ফিলিস্তিনের বিপক্ষে একটা পয়েন্ট পেতে হলে অসাধারণ কিছু করে দেখাতে হতো বাংলাদেশের রক্ষণকে। মঞ্চ ছিল প্রস্তুত, শুরুতে সব ঠিকঠাকও ছিল। কিন্তু সব তালগোল পাকিয়ে গেল প্রথমার্ধের শেষ দিকে এসে। এলোমেলো রক্ষণের ভুলে দশ মিনিটের ঝড়ে উড়ে গেলেন জামালরা। ২০২৬ বিশ্বকাপ ও ২০২৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ফিলিস্তিনের কাছে ৫-০ গোলে হারল বাংলাদেশ। ষষ্ঠবারের দেখায় বাংলাদেশের বিপক্ষে সবচেয়ে বড় জয় যুদ্ধ বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের।
বাংলাদেশকে উড়িয়ে বাছাইপর্বের ‘আই’ গ্রুপে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে উঠে এলো ফিলিস্তিন। তিন ম্যাচে ৪ পয়েন্ট দলটির। সমান ম্যাচে ১ পয়েন্টে সবার নিচে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচে ৯ পয়েন্টে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। ২ পয়েন্টে তিনে লেবানন।
অথচ জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ যে ম্যাচে এভাবে একের পর এক গোল হজম করবে, শুরুতে খেলা দেখে একটিবারের জন্যও বোঝা যায়নি। লাল-সবুজদের শুরুটা ছিল ইতিবাচক।
ফিলিস্তিন যথারীতি আক্রমণ করে গেছে, সেই আক্রমণ ঠেকিয়ে পাল্টা আক্রমণেও উঠেছেন রাকিব হোসেন-ফয়সাল আহমেদ ফাহিমরা। কিন্তু কে জানত, অপেক্ষায় এত বড় হার!
আক্রমণ ঠেকিয়ে ম্যাচের ৭ মিনিটে ডান প্রান্ত ধরে ফিলিস্তিনিদের বক্সে ঢুকে পড়েন রাকিব। কাটব্যাক করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে। কিন্তু ফাহিম একটু বেশিই ছিলেন যার কারণে আর বলের নাগাল পাননি।
দুই মিনিট পর ফিলিস্তিনের প্রথম সুযোগ। ফ্রি-কিক থেকে রাইটব্যাক থেকে সেন্টারব্যাক বনে যাওয়া বিশ্বনাথ ঘোষ বল বিপদমুক্ত করতে না পারায় বক্সের মুখে বল পেয়ে যান ফিলিস্তিনের ওদেহ দাবাঘ। তবে তার ভলি লক্ষ্যে না থাকায় সে যাত্রায় বেঁচে যায় বাংলাদেশ।
১৪ মিনিটে আরেকবার ফিলিস্তিনের রক্ষণকে পরীক্ষায় ফেলতে চাইলেন রাকিব। প্রতিপক্ষের পা থেকে বল কেড়ে বক্সের ডান প্রান্ত ধরে শটও করলেন, তবে খুঁজে পেলেন না জাল।
পাল্টা আক্রমণে জবাব এলো ফিলিস্তিনের দিক থেকেও। ১৯ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমাকে একা পেয়ে যান ইসলাম বাতরান। মিতুল এগিয়ে আসছেন দেখে তার মাথার ওপর দিয়ে চিপ করেন তিনি, কিন্তু এবারও শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় রক্ষা বাংলাদেশের।
বাংলাদেশের সেরা সুযোগটা নষ্ট করেছেন সোহেল রানা। ২৭ মিনিটে ফাহিমের ক্রস ধরে ফিলিস্তিনের গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল পোস্টের ওপর দিয়ে বাইরে পাঠান সোহেল। গোল পেলে খেলার চিত্রটা অন্যরকমও হতে পারত। তাই সুযোগ নষ্ট করে নিজের মাথাতেই হাত পড়েছে এই মিডফিল্ডারের।
ফিলিস্তিনও সুযোগ হারিয়েছে ৩২ মিনিটে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে মিতুল মারমাকে একা পেয়ে শট নেন ওদেহ দাবাঘ। জোরালো সেই শট পা দিয়ে ঠেকিয়ে আবারও বাংলাদেশকে রক্ষা করেন মিতুল।
কিন্তু ৪৩ মিনিটে আর ফিলিস্তিনকে ঠেকাতে পারেননি মিতুল। প্রথম গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। দায়টা অবশ্য রক্ষণের। মুসাব বাত্তাতের ক্রস ধরে দাবাঘের পা ছুঁয়ে বল পান মাহমুদ আবুওয়ার্দা। তার শট ফেরান মিতুল। ফিরতি বলে আলতো ছোঁয়ায় বল জালে জড়িয়ে দেন দাবাঘ।
গোল হজম করে এলোমেলো বাংলাদেশের রক্ষণ। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে কর্নার থেকে গোল হজম করে বসল হাভিয়ের কাবরেরার দল। আবুওয়ার্দার নেওয়া কর্নার থেকে অরক্ষিত থাকা শিহাব কুম্বোর গোলে প্রথমার্ধেই দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় ফিলিস্তিন।
প্রথমার্ধে যেখানে শেষ করেছিল ফিলিস্তিন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরু সেখান থেকেই। অর্থাৎ, আবারও গোল হজম বাংলাদেশের। ৪৯ মিনিটে মুসাব বাত্তাতের ক্রস থেকে বল রিসিভ করলেন শিহাব কুম্বোর, শট নিয়ে বল জড়িয়ে দিলেন জালে। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিল না বাংলাদেশের রক্ষণের।
তিন মিনিট বাদে চতুর্থ গোল হজম করল বাংলাদেশ। ৫২ মিনিটে বদলি ফরোয়ার্ড মাহমুদ ধাধার ক্রস থেকে আরাম আয়েস করেই বল আয়ত্ত্বে নেন ওদেহ দাবাঘ। নিলেন জোরালো এক শট। সেই শট ঠেকানোর সাধ্য ছিল না মিতুল মারমার।
দাবাঘ হ্যাট্রিক পূর্ণ করলেন ৭৭ মিনিটে গিয়ে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বল ধরে মিতুলকে একা পেয়ে শট নিলেন ফিলিস্তিনি ফরোয়ার্ড। এক ইসা ফয়সাল ছাড়া বাংলাদেশি ডিফেন্ডারদের আর কেউ ছিলেন না আশপাশে। মিতুল প্রথম দফায় শট ঠেকালেন, ফিরতি বলে আবারও শট নিলেন দাবাঘ। বল এবার মিতুলকে ফাঁকি দিয়ে পঞ্চমবারের মতো জালে। বড় হার নিয়ে দেশে ফিরে আরেকবার ফিলিস্তিনের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষা বাংলাদেশের। ফিরতি লেগে ২৬ মার্চ কিংস অ্যারেনায় আবারও মুখোমুখি হবে এ দুই দল।

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইসা ফয়সাল, চাইলেন সমর্থন।
র্যাঙ্কিংয়ে ৮৬ ধাপ এগিয়ে থাকা ফিলিস্তিনের বিপক্ষে একটা পয়েন্ট পেতে হলে অসাধারণ কিছু করে দেখাতে হতো বাংলাদেশের রক্ষণকে। মঞ্চ ছিল প্রস্তুত, শুরুতে সব ঠিকঠাকও ছিল। কিন্তু সব তালগোল পাকিয়ে গেল প্রথমার্ধের শেষ দিকে এসে। এলোমেলো রক্ষণের ভুলে দশ মিনিটের ঝড়ে উড়ে গেলেন জামালরা। ২০২৬ বিশ্বকাপ ও ২০২৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে ফিলিস্তিনের কাছে ৫-০ গোলে হারল বাংলাদেশ। ষষ্ঠবারের দেখায় বাংলাদেশের বিপক্ষে সবচেয়ে বড় জয় যুদ্ধ বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের।
বাংলাদেশকে উড়িয়ে বাছাইপর্বের ‘আই’ গ্রুপে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে উঠে এলো ফিলিস্তিন। তিন ম্যাচে ৪ পয়েন্ট দলটির। সমান ম্যাচে ১ পয়েন্টে সবার নিচে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচে ৯ পয়েন্টে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া। ২ পয়েন্টে তিনে লেবানন।
অথচ জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ যে ম্যাচে এভাবে একের পর এক গোল হজম করবে, শুরুতে খেলা দেখে একটিবারের জন্যও বোঝা যায়নি। লাল-সবুজদের শুরুটা ছিল ইতিবাচক।
ফিলিস্তিন যথারীতি আক্রমণ করে গেছে, সেই আক্রমণ ঠেকিয়ে পাল্টা আক্রমণেও উঠেছেন রাকিব হোসেন-ফয়সাল আহমেদ ফাহিমরা। কিন্তু কে জানত, অপেক্ষায় এত বড় হার!
আক্রমণ ঠেকিয়ে ম্যাচের ৭ মিনিটে ডান প্রান্ত ধরে ফিলিস্তিনিদের বক্সে ঢুকে পড়েন রাকিব। কাটব্যাক করেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে। কিন্তু ফাহিম একটু বেশিই ছিলেন যার কারণে আর বলের নাগাল পাননি।
দুই মিনিট পর ফিলিস্তিনের প্রথম সুযোগ। ফ্রি-কিক থেকে রাইটব্যাক থেকে সেন্টারব্যাক বনে যাওয়া বিশ্বনাথ ঘোষ বল বিপদমুক্ত করতে না পারায় বক্সের মুখে বল পেয়ে যান ফিলিস্তিনের ওদেহ দাবাঘ। তবে তার ভলি লক্ষ্যে না থাকায় সে যাত্রায় বেঁচে যায় বাংলাদেশ।
১৪ মিনিটে আরেকবার ফিলিস্তিনের রক্ষণকে পরীক্ষায় ফেলতে চাইলেন রাকিব। প্রতিপক্ষের পা থেকে বল কেড়ে বক্সের ডান প্রান্ত ধরে শটও করলেন, তবে খুঁজে পেলেন না জাল।
পাল্টা আক্রমণে জবাব এলো ফিলিস্তিনের দিক থেকেও। ১৯ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে বাংলাদেশ গোলরক্ষক মিতুল মারমাকে একা পেয়ে যান ইসলাম বাতরান। মিতুল এগিয়ে আসছেন দেখে তার মাথার ওপর দিয়ে চিপ করেন তিনি, কিন্তু এবারও শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় রক্ষা বাংলাদেশের।
বাংলাদেশের সেরা সুযোগটা নষ্ট করেছেন সোহেল রানা। ২৭ মিনিটে ফাহিমের ক্রস ধরে ফিলিস্তিনের গোলরক্ষককে একা পেয়েও বল পোস্টের ওপর দিয়ে বাইরে পাঠান সোহেল। গোল পেলে খেলার চিত্রটা অন্যরকমও হতে পারত। তাই সুযোগ নষ্ট করে নিজের মাথাতেই হাত পড়েছে এই মিডফিল্ডারের।
ফিলিস্তিনও সুযোগ হারিয়েছে ৩২ মিনিটে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বলে মিতুল মারমাকে একা পেয়ে শট নেন ওদেহ দাবাঘ। জোরালো সেই শট পা দিয়ে ঠেকিয়ে আবারও বাংলাদেশকে রক্ষা করেন মিতুল।
কিন্তু ৪৩ মিনিটে আর ফিলিস্তিনকে ঠেকাতে পারেননি মিতুল। প্রথম গোল হজম করে বসে বাংলাদেশ। দায়টা অবশ্য রক্ষণের। মুসাব বাত্তাতের ক্রস ধরে দাবাঘের পা ছুঁয়ে বল পান মাহমুদ আবুওয়ার্দা। তার শট ফেরান মিতুল। ফিরতি বলে আলতো ছোঁয়ায় বল জালে জড়িয়ে দেন দাবাঘ।
গোল হজম করে এলোমেলো বাংলাদেশের রক্ষণ। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে কর্নার থেকে গোল হজম করে বসল হাভিয়ের কাবরেরার দল। আবুওয়ার্দার নেওয়া কর্নার থেকে অরক্ষিত থাকা শিহাব কুম্বোর গোলে প্রথমার্ধেই দ্বিতীয়বারের মতো এগিয়ে যায় ফিলিস্তিন।
প্রথমার্ধে যেখানে শেষ করেছিল ফিলিস্তিন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরু সেখান থেকেই। অর্থাৎ, আবারও গোল হজম বাংলাদেশের। ৪৯ মিনিটে মুসাব বাত্তাতের ক্রস থেকে বল রিসিভ করলেন শিহাব কুম্বোর, শট নিয়ে বল জড়িয়ে দিলেন জালে। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিল না বাংলাদেশের রক্ষণের।
তিন মিনিট বাদে চতুর্থ গোল হজম করল বাংলাদেশ। ৫২ মিনিটে বদলি ফরোয়ার্ড মাহমুদ ধাধার ক্রস থেকে আরাম আয়েস করেই বল আয়ত্ত্বে নেন ওদেহ দাবাঘ। নিলেন জোরালো এক শট। সেই শট ঠেকানোর সাধ্য ছিল না মিতুল মারমার।
দাবাঘ হ্যাট্রিক পূর্ণ করলেন ৭৭ মিনিটে গিয়ে। মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো বল ধরে মিতুলকে একা পেয়ে শট নিলেন ফিলিস্তিনি ফরোয়ার্ড। এক ইসা ফয়সাল ছাড়া বাংলাদেশি ডিফেন্ডারদের আর কেউ ছিলেন না আশপাশে। মিতুল প্রথম দফায় শট ঠেকালেন, ফিরতি বলে আবারও শট নিলেন দাবাঘ। বল এবার মিতুলকে ফাঁকি দিয়ে পঞ্চমবারের মতো জালে। বড় হার নিয়ে দেশে ফিরে আরেকবার ফিলিস্তিনের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষা বাংলাদেশের। ফিরতি লেগে ২৬ মার্চ কিংস অ্যারেনায় আবারও মুখোমুখি হবে এ দুই দল।

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
১ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ক্যাম্প ন্যুতে ফিরেছে বার্সেলোনা ফুটবল। যে ক্লাবের জার্সিতে মেসি অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন, তাঁর অনেক স্মৃতি ক্যাম্প ন্যুতে, সেখানে অনেকটা নিভৃতে ঘুরে গেলেন তিনি। মাঠে কিছু ছবি তুলে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে সেটা পোস্ট করেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড লেখেন, ‘আমি গত রাতে ফিরে গিয়েছিলাম এমন এক জায়গায়, যেটাকে অনেক মিস করি। এই জায়গাটা ছিল আমার মন-প্রাণ। অনেক সুখ ছিল এখানে। আমি যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ সেটা আপনারা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালে কান্নাভেজা চোখে ক্যাম্প ন্যু ছেড়ে গিয়েছিলেন মেসি। সেই দৃশ্য ফুটবলভক্তদের স্মৃতিতে এখনো তরতাজা। বার্সায় এরপর তাঁর ফেরার গুঞ্জন শোনা গেলেও সেটা গুঞ্জনই রয়ে গেছে। আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ড ফিরতে পারেননি বার্সায়। ইনস্টাগ্রামে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘একদিন আবার ফিরতে পারব। খেলোয়াড় হিসেবে বিদায় জানানোর জন্য নয়। বরং এমন কিছুর জন্য যেটা আগে কখনো পারিনি।’
বার্সা ছেড়ে মেসি ২০২১ সালে গিয়েছিলেন প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। কিন্তু দুই বছর থাকার পর পিএসজির পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছিল তাঁর কাছে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামি। ঠিক তার এক মাস আগে (২০২৩-এর জুনে) সংস্কারের জন্য খেলা বন্ধ হয়ে যায় ক্যাম্প ন্যুতে। ৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার পর অনুশীলন করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি-লামিনে ইয়ামালরা। এদিকে মায়ামির জার্সিতে ২৮ মাসে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ৮৫ ম্যাচ খেলেছেন। ৭৬ গোল করেছেন ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৩৮ গোলে।

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ক্যাম্প ন্যুতে ফিরেছে বার্সেলোনা ফুটবল। যে ক্লাবের জার্সিতে মেসি অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন, তাঁর অনেক স্মৃতি ক্যাম্প ন্যুতে, সেখানে অনেকটা নিভৃতে ঘুরে গেলেন তিনি। মাঠে কিছু ছবি তুলে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে সেটা পোস্ট করেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড লেখেন, ‘আমি গত রাতে ফিরে গিয়েছিলাম এমন এক জায়গায়, যেটাকে অনেক মিস করি। এই জায়গাটা ছিল আমার মন-প্রাণ। অনেক সুখ ছিল এখানে। আমি যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ সেটা আপনারা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালে কান্নাভেজা চোখে ক্যাম্প ন্যু ছেড়ে গিয়েছিলেন মেসি। সেই দৃশ্য ফুটবলভক্তদের স্মৃতিতে এখনো তরতাজা। বার্সায় এরপর তাঁর ফেরার গুঞ্জন শোনা গেলেও সেটা গুঞ্জনই রয়ে গেছে। আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ড ফিরতে পারেননি বার্সায়। ইনস্টাগ্রামে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘একদিন আবার ফিরতে পারব। খেলোয়াড় হিসেবে বিদায় জানানোর জন্য নয়। বরং এমন কিছুর জন্য যেটা আগে কখনো পারিনি।’
বার্সা ছেড়ে মেসি ২০২১ সালে গিয়েছিলেন প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। কিন্তু দুই বছর থাকার পর পিএসজির পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছিল তাঁর কাছে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামি। ঠিক তার এক মাস আগে (২০২৩-এর জুনে) সংস্কারের জন্য খেলা বন্ধ হয়ে যায় ক্যাম্প ন্যুতে। ৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার পর অনুশীলন করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি-লামিনে ইয়ামালরা। এদিকে মায়ামির জার্সিতে ২৮ মাসে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ৮৫ ম্যাচ খেলেছেন। ৭৬ গোল করেছেন ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৩৮ গোলে।

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইস
২২ মার্চ ২০২৪
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা যাবে ৮০০ টাকায়।
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী চলা ক্রিকেট কনফারেন্স শেষ হলো আজ। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের আড়াই দশকের স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ প্রকাশ করেছে ক্রিকেট স্মারক সংগ্রাহক জুনায়েদ পাইকার। ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বাছাই করা ৫০টি ঐতিহাসিক ম্যাচ টিকিট নিয়ে সাজানো এই গ্রন্থে ফুটে উঠেছে আড়াই দশকের আবেগ, স্মৃতি ও গৌরব। জুনায়েদ বলেন, ‘এই টিকেট শুধু স্মারক নয়, আমাদের ক্রিকেটের পথচলা ও অগ্রগতির প্রতীক।’ বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে বইটির একটি বিজ্ঞাপনও করেছে। দুই মলাটের এই বইয়ের দাম ৮০০ টাকা। বইটি কীভাবে কেনা যাবে, সেটার লিংকও বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে দিয়েছে।
‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে বাংলাদেশের শততম টেস্ট জয়ও থাকবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন জুনায়েদ। ২০১৭ সালে কলম্বোর পি সারা ওভালে সেই ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ঐতিহাসিক সেই ম্যাচসহ বাংলাদেশের স্মরণীয় কিছু সিরিজ জয়ও থাকবে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে। বইয়ে নিজের শুভেচ্ছা বার্তায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘প্রতিটি টিকেটই একটি গল্প-মুহূর্ত, মাইলফলক ও আবেগের গল্প, যা আমাদের ক্রিকেট পরিচয়কে গড়ে তুলেছে।’
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী নিয়ে যখন ঢাকায় উৎসব, নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল অবস্থান করছে সিলেটে। আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। এই টেস্ট দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম শততম টেস্ট খেলতে যাচ্ছেন।

টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা যাবে ৮০০ টাকায়।
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী চলা ক্রিকেট কনফারেন্স শেষ হলো আজ। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের আড়াই দশকের স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ প্রকাশ করেছে ক্রিকেট স্মারক সংগ্রাহক জুনায়েদ পাইকার। ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বাছাই করা ৫০টি ঐতিহাসিক ম্যাচ টিকিট নিয়ে সাজানো এই গ্রন্থে ফুটে উঠেছে আড়াই দশকের আবেগ, স্মৃতি ও গৌরব। জুনায়েদ বলেন, ‘এই টিকেট শুধু স্মারক নয়, আমাদের ক্রিকেটের পথচলা ও অগ্রগতির প্রতীক।’ বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে বইটির একটি বিজ্ঞাপনও করেছে। দুই মলাটের এই বইয়ের দাম ৮০০ টাকা। বইটি কীভাবে কেনা যাবে, সেটার লিংকও বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে দিয়েছে।
‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে বাংলাদেশের শততম টেস্ট জয়ও থাকবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন জুনায়েদ। ২০১৭ সালে কলম্বোর পি সারা ওভালে সেই ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ঐতিহাসিক সেই ম্যাচসহ বাংলাদেশের স্মরণীয় কিছু সিরিজ জয়ও থাকবে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে। বইয়ে নিজের শুভেচ্ছা বার্তায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘প্রতিটি টিকেটই একটি গল্প-মুহূর্ত, মাইলফলক ও আবেগের গল্প, যা আমাদের ক্রিকেট পরিচয়কে গড়ে তুলেছে।’
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী নিয়ে যখন ঢাকায় উৎসব, নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল অবস্থান করছে সিলেটে। আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। এই টেস্ট দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম শততম টেস্ট খেলতে যাচ্ছেন।

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইস
২২ মার্চ ২০২৪
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
টেস্ট অভিষেকে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গতকাল ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর ফুটবল নিয়ে মারপিটের কথা বলেছিলেন। আজ ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে তাবিথের কাছে সেই প্রসঙ্গ। উত্তরে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘দেখুন আমরা যারা ফুটবল নিয়ে কাজ করি বা ফুটবলটাকে বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি, যখনই আমরা ফুটবল নিয়ে কোন নেতিবাচক কমেন্ট আমরা শুনি, অবশ্যই আমরা ব্যথিত হই এবং আঘাতপ্রাপ্ত হই। তাও কদিন আগে আমাদের ক্রিকেট কনফারেন্সের সময় আমরা একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা ফুটবলের বিরুদ্ধে যায় এবং খেলোয়াড়দের ওপর অপমানজনক একটা মন্তব্য করা হয়েছে। তার প্রসঙ্গে আমি ব্যক্তিগত প্যাডে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বিসিবি সভাপতির কাছে একটা চিঠি পাঠিয়েছি।’
আসিফের বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বাফুফে একটা চিঠি এরই মধ্যে পাঠিয়েছে বিসিবির কাছে। চিঠির জবাবে বিসিবি একটা সমাধানের পথ খুঁজে দেবে বলে আশা তাবিথের। ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আশা করি, এই চিঠির উত্তরে আমরা অনেক ব্যাপারে স্পষ্ট জানতে পারব। যখন স্পষ্ট কিছু জানতে পারব বা বিসিবির অবস্থান আমরা জানতে পারব, সেখানে সমাধানের একটা পথ খুঁজে নেব। আমরা সবাই খেলোয়াড়। আমরা সবাই ক্রীড়াবিদ। আর আমাদের সকল ফেডারেশনের দায়িত্ব হলো ঐক্যবদ্ধ থাকা। তা আমরা চাইব না কোনো একটা ইস্যুতে বা কোনো কারোর ইস্যুতে সেটা আমাদের আমাদের বিভক্ত করে ফেলে। অতি শীঘ্রই আপনারা দেখবেন যে সকল ক্রীড়া ফেডারেশন এক হয়ে বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশের কল্যাণের জন্য আমরা কাজ করছি।’
দেশের ৬৪ জেলার ক্রিকেট কোচ, সংগঠক ও ক্রীড়া কর্মকর্তাদের নিয়ে গতকাল শুরু হয়েছে বিসিবির দুই দিনব্যাপী ক্রিকেট কনফারেন্স। গতকাল ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর বলেছিলেন, ‘ফুটবলারদের জন্য (ক্রিকেট) খেলা যাচ্ছে না সারা দেশে। তারা উইকেট ভেঙে ফেলল, উইকেট নষ্ট করে ফেলেছে। আবার ২৪ তারিখ আবাহনী-মোহামেডান ফুটবল খেলা কুমিল্লা স্টেডিয়ামে। এই সমস্যাটা শুধু কুমিল্লার না। প্রতিটা জেলার স্টেডিয়াম দখল করে রেখেছে ফুটবল, প্রতিটা জেলার যেখানে ফুটবলের কাজ নেই, সেখানেও ফুটবল দখল করে রেখেছে এবং ফুটবলারদের ব্যবহার খুব খারাপ।’ তাঁর এমন মন্তব্যের পর নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের ফুটবল অঙ্গনে। বিসিবির এই পরিচালক ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন ফুটবলাররা।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
টেস্ট অভিষেকে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গতকাল ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর ফুটবল নিয়ে মারপিটের কথা বলেছিলেন। আজ ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে তাবিথের কাছে সেই প্রসঙ্গ। উত্তরে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘দেখুন আমরা যারা ফুটবল নিয়ে কাজ করি বা ফুটবলটাকে বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি, যখনই আমরা ফুটবল নিয়ে কোন নেতিবাচক কমেন্ট আমরা শুনি, অবশ্যই আমরা ব্যথিত হই এবং আঘাতপ্রাপ্ত হই। তাও কদিন আগে আমাদের ক্রিকেট কনফারেন্সের সময় আমরা একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা ফুটবলের বিরুদ্ধে যায় এবং খেলোয়াড়দের ওপর অপমানজনক একটা মন্তব্য করা হয়েছে। তার প্রসঙ্গে আমি ব্যক্তিগত প্যাডে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বিসিবি সভাপতির কাছে একটা চিঠি পাঠিয়েছি।’
আসিফের বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বাফুফে একটা চিঠি এরই মধ্যে পাঠিয়েছে বিসিবির কাছে। চিঠির জবাবে বিসিবি একটা সমাধানের পথ খুঁজে দেবে বলে আশা তাবিথের। ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আশা করি, এই চিঠির উত্তরে আমরা অনেক ব্যাপারে স্পষ্ট জানতে পারব। যখন স্পষ্ট কিছু জানতে পারব বা বিসিবির অবস্থান আমরা জানতে পারব, সেখানে সমাধানের একটা পথ খুঁজে নেব। আমরা সবাই খেলোয়াড়। আমরা সবাই ক্রীড়াবিদ। আর আমাদের সকল ফেডারেশনের দায়িত্ব হলো ঐক্যবদ্ধ থাকা। তা আমরা চাইব না কোনো একটা ইস্যুতে বা কোনো কারোর ইস্যুতে সেটা আমাদের আমাদের বিভক্ত করে ফেলে। অতি শীঘ্রই আপনারা দেখবেন যে সকল ক্রীড়া ফেডারেশন এক হয়ে বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশের কল্যাণের জন্য আমরা কাজ করছি।’
দেশের ৬৪ জেলার ক্রিকেট কোচ, সংগঠক ও ক্রীড়া কর্মকর্তাদের নিয়ে গতকাল শুরু হয়েছে বিসিবির দুই দিনব্যাপী ক্রিকেট কনফারেন্স। গতকাল ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর বলেছিলেন, ‘ফুটবলারদের জন্য (ক্রিকেট) খেলা যাচ্ছে না সারা দেশে। তারা উইকেট ভেঙে ফেলল, উইকেট নষ্ট করে ফেলেছে। আবার ২৪ তারিখ আবাহনী-মোহামেডান ফুটবল খেলা কুমিল্লা স্টেডিয়ামে। এই সমস্যাটা শুধু কুমিল্লার না। প্রতিটা জেলার স্টেডিয়াম দখল করে রেখেছে ফুটবল, প্রতিটা জেলার যেখানে ফুটবলের কাজ নেই, সেখানেও ফুটবল দখল করে রেখেছে এবং ফুটবলারদের ব্যবহার খুব খারাপ।’ তাঁর এমন মন্তব্যের পর নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের ফুটবল অঙ্গনে। বিসিবির এই পরিচালক ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন ফুটবলাররা।

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইস
২২ মার্চ ২০২৪
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
১ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি ও ভিত্তি তৈরি করা।
নারী কোচের বর্তমান সংখ্যা নিয়ে সাইমন বলেন, ‘আমরা একটা জরিপ করেছি। সেখানে দেখা গেছে নারী-পুরুষ লিগ মিলিয়ে নারী কোচের সংখ্যা মাত্র ২২ শতাংশ। আমরা এই চার বছরে অনেক নারী কোচ বাড়াতে চাই।’ বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল ফিফার এই উদ্যোগের সঙ্গে বাফুফে সম্পৃক্ত হতে পেরে বেশ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারী ফুটবলে কার্যকর পরিবর্তন আনা সম্ভব বলে মনে করেন, ‘নারী ফুটবলে আমাদের ক্লাব সংখ্যা কম। নারীদের ঘরোয়া লিগ বাড়ানো, তাদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির চেষ্টা করব। ফিফা আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিকভাবে সহায়তা করবে।’
বাফুফে ২০২৫-২৮ সালে নারী ফুটবলে কী কী করতে চায় সেই পরিকল্পনা ডিসপ্লেও করেনি কিংবা পুরোপুরি প্রকাশও করেনি। মাঠের খেলা বৃদ্ধির পাশাপাশি নারী ফুটবলারদের সুরক্ষার বিষয়টিও বাফুফে সভাপতি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু নারী ফুটবলারদের খেলার মান উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ থাকব না। নারী হিসেবে তাদের সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতার পাশেও দাঁড়াব। অনেক সময় নারীরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়। আমরা সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেসা, মরক্কো দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত ছিলেন। মরক্কো দূতাবাসের কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে মরক্কো সব সময় পাশে থাকবে।’ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলাররা সাফল্য আনছে এটা আসলেই বেশ গর্বের বিষয়।’
বাংলাদেশের নারী ফুটবলে প্রধান পৃষ্ঠপোষক ঢাকা ব্যাংক। আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকা ব্যাংকের প্রতিনিধি বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। আগামী দিনেও ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলারদের সাথে থাকবে।’ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের তারকা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ফিফা কর্মকর্তাকে বাংলাদেশের পক্ষে জার্সি তুলে দিয়েছেন।

বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি ও ভিত্তি তৈরি করা।
নারী কোচের বর্তমান সংখ্যা নিয়ে সাইমন বলেন, ‘আমরা একটা জরিপ করেছি। সেখানে দেখা গেছে নারী-পুরুষ লিগ মিলিয়ে নারী কোচের সংখ্যা মাত্র ২২ শতাংশ। আমরা এই চার বছরে অনেক নারী কোচ বাড়াতে চাই।’ বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল ফিফার এই উদ্যোগের সঙ্গে বাফুফে সম্পৃক্ত হতে পেরে বেশ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারী ফুটবলে কার্যকর পরিবর্তন আনা সম্ভব বলে মনে করেন, ‘নারী ফুটবলে আমাদের ক্লাব সংখ্যা কম। নারীদের ঘরোয়া লিগ বাড়ানো, তাদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির চেষ্টা করব। ফিফা আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিকভাবে সহায়তা করবে।’
বাফুফে ২০২৫-২৮ সালে নারী ফুটবলে কী কী করতে চায় সেই পরিকল্পনা ডিসপ্লেও করেনি কিংবা পুরোপুরি প্রকাশও করেনি। মাঠের খেলা বৃদ্ধির পাশাপাশি নারী ফুটবলারদের সুরক্ষার বিষয়টিও বাফুফে সভাপতি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু নারী ফুটবলারদের খেলার মান উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ থাকব না। নারী হিসেবে তাদের সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতার পাশেও দাঁড়াব। অনেক সময় নারীরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়। আমরা সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেসা, মরক্কো দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত ছিলেন। মরক্কো দূতাবাসের কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে মরক্কো সব সময় পাশে থাকবে।’ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলাররা সাফল্য আনছে এটা আসলেই বেশ গর্বের বিষয়।’
বাংলাদেশের নারী ফুটবলে প্রধান পৃষ্ঠপোষক ঢাকা ব্যাংক। আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকা ব্যাংকের প্রতিনিধি বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। আগামী দিনেও ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলারদের সাথে থাকবে।’ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের তারকা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ফিফা কর্মকর্তাকে বাংলাদেশের পক্ষে জার্সি তুলে দিয়েছেন।

বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই কুয়েতের জাবের আল-আহমাদ স্টেডিয়ামের গ্যালারি থেকে ভেসে এলো ‘বাংলাদেশ, বাংলাদেশ’ গর্জন। খেলাটা যেন কুয়েতে নয়, হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো মাঠে। হাজার হাজার দর্শক যাদের অর্ধেকই প্রবাসী বাংলাদেশি। জাতীয় সঙ্গীত শেষ হতেই তাদের দিকে হাত মুঠো করে গর্জন তুললেন লাল-সবুজ ডিফেন্ডার ইস
২২ মার্চ ২০২৪
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
১ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
২ ঘণ্টা আগে