ক্রীড়া ডেস্ক
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ছয় ম্যাচের প্রত্যেকটিতেই হেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৬-০ তে হারের ক্ষোভ ঝারতে উইন্ডিজ বেছে নিয়েছে আয়ারল্যান্ডকে। উইন্ডিজের তাণ্ডব চালানোর দিনে আইরিশ এক বোলারের ‘লজ্জাজনক’ রেকর্ডে নাম উঠে গেল।
ব্রেডিতে আয়ারল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে বৃষ্টির কারণে একটা বলও মাঠে গড়াতে পারেনি। সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি তাই হয়ে যায় সিরিজ নির্ধারণী। ব্রেডিতে গতকাল তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২৫৬ রানের পাহাড়সম স্কোর গড়েছে। যেখানে আয়ারল্যান্ডের লিয়াম ম্যাকার্থি ৪ ওভারে খরচ করেন ৮১ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে এটাই সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড। এর আগে বিব্রতকর এই রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার কাইল অ্যাবটের। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৬৮ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছিলেন অ্যাবট। ২৩২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে উইন্ডিজ জিতেছিল প্রোটিয়া বোলার অ্যাবটের খরুচে বোলিংয়ের সৌজন্যেই।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে গতকাল সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং পাওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ বড় রানের ভিত্তি পেয়ে যায় উদ্বোধনী জুটিতেই। দুই ক্যারিবীয় ওপেনার শাই হোপ ও এভিন লুইস ৬৪ বলে ১২২ রানের জুটি গড়েন। এই উদ্বোধনী জুটির ৪৫ রানই এসেছে ম্যাকার্থির ওভার থেকে। ক্যারিবীয় ওপেনারদের তাণ্ডব চালানোর সময় ২ ওভার বোলিং করেন আইরিশ পেসার। নিজের সবশেষ দুই ওভারেই ১৮ রান করে দেন ম্যাকার্থি। সব মিলিয়ে হিসেব করলে টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খরুচে বোলিং করেছেন তিনি। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের রেকর্ডটি করেছেন গাম্বিয়ার মুসা জোবারতেহ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নাইরোবিতে গত বছর ৪ ওভারে ৯৩ রান খরচ করেছিলেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে আফ্রিকার আঞ্চলিক বাছাইপর্বের ম্যাচটিতে কোনো উইকেট অবশ্য জোবারতেহ নিতে পারেননি।
ম্যাকার্থির খরুচে বোলিংয়ের দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের লুইস আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছেন। ৪৪ বলে ৭ চার ও ৮ ছক্কায় ৯১ রান করেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৬২ রানে জয়ের দিনে ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন লুইস। ২৫৭ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৯৪ রানে আটকে যায় আইরিশরা। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতে যায় ক্যারিবীয়রা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে খরুচে বোলিং
দল ওভার রান উইকেট সাল
লিয়াম ম্যাকার্থি আয়ারল্যান্ড ৪ ৮১ ০ ২০২৫
কাইল অ্যাবট দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ ৬৮ ১ ২০১৫
সিসান্দা মাগালা দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ ৬৭ ০ ২০২৩
অ্যাডাম জাম্পা অস্ট্রেলিয়া ৪ ৬৫ ১ ২০২৪
রুবেল হোসেন বাংলাদেশ ৪ ৬৩ ২ ২০১২
ব্রাইডন কার্স ইংল্যান্ড ৪ ৬৩ ১ ২০২৫
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ছয় ম্যাচের প্রত্যেকটিতেই হেরেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৬-০ তে হারের ক্ষোভ ঝারতে উইন্ডিজ বেছে নিয়েছে আয়ারল্যান্ডকে। উইন্ডিজের তাণ্ডব চালানোর দিনে আইরিশ এক বোলারের ‘লজ্জাজনক’ রেকর্ডে নাম উঠে গেল।
ব্রেডিতে আয়ারল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতে বৃষ্টির কারণে একটা বলও মাঠে গড়াতে পারেনি। সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি তাই হয়ে যায় সিরিজ নির্ধারণী। ব্রেডিতে গতকাল তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২৫৬ রানের পাহাড়সম স্কোর গড়েছে। যেখানে আয়ারল্যান্ডের লিয়াম ম্যাকার্থি ৪ ওভারে খরচ করেন ৮১ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে এটাই সবচেয়ে খরুচে বোলিংয়ের রেকর্ড। এর আগে বিব্রতকর এই রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার কাইল অ্যাবটের। ২০১৫ সালে জোহানেসবার্গে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৬৮ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছিলেন অ্যাবট। ২৩২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে উইন্ডিজ জিতেছিল প্রোটিয়া বোলার অ্যাবটের খরুচে বোলিংয়ের সৌজন্যেই।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে গতকাল সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং পাওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ বড় রানের ভিত্তি পেয়ে যায় উদ্বোধনী জুটিতেই। দুই ক্যারিবীয় ওপেনার শাই হোপ ও এভিন লুইস ৬৪ বলে ১২২ রানের জুটি গড়েন। এই উদ্বোধনী জুটির ৪৫ রানই এসেছে ম্যাকার্থির ওভার থেকে। ক্যারিবীয় ওপেনারদের তাণ্ডব চালানোর সময় ২ ওভার বোলিং করেন আইরিশ পেসার। নিজের সবশেষ দুই ওভারেই ১৮ রান করে দেন ম্যাকার্থি। সব মিলিয়ে হিসেব করলে টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খরুচে বোলিং করেছেন তিনি। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের রেকর্ডটি করেছেন গাম্বিয়ার মুসা জোবারতেহ। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নাইরোবিতে গত বছর ৪ ওভারে ৯৩ রান খরচ করেছিলেন তিনি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে আফ্রিকার আঞ্চলিক বাছাইপর্বের ম্যাচটিতে কোনো উইকেট অবশ্য জোবারতেহ নিতে পারেননি।
ম্যাকার্থির খরুচে বোলিংয়ের দিনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের লুইস আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছেন। ৪৪ বলে ৭ চার ও ৮ ছক্কায় ৯১ রান করেন তিনি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৬২ রানে জয়ের দিনে ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন লুইস। ২৫৭ রানের পাহাড়সম লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৯৪ রানে আটকে যায় আইরিশরা। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-০ ব্যবধানে জিতে যায় ক্যারিবীয়রা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে খরুচে বোলিং
দল ওভার রান উইকেট সাল
লিয়াম ম্যাকার্থি আয়ারল্যান্ড ৪ ৮১ ০ ২০২৫
কাইল অ্যাবট দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ ৬৮ ১ ২০১৫
সিসান্দা মাগালা দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ ৬৭ ০ ২০২৩
অ্যাডাম জাম্পা অস্ট্রেলিয়া ৪ ৬৫ ১ ২০২৪
রুবেল হোসেন বাংলাদেশ ৪ ৬৩ ২ ২০১২
ব্রাইডন কার্স ইংল্যান্ড ৪ ৬৩ ১ ২০২৫
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে