নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর সংবাদ সম্মেলনে এসে জাকের আলী অনিক নিজেদের ব্যাটিং ব্যর্থতার জন্য দুষেছেন বাতাসকে। বলেছেন, ‘বাতাস একটা ফ্যাক্টর। এই মাঠে দুই সাইডে মারা যায় না। এক পাশে গ্রাউন্ডে খেলতে হয়।’
ম্যাচ শুরুর সময় অবশ্য আবুধাবিতে বাতাস বইছিল। তবে সেটি পরাজয়ের কোনো অজুহাত হতে পারে না! তাই জাকেরের অজুহাতে দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের অনেকেই বিস্মিত। কেউ কেউ তো পাল্টা প্রশ্নও তুলছেন—‘একই কন্ডিশনে তো শ্রীলঙ্কাও খেলেছে, তারা পারলে আমরা কেন নয়?’
জাকেরের অজুহাত শুনে অবাক হয়েছেন বিসিবির সাবেক নির্বাচক ও এবারের এশিয়া কাপের আয়োজক কমিটির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। আবুধাবিতে আজ সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, বাজে খেলার জন্য বাতাস অজুহাত হতে পারে না। তাঁর ভাষায়,‘ (এমন অভিযোগ) আমি তো কখনো শুনিনি। শ্রীলঙ্কাও একই কন্ডিশনে ব্যাট করেছে, ওরা মানিয়ে নিয়েছে। মাঠে গিয়ে এক-দুই ওভার খেললেই বোঝা যায় কোথায় কীভাবে শট খেলতে হবে। এটা ব্যাটারের দায়িত্ব।’
এই দায়িত্বটাই বাংলাদেশের ব্যাটাররা পালন করতে ব্যর্থ বলে মনে করেন নান্নু, ‘আবুধাবির উইকেটে বল স্কিড করে। এখানে খুব স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলতে হবে। আর মাঠও বেশ বড়। অন্যান্য মাঠের তুলনায় এই মাঠের সাইডগুলো অনেক বড়। এখানে শর্ট বলে অনেক চিন্তাভাবনা করে খেলতে হয়।’ কিন্তু খেলতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। এই ম্যাচে হারের পর সুপার ফোরের জটিল সমীকরণে বাংলাদেশ। ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলে আফগানিস্তান সবার ওপরে, নেট রানরেটে (+৪.৭০০)। দ্বিতীয় অবস্থানে শ্রীলঙ্কা (+২.৫৯৫)। –০.৬৫০ নেট রানরেট নিয়ে তিনে বাংলাদেশ। তাই সুপার ফোরের আশা জিইয়ে রাখতে নিজেদের শেষ ম্যাচে শুধু আফগানিস্তানকে হারালেই হবে না, লঙ্কানদের বাকি দুই ম্যাচের ফলাফলের দিকেও তাকিয়ে থাকতে হবে।
তবে এখনো সুপার ফোরে বাংলাদেশের খেলার সুযোগ দেখছেন নান্নু, ‘সুযোগ একদম চলে গিয়েছে এটা বলব না। অবশ্যই সুযোগ আছে। আফগানিস্তানের সঙ্গে খেলা আছে। তো এই জায়গায় যদি ভালো কিছু করতে পারা যায়, অবশ্যই সুপার ফোরে যাওয়ার একটা সুযোগ পাওয়া যাবে।’
শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর সংবাদ সম্মেলনে এসে জাকের আলী অনিক নিজেদের ব্যাটিং ব্যর্থতার জন্য দুষেছেন বাতাসকে। বলেছেন, ‘বাতাস একটা ফ্যাক্টর। এই মাঠে দুই সাইডে মারা যায় না। এক পাশে গ্রাউন্ডে খেলতে হয়।’
ম্যাচ শুরুর সময় অবশ্য আবুধাবিতে বাতাস বইছিল। তবে সেটি পরাজয়ের কোনো অজুহাত হতে পারে না! তাই জাকেরের অজুহাতে দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের অনেকেই বিস্মিত। কেউ কেউ তো পাল্টা প্রশ্নও তুলছেন—‘একই কন্ডিশনে তো শ্রীলঙ্কাও খেলেছে, তারা পারলে আমরা কেন নয়?’
জাকেরের অজুহাত শুনে অবাক হয়েছেন বিসিবির সাবেক নির্বাচক ও এবারের এশিয়া কাপের আয়োজক কমিটির টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য মিনহাজুল আবেদীন নান্নু। আবুধাবিতে আজ সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, বাজে খেলার জন্য বাতাস অজুহাত হতে পারে না। তাঁর ভাষায়,‘ (এমন অভিযোগ) আমি তো কখনো শুনিনি। শ্রীলঙ্কাও একই কন্ডিশনে ব্যাট করেছে, ওরা মানিয়ে নিয়েছে। মাঠে গিয়ে এক-দুই ওভার খেললেই বোঝা যায় কোথায় কীভাবে শট খেলতে হবে। এটা ব্যাটারের দায়িত্ব।’
এই দায়িত্বটাই বাংলাদেশের ব্যাটাররা পালন করতে ব্যর্থ বলে মনে করেন নান্নু, ‘আবুধাবির উইকেটে বল স্কিড করে। এখানে খুব স্বাভাবিক ক্রিকেট খেলতে হবে। আর মাঠও বেশ বড়। অন্যান্য মাঠের তুলনায় এই মাঠের সাইডগুলো অনেক বড়। এখানে শর্ট বলে অনেক চিন্তাভাবনা করে খেলতে হয়।’ কিন্তু খেলতে পারেননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। এই ম্যাচে হারের পর সুপার ফোরের জটিল সমীকরণে বাংলাদেশ। ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলে আফগানিস্তান সবার ওপরে, নেট রানরেটে (+৪.৭০০)। দ্বিতীয় অবস্থানে শ্রীলঙ্কা (+২.৫৯৫)। –০.৬৫০ নেট রানরেট নিয়ে তিনে বাংলাদেশ। তাই সুপার ফোরের আশা জিইয়ে রাখতে নিজেদের শেষ ম্যাচে শুধু আফগানিস্তানকে হারালেই হবে না, লঙ্কানদের বাকি দুই ম্যাচের ফলাফলের দিকেও তাকিয়ে থাকতে হবে।
তবে এখনো সুপার ফোরে বাংলাদেশের খেলার সুযোগ দেখছেন নান্নু, ‘সুযোগ একদম চলে গিয়েছে এটা বলব না। অবশ্যই সুযোগ আছে। আফগানিস্তানের সঙ্গে খেলা আছে। তো এই জায়গায় যদি ভালো কিছু করতে পারা যায়, অবশ্যই সুপার ফোরে যাওয়ার একটা সুযোগ পাওয়া যাবে।’
অবশেষে ইতিহাস গড়ল কেপ ভার্দে। ঘরের মাঠে এসওয়াতিনিকে গতকাল ৩–০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল তারা। আইসল্যান্ডের পর জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে টিকিট কাটল বিশ্বকাপে।
২৩ মিনিট আগেমেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। এগিয়ে গিয়েও সোমবার জর্ডানের বিপক্ষে মাঠ ছাড়তে হয়েছে ১-১ গোলের ড্র নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন সুরভী আকন্দ প্রীতি।
২ ঘণ্টা আগেশেষ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার জেতার জন্য দরকার ছিল ৮ রান। নাহিদা আক্তার প্রথম বলে চার ও তৃতীয় বলে ছক্কা মেরে নাটকীয় জয় নিশ্চিত করেন নাদিনে ডি ক্লার্ক। আর রোমাঞ্চ জাগিয়ে বাংলাদেশকে পুড়তে হয় হারের বেদনায়।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর এর চেয়ে চাপে আগে কখনো পড়েননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। দলে হামজা চৌধুরী-শমিত শোমের মতো উঁচু মানের খেলোয়াড় থাকলেও খুঁজে পাচ্ছেন না সঠিক কম্বিনেশন। এনে দিতে পারছেন না কাঙ্ক্ষিত তৃপ্তি।
৩ ঘণ্টা আগে