ক্রীড়া ডেস্ক
হাতে ৮ উইকেট নিয়ে দরকার ৩২ রান। তখনো ৫ ওভার বাকি। এমন সমীকরণের সামনে যখন শ্রীলঙ্কা, তখন কত তাড়াতাড়ি ম্যাচটা শেষ হয় সেটাই দেখার অপেক্ষা। কিন্তু নাটকীয়তার যে তখন অনেক কিছু বাকি। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি শ্রীলঙ্কা হাসলেও টেনশনে যেন ক্রিকেটারদের হৃৎকম্প বেড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা।
১৫০ রান তাড়া করতে নেমে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ৯.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৬২ রান। তৃতীয় উইকেটে এরপর পাতুম নিশাংকা ও কুশল পেরেরা গড়েন ৩৪ বলে ৫৭ রানের জুটি। ১৬তম ওভারের প্রথম বলে নিশাংকার রানআউটে ভাঙে এই জুটি। ঠিক তার পরের বলেই কুশল পেরেরার উইকেটও হারায় শ্রীলঙ্কা। চারিত আসালাঙ্কা, কামিন্দু মেন্ডিসও দ্রুত বিদায় নিলে ১৭.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৭ রানে পরিণত হয় লঙ্কানরা। হংকংদের সামনে যখন অঘটন ঘটানোর হাতছানি, তখন সবকিছু ভেস্তে যায় ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার ক্যামিও ইনিংসে (৯ বলে ২০*)। আট নম্বরে নেমে ২ চার ও ১ ছক্কা মারেন তিনি। ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে আতিক ইকবালকে চার মেরে লঙ্কানদের ৪ উইকেটের জয় এনে দেন হাসারাঙ্গা।
৮ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর ডাগআউটে বসে থাকা শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারদের কী অবস্থা হয়েছিল, সেটা পরে জানিয়েছেন আসালাঙ্কা। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘সেই মুহূর্তে আমাদের টেনশনে মাথা খারাপ হওয়ার মতো অবস্থা। কয়েকটা জায়গায় আমাদের উন্নতি করতে হবে। প্রথম তিন ওভার যখন আমরা বোলিং করছিলাম এবং আমাদের ব্যাটিংয়ের শেষের দিকে। ১৬তম ওভারে দুইটা উইকেট হারালাম। তারপর আমার উইকেটটা হারালাম। সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে এসব হতেই পারে। কিন্তু এগুলো নিয়মিত হতে দেওয়া যাবে না।’
৪৪ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৮ রান করে গতকাল ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন নিশাংকা। কিন্তু দুবাইয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে লঙ্কান এই ওপেনার যেন ‘কই মাছের প্রাণ’ নিয়ে খেলতে নেমেছেন। ২২, ৪০, ৬৩, ৬৮—হংকংয়ের ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগে নিশাংকা এই চারবার জীবন পেয়েছেন। ম্যাচসেরা নিশাংকা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘পিচ অতটা সহজ ছিল না। হংকং দারুণ বোলিং করেছে। আমার পরিকল্পনা ছিল ইনিংসটা টেনে নিয়ে যাওয়া। যেভাবে ব্যাটিং করেছি, তাতে আমি খুশি।’
দুবাইয়ে গতকাল টস জিতে ফিল্ডিং নেন লঙ্কান অধিনায়ক চারিত আসালাঙ্কা। আগে ব্যাটিং পাওয়া হংকং প্রথম তিন ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে করে ৩১ রান। শুরুর এই ব্যাটিং অবশ্য ধরে রাখতে পারেনি তারা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৪৯ রান করে হংকং। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫২ রান করে অপরাজিত থাকেন নিজাকাত খান। ৩৮ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। এদিকে ৮ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর সপ্তম উইকেটে দাসুন শানাকা-হাসারাঙ্গার ১১ বলে ২৬ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটিতে শ্রীলঙ্কা পায় ৪ উইকেটের জয়। ৭ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে এখন লঙ্কানরা। ৪ পয়েন্টের পাশাপাশি তাদের নেট রানরেট +১.৫৪৬। হংকংকে কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হয়েছে।
হাতে ৮ উইকেট নিয়ে দরকার ৩২ রান। তখনো ৫ ওভার বাকি। এমন সমীকরণের সামনে যখন শ্রীলঙ্কা, তখন কত তাড়াতাড়ি ম্যাচটা শেষ হয় সেটাই দেখার অপেক্ষা। কিন্তু নাটকীয়তার যে তখন অনেক কিছু বাকি। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি শ্রীলঙ্কা হাসলেও টেনশনে যেন ক্রিকেটারদের হৃৎকম্প বেড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা।
১৫০ রান তাড়া করতে নেমে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ৯.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৬২ রান। তৃতীয় উইকেটে এরপর পাতুম নিশাংকা ও কুশল পেরেরা গড়েন ৩৪ বলে ৫৭ রানের জুটি। ১৬তম ওভারের প্রথম বলে নিশাংকার রানআউটে ভাঙে এই জুটি। ঠিক তার পরের বলেই কুশল পেরেরার উইকেটও হারায় শ্রীলঙ্কা। চারিত আসালাঙ্কা, কামিন্দু মেন্ডিসও দ্রুত বিদায় নিলে ১৭.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১২৭ রানে পরিণত হয় লঙ্কানরা। হংকংদের সামনে যখন অঘটন ঘটানোর হাতছানি, তখন সবকিছু ভেস্তে যায় ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার ক্যামিও ইনিংসে (৯ বলে ২০*)। আট নম্বরে নেমে ২ চার ও ১ ছক্কা মারেন তিনি। ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে আতিক ইকবালকে চার মেরে লঙ্কানদের ৪ উইকেটের জয় এনে দেন হাসারাঙ্গা।
৮ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর ডাগআউটে বসে থাকা শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারদের কী অবস্থা হয়েছিল, সেটা পরে জানিয়েছেন আসালাঙ্কা। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘সেই মুহূর্তে আমাদের টেনশনে মাথা খারাপ হওয়ার মতো অবস্থা। কয়েকটা জায়গায় আমাদের উন্নতি করতে হবে। প্রথম তিন ওভার যখন আমরা বোলিং করছিলাম এবং আমাদের ব্যাটিংয়ের শেষের দিকে। ১৬তম ওভারে দুইটা উইকেট হারালাম। তারপর আমার উইকেটটা হারালাম। সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে এসব হতেই পারে। কিন্তু এগুলো নিয়মিত হতে দেওয়া যাবে না।’
৪৪ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৬৮ রান করে গতকাল ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন নিশাংকা। কিন্তু দুবাইয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে লঙ্কান এই ওপেনার যেন ‘কই মাছের প্রাণ’ নিয়ে খেলতে নেমেছেন। ২২, ৪০, ৬৩, ৬৮—হংকংয়ের ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাতের সুযোগে নিশাংকা এই চারবার জীবন পেয়েছেন। ম্যাচসেরা নিশাংকা পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘পিচ অতটা সহজ ছিল না। হংকং দারুণ বোলিং করেছে। আমার পরিকল্পনা ছিল ইনিংসটা টেনে নিয়ে যাওয়া। যেভাবে ব্যাটিং করেছি, তাতে আমি খুশি।’
দুবাইয়ে গতকাল টস জিতে ফিল্ডিং নেন লঙ্কান অধিনায়ক চারিত আসালাঙ্কা। আগে ব্যাটিং পাওয়া হংকং প্রথম তিন ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে করে ৩১ রান। শুরুর এই ব্যাটিং অবশ্য ধরে রাখতে পারেনি তারা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৪৯ রান করে হংকং। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫২ রান করে অপরাজিত থাকেন নিজাকাত খান। ৩৮ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ২ ছক্কা মেরেছেন। এদিকে ৮ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর সপ্তম উইকেটে দাসুন শানাকা-হাসারাঙ্গার ১১ বলে ২৬ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটিতে শ্রীলঙ্কা পায় ৪ উইকেটের জয়। ৭ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ‘বি’ গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে এখন লঙ্কানরা। ৪ পয়েন্টের পাশাপাশি তাদের নেট রানরেট +১.৫৪৬। হংকংকে কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হয়েছে।
এশিয়া কাপের সুপার ফোরে যেতে পারবে তো বাংলাদেশ? সেই প্রশ্নের উত্তর মিলবে কাল আবুধাবিতে অনুষ্ঠেয় আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা লড়াইয়ে। শ্রীলঙ্কা জিতলে অনায়াসে শেষ চারে পা রাখবে বাংলাদেশ। এক অর্থে বলা যায় শ্রীলঙ্কার জয় দেখার অপেক্ষায় আছেন লিটন-তাসকিনরা। সেটা বেশ ভালোভাবেই টের পাচ্ছেন লঙ্কান অলরাউন্ডার
৪ ঘণ্টা আগেএকটি ম্যাচ মাঠে গড়ানোর আগে এমন নাটকীয়তা সবশেষ কবে দেখেছে ক্রিকেটপ্রেমীরা, সেটা হুট করেই মনে করার সুযোগ নেই। তবে এশিয়া কাপে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে পাকিস্তান যে নাটকীয়তার জন্ম দিলো সেটা বোধহয় সহজে ভুলবে না ভক্তরা।
৫ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক হতে যাচ্ছেন জ্যাকব বেথেল–গত মাসে দল ঘোষণার পরই বিষয়টি জানা যায়। অপেক্ষা ছিল কেবল সময়ের। এবার আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি–টোয়েন্টিতে টস করতে নেমে ইংলিশদের ইতিহাসে কর্নকনিষ্ঠ অধিনায়কের রেকর্ডটি নিজের দখলে নিলেন বেথেল।
৬ ঘণ্টা আগেদিনজুড়ে ছিল অনিশ্চয়তা। পাকিস্তান কি সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবে, নাকি বয়কট করবে। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ শুরু হওয়ার ঘণ্টাখানেক আগেও যখন দল টিম হোটেল ছাড়েনি, তখন জোরালো হয় শঙ্কা। এমন নাটকের পর অবশেষে খেলতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান।
৬ ঘণ্টা আগে