ক্রীড়া ডেস্ক
দারুণ রোমাঞ্চে শুরু হলো জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) টি-টোয়েন্টির প্রথম সংস্করণ। আজ উদ্বোধনী দিনে রান ফোয়ারার সঙ্গে শেষ বলের রোমাঞ্চে ৬ উইকেটে জিতল ঢাকা। সিলেটের দেওয়া ২০৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শেষ ওভারে জিততে ঢাকার প্রয়োজন ছিল ১২ রান।
তোফায়েল আহমেদের দারুণ বোলিংয়ে শেষ বল পর্যন্ত জয়ের আশা দেখছিল সিলেট। শেষ বলেও ঢাকার দরকার ছিল আরও ৫ রান। কিন্তু লং অফ দিয়ে তোফায়েলকে ছক্কা মেরে ঢাকার জয় নিশ্চিত করেন শুভাগত। তার আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে জিসান আলমের ঝোড়ো সেঞ্চুরির কল্যাণে ৪ উইকেটে ২০৫ রান করে সিলেট।
২০৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে প্রথম ওভারে ওপেনার সাইফ হাসানের (০) উইকেট হারায় ঢাকা। কিন্তু তিন নম্বরে নেমে আরিফুল ইসলামের তাণ্ডবে এর প্রভাব তেমন একটা পড়েনি। ৫.৩ ওভারে আরেক ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলিও (১৭) রানআউট হয়ে ফেরেন ড্রেসিংরুমে। একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আরিফুল ৪৬ বলে খেলেছেন ৯৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস। ৮ ছক্কার সঙ্গে মেরেছেন ৬টি চার।
আরিফুল গড়ে দেন জয়ের ভিত। আরাফাত সানি জুনিয়রের ১৮ বলে ২৭, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ২৩ বলে ৩০ ও শুভাগত হোমের ১৮ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় ৩১ রানের কল্যাণে ২০ ওভারে ২০৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ঢাকা। সিলেটের আবু জায়েদ রাহি, খালেদ আহমেদ ও রেজাউর রহমান রাজা একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
টস জিতে সিলেটকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান ঢাকার অধিনায়ক সাইফ হাসান। শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে সিলেট। ৫.১ ওভারে উদ্বোধনী জুটিতে জিসান ও তৌফিক খান তুষার যোগ করেন ৪৯ রান। ১৭ বলে ২ ছক্কা ও ৩ চারে ২৯ রান করে নাজমুল ইসলাম অপুর শিকার হন তুষার। দ্বিতীয় উইকেটে অমিত হাসানকে নিয়ে ৯৫ রানের দারুণ একটি জুটি গড়েন জিসান।
২৫ বলে ২৬ রানে ফেরেন অমিত। জিসান হাঁটছিলেন ফিফটি করে সেঞ্চুরির পথে। ১৩ তম ওভারে সালাউদ্দিন শাকিলকে ছক্কা মেরে ৩৯ বলে করেন ফিফটি। ১৪ তম ওভারে স্পিনার আরাফাত সানি জুনিয়রকে টানা পাঁচটি ছক্কাসহ ৩২ রান নিয়ে পৌঁছে যান সেঞ্চুরির কাছাকাছি। সেই ওভারের প্রথম বলে নিয়েছেন দুই রান। পরের ৫ বলে মেরেছেন ৫টি ছক্কা।
অপুর করা ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে সিঙ্গেল নিয়ে ৫২ বলে জিসান তুলে নেন সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে তৃতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি এটি। ৫২ বলে সেঞ্চুরি আছে নাজমুল হোসেন শান্তর। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ হিসেবে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটি পারভেজ হোসেন ইমনের, ৪২ বলে। ৪৮ বলে সেঞ্চুরি আছে তামিম ইকবালের। ওই ওভারেই নিজের পরের বলে বোল্ড হয়েছেন জিসান। ৫৩ বলে ১০০ রানের ইনিংসে মেরেছেন ১০টি ছক্কা ও চারটি ৪।
শেষ দিকে ১৭ বলে ৩০ রানে অপরাজিত থাকেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি। সিলেটের স্কোরে জমা হয় ৪ উইকেটে ২০৫ রান। ২২ রান দিয়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন ঢাকার বাঁহাতি স্পিনার অপু। তবে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরি জিসানের নামেই লেখা হলো।
দারুণ রোমাঞ্চে শুরু হলো জাতীয় ক্রিকেট লিগ (এনসিএল) টি-টোয়েন্টির প্রথম সংস্করণ। আজ উদ্বোধনী দিনে রান ফোয়ারার সঙ্গে শেষ বলের রোমাঞ্চে ৬ উইকেটে জিতল ঢাকা। সিলেটের দেওয়া ২০৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শেষ ওভারে জিততে ঢাকার প্রয়োজন ছিল ১২ রান।
তোফায়েল আহমেদের দারুণ বোলিংয়ে শেষ বল পর্যন্ত জয়ের আশা দেখছিল সিলেট। শেষ বলেও ঢাকার দরকার ছিল আরও ৫ রান। কিন্তু লং অফ দিয়ে তোফায়েলকে ছক্কা মেরে ঢাকার জয় নিশ্চিত করেন শুভাগত। তার আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে জিসান আলমের ঝোড়ো সেঞ্চুরির কল্যাণে ৪ উইকেটে ২০৫ রান করে সিলেট।
২০৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে প্রথম ওভারে ওপেনার সাইফ হাসানের (০) উইকেট হারায় ঢাকা। কিন্তু তিন নম্বরে নেমে আরিফুল ইসলামের তাণ্ডবে এর প্রভাব তেমন একটা পড়েনি। ৫.৩ ওভারে আরেক ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলিও (১৭) রানআউট হয়ে ফেরেন ড্রেসিংরুমে। একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আরিফুল ৪৬ বলে খেলেছেন ৯৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস। ৮ ছক্কার সঙ্গে মেরেছেন ৬টি চার।
আরিফুল গড়ে দেন জয়ের ভিত। আরাফাত সানি জুনিয়রের ১৮ বলে ২৭, মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের ২৩ বলে ৩০ ও শুভাগত হোমের ১৮ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় ৩১ রানের কল্যাণে ২০ ওভারে ২০৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ঢাকা। সিলেটের আবু জায়েদ রাহি, খালেদ আহমেদ ও রেজাউর রহমান রাজা একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
টস জিতে সিলেটকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান ঢাকার অধিনায়ক সাইফ হাসান। শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে সিলেট। ৫.১ ওভারে উদ্বোধনী জুটিতে জিসান ও তৌফিক খান তুষার যোগ করেন ৪৯ রান। ১৭ বলে ২ ছক্কা ও ৩ চারে ২৯ রান করে নাজমুল ইসলাম অপুর শিকার হন তুষার। দ্বিতীয় উইকেটে অমিত হাসানকে নিয়ে ৯৫ রানের দারুণ একটি জুটি গড়েন জিসান।
২৫ বলে ২৬ রানে ফেরেন অমিত। জিসান হাঁটছিলেন ফিফটি করে সেঞ্চুরির পথে। ১৩ তম ওভারে সালাউদ্দিন শাকিলকে ছক্কা মেরে ৩৯ বলে করেন ফিফটি। ১৪ তম ওভারে স্পিনার আরাফাত সানি জুনিয়রকে টানা পাঁচটি ছক্কাসহ ৩২ রান নিয়ে পৌঁছে যান সেঞ্চুরির কাছাকাছি। সেই ওভারের প্রথম বলে নিয়েছেন দুই রান। পরের ৫ বলে মেরেছেন ৫টি ছক্কা।
অপুর করা ১৭ তম ওভারের প্রথম বলে সিঙ্গেল নিয়ে ৫২ বলে জিসান তুলে নেন সেঞ্চুরি। বাংলাদেশের হয়ে টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে তৃতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি এটি। ৫২ বলে সেঞ্চুরি আছে নাজমুল হোসেন শান্তর। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ হিসেবে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ডটি পারভেজ হোসেন ইমনের, ৪২ বলে। ৪৮ বলে সেঞ্চুরি আছে তামিম ইকবালের। ওই ওভারেই নিজের পরের বলে বোল্ড হয়েছেন জিসান। ৫৩ বলে ১০০ রানের ইনিংসে মেরেছেন ১০টি ছক্কা ও চারটি ৪।
শেষ দিকে ১৭ বলে ৩০ রানে অপরাজিত থাকেন মাহফুজুর রহমান রাব্বি। সিলেটের স্কোরে জমা হয় ৪ উইকেটে ২০৫ রান। ২২ রান দিয়ে ২টি উইকেট নিয়েছেন ঢাকার বাঁহাতি স্পিনার অপু। তবে এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে প্রথম সেঞ্চুরি জিসানের নামেই লেখা হলো।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৫ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৬ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৮ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৮ ঘণ্টা আগে