লাইছ ত্বোহা, ঢাকা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলতে অস্ট্রেলিয়ার একটাই সমীকরণ ছিল— শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ ইংল্যান্ডকে হারতেই হতো। তবে সিডনিতে এমন কিছু ঘটতে দেননি জস বাটলাররা। উল্টো লঙ্কানদের ৪ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে নিশ্চিত করেছে ইংলিশরা। যার ফলে আগের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ধারাবাহিকতা বজায় রইল এবারও। আয়োজক দেশ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কোনো সুযোগ থাকল না।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম মঞ্চে সুপার টুয়েলভ থেকে বিদায় নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এখনো বছর ঘুরেনি গত বিশ্বকাপে ট্রফি জয়ের। অজিদের সামনে সুযোগ এসেছিল শিরোপা ধরে রাখার। সেটি আর হচ্ছে না। অস্ট্রেলিয়া থেকে বউ সাজিয়ে ট্রফি নিয়ে যাবে অন্য কোনো পক্ষ।
ফেবারিট হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে এটাও মনে রাখতে হবে, ২০ ওভারের ক্রিকেট বিশ্বকাপে আয়োজক দেশ ফেবারিট হলেও কখনো শিরোপা জিততে পারেনি। সেটি যেন এবার অজিদের মনে করিয়ে দিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ-২০২২। এই আর নতুন কী, আগের সাতটি বিশ্বকাপেই তো এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
২০২১ বিশ্বকাপে কাগজে-কলমে আয়োজক ছিল শ্রীলঙ্কা। যদিও দেশটিতে তখন অর্থনৈতিক সঙ্কাটের কারণে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছিল। এজন্য শ্রীলঙ্কা থেকে বিশ্বকাপের খেলা সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্থানান্তর করা হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম মঞ্চে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া। শ্রীলঙ্কা বিদায় নেয় সুপার টুয়েলভ থেকে। আরব আমিরাতে তো বাছাই পর্বই উতরাতে পারেনি।
২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল ভারত। ওইবার ইডেন গার্ডেনে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ওভারে বেন স্টোকসের চার বলে চারটি ছক্কা হাঁকিয়ে কার্লোস ব্রাথওয়েট ক্যারিবিয়ানদের দ্বিতীয় শিরেপা এনে দিয়েছিলেন। সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে বিদায় নেয় স্বাগতিক ভারত।
২০১৪ বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় শ্রীলঙ্কা। সুপার টেনে উঠে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি স্বাগতিক বাংলাদেশ। ২০১২ তে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১০ বিশ্বকাপে সুপার এইট থেকে বিদায় নিয়েছিল স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অস্ট্রেলিয়াকে ৭ উইকেট হারিয়ে সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড।
২০০৯ বিশ্বকাপের আয়োজন করেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু শ্রীলঙ্কাকে ৮ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় পাকিস্তান। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেবার ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলতে অস্ট্রেলিয়ার একটাই সমীকরণ ছিল— শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ ইংল্যান্ডকে হারতেই হতো। তবে সিডনিতে এমন কিছু ঘটতে দেননি জস বাটলাররা। উল্টো লঙ্কানদের ৪ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে নিশ্চিত করেছে ইংলিশরা। যার ফলে আগের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ধারাবাহিকতা বজায় রইল এবারও। আয়োজক দেশ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কোনো সুযোগ থাকল না।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম মঞ্চে সুপার টুয়েলভ থেকে বিদায় নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। এখনো বছর ঘুরেনি গত বিশ্বকাপে ট্রফি জয়ের। অজিদের সামনে সুযোগ এসেছিল শিরোপা ধরে রাখার। সেটি আর হচ্ছে না। অস্ট্রেলিয়া থেকে বউ সাজিয়ে ট্রফি নিয়ে যাবে অন্য কোনো পক্ষ।
ফেবারিট হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করেছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে এটাও মনে রাখতে হবে, ২০ ওভারের ক্রিকেট বিশ্বকাপে আয়োজক দেশ ফেবারিট হলেও কখনো শিরোপা জিততে পারেনি। সেটি যেন এবার অজিদের মনে করিয়ে দিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ-২০২২। এই আর নতুন কী, আগের সাতটি বিশ্বকাপেই তো এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
২০২১ বিশ্বকাপে কাগজে-কলমে আয়োজক ছিল শ্রীলঙ্কা। যদিও দেশটিতে তখন অর্থনৈতিক সঙ্কাটের কারণে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছিল। এজন্য শ্রীলঙ্কা থেকে বিশ্বকাপের খেলা সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্থানান্তর করা হয়। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম মঞ্চে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শিরোপা জিতে নেয় অস্ট্রেলিয়া। শ্রীলঙ্কা বিদায় নেয় সুপার টুয়েলভ থেকে। আরব আমিরাতে তো বাছাই পর্বই উতরাতে পারেনি।
২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল ভারত। ওইবার ইডেন গার্ডেনে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ ওভারে বেন স্টোকসের চার বলে চারটি ছক্কা হাঁকিয়ে কার্লোস ব্রাথওয়েট ক্যারিবিয়ানদের দ্বিতীয় শিরেপা এনে দিয়েছিলেন। সেমিফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হেরে বিদায় নেয় স্বাগতিক ভারত।
২০১৪ বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় শ্রীলঙ্কা। সুপার টেনে উঠে একটি ম্যাচও জিততে পারেনি স্বাগতিক বাংলাদেশ। ২০১২ তে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১০ বিশ্বকাপে সুপার এইট থেকে বিদায় নিয়েছিল স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অস্ট্রেলিয়াকে ৭ উইকেট হারিয়ে সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইংল্যান্ড।
২০০৯ বিশ্বকাপের আয়োজন করেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু শ্রীলঙ্কাকে ৮ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় পাকিস্তান। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেবার ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত।
বড় লক্ষ্য বাংলাদেশ ‘এ’ দল দিতে পারেনি মেলবোর্ন স্টারস একাডেমিকে। টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে জয়ের জন্য স্বাগতিক দলের লক্ষ্য ছিল ১৫৭। ৩ উইকেট ও ৪ বল হাতে রেখেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছে ৩ উইকেটে জিতেছে মেলবোর্ন স্টারস একাডেমি।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে নেদারল্যান্ডস সিরিজ ও এশিয়া কাপের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত বাংলাদেশ দল। এর মধ্যেই দুপুর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে খবর—বাংলাদেশ দলের ওপেনার তানজিদ তামিম বাগদান সেরেছেন। তার নামে খোলা একটি অ্যাকাউন্ট থেকে এমন পোস্ট আসায় বেশ কিছু গণমাধ্যমও উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদও প্রকাশ করে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে গত মাসে ওয়ানডে সিরিজে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে হাসারাঙ্গা নিয়েছিলেন ৯ উইকেট। এক মাস পর এবার জিম্বাবুয়ে সিরিজে তাঁকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা।
২ ঘণ্টা আগে১৭তম জাতীয় সামার অ্যাথলেটিকস শুরু হচ্ছে আগামীকাল। প্রায় ৫০০ অ্যাথলেট ও কোচ অংশ নিতে যাচ্ছেন এই টুর্নামেন্টে। সামার অ্যাথলেটিকসের মূল ইভেন্ট হবে পল্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে।
৩ ঘণ্টা আগে