টিভি স্ক্রিন থেকে চোখের পলক ফেলার আগেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার টপাটপ উইকেট পড়ছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে আজ দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার আগুনে বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে ১০০ এর আগে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা জেগেছিল প্রোটিয়াদের। দলের এই বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছেন ডেভিড মিলার। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়াকে ২১৩ রানের লক্ষ্য দিয়েছে প্রোটিয়ারা।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। ইনিংসের প্রথম ওভার থেকেই উইকেট হারানো শুরু করে প্রোটিয়ারা। ওভারের শেষ বলে মিচেল স্টার্ককে খোঁচা দিতে চান বাভুমা। এজ হওয়া বল ডাইভ দিয়ে তালুবন্দী করেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক জশ ইংলিশ। ৪ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি বাভুমা। দক্ষিণ আফ্রিকা ১ রানে ১ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে আসেন রাসি ফন ডার ডুসেন। ডুসেনকে নিয়ে ওপেনার কুইন্টন ডি কক বেশ সাবধানী ব্যাটিং করতে থাকেন। বোলিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়েও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করছে অস্ট্রেলিয়া। যেখানে পঞ্চম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে কাভার ড্রাইভ করেছেন ডুসেন। দুই বারই দারুণভাবে সেইভ করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার।
রানের জন্য হাঁসফাঁস করতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা দ্রুতই হারিয়েছে ছন্দে থাকা ব্যাটার ডি ককের উইকেট। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে জশ হ্যাজলউডকে লেগ সাইডে খেলতে যান ডি কক। আকাশে ভেসে থাকা বল মিড অনে দুর্দান্তভাবে ধরেছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ১৪ বলে ৩ রান করেছেন প্রোটিয়া বাঁহাতি ব্যাটার। রানের জন্য ধুকতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ১৮ রান করতে পেরেছে। যা বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ১০ ওভারে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। ২০০৭ বিশ্বকাপে গ্রেনাডার সেন্ট জর্জেসে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রোটিয়ারা করেছিল ২ উইকেটে ১২ রান।
পাওয়ারপ্লের ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই আবারও উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১১তম ওভারের পঞ্চম বলে মার্করামের উইকেট তুলে নেন স্টার্ক। প্রথম ৩ উইকেট পড়া ব্যাটারদের মধ্যে একমাত্র মার্করাম দুই অঙ্ক ছুঁয়েছেন। ২০ বলে ২ চারে ১০ রান করেছেন প্রোটিয়া এই ব্যাটার। ঠিক তার পরের ওভারেই ডুসেনের উইকেট তুলে নেন হ্যাজলউড। ১১.৫ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ২৪ রান। প্রোটিয়াদের স্কোর হতে পারত ১২ ওভারে ৫ উইকেটে ২৫ রান। যেখানে হ্যাজলউডের বলে বিভ্রান্ত হয়ে সদ্য ব্যাটিংয়ে আসা ডেভিড মিলার ডিফেন্স করতে যান। তবে স্লিপের মাঝখান দিয়ে বল চার হয়ে যায়।
ধুঁকতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১৪ ওভার শেষে হয়েছে ৪ উইকেটে ৪৪ রান। এরপরই বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা ৪২ মিনিটে শুরু হয় বেরসিক বৃষ্টি। ৪৩ মিনিট বন্ধ থাকার পর বিকাল ৪টা ২৫ মিনিটে পুনরায় শুরু হয় খেলা। এরপর বেশ সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেন। বাউন্ডারির পাশাপাশি স্ট্রাইক রোটেট করতে থাকেন এই দুই ব্যাটার। পঞ্চম উইকেটে ১১৩ বলে ৯৫ রানের জুটি গড়েন মিলার ও ক্লাসেন। ৩১তম ওভারের চতুর্থ বলে ক্লাসেনকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন ট্রাভিস হেড। ৪৮ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৭ রান করেন ক্লাসেন। ঠিক তার পরের বলেই মার্কো ইয়ানসেনকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন হেড।
পরপর দুই বলে ক্লাসেন, ইয়ানসেন আউট হলে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৩০.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১১৯ রান। টানা দুই বলে ২ উইকেট নিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন হেড। তবে জেরাল্ড কোয়েটজি এসে সেই বল ডিফেন্স করেছেন। কোয়েটজিকে নিয়ে সপ্তম উইকেটে ৭৬ বলে ৫৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন মিলার। ৪৪তম ওভারের তৃতীয় বলে কামিন্সকে পুল করতে গিয়ে অজি উইকেটরক্ষক ইংলিশের ক্যাচে পরিণত হয়েছেন কোয়েটজি।পরে আল্ট্রা এজে কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি। এরপর কেশব মহারাজ ৮ বলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন। তাতে প্রোটিয়াদের স্কোর হয়ে যায় ৪৬.২ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্তে ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো লড়াই করে যান মিলার। এরই মধ্যে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৪৮তম ওভারের প্রথম বলে কামিন্সকে ডিপ মিড উইকেটে ছক্কা মেরে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন মিলার। ঠিক তার পরের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে হেডের তালুবন্দী হয়েছেন মিলার। ৯৫ বলে ৮ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রান করেন প্রোটিয়া এই বাঁহাতি ব্যাটার। শেষ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করতে পারলেও লড়াই করার মতো স্কোর করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ৪৯.২ ওভারে ২১২ রানে অলআউট হয়ে যায় প্রোটিয়ারা। অস্ট্রেলিয়ার বোলার মধ্যে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স ও স্টার্ক। হ্যাজলউড ও হেড নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
টিভি স্ক্রিন থেকে চোখের পলক ফেলার আগেই দেখা যাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার টপাটপ উইকেট পড়ছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে আজ দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার আগুনে বোলিংয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে ১০০ এর আগে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা জেগেছিল প্রোটিয়াদের। দলের এই বিপর্যয়ে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছেন ডেভিড মিলার। তাঁর দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়াকে ২১৩ রানের লক্ষ্য দিয়েছে প্রোটিয়ারা।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। ইনিংসের প্রথম ওভার থেকেই উইকেট হারানো শুরু করে প্রোটিয়ারা। ওভারের শেষ বলে মিচেল স্টার্ককে খোঁচা দিতে চান বাভুমা। এজ হওয়া বল ডাইভ দিয়ে তালুবন্দী করেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক জশ ইংলিশ। ৪ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি বাভুমা। দক্ষিণ আফ্রিকা ১ রানে ১ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে আসেন রাসি ফন ডার ডুসেন। ডুসেনকে নিয়ে ওপেনার কুইন্টন ডি কক বেশ সাবধানী ব্যাটিং করতে থাকেন। বোলিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়েও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করছে অস্ট্রেলিয়া। যেখানে পঞ্চম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে কাভার ড্রাইভ করেছেন ডুসেন। দুই বারই দারুণভাবে সেইভ করেছেন ডেভিড ওয়ার্নার।
রানের জন্য হাঁসফাঁস করতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা দ্রুতই হারিয়েছে ছন্দে থাকা ব্যাটার ডি ককের উইকেট। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে জশ হ্যাজলউডকে লেগ সাইডে খেলতে যান ডি কক। আকাশে ভেসে থাকা বল মিড অনে দুর্দান্তভাবে ধরেছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ১৪ বলে ৩ রান করেছেন প্রোটিয়া বাঁহাতি ব্যাটার। রানের জন্য ধুকতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ১৮ রান করতে পেরেছে। যা বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ১০ ওভারে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। ২০০৭ বিশ্বকাপে গ্রেনাডার সেন্ট জর্জেসে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রোটিয়ারা করেছিল ২ উইকেটে ১২ রান।
পাওয়ারপ্লের ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই আবারও উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১১তম ওভারের পঞ্চম বলে মার্করামের উইকেট তুলে নেন স্টার্ক। প্রথম ৩ উইকেট পড়া ব্যাটারদের মধ্যে একমাত্র মার্করাম দুই অঙ্ক ছুঁয়েছেন। ২০ বলে ২ চারে ১০ রান করেছেন প্রোটিয়া এই ব্যাটার। ঠিক তার পরের ওভারেই ডুসেনের উইকেট তুলে নেন হ্যাজলউড। ১১.৫ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ২৪ রান। প্রোটিয়াদের স্কোর হতে পারত ১২ ওভারে ৫ উইকেটে ২৫ রান। যেখানে হ্যাজলউডের বলে বিভ্রান্ত হয়ে সদ্য ব্যাটিংয়ে আসা ডেভিড মিলার ডিফেন্স করতে যান। তবে স্লিপের মাঝখান দিয়ে বল চার হয়ে যায়।
ধুঁকতে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ১৪ ওভার শেষে হয়েছে ৪ উইকেটে ৪৪ রান। এরপরই বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা ৪২ মিনিটে শুরু হয় বেরসিক বৃষ্টি। ৪৩ মিনিট বন্ধ থাকার পর বিকাল ৪টা ২৫ মিনিটে পুনরায় শুরু হয় খেলা। এরপর বেশ সাবলীল ব্যাটিং করতে থাকেন মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেন। বাউন্ডারির পাশাপাশি স্ট্রাইক রোটেট করতে থাকেন এই দুই ব্যাটার। পঞ্চম উইকেটে ১১৩ বলে ৯৫ রানের জুটি গড়েন মিলার ও ক্লাসেন। ৩১তম ওভারের চতুর্থ বলে ক্লাসেনকে বোল্ড করে এই জুটি ভাঙেন ট্রাভিস হেড। ৪৮ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৭ রান করেন ক্লাসেন। ঠিক তার পরের বলেই মার্কো ইয়ানসেনকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন হেড।
পরপর দুই বলে ক্লাসেন, ইয়ানসেন আউট হলে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৩০.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ১১৯ রান। টানা দুই বলে ২ উইকেট নিয়ে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন হেড। তবে জেরাল্ড কোয়েটজি এসে সেই বল ডিফেন্স করেছেন। কোয়েটজিকে নিয়ে সপ্তম উইকেটে ৭৬ বলে ৫৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন মিলার। ৪৪তম ওভারের তৃতীয় বলে কামিন্সকে পুল করতে গিয়ে অজি উইকেটরক্ষক ইংলিশের ক্যাচে পরিণত হয়েছেন কোয়েটজি।পরে আল্ট্রা এজে কোনো চিহ্ন দেখা যায়নি। এরপর কেশব মহারাজ ৮ বলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন। তাতে প্রোটিয়াদের স্কোর হয়ে যায় ৪৬.২ ওভারে ৮ উইকেটে ১৯১ রান।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্তে ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো লড়াই করে যান মিলার। এরই মধ্যে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৪৮তম ওভারের প্রথম বলে কামিন্সকে ডিপ মিড উইকেটে ছক্কা মেরে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন মিলার। ঠিক তার পরের বলে ছক্কা মারতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে হেডের তালুবন্দী হয়েছেন মিলার। ৯৫ বলে ৮ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রান করেন প্রোটিয়া এই বাঁহাতি ব্যাটার। শেষ ওভার পর্যন্ত ব্যাটিং করতে পারলেও লড়াই করার মতো স্কোর করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ৪৯.২ ওভারে ২১২ রানে অলআউট হয়ে যায় প্রোটিয়ারা। অস্ট্রেলিয়ার বোলার মধ্যে সর্বোচ্চ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স ও স্টার্ক। হ্যাজলউড ও হেড নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে