ক্রীড়া ডেস্ক
সাকিব আল হাসানের অলরাউন্ড নৈপুন্যে জয় দিয়ে গ্লোবাল সুপার লিগ (জিএসএল) শুরু করেছিল দুবাই ক্যাপিটালস। কিন্তু হঠাৎ করেই সাকিবের ছন্দপতন। টানা দুই ম্যাচে তিনি যেমন বাজে খেলেছেন, দলেরও হচ্ছে ভরাডুবি।
১০ জুলাই জিএসএলে অভিষেক ম্যাচেই ৫৮ রান করেছিলেন সাকিব। পরের দুই ম্যাচে তাঁকে আর সেভাবে জ্বলে উঠতে দেখা যায়নি। শেষ দুই ম্যাচে আউট হয়েছেন এক অঙ্কের ঘরে। যার মধ্যে আজ ভোরে গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে করেছেন ৪ রান। দুবাই ম্যাচটি হেরেছে ৫৭ রানে।
১৩৯ রানের লক্ষ্যে নেমে রানরেট বজায় রেখে যেমন এগোতে থাকে দুবাই। একই সঙ্গে তারা উইকেটও হারাতে থাকে নিয়মিত বিরতিতে। একটা পর্যায়ে দুবাইয়ের স্কোর হয়ে যায় ৫.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৪২ রান। যেখানে ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে সাকিবকে (৪) বোল্ড করেন মঈন আলী। পরবর্তীতে আর ঘুরেই দাঁড়াতে পারেনি দুবাই। ৩৯ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫.৪ ওভারে ৮১ রানে গুটিয়ে যায় দলটি। দুবাইয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন নিরোশান ডিকভেলা। ১৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৪ চার।
গায়ানার ইমরান তাহির নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৩.৪ ওভারে খরচ করেন ১২ রান। তবে ম্যাচসেরার পুরস্কার তিনি পাননি। ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন গায়ানা অলরাউন্ডার মঈন। ৩৮ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় করেন ৪০ রান। বোলিংয়ে ৪ ওভারে ১৪ রানে নিয়েছেন ১ উইকেট। দিয়েছেন এক ওভার মেডেন।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে গায়ানা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে করেছে ১৩৮ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন মঈন। দুবাইয়ের কালিম সানা নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান। সাকিব ৪ ওভারে ২১ রান দিলেও কোনো উইকেট পাননি।
গায়ানায় শুক্রবার রাতে হোবার্ট হারিকেন্সের কাছে ৭ উইকেটে হেরেছিল দুবাই ক্যাপিটালস। দুবাইয়ের দেওয়া ১৪২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১৭ ওভারেই জয় তুলে নিয়েছে। আজ ভোরে এটার চেয়েও কম লক্ষ্য পেয়ে জিততে তো পারল না দুবাই। আর প্রথম ম্যাচে ৫৮ রানের পর ৭ ও ৪ রান করেছেন সাকিব। নিজের সবশেষ দুই ম্যাচে কোনো উইকেট পাননি তিনি। দুবাই ৩ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার চারে। পাঁচ দলের মধ্যে পাঁচ নম্বরে থাকা সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস এখনো পর্যন্ত ২ ম্যাচ খেলে জয়ের দেখা পায়নি।
সাকিব আল হাসানের অলরাউন্ড নৈপুন্যে জয় দিয়ে গ্লোবাল সুপার লিগ (জিএসএল) শুরু করেছিল দুবাই ক্যাপিটালস। কিন্তু হঠাৎ করেই সাকিবের ছন্দপতন। টানা দুই ম্যাচে তিনি যেমন বাজে খেলেছেন, দলেরও হচ্ছে ভরাডুবি।
১০ জুলাই জিএসএলে অভিষেক ম্যাচেই ৫৮ রান করেছিলেন সাকিব। পরের দুই ম্যাচে তাঁকে আর সেভাবে জ্বলে উঠতে দেখা যায়নি। শেষ দুই ম্যাচে আউট হয়েছেন এক অঙ্কের ঘরে। যার মধ্যে আজ ভোরে গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে করেছেন ৪ রান। দুবাই ম্যাচটি হেরেছে ৫৭ রানে।
১৩৯ রানের লক্ষ্যে নেমে রানরেট বজায় রেখে যেমন এগোতে থাকে দুবাই। একই সঙ্গে তারা উইকেটও হারাতে থাকে নিয়মিত বিরতিতে। একটা পর্যায়ে দুবাইয়ের স্কোর হয়ে যায় ৫.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৪২ রান। যেখানে ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে সাকিবকে (৪) বোল্ড করেন মঈন আলী। পরবর্তীতে আর ঘুরেই দাঁড়াতে পারেনি দুবাই। ৩৯ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫.৪ ওভারে ৮১ রানে গুটিয়ে যায় দলটি। দুবাইয়ের ইনিংস সর্বোচ্চ ২৬ রান করেন নিরোশান ডিকভেলা। ১৮ বলের ইনিংসে মেরেছেন ৪ চার।
গায়ানার ইমরান তাহির নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৩.৪ ওভারে খরচ করেন ১২ রান। তবে ম্যাচসেরার পুরস্কার তিনি পাননি। ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন গায়ানা অলরাউন্ডার মঈন। ৩৮ বলে দুটি করে চার ও ছক্কায় করেন ৪০ রান। বোলিংয়ে ৪ ওভারে ১৪ রানে নিয়েছেন ১ উইকেট। দিয়েছেন এক ওভার মেডেন।
টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে গায়ানা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে করেছে ১৩৮ রান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন মঈন। দুবাইয়ের কালিম সানা নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান। সাকিব ৪ ওভারে ২১ রান দিলেও কোনো উইকেট পাননি।
গায়ানায় শুক্রবার রাতে হোবার্ট হারিকেন্সের কাছে ৭ উইকেটে হেরেছিল দুবাই ক্যাপিটালস। দুবাইয়ের দেওয়া ১৪২ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১৭ ওভারেই জয় তুলে নিয়েছে। আজ ভোরে এটার চেয়েও কম লক্ষ্য পেয়ে জিততে তো পারল না দুবাই। আর প্রথম ম্যাচে ৫৮ রানের পর ৭ ও ৪ রান করেছেন সাকিব। নিজের সবশেষ দুই ম্যাচে কোনো উইকেট পাননি তিনি। দুবাই ৩ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার চারে। পাঁচ দলের মধ্যে পাঁচ নম্বরে থাকা সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস এখনো পর্যন্ত ২ ম্যাচ খেলে জয়ের দেখা পায়নি।
শ্রীলঙ্কা–আফগানিস্তান ম্যাচের সমীকরণ পক্ষে আসায় এশিয়া কাপের সুপার ফোরের টিকিট হাতে পেয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের সহায়তায় গ্রুপ পর্বের বাধা অতিক্রম করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।
১ ঘণ্টা আগেঅম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
১০ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
১০ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
১২ ঘণ্টা আগে