শাহরিয়ার নাফীস
পাকিস্তান বনাম অস্ট্রেলিয়া। পাকিস্তানের নাম সামনে রাখতে হচ্ছে চলতি পারফরম্যান্স বিচারে। আমার চোখে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক দল পাকিস্তান। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলছে তারা। বিশেষ করে অধিনায়ক বাবর আজমের কথা বলতেই হবে। ক্রিকেটে ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফর্ম দ্য ফ্রন্ট’ বলে একটা কথা চালু আছে। এক লাইনে বাবরকে বোঝাতে হলে এই কথাটিই বলা যাবে চোখ বন্ধ করে। সব ক্ষেত্রেই কি দুর্দান্ত মুনশিয়ানার পরিচয় দিচ্ছে এই তরুণ।
বাবরের সঙ্গে মোহাম্মদ রিজওয়ানের জুটিটা এই বিশ্বকাপের সেরা জুটি বলা যায়। আরেকটি বিষয়, পাকিস্তান কিন্তু দল হিসেবেই খেলছে। সুপার টুয়েলভের পাঁচ ম্যাচে ভিন্ন পাঁচজন ম্যাচসেরা হওয়া মানে তো, জয়ে সবাই অবদান রাখছে। একই একাদশ নিয়ে টানা ম্যাচ জেতার ছন্দটাও পাকিস্তানকে বড় ভরসা জোগাবে আজকের সেমিফাইনালে।
আর নামের বিচারে অস্ট্রেলিয়া কিন্তু কঠিন প্রতিপক্ষ। অস্ট্রেলিয়া টুর্নামেন্টে সময় যত গড়িয়েছে, তারা ততই উন্নতি করেছে। পাকিস্তানের পুরো ব্যাটিং বিভাগটা ভালো খেললেও অস্ট্রেলিয়ার মিডল অর্ডারটা এখন পর্যন্ত ক্লিক করেনি। দুশ্চিন্তার উল্টো পাশে কিন্তু সুখবরও আছে। পুরোনো ডেভিড ওয়ার্নার ফিরে এসেছে। অধিনায়ক ফিঞ্চও দুর্দান্ত ফর্মে। মিডল অর্ডারটা জ্বলে উঠলে অজিদের রোখার সাধ্য কার?
দুই দলের বোলিং বিভাগের দিকে চোখ রাখলে মনে হবে সমানে সমান। দুই দলের মূল বোলারদের বোলিংয়ের ধরন প্রায় একই। একজন করে বাঁহাতি পেসার, দুজন করে ডানহাতি। একজন করে লেগ স্পিনারও আছে দুই দলে। তবে বিশ্বকাপের ফর্মের বিচারে পাকিস্তানের বোলিং বিভাগটাকে হয়তো একটু এগিয়ে রাখতেই হবে।
অনেকেই আমার কাছ থেকে জানতে চেয়েছেন, পাকিস্তানের দুর্দান্ত খেলার রহস্যটা কী হতে পারে। আমি বলব–টিম স্পিরিট। বিশ্বকাপের আগে মাঠের বাইরের ধাক্কাগুলোই পাকিস্তানকে একতাবদ্ধ করেছে। ভারতকে হারানোর পরও বাবরকে দেখলাম–অতি উৎসব না করতে। দলের সবাইকে একটা বার্তাই বারবার জোর গলায় দিচ্ছিল, ‘আমরা যেন অতি আত্মবিশ্বাসে তলিয়ে না যাই।’ সাম্প্রতিক সময়ে আসলে এমন পাকিস্তানকে দেখিনি।
এত কিছুর পরও মন বলছে, খেলায় ফাইট হবে। কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলবে না।
পাকিস্তান বনাম অস্ট্রেলিয়া। পাকিস্তানের নাম সামনে রাখতে হচ্ছে চলতি পারফরম্যান্স বিচারে। আমার চোখে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক দল পাকিস্তান। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—তিন বিভাগেই দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলছে তারা। বিশেষ করে অধিনায়ক বাবর আজমের কথা বলতেই হবে। ক্রিকেটে ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফর্ম দ্য ফ্রন্ট’ বলে একটা কথা চালু আছে। এক লাইনে বাবরকে বোঝাতে হলে এই কথাটিই বলা যাবে চোখ বন্ধ করে। সব ক্ষেত্রেই কি দুর্দান্ত মুনশিয়ানার পরিচয় দিচ্ছে এই তরুণ।
বাবরের সঙ্গে মোহাম্মদ রিজওয়ানের জুটিটা এই বিশ্বকাপের সেরা জুটি বলা যায়। আরেকটি বিষয়, পাকিস্তান কিন্তু দল হিসেবেই খেলছে। সুপার টুয়েলভের পাঁচ ম্যাচে ভিন্ন পাঁচজন ম্যাচসেরা হওয়া মানে তো, জয়ে সবাই অবদান রাখছে। একই একাদশ নিয়ে টানা ম্যাচ জেতার ছন্দটাও পাকিস্তানকে বড় ভরসা জোগাবে আজকের সেমিফাইনালে।
আর নামের বিচারে অস্ট্রেলিয়া কিন্তু কঠিন প্রতিপক্ষ। অস্ট্রেলিয়া টুর্নামেন্টে সময় যত গড়িয়েছে, তারা ততই উন্নতি করেছে। পাকিস্তানের পুরো ব্যাটিং বিভাগটা ভালো খেললেও অস্ট্রেলিয়ার মিডল অর্ডারটা এখন পর্যন্ত ক্লিক করেনি। দুশ্চিন্তার উল্টো পাশে কিন্তু সুখবরও আছে। পুরোনো ডেভিড ওয়ার্নার ফিরে এসেছে। অধিনায়ক ফিঞ্চও দুর্দান্ত ফর্মে। মিডল অর্ডারটা জ্বলে উঠলে অজিদের রোখার সাধ্য কার?
দুই দলের বোলিং বিভাগের দিকে চোখ রাখলে মনে হবে সমানে সমান। দুই দলের মূল বোলারদের বোলিংয়ের ধরন প্রায় একই। একজন করে বাঁহাতি পেসার, দুজন করে ডানহাতি। একজন করে লেগ স্পিনারও আছে দুই দলে। তবে বিশ্বকাপের ফর্মের বিচারে পাকিস্তানের বোলিং বিভাগটাকে হয়তো একটু এগিয়ে রাখতেই হবে।
অনেকেই আমার কাছ থেকে জানতে চেয়েছেন, পাকিস্তানের দুর্দান্ত খেলার রহস্যটা কী হতে পারে। আমি বলব–টিম স্পিরিট। বিশ্বকাপের আগে মাঠের বাইরের ধাক্কাগুলোই পাকিস্তানকে একতাবদ্ধ করেছে। ভারতকে হারানোর পরও বাবরকে দেখলাম–অতি উৎসব না করতে। দলের সবাইকে একটা বার্তাই বারবার জোর গলায় দিচ্ছিল, ‘আমরা যেন অতি আত্মবিশ্বাসে তলিয়ে না যাই।’ সাম্প্রতিক সময়ে আসলে এমন পাকিস্তানকে দেখিনি।
এত কিছুর পরও মন বলছে, খেলায় ফাইট হবে। কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলবে না।
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৭ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৮ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৯ ঘণ্টা আগে