নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তামিম ইকবালকে নিয়ে উৎকণ্ঠা গতকাল থেকেই। টসের সময় এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না তিনি। তড়িঘড়ি করে বিকেএসপির নিকটবর্তী কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ধীরে ধীরে তাঁর শারীরিক অবস্থা উন্নতি হলেও খেলায় কবে ফিরতে পারবেন, সেটা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা।
তামিমকে আজ সকালে সিসিউ থেকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে সূত্রে জানা গেছে। বেলা ১২টায় সেই হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে হয়েছে ব্রিফিং। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা সেখানে গিয়েছেন। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, ‘তাঁর স্বাভাবিক কাজে ফিরতে তিন মাস সময় দিতে হবে। মানে খেলাধুলায়। এছাড়া তিনি বাসায় স্বাভাবিক কাজকর্ম করবেন সপ্তাহখানেক এবং বিশ্রামেই থাকতে হবে।’
তিন মাস পর তামিম মাঠে ফিরতে পারবেন কি না, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এই প্রশ্ন করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু জাফর বলেন, ‘তিন মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁর শারীরিক অবস্থা কী, উন্নতি হচ্ছে নাকি অবনতি হচ্ছে, এগুলো দেখে নিশ্চয়ই মেডিকেল বোর্ড অনুমতি দেবে তামিমকে মাঠে খেলার।’
তামিমের বর্তমান শারীরিক অবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন আবু জাফর। তবু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মনে করেন, বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারের যেকোনো সময় যেকোনো কিছু ঘটে যেতে পারে। আবু জাফর বলেন, ‘যদিও দেখুন সব পরীক্ষানিরীক্ষায় পুরো রোগ আসে না। প্রথমে যখন ইসিজি করা হয়েছিল, সেখানে কোনো পরিবর্তন আসেনি। আজ সকালে ইকো করা হয়েছে। ঠিক আছে। তারপরও যেকোনো সময় যেকোনো কিছু ঘটে যেতে পারে। এই বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে তাঁর পরিবারের সদস্যের সঙ্গে আলাপ করেছি। এখন তাঁদের সিদ্ধান্তের ওপর আমাদের সিদ্ধান্ত। আমরা কারও ওপর জোর করতে পারব না।’
তামিম গতকাল শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচে ফিল্ডিংয়ের সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে কেপিজে হাসপাতালে নেওয়া হলে তাঁর হৃদ্যন্ত্রে একটি ব্লক ধরা পড়েছিল। ডা. মনিরুজ্জামান মারুফের তত্ত্বাবধানে জরুরি ভিত্তিতে তামিমের এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্টিং করা হয়। মারুফকে আজ অভিনন্দন জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু জাফর। এমনকি তামিমকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় মোহামেডানের ট্রেনার ইয়াকুব যে সিপিআর দিয়েছিলেন, সেটাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল বলে মনে করেন আবু জাফর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের মতে, সিপিআর দেওয়া না হলে তামিমের মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা ছিল।
তামিম ইকবালকে নিয়ে উৎকণ্ঠা গতকাল থেকেই। টসের সময় এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না তিনি। তড়িঘড়ি করে বিকেএসপির নিকটবর্তী কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ধীরে ধীরে তাঁর শারীরিক অবস্থা উন্নতি হলেও খেলায় কবে ফিরতে পারবেন, সেটা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা।
তামিমকে আজ সকালে সিসিউ থেকে কেবিনে নেওয়া হয়েছে সূত্রে জানা গেছে। বেলা ১২টায় সেই হাসপাতালের কনফারেন্স রুমে হয়েছে ব্রিফিং। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা সেখানে গিয়েছেন। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু জাফর বলেন, ‘তাঁর স্বাভাবিক কাজে ফিরতে তিন মাস সময় দিতে হবে। মানে খেলাধুলায়। এছাড়া তিনি বাসায় স্বাভাবিক কাজকর্ম করবেন সপ্তাহখানেক এবং বিশ্রামেই থাকতে হবে।’
তিন মাস পর তামিম মাঠে ফিরতে পারবেন কি না, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এই প্রশ্ন করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু জাফর বলেন, ‘তিন মাস পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। তাঁর শারীরিক অবস্থা কী, উন্নতি হচ্ছে নাকি অবনতি হচ্ছে, এগুলো দেখে নিশ্চয়ই মেডিকেল বোর্ড অনুমতি দেবে তামিমকে মাঠে খেলার।’
তামিমের বর্তমান শারীরিক অবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন আবু জাফর। তবু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মনে করেন, বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটারের যেকোনো সময় যেকোনো কিছু ঘটে যেতে পারে। আবু জাফর বলেন, ‘যদিও দেখুন সব পরীক্ষানিরীক্ষায় পুরো রোগ আসে না। প্রথমে যখন ইসিজি করা হয়েছিল, সেখানে কোনো পরিবর্তন আসেনি। আজ সকালে ইকো করা হয়েছে। ঠিক আছে। তারপরও যেকোনো সময় যেকোনো কিছু ঘটে যেতে পারে। এই বিষয়গুলো গুরুত্ব সহকারে তাঁর পরিবারের সদস্যের সঙ্গে আলাপ করেছি। এখন তাঁদের সিদ্ধান্তের ওপর আমাদের সিদ্ধান্ত। আমরা কারও ওপর জোর করতে পারব না।’
তামিম গতকাল শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচে ফিল্ডিংয়ের সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে কেপিজে হাসপাতালে নেওয়া হলে তাঁর হৃদ্যন্ত্রে একটি ব্লক ধরা পড়েছিল। ডা. মনিরুজ্জামান মারুফের তত্ত্বাবধানে জরুরি ভিত্তিতে তামিমের এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্টিং করা হয়। মারুফকে আজ অভিনন্দন জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু জাফর। এমনকি তামিমকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় মোহামেডানের ট্রেনার ইয়াকুব যে সিপিআর দিয়েছিলেন, সেটাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল বলে মনে করেন আবু জাফর। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের মতে, সিপিআর দেওয়া না হলে তামিমের মস্তিষ্কে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা ছিল।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে