Ajker Patrika

আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক করে নিষিদ্ধ হৃদয়, জরিমানা গুনলেন ইবাদত

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২১: ১২
আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন মুশফিকুর রহিম, পেছনে তাওহীদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত
আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন মুশফিকুর রহিম, পেছনে তাওহীদ হৃদয়। ছবি: সংগৃহীত

ম্যাচ চলাকালীন আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ এবং অসদাচরণের দায়ে শাস্তির মুখে পড়েছেন মোহামেডান অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয় ও পেসার ইবাদত হোসেন। ঘটনাটি ঘটেছে আজ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনী ও মোহামেডান ম্যাচে। এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছেন হৃদয়। ৪০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডের পাশাপাশি ৩টি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন ইবাদত।

ম্যাচের অষ্টম ওভার চলার সময় আবাহনীর ব্যাটার মোহাম্মদ মিথুন ছিলেন স্ট্রাইক প্রান্তে। মোহামেডানের পেসার এবাদতের করা বল মিথুনের প্যাডে লাগে। সঙ্গে সঙ্গেই এলবিডব্লিউর জোরালো আবেদন জানান ফিল্ডাররা। কিন্তু অনফিল্ড আম্পায়ার তানভীর আহমেদ তা নাকচ করে দেন। সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট হয়ে লেগ আম্পায়ারের সঙ্গে তর্কে জড়ান মোহামেডান অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয়।

রাতে আসে শাস্তির ঘোষণা। ম্যাচ রেফারি নিয়ামুর রশিদ রাহুল বলেন, ‘এবাদতের বিরুদ্ধে দুটি ভিন্ন মাত্রার শাস্তি আরোপ করা হয়েছে। একটির জন্য তিনি পেয়েছেন লেভেল ২-এর ধারা ২.৫ ও ২.৮ অনুযায়ী শাস্তি এবং অন্যটি লেভেল ১-এর অধীনে। দুটি অপরাধে এবাদতকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে ৩টি ডিমেরিট পয়েন্টও।

অন্যদিকে অধিনায়ক তাওহীদ হৃদয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছিল লেভেল ২-এর ২.৮ ধারা অনুযায়ী, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতি প্রকাশ্য বিরোধিতার কারণে। রেফারি বলেন, ‘হৃদয়ের জন্য প্রাথমিকভাবে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা নির্ধারিত ছিল। তবে শুনানিতে তিনি শাস্তি মেনে নেন এবং জরিমানা মওকুফের আবেদন করেন। আমরা তা মঞ্জুর করেছি। অর্থ জরিমানা মওকুফ হলেও এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে।’

ম্যাচ রেফারি আরও বলেন, ‘আমি শুনেছি, হৃদয় ম্যাচ পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন। এটি বিসিবির আচরণবিধির পরিপন্থী। সে আট-দশ বছর ধরে ক্রিকেট খেলছে, এমন আচরণ তার জন্য অনভিপ্রেত। এ ধরনের মন্তব্য করলে বিসিবি তার বিরুদ্ধে আচরণবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সবকিছু নিয়ম মেনেই পরিচালনা করছি। তাঁরও উচিত নিয়ম মানা—এখানে কেউ কারও শত্রু নয়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ম্যাচ হেরে শিশিরকে দুষছেন মিরাজ

ক্রীড়া ডেস্ক    
৮ উইকেটে হেরে গেছে সিলেট। ছবি: বিসিবি
৮ উইকেটে হেরে গেছে সিলেট। ছবি: বিসিবি

রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।

রান তাড়া করতে নেমে প্রথম ১০ ওভারে চাপেই ছিল রাজশাহী। দলীয় ৬২ রানের মধ্যে তানজিদ হাসান তামিম ও সাহিবজাদা ফারহানকে হারানোর পাশাপাশি রান রেটেও পিছিয়ে ছিল দলটি। কিন্তু শিশির পড়ায় ১০ ওভারের পর থেকে দারুণভাবে মানিয়ে নেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। তাদের ১৩০ রানের জুটিতে ২ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় রাজশাহী। শান্ত ১০১ ও মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন।

২০০ ছোঁয়া পুঁজি নিয়েও ম্যাচ হারায় স্বাভাবিকভাবেই একটু বেশিই মন খারাপ হচ্ছে মিরাজের। ম্যাচ শেষে সিলেট দলপতি বলেন, ‘১৯০ রান করেও যদি হারতে হয় তাহলে সেটা মেনে নেওয়া খুবই কঠিন। উইকেটে ব্যাটারদের জন্য সহায়তা ছিল। শিশির পড়েছিল। তাই বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে।’

হার দিয়ে বিপিএল শুরু হলেও ভক্তদের আশার কথা শুনিয়েছেন মিরাজ, ‘আফিফ ও ইমনের জুটি দারুণ লেগেছে। প্রথম ১০ ওভারে ব্যাট করা কঠিন ছিল একটু। এরপর তারা দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে। দর্শকরা আমাদের সাথে ছিলেন। যদিও হেরে গেলাম প্রথম ম্যাচে। সামনে অনেক ম্যাচ আছে। ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করছি।’

ওপেনার হয়েও আজ রাজশাহীর বিপক্ষে চারে ব্যাট করতে নামেন ইমন। এই প্রসঙ্গে মিরাজ বলেন, ‘সবশেষ কিছু সিরিজে ইমন চার নম্বরে ব্যাট করছে। সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। আমি মনে করি সে চারে নিজেকে মানিয়ে নেবে। এজন্যই আমরা ওকে সেখানে সুযোগ করে দিয়েছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শান্তর সেঞ্চুরিতে জয়ে শুরু রাজশাহীর

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০: ৪৩
অধিনায়কের হাত ধরে রাজশাহীর শুরুটা হলো দারুণ। ছবি: ফেসবুক
অধিনায়কের হাত ধরে রাজশাহীর শুরুটা হলো দারুণ। ছবি: ফেসবুক

২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ ১৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে রাজশাহী। অবশ্য শুরুটা ভালো ছিল না। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে তানজিদ হাসান তামিম যখন ফেরেন, তখন তাঁদের স্কোর ছিল ১৯ রান। ১৯ বলে ২০ রান করে সাহিবজাদা ফারহান আউট হলে ৬২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় রাজশাহী। রানরেট তখন আটের নিচে। জয়ের জন্য দরকার ৭৩ বলে ১২৯ রান।

শান্ত ও মুশফিকের অসামান্য ব্যাটিং দৃঢ়তায় এই সমীকরণ মিলিয়েছে রাজশাহী। এরপর আর কোনো বিপদ হতে দেননি তাঁরা দুজন। তৃতীয় উইকেটে ১৩০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন এই দুজন। দলকে জেতাতে বড় ভূমিকা রাখেন শান্ত। ৬০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক। ৫৮ বলে স্পর্শ করেন তিন অঙ্কের ঘর। টি–টোয়েন্টিতে এটা তাঁর তৃতীয় সেঞ্চুরি।

মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন। ৪ চার ও ২ ছক্কায় সাজানো তাঁর ৩১ বলের ইনিংসটি। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়কের বাউন্ডারিতেই জয় নিশ্চিত হয় রাজশাহীর। রুয়েল মিয়ার করা ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরেই উদ্‌যাপন শুরু করেন তিনি। দুই কানে হাত দিয়ে মুশফিক যেন বোঝাতে চাইলেন, এখনো ফুরিয়ে যাননি তিনি।

এর আগে পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি এবং আফিফ হোসেন, রনি তালুকদারদের মাঝারি মানের ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেটে ১৯০ রান তোলে সিলেট। ৩৩ বলে ইমনের অবদান ৬৫ রান। তাঁর ১৯৬.৯৭ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৪ চার ও ৫ ছক্কায়। আফিফের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে গড়েন ৮৬ রানের জুটি। আফিফের ৩৩ রানের আগে রনি ৪১ ও সাইম আইয়ুব করেন ২৮ রান। ৩৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে রাজশাহীর সেরা বোলার সন্দীপ লামিচানে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আজও উইকেট পেয়েছেন রিশাদ, উঠেছেন চূড়ায়

ক্রীড়া ডেস্ক    
পার্থের বিপক্ষে আজ ৩ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। ছবি: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া
পার্থের বিপক্ষে আজ ৩ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। ছবি: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া

প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।

নজরকাড়া বোলিংয়ে হোবার্টের হয়ে ধারাবাহিকভাবে উইকেট তুলে নিচ্ছেন রিশাদ। তারই ধারাবাহিকতায় বিগ ব্যাশের চলমান আসরে এখন হোবার্টের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে গেলেন তিনি। সবশেষ আজ পার্থ স্করচার্জের বিপক্ষে ৩ উইকেট তুলে নিয়েছেন রিশাদ। প্রথম ৪ ম্যাচ শেষে তাঁর সংগ্রহ ৬ উইকেট। এত উইকেট নিতে পারেনি হোবার্টের আর কোনো বোলার। সব মিলিয়ে তালিকার পাঁচে আছেন রিশাদ।

শীর্ষস্থানের দখল নিয়েছেন জ্যাক এডওয়ার্ডস। ৪ ম্যাচে সিডনি সিক্সার্সের এই অজি পেসারের শিকার ৮ উইকেট। সমান সাতটি করে উইকেট নিয়ে দুই ও তিন নম্বরে আছেন পিটার সিডল ও টম কারান। রিশাদের সমান ৬ উইকেট নিয়ে চারে আছেন জোয়েল ডেভিস।

পার্থের বিপক্ষে ৩ উইকেট নেওয়ার দিনে বল হাতে কিছুটা খরুচে ছিলেন রিশাদ। ৪ ওভারের কোটায় ৮.২৫ ইকোনমিতে ৩৩ রান দেন তিনি। এই স্পিনারের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটেন কুপার কনোলি, অ্যারন হার্ডি ও লরি ইভান্স। ২ উইকেট নেন রাইলি মেরেডিথ। ৪ ওভারে ১৯ রান খরচ করেন তিনি।

সিডনি থান্ডারের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর বিগ ব্যাশে অভিষেক হয় রিশাদের। সে ম্যাচে ৩ ওভার হাত ঘুরিয়ে ১৮ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। মেলবোর্ন স্টারসের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে ৩৩ রানে ২ উইকেট নেন। মেলবোর্ন রেনেগেডসের বিপক্ষে ২১ রান খরচায় তুলে নেন ১ উইকেট।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

তাসকিনদের পেছনে ফেলে ভুটানের বোলারের ইতিহাস

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯: ০৪
মাত্র ৭ রানে ৮ উইকেট নেন এই স্পিনার। ছবি: সংগৃহীত
মাত্র ৭ রানে ৮ উইকেট নেন এই স্পিনার। ছবি: সংগৃহীত

সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।

মিয়ানমারের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেট তুলে নিয়েছেন ইয়েশি। যা এই সংস্করণের এক ইনিংসে সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। সর্বোচ্চ বোলিং ফিগারের আগের রেকর্ডটি ছিল সায়াজরুল ইদরুসের দখলে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে কুয়ালালামপুরে চীনের বিপক্ষে ৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন মালয়েশিয়ার এই বোলার।

সায়াজরুল ছাড়াও টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে সমান সাতটি করে উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে অ্যাকারম্যান, তাসকিন ও আলী দাঊদের দখলে। তাঁদের রেকর্ড ভেঙে গেল ভুটানের আনকোড়া এক বোলারের কাছে।

গেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এ দিন মিয়ানমারের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করেন ইয়েশি। ৮ উইকেট নেওয়ার পথে একটি মেডেনে খরচ করেন মাত্র ৭ রান। ইয়েশির এমন অর্জন ফলাও করে প্রকাশ করা হয়েছে ভুটানের সরকারি ক্রিকেট চ্যানেলগুলোতে। ভক্তদের কাছ থেকেও প্রশংসা পাচ্ছেন এই স্পিনার।

টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে ৭ উইকেট নেওয়া অন্য তিন বোলারের মধ্যে একজন কেবল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই কীর্তি গড়েন। ১১ ডিসেম্বর ভুটানের বিপক্ষে ১৯ রানে ৭ উইকেট নেন বাহরাইনের দাঊদ। তাসকিন ৭ উইকেট নিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের পর্বে। ঢাকার বিপক্ষে ১৯ রান খরচায় ৭ ব্যাটারকে তুলে নেন এই গতিতারকা। অ্যাকারম্যান ৭ উইকেট নেন বিয়ারসের বিপক্ষে। ৪ ওভারে ১৮ রান দেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত