ক্রীড়া ডেস্ক
ব্যাটিংয়ের সময় পিচ হয়ে যায় বোলিং পিচ, প্রতিপক্ষের জন্য সেটা তখন ব্যাটিং পিচ—বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ম্যাচের সময় এমন কথা শোনা যায় প্রায়ই। কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে আবারও দেখা গেল সেটা।
কলম্বোয় গতকাল দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনটা কেটেছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাঁপাকাঁপিতে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়া ‘বোলিংবান্ধব পিচে’ আজ দ্বিতীয় দিনের সকালে মেহেদী হাসান মিরাজ, নাঈম হাসান, নাহিদ রানারা কিছু করতে পারেন কি না, সেটাই ছিল দেখার। কিন্তু কিসের কী! শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় দিনে বেশ সাবলীল ব্যাটিং করেছে। প্রথম ইনিংসে ২১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৮৩ রান করে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে গেছে লঙ্কানরা। বাংলাদেশের চেয়ে স্বাগতিকেরা এখনো পিছিয়ে ১৬৪ রানে।
প্রথম ইনিংসে ৭১ ওভারে ৮ উইকেটে ২২০ রানে বাংলাদেশ আজ কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেছে। দিনের খেলা শুরুর চার ওভারের মধ্যে ইবাদত হোসেন চৌধুরীর উইকেট হারিয়ে আরও বিপাকে পড়ে সফরকারীরা। ইনিংসের ৭৫তম ওভারের তৃতীয় বলে ইবাদতকে (৮) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন আসিথা ফার্নান্দো।
৭৪.৩ ওভারে ৯ উইকেটে ২২৯ রানে পরিণত হওয়া বাংলাদেশের জন্য তখন অলআউট হওয়া ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। এমন সময় তাইজুলই মূলত লঙ্কানদের অপেক্ষা বাড়িয়েছেন। সেখানে শ্রীলঙ্কার পিচ্ছিল হাতেরও অবদান রয়েছে। ৭৭তম ওভারের চতুর্থ বলে আসিথাকে তুলে মারার পর তাইজুল একরকম হতাশই হয়ে পড়েন। কারণ, মিড অফ থেকে দৌড়ে আসা কামিন্দু মেন্ডিসের হাতে যথেষ্ট সময় ছিল বল তালুবন্দী করার জন্য। কিন্তু কামিন্দু তা পারেননি। জীবন পাওয়া তাইজুল এরপর ৭৮তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে থারিন্দু রত্নায়েকের বলে ২টি চার মারেন, যার মধ্যে চতুর্থ বলে চারটি তাইজুল মেরেছেন রিভার্স সুইপে।
তাইজুল যেভাবে ব্যাটিং করছিলেন, তাতে মনে হচ্ছিল কলম্বোতেই ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট ফিফটিটা পেয়ে যাবেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। ৮০তম ওভারের তৃতীয় বলে সোনাল দিনুসাকে তুলে মারতে গিয়ে তাইজুল মিড উইকেটে দিনেশ চান্দিমালের তালুবন্দী হয়েছেন। ৬০ বলে ৫ চারে ৩৩ রান করা তাইজুল ফিরলে বাংলাদেশ ৭৯.৩ ওভারে ২৪৭ রানে গুটিয়ে যায়।
ব্যাটিংয়ে নেমে শ্রীলঙ্কা ওয়ানডে মেজাজে খেলা শুরু করেছে। স্বাগতিকদের বিন্দুমাত্র বেকায়দায় ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। সুযোগ বলতে দলীয় ৪৪ রানের সময় লঙ্কানদের প্রথম উইকেট ফেলার সুযোগ তৈরি করে বাংলাদেশ। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে স্লগ সুইপ করতে যান লাহিরু উদারা। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় রিভিউ নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উদারা বেঁচে যান আম্পায়ার্স কলের কারণে।
ওভারপ্রতি ৬-এর কাছাকাছি রানরেটে শুরু করা শ্রীলঙ্কা এরপর তাদের রান তোলার গতি কিছুটা কমিয়েছে। দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনের লাঞ্চ বিরতিতে স্বাগতিকেরা গেছে ৩.৯৫ রানরেটে (২১ ওভারে ৮৩ রান)। পাথুম নিশাঙ্কা ও উদারা ৪২ ও ৪০ রানে ব্যাটিং করছেন।
ব্যাটিংয়ের সময় পিচ হয়ে যায় বোলিং পিচ, প্রতিপক্ষের জন্য সেটা তখন ব্যাটিং পিচ—বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ম্যাচের সময় এমন কথা শোনা যায় প্রায়ই। কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে আবারও দেখা গেল সেটা।
কলম্বোয় গতকাল দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনটা কেটেছে বাংলাদেশের ব্যাটারদের কাঁপাকাঁপিতে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়া ‘বোলিংবান্ধব পিচে’ আজ দ্বিতীয় দিনের সকালে মেহেদী হাসান মিরাজ, নাঈম হাসান, নাহিদ রানারা কিছু করতে পারেন কি না, সেটাই ছিল দেখার। কিন্তু কিসের কী! শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় দিনে বেশ সাবলীল ব্যাটিং করেছে। প্রথম ইনিংসে ২১ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৮৩ রান করে মধ্যাহ্নভোজের বিরতিতে গেছে লঙ্কানরা। বাংলাদেশের চেয়ে স্বাগতিকেরা এখনো পিছিয়ে ১৬৪ রানে।
প্রথম ইনিংসে ৭১ ওভারে ৮ উইকেটে ২২০ রানে বাংলাদেশ আজ কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করেছে। দিনের খেলা শুরুর চার ওভারের মধ্যে ইবাদত হোসেন চৌধুরীর উইকেট হারিয়ে আরও বিপাকে পড়ে সফরকারীরা। ইনিংসের ৭৫তম ওভারের তৃতীয় বলে ইবাদতকে (৮) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন আসিথা ফার্নান্দো।
৭৪.৩ ওভারে ৯ উইকেটে ২২৯ রানে পরিণত হওয়া বাংলাদেশের জন্য তখন অলআউট হওয়া ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। এমন সময় তাইজুলই মূলত লঙ্কানদের অপেক্ষা বাড়িয়েছেন। সেখানে শ্রীলঙ্কার পিচ্ছিল হাতেরও অবদান রয়েছে। ৭৭তম ওভারের চতুর্থ বলে আসিথাকে তুলে মারার পর তাইজুল একরকম হতাশই হয়ে পড়েন। কারণ, মিড অফ থেকে দৌড়ে আসা কামিন্দু মেন্ডিসের হাতে যথেষ্ট সময় ছিল বল তালুবন্দী করার জন্য। কিন্তু কামিন্দু তা পারেননি। জীবন পাওয়া তাইজুল এরপর ৭৮তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে থারিন্দু রত্নায়েকের বলে ২টি চার মারেন, যার মধ্যে চতুর্থ বলে চারটি তাইজুল মেরেছেন রিভার্স সুইপে।
তাইজুল যেভাবে ব্যাটিং করছিলেন, তাতে মনে হচ্ছিল কলম্বোতেই ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট ফিফটিটা পেয়ে যাবেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। ৮০তম ওভারের তৃতীয় বলে সোনাল দিনুসাকে তুলে মারতে গিয়ে তাইজুল মিড উইকেটে দিনেশ চান্দিমালের তালুবন্দী হয়েছেন। ৬০ বলে ৫ চারে ৩৩ রান করা তাইজুল ফিরলে বাংলাদেশ ৭৯.৩ ওভারে ২৪৭ রানে গুটিয়ে যায়।
ব্যাটিংয়ে নেমে শ্রীলঙ্কা ওয়ানডে মেজাজে খেলা শুরু করেছে। স্বাগতিকদের বিন্দুমাত্র বেকায়দায় ফেলতে পারেনি বাংলাদেশ। সুযোগ বলতে দলীয় ৪৪ রানের সময় লঙ্কানদের প্রথম উইকেট ফেলার সুযোগ তৈরি করে বাংলাদেশ। অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে স্লগ সুইপ করতে যান লাহিরু উদারা। আম্পায়ার আউট না দেওয়ায় রিভিউ নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উদারা বেঁচে যান আম্পায়ার্স কলের কারণে।
ওভারপ্রতি ৬-এর কাছাকাছি রানরেটে শুরু করা শ্রীলঙ্কা এরপর তাদের রান তোলার গতি কিছুটা কমিয়েছে। দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনের লাঞ্চ বিরতিতে স্বাগতিকেরা গেছে ৩.৯৫ রানরেটে (২১ ওভারে ৮৩ রান)। পাথুম নিশাঙ্কা ও উদারা ৪২ ও ৪০ রানে ব্যাটিং করছেন।
কদিন আগেই ৩৮ পেরিয়েছেন লিওনেল মেসি। বয়সকে শুধুই সংখ্যা মনে করে মেসি এগিয়ে চলেছেন দুর্দান্ত গতিতে। মাঠের পারফরম্যান্সে একের পর এক রেকর্ড তো গড়ছেনই। অর্থ উপার্জনের দিক থেকেও রেকর্ড গড়ে চলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগেকলম্বোতে কিছুতেই যেন কিছু করতে পারছে না বাংলাদেশ। ওভারের পর ওভার বোলিং করে যাচ্ছেন ইবাদত হোসেন চৌধুরী, নাহিদ রানা, মেহেদী হাসান মিরাজরা। তবু শ্রীলঙ্কাকে বেকায়দায় ফেলতে পারছে না বাংলাদেশ। সাবলীল ব্যাটিংয়ে এগোচ্ছে স্বাগতিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ ফুটসালে ১৭ আসরের ১৩ টিতে শিরোপা জিতেছে ইরান। এমনকি গত আসরেও চ্যাম্পিয়ন হয়ে ধরে রাখে নিজেদের আধিপত্য। সেই তুলনায় বাংলাদেশ একেবারে শিশু বলা যায়। কারণ, এবারই প্রথম নাম লিখিয়েছে এশিয়ান কাপ ফুটসাল বাছাইয়ে। প্রথমবারেই প্রতিপক্ষ হিসেবে পেল শক্তিশালী ইরানকে।
৩ ঘণ্টা আগেজোরালো আবেদনের পরও আম্পায়ার সাড়া দেননি। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত নিলেন রিভিউ। তৃতীয় আম্পায়ার পর্যালোচনা করে দেখেন, তিনটা লাল বাতি জ্বলেছে। সঙ্গে সঙ্গেই ড্রেসিংরুমে ফিরতে হয় লাহিরু উদারাকে। এই উইকেটেই তাইজুল পৌঁছে যান নতুন এক মাইলফলকে।
৪ ঘণ্টা আগে