নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম ওয়ানডে যেখান থেকে শেষ করেছিলেন, আজ যেন ঠিক সেখান থেকে শুরু করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সেদিনের ৩৮ রানের অপরাজিত ইনিংস আজ রূপ নিয়েছে সেঞ্চুরিতে। আরও একবার ভারতীয় বোলাররা ব্যর্থ মিরাজকে আউট করতে। তাঁর ৮৩ বলে কাঁটায় কাঁটায় ১০০ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভারতকে বড়সড় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। ৮ চারের সঙ্গে মিরাজের ইনিংসে ছক্কা ৪টি। সিরিজ জয়ের ম্যাচে জিততে হলে ২৭২ রান করতে হবে ভারতকে।
বাংলাদেশের শুরুটা অবশ্য এমন আশা জাগানিয়া ছিল না। একদিকে সিরিজ জয়ের উপলক্ষ, আরেকদিকে টস জিতে আগে ব্যাটিং। বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য মঞ্চটা একদম প্রস্তুতই ছিল। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকে তাই জোয়ার উঠল দর্শকের। কিন্তু বাংলাদেশের প্রথমদিকের ব্যাটিংয়ে হতাশই হওয়ার কথা তাঁদের। শুরুর হতাশা মুছে দেওয়ার চেষ্টায় সফলই বলতে হবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মিরাজকে। ৬৯ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর দুজনের দারুণ ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭১ রান করে বাংলাদেশ।
প্রথম ওয়ানডেতে টস জিতে ফিল্ডিং করা বাংলাদেশ এদিন আগে ব্যাটিং বেছে নেয়। ওপেনিং জুটিতেও আসে বদল, লিটন দাসের সঙ্গে ইনিংসের সূচনা করতে নামেন এনামুল হক বিজয়। দুজনের জুটি অবশ্য ১১ রানের বেশি স্থায়ী হয়নি। মোহাম্মদ সিরাজের বলে ১১ রানে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন বিজয়। এরপর উইকেট অবশ্য নিয়মিত বিরতিতে পড়েছে। দলীয় ৩৯ রানে সিরাজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন লিটন দাস। ড্রাইভ করতে গিয়ে সিরাজের বলের লাউন মিস করে বোল্ড হন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
লিটনের সঙ্গে তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্তর জুটিতে ওঠে ২৮ রান। সঙ্গী হারানোর পর বেশিক্ষণ টেকেননি শান্ত। দলীয় ৫২ রানে ব্যক্তিগত ২১ রানে উমরান মালিকের বলে বোল্ড হন শান্ত। সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা উমরানের গতির কাছে পরাস্ত হন শান্ত। এরপর ১৭ রানের মধ্যে দলের দুই ব্যাটিং ভরসা সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমকে হারায় বাংলাদেশ। সাকিব ৮ ও মুশফিক ১২ রান করেন।
বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের বাকি গল্পটা মাহমুদউল্লাহ ও মিরাজের। ভারতীয় বোলারদের হতাশা বাড়িয়ে সপ্তম উইকেটে দুজনে গড়েন ১৪৮ রানের জুটি। ১৬৫ বল স্থায়ী এই জুটিটা ভাঙে মাহমুদউল্লার বিদায়ে। ৯৬ বলে ৭ চারে ৭৭ রান করেন মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশের রান তখন ২১৭। এখান থেকে রানটা যে ২৭০ ছাড়িয়ে গেছে, সেটার বড় কৃতিত্ব নাসুম আহমেদেরও। মিরাজের সঙ্গে নাসুমের ২৩ বল স্থায়ী জুটিতে ওঠে ৫৪ রান। যেখানে ১১ বলে ২ ছক্কা ও এক চারে ১৮ রানের অবদান রাখেন নাসুম। শেষ ৫ ওভারে ৬৬ রান তোলে বাংলাদেশ।
প্রথম ওয়ানডে যেখান থেকে শেষ করেছিলেন, আজ যেন ঠিক সেখান থেকে শুরু করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সেদিনের ৩৮ রানের অপরাজিত ইনিংস আজ রূপ নিয়েছে সেঞ্চুরিতে। আরও একবার ভারতীয় বোলাররা ব্যর্থ মিরাজকে আউট করতে। তাঁর ৮৩ বলে কাঁটায় কাঁটায় ১০০ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভারতকে বড়সড় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। ৮ চারের সঙ্গে মিরাজের ইনিংসে ছক্কা ৪টি। সিরিজ জয়ের ম্যাচে জিততে হলে ২৭২ রান করতে হবে ভারতকে।
বাংলাদেশের শুরুটা অবশ্য এমন আশা জাগানিয়া ছিল না। একদিকে সিরিজ জয়ের উপলক্ষ, আরেকদিকে টস জিতে আগে ব্যাটিং। বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য মঞ্চটা একদম প্রস্তুতই ছিল। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকে তাই জোয়ার উঠল দর্শকের। কিন্তু বাংলাদেশের প্রথমদিকের ব্যাটিংয়ে হতাশই হওয়ার কথা তাঁদের। শুরুর হতাশা মুছে দেওয়ার চেষ্টায় সফলই বলতে হবে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মিরাজকে। ৬৯ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর দুজনের দারুণ ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেট হারিয়ে ২৭১ রান করে বাংলাদেশ।
প্রথম ওয়ানডেতে টস জিতে ফিল্ডিং করা বাংলাদেশ এদিন আগে ব্যাটিং বেছে নেয়। ওপেনিং জুটিতেও আসে বদল, লিটন দাসের সঙ্গে ইনিংসের সূচনা করতে নামেন এনামুল হক বিজয়। দুজনের জুটি অবশ্য ১১ রানের বেশি স্থায়ী হয়নি। মোহাম্মদ সিরাজের বলে ১১ রানে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন বিজয়। এরপর উইকেট অবশ্য নিয়মিত বিরতিতে পড়েছে। দলীয় ৩৯ রানে সিরাজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন লিটন দাস। ড্রাইভ করতে গিয়ে সিরাজের বলের লাউন মিস করে বোল্ড হন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
লিটনের সঙ্গে তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্তর জুটিতে ওঠে ২৮ রান। সঙ্গী হারানোর পর বেশিক্ষণ টেকেননি শান্ত। দলীয় ৫২ রানে ব্যক্তিগত ২১ রানে উমরান মালিকের বলে বোল্ড হন শান্ত। সিরিজে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা উমরানের গতির কাছে পরাস্ত হন শান্ত। এরপর ১৭ রানের মধ্যে দলের দুই ব্যাটিং ভরসা সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমকে হারায় বাংলাদেশ। সাকিব ৮ ও মুশফিক ১২ রান করেন।
বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের বাকি গল্পটা মাহমুদউল্লাহ ও মিরাজের। ভারতীয় বোলারদের হতাশা বাড়িয়ে সপ্তম উইকেটে দুজনে গড়েন ১৪৮ রানের জুটি। ১৬৫ বল স্থায়ী এই জুটিটা ভাঙে মাহমুদউল্লার বিদায়ে। ৯৬ বলে ৭ চারে ৭৭ রান করেন মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশের রান তখন ২১৭। এখান থেকে রানটা যে ২৭০ ছাড়িয়ে গেছে, সেটার বড় কৃতিত্ব নাসুম আহমেদেরও। মিরাজের সঙ্গে নাসুমের ২৩ বল স্থায়ী জুটিতে ওঠে ৫৪ রান। যেখানে ১১ বলে ২ ছক্কা ও এক চারে ১৮ রানের অবদান রাখেন নাসুম। শেষ ৫ ওভারে ৬৬ রান তোলে বাংলাদেশ।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
১১ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
১৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
১৬ ঘণ্টা আগে