সিডনির ব্যাটিং উইকেটে তখন বেধড়ক পিটিয়ে চলেছেন রাইলি রুশো ও কুইন্টন ডি ককেরা। বোলিং প্রান্তে যে বাংলাদেশি বোলারই আসছেন, তাঁকেই পেটাচ্ছেন দুই দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার। প্রোটিয়াদের রান থামাতে বাংলাদেশের তখন দরকার ছিল অভিজ্ঞ কোনো বোলারকে।
বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ বোলার অবধারিতভাবেই সাকিব আল হাসান। অথচ প্রথম ১০ ওভারে বল হাতেই নিলেন না বাংলাদেশ অধিনায়ক। অবশেষে যখন একাদশ ওভারে বোলিংয়ে এলেন সাকিব, ততক্ষণে শত রানের দোরগোড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকা। মার খেয়ে দিশেহারা বাংলাদেশের বোলিং। সাকিব নিজেও ছাড় পাননি। ডি ককের কাছে হজম করেছেন ২ ছক্কা। করেছেন নো বল। সব মিলিয়ে নিজের প্রথম ওভারে দিয়েছেন ২১ রান।
উইকেটে থাকা রুশো ও ডি কক দুজনই বাঁহাতি ব্যাটার। সাকিব নিজেও বাঁহাতি স্পিনার। বাঁহাতি দুই ব্যাটারকে দেখেই কী তবে প্রথম ১০ ওভারে বোলিংয়ে আসেননি সাকিব? ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্ন শুনতে হয়েছে সাকিবকে। জবাবে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘সাইড বাউন্ডারি একটু ছোট ছিল। আমাদের অনেক কিছু চিন্তা করতে হচ্ছিল। যেহেতু আমার আর মোস্তাফিজের বোলিংয়ের ধরন একই রকম (বাঁহাতি), দুজন একই সঙ্গে বোলিং করা কঠিন ছিল। আমার মনে হয় না ওরা (রুশো-ডি কক) দেখে বোলিং করিনি। এমন অবস্থা ছিল যে, আমার ৮ ওভারে আসার কথা ছিল।’
একজন ডানহাতি ব্যাটার থাকলে বোলিংয়ে আরও আগে আসতেন বলে ইঙ্গিত সাকিবের, ‘সবকিছু চিন্তা করে মনে হয়েছে আরেকটু পরে এলে ভালো হয়। কিংবা একটা উইকেট পড়লে ভালো হয়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে হয়নি। আমাদের পরিকল্পনার খুব একটা ভুল ছিল না। বাস্তবায়নে আমরা বেশ কিছু ভুল করেছি।’
প্রথম ওভারে ২১ রান দিলেও পরের দুই ওভারে ১২ রান দিয়েছেন সাকিব। নিয়েছেন রুশো ও ট্রিস্টান স্টাবসের উইকেট। সব মিলিয়ে নিজের বোলিংয়ে তেমন কোনো ত্রুটি দেখছেন না সাকিব, ‘আমার মনে হয় না খুব একটা খারাপ বোলিং করেছি। রুশো ছাড়া আর কোনো ব্যাটার একটা বাউন্ডারিও মারতে পারেনি। রুশো যেভাবে ব্যাটিং করেছে, আমাদের একটা বোলারকে খেলতেও ওর কষ্ট হয়নি। বোলিং নিয়ে আসলে আমি চিন্তিত না।’
সিডনির ব্যাটিং উইকেটে তখন বেধড়ক পিটিয়ে চলেছেন রাইলি রুশো ও কুইন্টন ডি ককেরা। বোলিং প্রান্তে যে বাংলাদেশি বোলারই আসছেন, তাঁকেই পেটাচ্ছেন দুই দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার। প্রোটিয়াদের রান থামাতে বাংলাদেশের তখন দরকার ছিল অভিজ্ঞ কোনো বোলারকে।
বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ বোলার অবধারিতভাবেই সাকিব আল হাসান। অথচ প্রথম ১০ ওভারে বল হাতেই নিলেন না বাংলাদেশ অধিনায়ক। অবশেষে যখন একাদশ ওভারে বোলিংয়ে এলেন সাকিব, ততক্ষণে শত রানের দোরগোড়ায় দক্ষিণ আফ্রিকা। মার খেয়ে দিশেহারা বাংলাদেশের বোলিং। সাকিব নিজেও ছাড় পাননি। ডি ককের কাছে হজম করেছেন ২ ছক্কা। করেছেন নো বল। সব মিলিয়ে নিজের প্রথম ওভারে দিয়েছেন ২১ রান।
উইকেটে থাকা রুশো ও ডি কক দুজনই বাঁহাতি ব্যাটার। সাকিব নিজেও বাঁহাতি স্পিনার। বাঁহাতি দুই ব্যাটারকে দেখেই কী তবে প্রথম ১০ ওভারে বোলিংয়ে আসেননি সাকিব? ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্ন শুনতে হয়েছে সাকিবকে। জবাবে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘সাইড বাউন্ডারি একটু ছোট ছিল। আমাদের অনেক কিছু চিন্তা করতে হচ্ছিল। যেহেতু আমার আর মোস্তাফিজের বোলিংয়ের ধরন একই রকম (বাঁহাতি), দুজন একই সঙ্গে বোলিং করা কঠিন ছিল। আমার মনে হয় না ওরা (রুশো-ডি কক) দেখে বোলিং করিনি। এমন অবস্থা ছিল যে, আমার ৮ ওভারে আসার কথা ছিল।’
একজন ডানহাতি ব্যাটার থাকলে বোলিংয়ে আরও আগে আসতেন বলে ইঙ্গিত সাকিবের, ‘সবকিছু চিন্তা করে মনে হয়েছে আরেকটু পরে এলে ভালো হয়। কিংবা একটা উইকেট পড়লে ভালো হয়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে হয়নি। আমাদের পরিকল্পনার খুব একটা ভুল ছিল না। বাস্তবায়নে আমরা বেশ কিছু ভুল করেছি।’
প্রথম ওভারে ২১ রান দিলেও পরের দুই ওভারে ১২ রান দিয়েছেন সাকিব। নিয়েছেন রুশো ও ট্রিস্টান স্টাবসের উইকেট। সব মিলিয়ে নিজের বোলিংয়ে তেমন কোনো ত্রুটি দেখছেন না সাকিব, ‘আমার মনে হয় না খুব একটা খারাপ বোলিং করেছি। রুশো ছাড়া আর কোনো ব্যাটার একটা বাউন্ডারিও মারতে পারেনি। রুশো যেভাবে ব্যাটিং করেছে, আমাদের একটা বোলারকে খেলতেও ওর কষ্ট হয়নি। বোলিং নিয়ে আসলে আমি চিন্তিত না।’
রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
৪ ঘণ্টা আগেনাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব নানা গুঞ্জন গত বছরের অক্টোবর থেকেই। তিন সংস্করণেই অধিনায়ক হিসেবে শান্ত খুব বেশি দিন চালিয়ে যেতে পারেননি। গত মাসে টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব হারালেন। এ মাসে শ্রীলঙ্কা সফরের আগে গেল ওয়ানডে অধিনায়কত্বও। একটা টেস্ট সিরিজ চলার সময়ে তাঁর টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেকলম্বোয় কয়েকটি মাইলফলক হাতছানি দিচ্ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামনে। আরেকটি ক্যাচ-স্ট্যাম্পিং করলেই উইকেটকিপার হিসেবে মুশফিকুর রহিমকে ছাড়িয়ে যাবেন লিটন দাস। ১৯ রান করলে টেস্টে সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে মুমিনুল হক হবেন বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এ ছাড়া আর আরও কয়েকটি মাইলফলক হতে পারে। দেখে
৮ ঘণ্টা আগেম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে গত মৌসুমে এফএ কাপ জেতার গৌরব অর্জন করে ক্রিস্টাল প্যালেস। ১২০ বছরের ইতিহাসে সেটি ছিল তাদের প্রথম শিরোপা। এই শিরোপা জিতে বড্ড ঝামেলায় পড়ে গেছে ক্লাবটির স্বত্বাধিকারী! এখন অংশীদারত্ব বিক্রি করতে চাচ্ছেন ক্লাবের অন্যতম অংশীদার জন টেক্সটর।
১০ ঘণ্টা আগে