নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর আট মাস পার করেছেন ফারুক আহমেদ। এ সময়ের মধ্যেই নানা বিতর্কে নাম এসে গেছে তাঁর। বোর্ডের স্থায়ী আমানত (এফডিআর) কয়েকটি ব্যাংকে স্থানান্তর, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ‘গোল্ডেন ভিসা’ সুবিধায় ব্যবসা পরিচালনা, আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত একটি তথাকথিত ‘ফ্যাসিস্ট রেজিমে’র সঙ্গে সভাপতির সম্পর্কের অভিযোগে নানা আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে চারদিকে।
আজ শুক্রবার মিরপুরে তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগের ফাইনাল উপলক্ষে আয়োজিত একটি প্রীতি ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিসিবি সভাপতি। এরপর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সব অভিযোগ নাকচ করে দেন তিনি। ফারুক বলেন, ‘এই অভিযোগ পুরোপুরি ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। যদি আমার ওই তথাকথিত ফ্যাসিস্ট রেজিমের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক থাকত, তাহলে আজ আপনাদের সামনে দাঁড়াতে পারতাম না। আমি তো বর্তমান সরকারের আমলেই বিসিবির দায়িত্ব নিয়েছি। যারা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চায়, তাদের প্রতি অনুরোধ, এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ থেকে বিরত থাকুন।’
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে নানাভাবে সমালোচিত হচ্ছেন ফারুক। তবে এই বিতর্কের জন্য কাকে দায়ী করা যায়, সেটা তাঁর কাছে অস্পষ্ট। এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের এক প্রশ্নে ফারুক বলেন, ‘বিসিবি সভাপতির পদ নিয়ে অনেকের আগ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। অনেক সময় বাইরের প্রভাবে ভালো কাজগুলো চোখে পড়ে না। খারাপ কাজই বেশি আলোচিত হয়। আমাদের উচিত, ভালো কাজের প্রশংসা করা, আর খারাপের সমালোচনা করা। এটিই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। গণমাধ্যম যদি নিরপেক্ষভাবে সত্যটা তুলে ধরে, তাহলে আমরা অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা থেকে রেহাই পেতে পারি। আমি এমন একজন মানুষ, যাকে নিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করলে তা গ্রহণ করি। কিন্তু কিছু সমালোচনা থাকে, যেগুলোর কোনো দরকার নেই, এতে শুধু মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। আমার প্রধান দায়িত্ব বাংলাদেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নেওয়া। যেসব জায়গায় ঘাটতি আছে, সেগুলো চিহ্নিত করে এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি।’
ভারতের বিপক্ষে আগস্টের শেষ দুই সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় হোম সিরিজ নিয়েও কথা বলেন বিসিবি সভাপতি। ভারতীয় দলের বাংলাদেশ সফরের পাশে এখনো যে কোনো প্রশ্নচিহ্ন বসেনি, সেটি দাবি বিসিবি সভাপতির, ‘এ মুহূর্তে ভারতের পক্ষ থেকে সিরিজ নিয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু জানানো হয়নি। তবে একটি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আমরা খবর দেখেছি। যত দূর জানি, ভারত সফরের ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে এবং একটি সম্ভাব্য সূচিও আমাদের হাতে এসেছে। আইসিসির সভায় আমি দুবার অংশ নিয়েছি। প্রথমবার বিসিসিআইয়ের সেক্রেটারি জয় শাহর সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছি ও অনুরোধ করেছি। পরে যখন তিনি আইসিসির চেয়ারম্যান হলেন, তখনো আলোচনা করেছি। আমার ধারণা, তাঁদের ইতিবাচক মনোভাব থেকেই আমরা একটি সূচি পেয়েছি। এখনো বিশ্বাস করি, এই সিরিজ নির্ধারিত সময়েই মাঠে গড়াবে। বাকিটা সময় বলে দেবে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণের পর আট মাস পার করেছেন ফারুক আহমেদ। এ সময়ের মধ্যেই নানা বিতর্কে নাম এসে গেছে তাঁর। বোর্ডের স্থায়ী আমানত (এফডিআর) কয়েকটি ব্যাংকে স্থানান্তর, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ‘গোল্ডেন ভিসা’ সুবিধায় ব্যবসা পরিচালনা, আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত একটি তথাকথিত ‘ফ্যাসিস্ট রেজিমে’র সঙ্গে সভাপতির সম্পর্কের অভিযোগে নানা আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে চারদিকে।
আজ শুক্রবার মিরপুরে তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগের ফাইনাল উপলক্ষে আয়োজিত একটি প্রীতি ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিসিবি সভাপতি। এরপর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সব অভিযোগ নাকচ করে দেন তিনি। ফারুক বলেন, ‘এই অভিযোগ পুরোপুরি ভিত্তিহীন ও মিথ্যা। যদি আমার ওই তথাকথিত ফ্যাসিস্ট রেজিমের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক থাকত, তাহলে আজ আপনাদের সামনে দাঁড়াতে পারতাম না। আমি তো বর্তমান সরকারের আমলেই বিসিবির দায়িত্ব নিয়েছি। যারা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চায়, তাদের প্রতি অনুরোধ, এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ থেকে বিরত থাকুন।’
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে নানাভাবে সমালোচিত হচ্ছেন ফারুক। তবে এই বিতর্কের জন্য কাকে দায়ী করা যায়, সেটা তাঁর কাছে অস্পষ্ট। এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমের এক প্রশ্নে ফারুক বলেন, ‘বিসিবি সভাপতির পদ নিয়ে অনেকের আগ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। অনেক সময় বাইরের প্রভাবে ভালো কাজগুলো চোখে পড়ে না। খারাপ কাজই বেশি আলোচিত হয়। আমাদের উচিত, ভালো কাজের প্রশংসা করা, আর খারাপের সমালোচনা করা। এটিই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। গণমাধ্যম যদি নিরপেক্ষভাবে সত্যটা তুলে ধরে, তাহলে আমরা অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা থেকে রেহাই পেতে পারি। আমি এমন একজন মানুষ, যাকে নিয়ে গঠনমূলক সমালোচনা করলে তা গ্রহণ করি। কিন্তু কিছু সমালোচনা থাকে, যেগুলোর কোনো দরকার নেই, এতে শুধু মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। আমার প্রধান দায়িত্ব বাংলাদেশের ক্রিকেটকে এগিয়ে নেওয়া। যেসব জায়গায় ঘাটতি আছে, সেগুলো চিহ্নিত করে এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি।’
ভারতের বিপক্ষে আগস্টের শেষ দুই সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় হোম সিরিজ নিয়েও কথা বলেন বিসিবি সভাপতি। ভারতীয় দলের বাংলাদেশ সফরের পাশে এখনো যে কোনো প্রশ্নচিহ্ন বসেনি, সেটি দাবি বিসিবি সভাপতির, ‘এ মুহূর্তে ভারতের পক্ষ থেকে সিরিজ নিয়ে সুনির্দিষ্ট কিছু জানানো হয়নি। তবে একটি ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আমরা খবর দেখেছি। যত দূর জানি, ভারত সফরের ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে এবং একটি সম্ভাব্য সূচিও আমাদের হাতে এসেছে। আইসিসির সভায় আমি দুবার অংশ নিয়েছি। প্রথমবার বিসিসিআইয়ের সেক্রেটারি জয় শাহর সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছি ও অনুরোধ করেছি। পরে যখন তিনি আইসিসির চেয়ারম্যান হলেন, তখনো আলোচনা করেছি। আমার ধারণা, তাঁদের ইতিবাচক মনোভাব থেকেই আমরা একটি সূচি পেয়েছি। এখনো বিশ্বাস করি, এই সিরিজ নির্ধারিত সময়েই মাঠে গড়াবে। বাকিটা সময় বলে দেবে।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৮ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১০ ঘণ্টা আগে