নিজস্ব প্রতিবেদক, দুবাই থেকে
আবুধাবিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে পারভেজ হোসেন ইমনের জায়গায় সুযোগ পেয়ে ভালো কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েও বড় ইনিংস খেলা হয়নি সাইফ হাসানের। তবে তানজিদ হাসান তামিমের সঙ্গে উদ্বোধনী জুটিতে সে ম্যাচে দারুণ শুরু এনে দেন, যেটা পরে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেয়।
কাল দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সাইফ আরও উজ্জ্বল; তরুণ ওপেনার তুলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিজের দ্বিতীয় ফিফটি। ২০২৩ এশিয়াডে একটা ফিফটি ছিল বলে সেটা আন্তর্জাতিক ফিফটি হিসেবেই স্বীকৃত। তবে আক্ষরিক অর্থে জাতীয় দলের হয়ে প্রথম ফিফটি তো কালই করেছেন। সেটিও সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। দুবাই প্রেসবক্সে উপস্থিত লঙ্কান সাংবাদিকদের কেউ কেউ বেশ অবাক হলেন শুনে, শ্রীলঙ্কা কিন্তু সাইফের নানাবাড়ি। মেহেদী হাসান মিরাজদের সঙ্গে বয়সভিত্তিক ক্রিকেট খেলা ওপেনার সাইফের নিজেকে চেনাতে সময় লেগে গেল অনেকটা। তাঁর ফ্লিক-লফটেড ড্রাইভে শুধু মুগ্ধতাই ছড়াল না, বাংলাদেশকে তুলে দিয়েছেন জয়ের সড়কে।
ম্যাচসেরা হয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানালেন, শ্রীলঙ্কায় নানা বাড়ি এখনো যাওয়া হয়নি। তিনি অনেক খুশি দলে অবদান রাখতে পারায়, ‘ওরকম কিছু না, এখনো আমি পরিবারের ওই দিকে যাইনি। দলে অবদান রেখেছি। আশা করি সামনে আরও অবদান রাখতে পারব।’
দ্রুত ওপেনার তানজিদ তামিমকে হারিয়ে কীভাবে লিটন দাসের সঙ্গে জুটি গড়েছেন, সেটির ব্যাখ্যায় সাইফ বলেন, ‘উইকেট পড়ার পর আমাদের প্ল্যান ছিল প্রতি আক্রমণ করার। ওদের স্পিনারদের ভালো সামলেছি। লিটন দা বুঝতে পারছিলেন পরের বল কেমন হবে। সেটাই আমাকে বলছিলেন। সফল হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।’
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সুপার ফোর শুরু করা বাংলাদেশের চোখ যে ফাইনালে, সেটি জোর দিয়েই বলেছেন সাইফ, ‘এখানে আসার আগে সবার মধ্যে বিশ্বাস ছিল আমরা ফাইনাল খেলব। একটা ধাপ পেরিয়েছি। সামনে আরও দুটি ম্যাচ আছে। পরের ম্যাচেই এখন সব মনোযোগ।
আবুধাবিতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে পারভেজ হোসেন ইমনের জায়গায় সুযোগ পেয়ে ভালো কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েও বড় ইনিংস খেলা হয়নি সাইফ হাসানের। তবে তানজিদ হাসান তামিমের সঙ্গে উদ্বোধনী জুটিতে সে ম্যাচে দারুণ শুরু এনে দেন, যেটা পরে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেয়।
কাল দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে সাইফ আরও উজ্জ্বল; তরুণ ওপেনার তুলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে নিজের দ্বিতীয় ফিফটি। ২০২৩ এশিয়াডে একটা ফিফটি ছিল বলে সেটা আন্তর্জাতিক ফিফটি হিসেবেই স্বীকৃত। তবে আক্ষরিক অর্থে জাতীয় দলের হয়ে প্রথম ফিফটি তো কালই করেছেন। সেটিও সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। দুবাই প্রেসবক্সে উপস্থিত লঙ্কান সাংবাদিকদের কেউ কেউ বেশ অবাক হলেন শুনে, শ্রীলঙ্কা কিন্তু সাইফের নানাবাড়ি। মেহেদী হাসান মিরাজদের সঙ্গে বয়সভিত্তিক ক্রিকেট খেলা ওপেনার সাইফের নিজেকে চেনাতে সময় লেগে গেল অনেকটা। তাঁর ফ্লিক-লফটেড ড্রাইভে শুধু মুগ্ধতাই ছড়াল না, বাংলাদেশকে তুলে দিয়েছেন জয়ের সড়কে।
ম্যাচসেরা হয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানালেন, শ্রীলঙ্কায় নানা বাড়ি এখনো যাওয়া হয়নি। তিনি অনেক খুশি দলে অবদান রাখতে পারায়, ‘ওরকম কিছু না, এখনো আমি পরিবারের ওই দিকে যাইনি। দলে অবদান রেখেছি। আশা করি সামনে আরও অবদান রাখতে পারব।’
দ্রুত ওপেনার তানজিদ তামিমকে হারিয়ে কীভাবে লিটন দাসের সঙ্গে জুটি গড়েছেন, সেটির ব্যাখ্যায় সাইফ বলেন, ‘উইকেট পড়ার পর আমাদের প্ল্যান ছিল প্রতি আক্রমণ করার। ওদের স্পিনারদের ভালো সামলেছি। লিটন দা বুঝতে পারছিলেন পরের বল কেমন হবে। সেটাই আমাকে বলছিলেন। সফল হয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।’
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সুপার ফোর শুরু করা বাংলাদেশের চোখ যে ফাইনালে, সেটি জোর দিয়েই বলেছেন সাইফ, ‘এখানে আসার আগে সবার মধ্যে বিশ্বাস ছিল আমরা ফাইনাল খেলব। একটা ধাপ পেরিয়েছি। সামনে আরও দুটি ম্যাচ আছে। পরের ম্যাচেই এখন সব মনোযোগ।
ফিল্ডিংয়ে দুটি ক্যাচ ছাড়লেন। এর মধ্যে অবশ্য একটিকে ‘অপরাধ’ হিসেবে ধরা যাবে না। কারণ ক্যাচ ছাড়ার পরপরই তাঁর দারুণ এক থ্রোয়ে চারিত আসালাঙ্কাকে রানআউট করেন লিটন দাস। ফিল্ডিংয়ের হতাশা হৃদয় পরে ভুলিয়ে দিলেন ব্যাটিং দিয়ে। তাঁর প্রশংসায় তাই পঞ্চমুখ ভারতীয় ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচের দুটিতে বাংলাদেশ জিতলেও ব্যাট বলে নিজেদের সেরাটা দেখাতে পারেনি বাংলাদেশ। সুপার ফোরে এসে কিছুটা হলেও মেলে ধরতে পেরেছে বাংলাদেশ। গতকাল দুবাইয়ে এই রাউন্ডের প্রথম ম্যাচেই ব্যাটে বলে শ্রেয়তর দল হিসেবেই জিতেছে; ৪ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশকে। এই শ্রীলঙ্কার কাছেই গ্রুপ পর্বে হেরেছিল বাং
৩ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপের সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে যেন হাতে মাখন লাগিয়ে ফিল্ডিং করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। একের পর এক ক্যাচ ফসকে যাওয়া সেটাই বলে। ফিল্ডারদের এমন বাজে অবস্থা দেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খোঁচা দিয়েছেন জাতীয় দলে একসময় নিয়মিত খেলা অলরাউন্ডার নাসির হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেশুরুতে আক্রমণাত্মক থাকলেও মাঝে কিছুটা রয়েসয়ে খেলে শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশও স্বপ্ন দেখে তাঁদের অল্প রানে বাঁধার। কিন্তু দেয়াল হয়ে দাঁড়ালেন দাসুন শানাকা। তাঁর বিধ্বংসী ইনিংসে বাংলাদেশের কাছে ১৬৯ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে লঙ্কানরা।
৫ ঘণ্টা আগে