আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বেশির ভাগ ক্রিকেট বোর্ড স্থানীয় কাউকে প্রধান কোচ হিসেবে বেছে নেয়। উপমহাদেশে ভিন্ন সংস্কৃতি থাকলেও এখন চিত্রটা বদলেছে। ভারতেই যেমন গৌতম গম্ভীর, শ্রীলঙ্কায় সনাৎ জয়াসুরিয়ার মতো সাবেক ক্রিকেটাররা দলের প্রধান কোচের দায়িত্বে আছেন। তামিম ইকবালের মতে, বাংলাদেশে এমনটা হওয়া খুব কঠিন।
চলমান ভারত সিরিজে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করা তামিম ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রকাশনা স্পোর্টস স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তামিম বলেছেন, বাংলাদেশের কেউ এখন পর্যন্ত প্রধান কোচ হওয়ার উপযুক্ত নন। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, বাংলাদেশের কারও প্রধান কোচ হওয়ার সামর্থ্য আছে। বর্তমানে দুই অথবা তিনজন আছেন, যাঁরা সহকারী কোচ হওয়ার উপযুক্ত। তবে আমার মনে হয় না, কেউ প্রধান কোচ হওয়ার মতো উপযুক্ত।’
দেশের ঘরোয়া ক্রিকেট অর্থাৎ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল), ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) প্রধান কোচের দায়িত্বে থাকেন মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, খালেদ মাহমুদ সুজন ও সোহেল ইসলামরা। সালাহউদ্দিনকে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সেরা কোচও মনে করা হয়। তাঁর মাস্কো ক্রিকেট একাডেমি ভবিষ্যৎ ক্রিকেটার তৈরির কারখানা। বাংলাদেশের স্থানীয় কোচরা কীভাবে প্রধান কোচ হয়ে উঠতে পারেন, সেই উপায়ও বাতলে দিলেন তামিম, ‘বাংলাদেশের কোচিং স্টাফে ৭০: ৩০ অনুপাত থাকা উচিত। যেখানে একজন বিদেশি প্রধান কোচ থাকবেন। বাকি দুজন বিদেশি কোচ। বাকি ৭০ শতাংশ সহকারী কোচ বাংলাদেশের হতে হবে। এই প্রক্রিয়া স্থানীয় কোচদের দিকনির্দেশনা দিতে সাহায্য করবেন। যাতে তাঁরা (স্থানীয়) প্রধান কোচ হিসেবে গড়ে উঠতে পারেন।’
২০২৩ সালে মার্চে হাথুরুসিংহে দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত। হাথুরুর সঙ্গে চুক্তিটা করা হয় দুই বছর মেয়াদি। যা শেষ হচ্ছে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর। গুঞ্জন চলছে, হাথুরুর চুক্তি আর না-ও বাড়াতে পারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তামিম বলেন, ‘বড় নামের পেছনে ছোটা বাংলাদেশের বন্ধ করা উচিত। তারকা ক্রিকেটাররা কখনো দলের জন্য ভালো কোচ হতে পারে না। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য কারা উপযুক্ত, সেটা তাদের বেছে নিতে হবে। প্রত্যেকেই কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে। যাতে সেটা দলে একটা মাত্রা যোগ করে।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বেশির ভাগ ক্রিকেট বোর্ড স্থানীয় কাউকে প্রধান কোচ হিসেবে বেছে নেয়। উপমহাদেশে ভিন্ন সংস্কৃতি থাকলেও এখন চিত্রটা বদলেছে। ভারতেই যেমন গৌতম গম্ভীর, শ্রীলঙ্কায় সনাৎ জয়াসুরিয়ার মতো সাবেক ক্রিকেটাররা দলের প্রধান কোচের দায়িত্বে আছেন। তামিম ইকবালের মতে, বাংলাদেশে এমনটা হওয়া খুব কঠিন।
চলমান ভারত সিরিজে ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করা তামিম ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রকাশনা স্পোর্টস স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তামিম বলেছেন, বাংলাদেশের কেউ এখন পর্যন্ত প্রধান কোচ হওয়ার উপযুক্ত নন। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, বাংলাদেশের কারও প্রধান কোচ হওয়ার সামর্থ্য আছে। বর্তমানে দুই অথবা তিনজন আছেন, যাঁরা সহকারী কোচ হওয়ার উপযুক্ত। তবে আমার মনে হয় না, কেউ প্রধান কোচ হওয়ার মতো উপযুক্ত।’
দেশের ঘরোয়া ক্রিকেট অর্থাৎ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল), ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) প্রধান কোচের দায়িত্বে থাকেন মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, খালেদ মাহমুদ সুজন ও সোহেল ইসলামরা। সালাহউদ্দিনকে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের অন্যতম সেরা কোচও মনে করা হয়। তাঁর মাস্কো ক্রিকেট একাডেমি ভবিষ্যৎ ক্রিকেটার তৈরির কারখানা। বাংলাদেশের স্থানীয় কোচরা কীভাবে প্রধান কোচ হয়ে উঠতে পারেন, সেই উপায়ও বাতলে দিলেন তামিম, ‘বাংলাদেশের কোচিং স্টাফে ৭০: ৩০ অনুপাত থাকা উচিত। যেখানে একজন বিদেশি প্রধান কোচ থাকবেন। বাকি দুজন বিদেশি কোচ। বাকি ৭০ শতাংশ সহকারী কোচ বাংলাদেশের হতে হবে। এই প্রক্রিয়া স্থানীয় কোচদের দিকনির্দেশনা দিতে সাহায্য করবেন। যাতে তাঁরা (স্থানীয়) প্রধান কোচ হিসেবে গড়ে উঠতে পারেন।’
২০২৩ সালে মার্চে হাথুরুসিংহে দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত। হাথুরুর সঙ্গে চুক্তিটা করা হয় দুই বছর মেয়াদি। যা শেষ হচ্ছে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পর। গুঞ্জন চলছে, হাথুরুর চুক্তি আর না-ও বাড়াতে পারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তামিম বলেন, ‘বড় নামের পেছনে ছোটা বাংলাদেশের বন্ধ করা উচিত। তারকা ক্রিকেটাররা কখনো দলের জন্য ভালো কোচ হতে পারে না। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য কারা উপযুক্ত, সেটা তাদের বেছে নিতে হবে। প্রত্যেকেই কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে। যাতে সেটা দলে একটা মাত্রা যোগ করে।’
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে