ক্রীড়া ডেস্ক
কাগজে-কলমে হলেও আফগানিস্তানের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালের আশা টিকে ছিল। কিন্তু করাচিতে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমে ব্যাটিং করে ইংল্যান্ডের হতশ্রী পারফরম্যান্সেই আফগানদের বিদায় নিশ্চিত হয়েছে। বাংলাদেশ তো আগেভাগেই ছিটকে গেছে। আর আইসিসির থেকে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি টাকা নিয়ে দেশে ফিরছে মোহাম্মদ নবী-রশিদ খানদের আফগানিস্তান।
১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া চ্যাম্পিয়নস ট্রফি এসে পড়েছে শেষ ভাগে। টুর্নামেন্টের চার সেমিফাইনালিস্ট নির্ধারিত হয়ে গেছে। দুবাইয়ে আজ হতে যাওয়া ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াই। ‘বি’ গ্রুপ থেকে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিতে উঠেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অজিরা উঠেছে গ্রুপ রানার্সআপ হিসেবে। এখন দুই গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলের দিকে তাকালে দেখা যাবে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ইংল্যান্ড পাঁচ, ছয়, সাত ও আট নম্বরে থেকে শেষ করেছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। কারণ, আফগানদের পয়েন্ট ৩। আর বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলেরই পয়েন্ট ১। ইংল্যান্ডের পয়েন্ট ০।
পাঁচ ও ছয়ে থাকা আফগানিস্তান, বাংলাদেশ প্রত্যেকেই পাবে সাড়ে ৩ লাখ ডলার করে। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকা। পাশাপাশি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নেওয়া আট দল এমনিতেই ১ কোটি ৫১ লাখ টাকা করে পাচ্ছে। তাতে হলো ৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। তবে আফগানরা গ্রুপ পর্বে এক ম্যাচ জেতায় পাবে আরও ৩৪ হাজার ডলার (বাংলাদেশি ৪১ লাখ টাকা)। তাতে সব মিলিয়ে টুর্নামেন্ট থেকে আফগানরা পাচ্ছে ৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ কোনো ম্যাচ না জিতে টুর্নামেন্ট শেষ করায় ৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকাই পাচ্ছে।
পাকিস্তানের সমান ১ পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশ ছয়ে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে। আয়োজক পাকিস্তান, জস বাটলারের ইংল্যান্ড দুই দলই পাবে ৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। কারণ, সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থাকা দল দুটির প্রত্যেকেই পাচ্ছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা করে। পাশাপাশি ১ কোটি ৫১ লাখ টাকা অংশগ্রহণ ফি তো আছেই। যেহেতু পাকিস্তান, ইংল্যান্ডের কেউই গ্রুপ পর্বে কোনো ম্যাচ জেতেনি, তাতে ‘উইনিং বোনাস’ তাদের পাওয়া হচ্ছে না।
আইসিসি গত ১৪ ফেব্রুয়ারি এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন ট্রফির অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে। টুর্নামেন্টের মোট অর্থ পুরস্কার ৬৯ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ২২ লাখ ৪০ হাজার ডলার, যা ২৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। রানার্সআপ দল পাচ্ছে ১১ লাখ ২২ হাজার ডলার (১৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা)। চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল ফাইনাল ম্যাচের সঙ্গে গ্রুপ পর্বের প্রতি ম্যাচ জয়ের জন্যও বাড়তি টাকা পাবে।
কাগজে-কলমে হলেও আফগানিস্তানের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনালের আশা টিকে ছিল। কিন্তু করাচিতে গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমে ব্যাটিং করে ইংল্যান্ডের হতশ্রী পারফরম্যান্সেই আফগানদের বিদায় নিশ্চিত হয়েছে। বাংলাদেশ তো আগেভাগেই ছিটকে গেছে। আর আইসিসির থেকে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি টাকা নিয়ে দেশে ফিরছে মোহাম্মদ নবী-রশিদ খানদের আফগানিস্তান।
১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া চ্যাম্পিয়নস ট্রফি এসে পড়েছে শেষ ভাগে। টুর্নামেন্টের চার সেমিফাইনালিস্ট নির্ধারিত হয়ে গেছে। দুবাইয়ে আজ হতে যাওয়া ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচটি ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লড়াই। ‘বি’ গ্রুপ থেকে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিতে উঠেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। অজিরা উঠেছে গ্রুপ রানার্সআপ হিসেবে। এখন দুই গ্রুপের পয়েন্ট টেবিলের দিকে তাকালে দেখা যাবে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও ইংল্যান্ড পাঁচ, ছয়, সাত ও আট নম্বরে থেকে শেষ করেছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। কারণ, আফগানদের পয়েন্ট ৩। আর বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলেরই পয়েন্ট ১। ইংল্যান্ডের পয়েন্ট ০।
পাঁচ ও ছয়ে থাকা আফগানিস্তান, বাংলাদেশ প্রত্যেকেই পাবে সাড়ে ৩ লাখ ডলার করে। বাংলাদেশি হিসেবে সেটা ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকা। পাশাপাশি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে অংশ নেওয়া আট দল এমনিতেই ১ কোটি ৫১ লাখ টাকা করে পাচ্ছে। তাতে হলো ৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। তবে আফগানরা গ্রুপ পর্বে এক ম্যাচ জেতায় পাবে আরও ৩৪ হাজার ডলার (বাংলাদেশি ৪১ লাখ টাকা)। তাতে সব মিলিয়ে টুর্নামেন্ট থেকে আফগানরা পাচ্ছে ৬ কোটি ১৫ লাখ টাকা। বাংলাদেশ কোনো ম্যাচ না জিতে টুর্নামেন্ট শেষ করায় ৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকাই পাচ্ছে।
পাকিস্তানের সমান ১ পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশ ছয়ে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে। আয়োজক পাকিস্তান, জস বাটলারের ইংল্যান্ড দুই দলই পাবে ৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। কারণ, সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থাকা দল দুটির প্রত্যেকেই পাচ্ছে ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা করে। পাশাপাশি ১ কোটি ৫১ লাখ টাকা অংশগ্রহণ ফি তো আছেই। যেহেতু পাকিস্তান, ইংল্যান্ডের কেউই গ্রুপ পর্বে কোনো ম্যাচ জেতেনি, তাতে ‘উইনিং বোনাস’ তাদের পাওয়া হচ্ছে না।
আইসিসি গত ১৪ ফেব্রুয়ারি এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন ট্রফির অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে। টুর্নামেন্টের মোট অর্থ পুরস্কার ৬৯ লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ২২ লাখ ৪০ হাজার ডলার, যা ২৭ কোটি ৬ লাখ টাকা। রানার্সআপ দল পাচ্ছে ১১ লাখ ২২ হাজার ডলার (১৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা)। চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দল ফাইনাল ম্যাচের সঙ্গে গ্রুপ পর্বের প্রতি ম্যাচ জয়ের জন্যও বাড়তি টাকা পাবে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে