Ajker Patrika

যেখানে শেষ করেছেন, সেখান থেকেই শুরু চান সৌম্য

ক্রীড়া ডেস্ক    
নেটে ব্যাটিং অনুশীলন শুরু করেছেন সৌম্য সরকার। ছবি: সংগৃহীত
নেটে ব্যাটিং অনুশীলন শুরু করেছেন সৌম্য সরকার। ছবি: সংগৃহীত

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে কিংসটাউনে সিরিজের দ্বিতীয় টোয়েন্টিতে চোটে পড়েন সৌম্য সরকার। ফিল্ডিং করার সময় ডান তর্জনী কেটে মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন, লেগেছিল পাঁচটি সেলাইও। চার সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে থাকতে হবে, তখনই বিসিবির চিকিৎসা বিভাগ জানিয়েছিল। সৌম্য এখন সুস্থতার দিকে। চলছে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া।

বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন ট্রফির দলেও আছেন সৌম্য। আশার খবর, নেটে ব্যাটিং অনুশীলন করছেন এ বাঁহাতি ব্যাটার। বিপিএলে তাঁর দল রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন তিনি। তবে মাঠে ফিরতে একদমই তাড়াহুড়ো করতে চান না তিনি। গতকাল বিপিএলে রংপুরের ম্যাচের ফাঁকে সম্প্রচারকারী টেলিভিশনকে জানালেন, মাঠে ফিরতে পেরে ভালো লাগার কথা।

অনুশীলন প্রসঙ্গে সৌম্য বলেন, ‘সবচেয়ে ভালো লেগেছে মাঠে আসতে পেরেছি। মাঠে এসে অনুশীলন করেছি, এটা খুবই ভালো। আজকে (গতকাল) দ্বিতীয়-তৃতীয় দিন ব্যাটিং করলাম। আস্তে আস্তে উন্নতির দিকে যাচ্ছে। যেহেতু আমরা ক্রিকেটার, সব সময়ই ভালো লাগে মাঠে আসতে, কাজ করতে।’

দলের সতীর্থরা বিপিএল মাতাচ্ছেন। তাঁর দল রংপুরও উড়ছে। এরই মধ্যে প্লে-অফ নিশ্চিত করেছে তারা। সৌম্যরও নিশ্চয় তর সইছে না মাঠে নামতে? তবে তিনি এ ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন, ‘চেষ্টা করছি (দ্রুত মাঠে ফিরতে)। তবে এখানে জোরাজুরি করতে গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। ব্যাটিং করছি এখন, কিন্তু ফিল্ডিংয়ের কোনো কিছু এখনো ওইভাবে করা হয়নি। আস্তে আস্তে যেতে হবে, যেগুলো প্রক্রিয়া আছে, সেসবের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। ফিজিও, চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। ওনারা ভালো বলতে পারবেন। আমি (ব্যাটিং) শেষ করে আমার ফিডব্যাক ফিজিওকে বলেছি। উনি আবার বাড়তি কিছু কাজ দিয়েছেন। এর কমভাবেই চলছে, চেষ্টা যত দ্রুত সম্ভব ফিরতে।’

পুরোপুরি না সারলে ঝুঁকির কথা বললেন সৌম্য, ‘পুরোপুরি না সারলে বরং বেশি ঝুঁকি। যদি তাড়াহুড়ো করে নেমে যাই এবং আবার সেখানে লাগে, তাহলে এক মাসের জায়গায় দুই মাস লেগে যেতে পারে (ফিরতে)। আমি, চিকিৎসক, রংপুর রাইডার্স, সব পক্ষ মিলে কথা বলেই ঠিক করতে হবে।’

চোটে পড়ার আগে ভালো ছন্দ ছিলেন সৌম্য। তবে তাঁরা আশা যেখানে শেষ করেছেন, সেখান থেকেই শুরু করা, ‘চেষ্টা করব যেখানে শেষ করেছি, সেখান থেকেই শুরু করার। যদিও কাজটা কঠিন, যেহেতু চোটে ছিলাম, আবার কাজ করে ফিরতে হবে। তবে চেষ্টা করব যে ফর্মে ছিলাম, ওখান থেকে আবার শুরু করতে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ম্যাচ হেরে শিশিরকে দুষছেন মিরাজ

ক্রীড়া ডেস্ক    
৮ উইকেটে হেরে গেছে সিলেট। ছবি: বিসিবি
৮ উইকেটে হেরে গেছে সিলেট। ছবি: বিসিবি

রাজশাহী ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ১৯০ রান করেও শেষ রক্ষা হয়নি সিলেট টাইটান্সের। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নতুন পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরেছে তারা। এই হারের জন্য শিশিরকে দায়ী করছেন সিলেটের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।

রান তাড়া করতে নেমে প্রথম ১০ ওভারে চাপেই ছিল রাজশাহী। দলীয় ৬২ রানের মধ্যে তানজিদ হাসান তামিম ও সাহিবজাদা ফারহানকে হারানোর পাশাপাশি রান রেটেও পিছিয়ে ছিল দলটি। কিন্তু শিশির পড়ায় ১০ ওভারের পর থেকে দারুণভাবে মানিয়ে নেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। তাদের ১৩০ রানের জুটিতে ২ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় রাজশাহী। শান্ত ১০১ ও মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন।

২০০ ছোঁয়া পুঁজি নিয়েও ম্যাচ হারায় স্বাভাবিকভাবেই একটু বেশিই মন খারাপ হচ্ছে মিরাজের। ম্যাচ শেষে সিলেট দলপতি বলেন, ‘১৯০ রান করেও যদি হারতে হয় তাহলে সেটা মেনে নেওয়া খুবই কঠিন। উইকেটে ব্যাটারদের জন্য সহায়তা ছিল। শিশির পড়েছিল। তাই বোলারদের জন্য কাজটা কঠিন হয়েছে।’

হার দিয়ে বিপিএল শুরু হলেও ভক্তদের আশার কথা শুনিয়েছেন মিরাজ, ‘আফিফ ও ইমনের জুটি দারুণ লেগেছে। প্রথম ১০ ওভারে ব্যাট করা কঠিন ছিল একটু। এরপর তারা দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে। দর্শকরা আমাদের সাথে ছিলেন। যদিও হেরে গেলাম প্রথম ম্যাচে। সামনে অনেক ম্যাচ আছে। ঘুরে দাঁড়ানোর আশা করছি।’

ওপেনার হয়েও আজ রাজশাহীর বিপক্ষে চারে ব্যাট করতে নামেন ইমন। এই প্রসঙ্গে মিরাজ বলেন, ‘সবশেষ কিছু সিরিজে ইমন চার নম্বরে ব্যাট করছে। সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। আমি মনে করি সে চারে নিজেকে মানিয়ে নেবে। এজন্যই আমরা ওকে সেখানে সুযোগ করে দিয়েছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

শান্তর সেঞ্চুরিতে জয়ে শুরু রাজশাহীর

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০: ৪৩
অধিনায়কের হাত ধরে রাজশাহীর শুরুটা হলো দারুণ। ছবি: ফেসবুক
অধিনায়কের হাত ধরে রাজশাহীর শুরুটা হলো দারুণ। ছবি: ফেসবুক

২০২৬ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) প্রথম ম্যাচে দেখা গেল দারুণ লড়াই। যেখানে শেষ হাসি হেসেছে রাজশাহী ওয়ারিয়র্স। নাজমুল হোসেন শান্তর সেঞ্চুরিতে হাই স্কোরিং ম্যাচে সিলেট টাইটানসকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে তারা।

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ ১৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ২ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে রাজশাহী। অবশ্য শুরুটা ভালো ছিল না। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে তানজিদ হাসান তামিম যখন ফেরেন, তখন তাঁদের স্কোর ছিল ১৯ রান। ১৯ বলে ২০ রান করে সাহিবজাদা ফারহান আউট হলে ৬২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় রাজশাহী। রানরেট তখন আটের নিচে। জয়ের জন্য দরকার ৭৩ বলে ১২৯ রান।

শান্ত ও মুশফিকের অসামান্য ব্যাটিং দৃঢ়তায় এই সমীকরণ মিলিয়েছে রাজশাহী। এরপর আর কোনো বিপদ হতে দেননি তাঁরা দুজন। তৃতীয় উইকেটে ১৩০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন এই দুজন। দলকে জেতাতে বড় ভূমিকা রাখেন শান্ত। ৬০ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক। ৫৮ বলে স্পর্শ করেন তিন অঙ্কের ঘর। টি–টোয়েন্টিতে এটা তাঁর তৃতীয় সেঞ্চুরি।

মুশফিক ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন। ৪ চার ও ২ ছক্কায় সাজানো তাঁর ৩১ বলের ইনিংসটি। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়কের বাউন্ডারিতেই জয় নিশ্চিত হয় রাজশাহীর। রুয়েল মিয়ার করা ২০তম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরেই উদ্‌যাপন শুরু করেন তিনি। দুই কানে হাত দিয়ে মুশফিক যেন বোঝাতে চাইলেন, এখনো ফুরিয়ে যাননি তিনি।

এর আগে পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি এবং আফিফ হোসেন, রনি তালুকদারদের মাঝারি মানের ইনিংসে ভর করে ৫ উইকেটে ১৯০ রান তোলে সিলেট। ৩৩ বলে ইমনের অবদান ৬৫ রান। তাঁর ১৯৬.৯৭ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজানো ৪ চার ও ৫ ছক্কায়। আফিফের সঙ্গে চতুর্থ উইকেটে গড়েন ৮৬ রানের জুটি। আফিফের ৩৩ রানের আগে রনি ৪১ ও সাইম আইয়ুব করেন ২৮ রান। ৩৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে রাজশাহীর সেরা বোলার সন্দীপ লামিচানে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আজও উইকেট পেয়েছেন রিশাদ, উঠেছেন চূড়ায়

ক্রীড়া ডেস্ক    
পার্থের বিপক্ষে আজ ৩ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। ছবি: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া
পার্থের বিপক্ষে আজ ৩ উইকেট নিয়েছেন রিশাদ। ছবি: ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া

প্রথমবারের মতো বিগ ব্যাশে খেলতে গিয়েই নিজের জাত চেনাচ্ছেন রিশাদ হোসেন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ক্রিকেটার রিকি পন্টিংয়ের পরামর্শে এই বাংলাদেশি লেগস্পিনারকে দলে টানে হোবার্ট হারিকেন্স। বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানটা বেশ ভালোভাবেই দিচ্ছেন রিশাদ।

নজরকাড়া বোলিংয়ে হোবার্টের হয়ে ধারাবাহিকভাবে উইকেট তুলে নিচ্ছেন রিশাদ। তারই ধারাবাহিকতায় বিগ ব্যাশের চলমান আসরে এখন হোবার্টের হয়ে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে গেলেন তিনি। সবশেষ আজ পার্থ স্করচার্জের বিপক্ষে ৩ উইকেট তুলে নিয়েছেন রিশাদ। প্রথম ৪ ম্যাচ শেষে তাঁর সংগ্রহ ৬ উইকেট। এত উইকেট নিতে পারেনি হোবার্টের আর কোনো বোলার। সব মিলিয়ে তালিকার পাঁচে আছেন রিশাদ।

শীর্ষস্থানের দখল নিয়েছেন জ্যাক এডওয়ার্ডস। ৪ ম্যাচে সিডনি সিক্সার্সের এই অজি পেসারের শিকার ৮ উইকেট। সমান সাতটি করে উইকেট নিয়ে দুই ও তিন নম্বরে আছেন পিটার সিডল ও টম কারান। রিশাদের সমান ৬ উইকেট নিয়ে চারে আছেন জোয়েল ডেভিস।

পার্থের বিপক্ষে ৩ উইকেট নেওয়ার দিনে বল হাতে কিছুটা খরুচে ছিলেন রিশাদ। ৪ ওভারের কোটায় ৮.২৫ ইকোনমিতে ৩৩ রান দেন তিনি। এই স্পিনারের শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটেন কুপার কনোলি, অ্যারন হার্ডি ও লরি ইভান্স। ২ উইকেট নেন রাইলি মেরেডিথ। ৪ ওভারে ১৯ রান খরচ করেন তিনি।

সিডনি থান্ডারের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর বিগ ব্যাশে অভিষেক হয় রিশাদের। সে ম্যাচে ৩ ওভার হাত ঘুরিয়ে ১৮ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। মেলবোর্ন স্টারসের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমে ৩৩ রানে ২ উইকেট নেন। মেলবোর্ন রেনেগেডসের বিপক্ষে ২১ রান খরচায় তুলে নেন ১ উইকেট।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

তাসকিনদের পেছনে ফেলে ভুটানের বোলারের ইতিহাস

ক্রীড়া ডেস্ক    
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৯: ০৪
মাত্র ৭ রানে ৮ উইকেট নেন এই স্পিনার। ছবি: সংগৃহীত
মাত্র ৭ রানে ৮ উইকেট নেন এই স্পিনার। ছবি: সংগৃহীত

সোনম ইয়েশি; ক্রিকেট বিশ্বে নামটি একেবারেই অচেনা। এবার ভুটানের এই অচেনা ক্রিকেটারই ইতিহাসের পাতায় নাম লেখালেন। আজ মিয়ানমারের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন তিনি। পেছনে ফেলেছেন তাসকিন আহমেদদের মতো পেসারদের।

মিয়ানমারের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেট তুলে নিয়েছেন ইয়েশি। যা এই সংস্করণের এক ইনিংসে সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড। সর্বোচ্চ বোলিং ফিগারের আগের রেকর্ডটি ছিল সায়াজরুল ইদরুসের দখলে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে কুয়ালালামপুরে চীনের বিপক্ষে ৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন মালয়েশিয়ার এই বোলার।

সায়াজরুল ছাড়াও টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে সমান সাতটি করে উইকেট নেওয়ার কীর্তি রয়েছে অ্যাকারম্যান, তাসকিন ও আলী দাঊদের দখলে। তাঁদের রেকর্ড ভেঙে গেল ভুটানের আনকোড়া এক বোলারের কাছে।

গেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এ দিন মিয়ানমারের বিপক্ষে ৪ ওভার বল করেন ইয়েশি। ৮ উইকেট নেওয়ার পথে একটি মেডেনে খরচ করেন মাত্র ৭ রান। ইয়েশির এমন অর্জন ফলাও করে প্রকাশ করা হয়েছে ভুটানের সরকারি ক্রিকেট চ্যানেলগুলোতে। ভক্তদের কাছ থেকেও প্রশংসা পাচ্ছেন এই স্পিনার।

টি-টোয়েন্টির এক ইনিংসে ৭ উইকেট নেওয়া অন্য তিন বোলারের মধ্যে একজন কেবল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এই কীর্তি গড়েন। ১১ ডিসেম্বর ভুটানের বিপক্ষে ১৯ রানে ৭ উইকেট নেন বাহরাইনের দাঊদ। তাসকিন ৭ উইকেট নিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) আগের পর্বে। ঢাকার বিপক্ষে ১৯ রান খরচায় ৭ ব্যাটারকে তুলে নেন এই গতিতারকা। অ্যাকারম্যান ৭ উইকেট নেন বিয়ারসের বিপক্ষে। ৪ ওভারে ১৮ রান দেন তিনি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত