নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হতাশার এক বিশ্বকাপ শেষ করে গতকাল দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ দল। গত কয়েক বিশ্বকাপের বিবেচনায় এবার খুবই বাজে একটা বিশ্বকাপ কেটেছে দলের। ৯ ম্যাচের ৭টিতেই পরাজয়। সেমিফাইনালের লক্ষ্য নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা বাংলাদেশ লিগ পর্ব খেলে দেশে ফিরেছে। ক্রিকেট বিশ্লেষকদের মতে, আগের ছয় বিশ্বকাপের চেয়ে এবারই সেরা দল খেলেছে। কিন্তু ফল খুবই বাজে। বিশ্লেষক ও সাবেকদের মূল্যায়নে চরম ব্যর্থ বাংলাদেশ দল। রেটিংয়ে ‘ফেল’।
ব্যর্থতার কারণ
আমাদের দলের একটা আশা ছিল, সেমিফাইনালে খেলবে বা কাছাকাছি যাবে, ওই রকম হলে ১০-এ ৯ দিতে পারতাম বা ১০-এ ১০ দিতে পারতাম। কিন্তু যে পারফর্ম করেছে, তাতে আমরা হয়তো ১০-এ ৪ নম্বর দিতে পারব। দলের প্রস্তুতি ভালো ছিল না। দল গঠনের ব্যাপারেও আমরা নিশ্চিত ছিলাম না কেমন দল হবে। দলের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের যে আত্মবিশ্বাস দরকার ছিল, সেটার জন্য যে প্রক্রিয়া অনুসরণের দরকার ছিল, সেটা করিনি। যার কারণে আত্মবিশ্বাসের জায়গাও ঠিক ছিল না। আলাদাভাবে যেমন আত্মবিশ্বাস ছিল না, তেমনি দলগতভাবেও। ফলে যখন আমরা একটানা হারা শুরু করলাম, কামব্যাক করতে পারিনি। টানা হারলেও ভালো খেলা যায়, বড় দলের বিপক্ষেও ভালো খেলা যায়। কিন্তু আমরা পারিনি।
ব্যর্থতার কারণ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, এ রকম ৩০০ পেরোনো ম্যাচ খেললে ৪টা ম্যাচ অনায়াসেই জিততে পারত। আমি বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ১০-এ ৩ নম্বর দেব।প্রথমত, বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশের ম্যানেজমেন্টের ভালো কোনো প্রস্তুতি ছিল না। বিশ্বকাপে কারা যাবে, অতিরিক্ত খেলোয়াড়সহ এক বছর আগে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হয়। গত ৬ মাসে অনেক খেলোয়াড় পরিবর্তন হয়েছে। এর কী দরকার ছিল! এর মানে, আপনার বিশ্বকাপের কোনো প্রস্তুতি ছিল না। যদি বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করেই এগোতাম, তাহলে ২০টা খেলোয়াড়ই ঘুরেফিরে খেলত। আমাদের দল গোছানো ছিল না এবং কোনো পরিকল্পনা ছিল না।
ব্যর্থতার কারণ
বাংলাদেশ দল যেভাবে খেলেছে, আমরা যেভাবে আশা করেছিলাম, বিশ্বকাপে সে রকম হয়নি। বিশ্বকাপে আমি বাংলাদেশ দলকে ১০-এ ও ৩ নম্বর দেব।বাংলাদেশ সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারেনি। আমার মনে হয়, এবারেরটা বেস্ট টিম ছিল, তবে গোছানো ছিল না। বিশ্বকাপের আগে মাহমুদউল্লাহ ছিল না। তার জায়গায় এই খেলোয়াড়, ওই খেলোয়াড় খেলানো হয়েছে। যখন বিশ্বকাপে খেলবেন, আমার মনে হয় অন্তত এক বছর আগে দল ঠিক করে নেওয়া উচিত। ড্রেসিংরুম বলেন, দল বলেন, খেলা বলেন—কোনোভাবেই তারা খেলতে পারেনি। কারণ, দলের মধ্যে বন্ডিং ছিল না। (সাকিব-তামিমের দ্বন্দ্ব) অবশ্যই একটা প্রভাব ফেলেছে।
ব্যর্থতার কারণ
আমরা দল হিসেবে খেলতে পারিনি। আমি ১০ এর মধ্যে ৩ নম্বর দেব। আশা ছিল সেমিফাইনালে খেলব, সেই পারফরম্যান্স কেউই করতে পারেনি—না ব্যাটার, না বোলার। একটাই কারণ মনে হয়েছে, বিশ্বকাপের আগে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে দলের ভেতর এত কাটাছেঁড়া করেছে। সেরা পারফরমার মাহমুদউল্লাহ, সে তো দলেই ছিল না। হুট করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আরেকটা ব্যাপার ছিল, ব্যাটিং অর্ডার এত নাড়াচাড়া করেছে। যে যেখানে খেলছিল, রান করছিল, তাকে সেই পছন্দের জায়গা দেওয়া হয়নি। খেলোয়াড়েরাও একই কথা বলবে। যারা ফর্মে ছিল—লিটন, শান্ত—সবাই অফ ফর্মে চলে গেছে।
হতাশার এক বিশ্বকাপ শেষ করে গতকাল দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ দল। গত কয়েক বিশ্বকাপের বিবেচনায় এবার খুবই বাজে একটা বিশ্বকাপ কেটেছে দলের। ৯ ম্যাচের ৭টিতেই পরাজয়। সেমিফাইনালের লক্ষ্য নিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা বাংলাদেশ লিগ পর্ব খেলে দেশে ফিরেছে। ক্রিকেট বিশ্লেষকদের মতে, আগের ছয় বিশ্বকাপের চেয়ে এবারই সেরা দল খেলেছে। কিন্তু ফল খুবই বাজে। বিশ্লেষক ও সাবেকদের মূল্যায়নে চরম ব্যর্থ বাংলাদেশ দল। রেটিংয়ে ‘ফেল’।
ব্যর্থতার কারণ
আমাদের দলের একটা আশা ছিল, সেমিফাইনালে খেলবে বা কাছাকাছি যাবে, ওই রকম হলে ১০-এ ৯ দিতে পারতাম বা ১০-এ ১০ দিতে পারতাম। কিন্তু যে পারফর্ম করেছে, তাতে আমরা হয়তো ১০-এ ৪ নম্বর দিতে পারব। দলের প্রস্তুতি ভালো ছিল না। দল গঠনের ব্যাপারেও আমরা নিশ্চিত ছিলাম না কেমন দল হবে। দলের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের যে আত্মবিশ্বাস দরকার ছিল, সেটার জন্য যে প্রক্রিয়া অনুসরণের দরকার ছিল, সেটা করিনি। যার কারণে আত্মবিশ্বাসের জায়গাও ঠিক ছিল না। আলাদাভাবে যেমন আত্মবিশ্বাস ছিল না, তেমনি দলগতভাবেও। ফলে যখন আমরা একটানা হারা শুরু করলাম, কামব্যাক করতে পারিনি। টানা হারলেও ভালো খেলা যায়, বড় দলের বিপক্ষেও ভালো খেলা যায়। কিন্তু আমরা পারিনি।
ব্যর্থতার কারণ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, এ রকম ৩০০ পেরোনো ম্যাচ খেললে ৪টা ম্যাচ অনায়াসেই জিততে পারত। আমি বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ১০-এ ৩ নম্বর দেব।প্রথমত, বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশের ম্যানেজমেন্টের ভালো কোনো প্রস্তুতি ছিল না। বিশ্বকাপে কারা যাবে, অতিরিক্ত খেলোয়াড়সহ এক বছর আগে প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হয়। গত ৬ মাসে অনেক খেলোয়াড় পরিবর্তন হয়েছে। এর কী দরকার ছিল! এর মানে, আপনার বিশ্বকাপের কোনো প্রস্তুতি ছিল না। যদি বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করেই এগোতাম, তাহলে ২০টা খেলোয়াড়ই ঘুরেফিরে খেলত। আমাদের দল গোছানো ছিল না এবং কোনো পরিকল্পনা ছিল না।
ব্যর্থতার কারণ
বাংলাদেশ দল যেভাবে খেলেছে, আমরা যেভাবে আশা করেছিলাম, বিশ্বকাপে সে রকম হয়নি। বিশ্বকাপে আমি বাংলাদেশ দলকে ১০-এ ও ৩ নম্বর দেব।বাংলাদেশ সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারেনি। আমার মনে হয়, এবারেরটা বেস্ট টিম ছিল, তবে গোছানো ছিল না। বিশ্বকাপের আগে মাহমুদউল্লাহ ছিল না। তার জায়গায় এই খেলোয়াড়, ওই খেলোয়াড় খেলানো হয়েছে। যখন বিশ্বকাপে খেলবেন, আমার মনে হয় অন্তত এক বছর আগে দল ঠিক করে নেওয়া উচিত। ড্রেসিংরুম বলেন, দল বলেন, খেলা বলেন—কোনোভাবেই তারা খেলতে পারেনি। কারণ, দলের মধ্যে বন্ডিং ছিল না। (সাকিব-তামিমের দ্বন্দ্ব) অবশ্যই একটা প্রভাব ফেলেছে।
ব্যর্থতার কারণ
আমরা দল হিসেবে খেলতে পারিনি। আমি ১০ এর মধ্যে ৩ নম্বর দেব। আশা ছিল সেমিফাইনালে খেলব, সেই পারফরম্যান্স কেউই করতে পারেনি—না ব্যাটার, না বোলার। একটাই কারণ মনে হয়েছে, বিশ্বকাপের আগে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে দলের ভেতর এত কাটাছেঁড়া করেছে। সেরা পারফরমার মাহমুদউল্লাহ, সে তো দলেই ছিল না। হুট করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আরেকটা ব্যাপার ছিল, ব্যাটিং অর্ডার এত নাড়াচাড়া করেছে। যে যেখানে খেলছিল, রান করছিল, তাকে সেই পছন্দের জায়গা দেওয়া হয়নি। খেলোয়াড়েরাও একই কথা বলবে। যারা ফর্মে ছিল—লিটন, শান্ত—সবাই অফ ফর্মে চলে গেছে।
গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে শঙ্কাটা গতকালই তৈরি হয় চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে। চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে টসের সময় পাঞ্জাব কিংসের অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার উল্লেখ করেছিলেন ম্যাক্সওয়েলের আঙুলে চিড় ধরার কথা। শেষ পর্যন্ত সেটাই সত্যি হলো।
২৭ মিনিট আগেবাংলাদেশি পাসপোর্ট এখনো হাতে পাননি প্রবাসী ফুটবলার সমিত সোম। কিন্তু এর আগেই কানাডিয়ান সকার অ্যাসোসিয়েশনের কাছ থেকে ছাড়পত্র পেয়ে গেলেন তিনি।
৩৮ মিনিট আগেমার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলাম জাতীয় দল থেকে বাদ পড়াটা এক রহস্যই বটে। পর্যাপ্ত গেমটাইম না থাকায় কোচ হাভিয়ের কাবরেরা তাঁকে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের মূল দলে রাখেননি। তবে গুঞ্জন ওঠে গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণের সঙ্গে বাদানুবাদের কারণে দল থেকে বাদ পড়েন ফাহামিদুল।
১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়েকে ডাকুন, সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে—বাংলাদেশ ক্রিকেটের বাজে সময়ে অনেকেই মজা করে এমনটা বলেন। এবারও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। ফেব্রুয়ারি-মার্চে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভরাডুবির এক মাস পর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। সিরিজটি গতকাল শেষ হয়েছে ১-১ সমতায়।
২ ঘণ্টা আগে