ক্রীড়া ডেস্ক
গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেই কুড়ি ওভারের সংস্করণকে বিদায় বলেন রোহিত শর্মা। আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালের আগেও গুঞ্জনে ডালপালা মেলে—ফাইনাল ম্যাচ খেলে ওয়ানডে সংস্করণ থেকে অবসরের ঘোষণা দিতে পারেন ভারতীয় অধিনায়ক। তবে তাঁর নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শিরোপা জিতল ভারতই। কিন্তু রোহিত অবসরের কোনো ঘোষণা দেননি। উল্টো সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, অবসর নিয়ে যেন কোনো গুজব না ছড়ায়।
ম্যাচশেষে রোহিতের সংবাদ সম্মেলন চলল প্রায় আধঘণ্টা। যখনই আসন ছাড়বেন, ঠিক তাঁর আগেই সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বললেন, ‘আরেকটি ব্যাপার, আমি এই সংস্করণ থেকে অবসর নিচ্ছি না। নিশ্চিত করতে চাইছি, সামনে এ বিষয়ে যেন কোনো গুজব না ছড়ায়। ঠিক আছে...?’ এরপর তিনি চেয়ার ছেড়ে হাঁটা দিলেন।’
ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেন রোহিতই। ৮৩ বলে ৭৬ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ম্যাচসেরা পুরস্কারও তুলেছেন হাতে। ম্যাচে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উচ্ছ্বসিত রোহিত বলেন, ‘দারুণ লাগছে জিততে পেরে। পুরো প্রতিযোগিতা জুড়েই আমরা ভালো খেলেছি। ফাইনালেও জেতার অনুভূতিটা বাকিগুলোর থেকে আলাদা। যেভাবে খেলেছি সেটা বাড়তি তৃপ্তি দিচ্ছে।’
দুবাইয়ের স্পিন সহায়ক উইকেটে আগ্রাসী ব্যাটিং করা যেকোনো ব্যাটারের জন্যই কঠিন। সেখানে রোহিত অনায়াসে নিজের স্বমেজাজে ব্যাট চালিয়েছেন। ম্যাচশেষে বললেন, ‘অনেকেই জানেন, আমার স্বাভাবিক খেলা নয় এটা। কিন্তু এই ধাঁচেই খেলতে চেয়েছিলাম। যখন আপনি আলাদা কিছু করছেন, তখন দল এবং কোচদের সমর্থন খুব দরকার হয়। আগে রাহুল (দ্রাবিড়) ভাইয়ের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলেছিলাম। এখন গৌতি (গৌতম গম্ভীর) ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। ওরা দু’জনেই আমাকে সমর্থন করেছে। তাই আগ্রাসী খেলা চালিয়ে গিয়েছি। গত কয়েক বছর অন্যভাবে খেলেছি। এখন অন্য ভাবে খেলে ফলাফল পাচ্ছি।’
কীভাবে সফল হলেন সেটাও স্পষ্ট করলেন রোহিত, ‘সবার আগে বুঝতে হবে পিচ কী রকম। সেই অনুযায়ী খেলতে হবে। আজ (গতকাল) প্রথম পাঁচ-ছয় ওভার কীভাবে খেলব সে ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা ছিল। আগে আগ্রাসী খেলতে গিয়ে আউট হয়েছি। তবে শট মারার ধরনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। দলের ব্যাটিং গভীরতা আমাকে আরও স্বাধীনভাবে খেলার সুযোগ করে দেয়। জাদেজার মতো ক্রিকেটার আট নম্বরে খেলতে নামছে। এটাই আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিতে বাধ্য।’
গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেই কুড়ি ওভারের সংস্করণকে বিদায় বলেন রোহিত শর্মা। আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালের আগেও গুঞ্জনে ডালপালা মেলে—ফাইনাল ম্যাচ খেলে ওয়ানডে সংস্করণ থেকে অবসরের ঘোষণা দিতে পারেন ভারতীয় অধিনায়ক। তবে তাঁর নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শিরোপা জিতল ভারতই। কিন্তু রোহিত অবসরের কোনো ঘোষণা দেননি। উল্টো সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, অবসর নিয়ে যেন কোনো গুজব না ছড়ায়।
ম্যাচশেষে রোহিতের সংবাদ সম্মেলন চলল প্রায় আধঘণ্টা। যখনই আসন ছাড়বেন, ঠিক তাঁর আগেই সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বললেন, ‘আরেকটি ব্যাপার, আমি এই সংস্করণ থেকে অবসর নিচ্ছি না। নিশ্চিত করতে চাইছি, সামনে এ বিষয়ে যেন কোনো গুজব না ছড়ায়। ঠিক আছে...?’ এরপর তিনি চেয়ার ছেড়ে হাঁটা দিলেন।’
ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেন রোহিতই। ৮৩ বলে ৭৬ রানের গুরুত্বপূর্ণ এক ইনিংস খেলেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। ম্যাচসেরা পুরস্কারও তুলেছেন হাতে। ম্যাচে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উচ্ছ্বসিত রোহিত বলেন, ‘দারুণ লাগছে জিততে পেরে। পুরো প্রতিযোগিতা জুড়েই আমরা ভালো খেলেছি। ফাইনালেও জেতার অনুভূতিটা বাকিগুলোর থেকে আলাদা। যেভাবে খেলেছি সেটা বাড়তি তৃপ্তি দিচ্ছে।’
দুবাইয়ের স্পিন সহায়ক উইকেটে আগ্রাসী ব্যাটিং করা যেকোনো ব্যাটারের জন্যই কঠিন। সেখানে রোহিত অনায়াসে নিজের স্বমেজাজে ব্যাট চালিয়েছেন। ম্যাচশেষে বললেন, ‘অনেকেই জানেন, আমার স্বাভাবিক খেলা নয় এটা। কিন্তু এই ধাঁচেই খেলতে চেয়েছিলাম। যখন আপনি আলাদা কিছু করছেন, তখন দল এবং কোচদের সমর্থন খুব দরকার হয়। আগে রাহুল (দ্রাবিড়) ভাইয়ের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলেছিলাম। এখন গৌতি (গৌতম গম্ভীর) ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। ওরা দু’জনেই আমাকে সমর্থন করেছে। তাই আগ্রাসী খেলা চালিয়ে গিয়েছি। গত কয়েক বছর অন্যভাবে খেলেছি। এখন অন্য ভাবে খেলে ফলাফল পাচ্ছি।’
কীভাবে সফল হলেন সেটাও স্পষ্ট করলেন রোহিত, ‘সবার আগে বুঝতে হবে পিচ কী রকম। সেই অনুযায়ী খেলতে হবে। আজ (গতকাল) প্রথম পাঁচ-ছয় ওভার কীভাবে খেলব সে ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা ছিল। আগে আগ্রাসী খেলতে গিয়ে আউট হয়েছি। তবে শট মারার ধরনের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। দলের ব্যাটিং গভীরতা আমাকে আরও স্বাধীনভাবে খেলার সুযোগ করে দেয়। জাদেজার মতো ক্রিকেটার আট নম্বরে খেলতে নামছে। এটাই আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিতে বাধ্য।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে