বিশ্বকাপে স্পিনারদের রাজত্ব দেখছেন আফগানিস্তানের তারকা স্পিনার রশিদ খান। আরব আমিরাতের উইকেটের চরিত্রের কারণেই স্পিনাররা বেশি ভালো করবে বলে বিশ্বাস রশিদের। অন্য সহযোগী দেশ ওমানে অবশ্য ইতিমধ্যে স্পিন ভেলকি দেখা গেছে। বাংলাদেশ-স্কটল্যান্ড ম্যাচে দুই দলের স্পিনাররা নিয়েছেন ৮ উইকেট। এখন আমিরাতেও স্পিন-জাদু দেখানোর কথা বলছেন রশিদ।
বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা স্পিনার রশিদ। নিজের দ্বিতীয় বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করে দেখাতে প্রস্তুত হচ্ছেন এই আফগান ঘূর্ণি জাদুকর। মরুর বুকে নিজের জাদু দেখাতে উন্মুখ হয়ে থাকা রশিদ বলেন, ‘এখানকার কন্ডিশন সব সময় স্পিনারদের জন্য সহায়ক। স্পিনাররা এখানে ভালো করবে। উইকেট কীভাবে প্রস্তুত করা হবে, সেটা বিষয় না। এটা সব সময় স্পিনারদের সহায়ক হয়ে থাকে। বিশ্বকাপেও স্পিনাররা বড় অবদান রাখবে।’
প্রায় প্রতিটি দলই স্পিনারদের গুরুত্ব দিয়ে দল সাজিয়েছে। আইপিএলের দলগুলোও স্পিনকে শক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়েছে। স্পিনারদের এই বিশ্বকাপেও দেখার প্রত্যাশা রশিদের, ‘আইপিএলেও আমরা তা দেখেছি। স্পিনাররা এখানে দলকে ম্যাচে ফিরিয়ে এনেছে। আশা করছি বিশ্বকাপেও তেমনটা ঘটবে। সেরা স্পিনাররা তাদের দলকে ম্যাচ ফিরিয়ে আনবে এবং জিতিয়ে দেবে।’
দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ভালো না করলেও আইপিএলে উইকেট শিকারে ঠিকই দাপট দেখিয়েছেন রশিদ। দলের হয়ে ১৮ উইকেট নিয়ে স্পিনারদের মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষে ছিলেন এই আফগান ক্রিকেটার। এ তালিকায় বাকি দুজন হলেন বরুণ চক্রবর্তী ও যুজবেন্দ্র চাহাল।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২০ আইপিএলেও উইকেট শিকারে সেরা দশে ছিলেন রশিদ ও চাহাল। সেবারের প্রতিযোগিতা ও এবারের দ্বিতীয় পর্বে তিনটি ভেন্যুর প্রতিটিতেই দাপট ছিল স্পিনারদের। দুবাইয়ে মোট উইকেটের ৩০ শতাংশ নিয়েছেন স্পিনাররা। শারজাহতে সেটি ছিল ৩০.১ শতাংশ এবং আবুধাবিতে ৩২.১ শতাংশ। এমন পরিসংখ্যানে বিশ্বকাপের আগে অনুপ্রাণিত হতেই পারেন স্পিনাররা।
বিশ্বকাপে স্পিনারদের রাজত্ব দেখছেন আফগানিস্তানের তারকা স্পিনার রশিদ খান। আরব আমিরাতের উইকেটের চরিত্রের কারণেই স্পিনাররা বেশি ভালো করবে বলে বিশ্বাস রশিদের। অন্য সহযোগী দেশ ওমানে অবশ্য ইতিমধ্যে স্পিন ভেলকি দেখা গেছে। বাংলাদেশ-স্কটল্যান্ড ম্যাচে দুই দলের স্পিনাররা নিয়েছেন ৮ উইকেট। এখন আমিরাতেও স্পিন-জাদু দেখানোর কথা বলছেন রশিদ।
বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা স্পিনার রশিদ। নিজের দ্বিতীয় বিশ্বকাপে দারুণ কিছু করে দেখাতে প্রস্তুত হচ্ছেন এই আফগান ঘূর্ণি জাদুকর। মরুর বুকে নিজের জাদু দেখাতে উন্মুখ হয়ে থাকা রশিদ বলেন, ‘এখানকার কন্ডিশন সব সময় স্পিনারদের জন্য সহায়ক। স্পিনাররা এখানে ভালো করবে। উইকেট কীভাবে প্রস্তুত করা হবে, সেটা বিষয় না। এটা সব সময় স্পিনারদের সহায়ক হয়ে থাকে। বিশ্বকাপেও স্পিনাররা বড় অবদান রাখবে।’
প্রায় প্রতিটি দলই স্পিনারদের গুরুত্ব দিয়ে দল সাজিয়েছে। আইপিএলের দলগুলোও স্পিনকে শক্তি হিসেবে কাজে লাগিয়েছে। স্পিনারদের এই বিশ্বকাপেও দেখার প্রত্যাশা রশিদের, ‘আইপিএলেও আমরা তা দেখেছি। স্পিনাররা এখানে দলকে ম্যাচে ফিরিয়ে এনেছে। আশা করছি বিশ্বকাপেও তেমনটা ঘটবে। সেরা স্পিনাররা তাদের দলকে ম্যাচ ফিরিয়ে আনবে এবং জিতিয়ে দেবে।’
দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ভালো না করলেও আইপিএলে উইকেট শিকারে ঠিকই দাপট দেখিয়েছেন রশিদ। দলের হয়ে ১৮ উইকেট নিয়ে স্পিনারদের মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষে ছিলেন এই আফগান ক্রিকেটার। এ তালিকায় বাকি দুজন হলেন বরুণ চক্রবর্তী ও যুজবেন্দ্র চাহাল।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত ২০২০ আইপিএলেও উইকেট শিকারে সেরা দশে ছিলেন রশিদ ও চাহাল। সেবারের প্রতিযোগিতা ও এবারের দ্বিতীয় পর্বে তিনটি ভেন্যুর প্রতিটিতেই দাপট ছিল স্পিনারদের। দুবাইয়ে মোট উইকেটের ৩০ শতাংশ নিয়েছেন স্পিনাররা। শারজাহতে সেটি ছিল ৩০.১ শতাংশ এবং আবুধাবিতে ৩২.১ শতাংশ। এমন পরিসংখ্যানে বিশ্বকাপের আগে অনুপ্রাণিত হতেই পারেন স্পিনাররা।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে