নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) সবার আগে শেষ চার নিশ্চিত করেছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। অতীত বলছে, বিপিএলের সবচেয়ে বাজে পারফর্ম করা দলগুলোর মধ্যে সিলেট অন্যতম।
২০১৯ বিপিএলে সর্বোচ্চ ১১ ম্যাচে হারের রেকর্ড গড়েছিল তারা। কিন্তু মাশরাফি বিন মর্তুজা অধিনায়কত্ব নেওয়ার পর এবারের সিলেট যেন একদমই ভিন্ন।
আজ খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে নামার আগে সিলেটের সমীকরণ ছিল, জিতলেই সেরা চারের একটি জায়গা নিশ্চিত হয়ে যাবে তাদের। নিজেদের মাঠে সেই কাজ করতে কোনো হেরফের করেনি তারা। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে খুলনাকে ৩১ রানে হারিয়েছে সিলেট। ১০ ম্যাচে ৮ জয়ে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে মাশরাফিরা। লিগ পর্বে এখনো দুটি ম্যাচ বাকি আছে তাঁদের। ওই দুই ম্যাচে হেরে গেলেও শীর্ষ চারে থাকাতে আর কোনো বাধা নেই সিলেটের।
শক্তিশালী বাটিং লাইন-আপের সিলেটকে আগের ম্যাচগুলোয় দেখা গেছে বড় বড় স্কোর করতে কিংবা লক্ষ্য পাড়ি দিতে। টস জিতে খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির আলী রাব্বি আগে ব্যাট তুলে দেন সিলেটের হাতে। এই সুযোগ যেন লুফে নেয় সিলেট। আর খুলনার সামনে ছুড়ে দেয় ৪ উইকেটে ১৯২ রানের স্কোর।
চোট কাটিয়ে দলে ফিরে নিজেকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না তৌহিদ হৃদয়। খুঁজে পেতে যেন খুলনার জন্যই অপেক্ষা করেছিলেন। ৪৯ বলে দলের ৭৪ রানের সর্বোচ্চ ইনিংস সেটি-ই বলছে। তাঁর সঙ্গে জাকির হাসান খেলেছেন ৩৮ বলে ৫৪ রানের ইনিংস। শেষ দিকে নেমে ছোটখাটো ঝড় তোলেন রায়ান বার্ল (২১) ও থিসারা পেরেরা (১৭)।
১৯৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে যেমন বড় ইনিংস খেলার প্রয়োজন ছিল, তা খেলতে পারেননি খুলনার ব্যাটাররা। ৯ উইকেটে ১৬১ রান করতে পারে তাঁরা। খুলনাকে আটকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন সিলেটের পেসার রুবেল হাসেন। ৪ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বিপিএলে দ্বিতীয় বোলার হিসেবে ১০০ উইকেটশিকারি হলেন রুবেল। মোহাম্মদ আমির নেন ২ উইকেট। খুলনার হয়ে আজম খান ১৭ বলের ৩৩ রান এবং ২২ বলে ৩৩ রান করেছেন শাই হোপ।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) সবার আগে শেষ চার নিশ্চিত করেছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। অতীত বলছে, বিপিএলের সবচেয়ে বাজে পারফর্ম করা দলগুলোর মধ্যে সিলেট অন্যতম।
২০১৯ বিপিএলে সর্বোচ্চ ১১ ম্যাচে হারের রেকর্ড গড়েছিল তারা। কিন্তু মাশরাফি বিন মর্তুজা অধিনায়কত্ব নেওয়ার পর এবারের সিলেট যেন একদমই ভিন্ন।
আজ খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে নামার আগে সিলেটের সমীকরণ ছিল, জিতলেই সেরা চারের একটি জায়গা নিশ্চিত হয়ে যাবে তাদের। নিজেদের মাঠে সেই কাজ করতে কোনো হেরফের করেনি তারা। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে খুলনাকে ৩১ রানে হারিয়েছে সিলেট। ১০ ম্যাচে ৮ জয়ে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে মাশরাফিরা। লিগ পর্বে এখনো দুটি ম্যাচ বাকি আছে তাঁদের। ওই দুই ম্যাচে হেরে গেলেও শীর্ষ চারে থাকাতে আর কোনো বাধা নেই সিলেটের।
শক্তিশালী বাটিং লাইন-আপের সিলেটকে আগের ম্যাচগুলোয় দেখা গেছে বড় বড় স্কোর করতে কিংবা লক্ষ্য পাড়ি দিতে। টস জিতে খুলনার অধিনায়ক ইয়াসির আলী রাব্বি আগে ব্যাট তুলে দেন সিলেটের হাতে। এই সুযোগ যেন লুফে নেয় সিলেট। আর খুলনার সামনে ছুড়ে দেয় ৪ উইকেটে ১৯২ রানের স্কোর।
চোট কাটিয়ে দলে ফিরে নিজেকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না তৌহিদ হৃদয়। খুঁজে পেতে যেন খুলনার জন্যই অপেক্ষা করেছিলেন। ৪৯ বলে দলের ৭৪ রানের সর্বোচ্চ ইনিংস সেটি-ই বলছে। তাঁর সঙ্গে জাকির হাসান খেলেছেন ৩৮ বলে ৫৪ রানের ইনিংস। শেষ দিকে নেমে ছোটখাটো ঝড় তোলেন রায়ান বার্ল (২১) ও থিসারা পেরেরা (১৭)।
১৯৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে যেমন বড় ইনিংস খেলার প্রয়োজন ছিল, তা খেলতে পারেননি খুলনার ব্যাটাররা। ৯ উইকেটে ১৬১ রান করতে পারে তাঁরা। খুলনাকে আটকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন সিলেটের পেসার রুবেল হাসেন। ৪ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বিপিএলে দ্বিতীয় বোলার হিসেবে ১০০ উইকেটশিকারি হলেন রুবেল। মোহাম্মদ আমির নেন ২ উইকেট। খুলনার হয়ে আজম খান ১৭ বলের ৩৩ রান এবং ২২ বলে ৩৩ রান করেছেন শাই হোপ।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
২৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে