ঘরে ফেরার আনন্দ নিয়ে মুম্বাইয় ইন্ডিয়ানসে ফিরেছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তাঁর সেই আনন্দ অবশ্য মিইয়ে যেতে খুব বেশি সময় লাগেনি। রোহিত শর্মার জায়গায় অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পাওয়ায় দুয়ো ধ্বনি শুনতে হচ্ছে মুম্বাইয়ের সমর্থকদের কাছ থেকে।
অথচ হার্দিক মুম্বাইয়ে ফেরায় দৃশ্যটা ভিন্ন হওয়ার কথা ছিল। সেই রেশ শেষ হতে না হতেই এবার নেটিজেনদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের শিকার হার্দিক। অবশ্য এ ঘটনায় কিছুটা দায় নিজেরও আছে ভারতীয় অলরাউন্ডারের। মুম্বাই বিমানবন্দরে গায়ে স্যান্ডো গেঞ্জি পরে আসায় ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের শিকার তিনি।
মুম্বাই এয়ারপোর্টে হার্দিকের মতো সেলিব্রেটির কাছ থেকে এমনটা আসা করেননি বলে জানিয়েছেন নেটিজেনরা। অধিকাংশ নেটিজেন তাঁকে চাপরি নামে সম্বোধন করেছেন। চাপরি একটি হিন্দি অপবাদ শব্দ। এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘নিজেকে কী ভাবে কে জানে চাপরি।’ আরেক নেটিজেন মজা করে লিখেছেন, ‘ধোনি ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে।’ সর্বশেষ ম্যাচে মহেন্দ্র সিং ধোনি তাঁর বোলিং টানা তিন ছক্কা হাঁকিয়েছেন সেটাই বোঝাতে যেন চেয়েছেন এই নেটিজেন। আরেক নেটিজেন আবার হার্দিকের ক্যারিয়ার শেষ বলে জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ক্যারিয়ার শেষ।’
কাউকে কাউকে আবার পাশে পাচ্ছেন হার্দিক। এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘তার সম্পর্কে লোকে কী বলছে বুঝছি না। সে হার্দিক পান্ডিয়া লোক কী বলছে তা নিয়ে বিরক্ত হন না।’ আরেক জন লিখেছেন, ‘তার পছন্দকে ব্যঙ্গ করার মতো কিছু আছে বলে আমি দেখছি না?’
বিমানবন্দরে এভাবে আসাটা অবশ্য হার্দিকের নতুন নয়। এর আগেও বহুবার বিমানবন্দরে এভাবে এসেছেন ভারতীয় অলরাউন্ডার। উপমহাদেশীয় সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই নয় বলেই ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের শিকার হচ্ছেন তিনি। এবার একটু বেশিই হওয়ার কারণ অধিনায়কত্বের সঙ্গে নিজের পারফরম্যান্সও যে ভালো নয় তাঁর। ৬ ম্যাচে ব্যাটিংয়ে ১৩১ রানের সঙ্গে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া দলের বাজে পারফরম্যান্সেও তাঁর ওপর চাপ বেড়েছে। ৬ ম্যাচে মাত্র ২ জয় পেয়েছে মুম্বাই।
ঘরে ফেরার আনন্দ নিয়ে মুম্বাইয় ইন্ডিয়ানসে ফিরেছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তাঁর সেই আনন্দ অবশ্য মিইয়ে যেতে খুব বেশি সময় লাগেনি। রোহিত শর্মার জায়গায় অধিনায়কত্বের দায়িত্ব পাওয়ায় দুয়ো ধ্বনি শুনতে হচ্ছে মুম্বাইয়ের সমর্থকদের কাছ থেকে।
অথচ হার্দিক মুম্বাইয়ে ফেরায় দৃশ্যটা ভিন্ন হওয়ার কথা ছিল। সেই রেশ শেষ হতে না হতেই এবার নেটিজেনদের ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের শিকার হার্দিক। অবশ্য এ ঘটনায় কিছুটা দায় নিজেরও আছে ভারতীয় অলরাউন্ডারের। মুম্বাই বিমানবন্দরে গায়ে স্যান্ডো গেঞ্জি পরে আসায় ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের শিকার তিনি।
মুম্বাই এয়ারপোর্টে হার্দিকের মতো সেলিব্রেটির কাছ থেকে এমনটা আসা করেননি বলে জানিয়েছেন নেটিজেনরা। অধিকাংশ নেটিজেন তাঁকে চাপরি নামে সম্বোধন করেছেন। চাপরি একটি হিন্দি অপবাদ শব্দ। এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘নিজেকে কী ভাবে কে জানে চাপরি।’ আরেক নেটিজেন মজা করে লিখেছেন, ‘ধোনি ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে।’ সর্বশেষ ম্যাচে মহেন্দ্র সিং ধোনি তাঁর বোলিং টানা তিন ছক্কা হাঁকিয়েছেন সেটাই বোঝাতে যেন চেয়েছেন এই নেটিজেন। আরেক নেটিজেন আবার হার্দিকের ক্যারিয়ার শেষ বলে জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ক্যারিয়ার শেষ।’
কাউকে কাউকে আবার পাশে পাচ্ছেন হার্দিক। এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘তার সম্পর্কে লোকে কী বলছে বুঝছি না। সে হার্দিক পান্ডিয়া লোক কী বলছে তা নিয়ে বিরক্ত হন না।’ আরেক জন লিখেছেন, ‘তার পছন্দকে ব্যঙ্গ করার মতো কিছু আছে বলে আমি দেখছি না?’
বিমানবন্দরে এভাবে আসাটা অবশ্য হার্দিকের নতুন নয়। এর আগেও বহুবার বিমানবন্দরে এভাবে এসেছেন ভারতীয় অলরাউন্ডার। উপমহাদেশীয় সংস্কৃতির সঙ্গে মানানসই নয় বলেই ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের শিকার হচ্ছেন তিনি। এবার একটু বেশিই হওয়ার কারণ অধিনায়কত্বের সঙ্গে নিজের পারফরম্যান্সও যে ভালো নয় তাঁর। ৬ ম্যাচে ব্যাটিংয়ে ১৩১ রানের সঙ্গে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া দলের বাজে পারফরম্যান্সেও তাঁর ওপর চাপ বেড়েছে। ৬ ম্যাচে মাত্র ২ জয় পেয়েছে মুম্বাই।
আর্চারি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি নিয়ে বিতর্ক যেন কাটছেই না। এবার এই কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিশ্ব আর্চারি সংস্থা। গত ২৮ এপ্রিল অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে পাঠানো চিঠিতে এমনটা জানায় তারা।
১৬ মিনিট আগেসকালের সূর্যোদয় দেখলেই বোঝা যায় দিনটা কেমন যাবে। স্প্যানিশ বিস্ময় বালক লামিন ইয়ামাল মাত্র ১৭ বছর বয়সেই স্পেনের হয়ে ইউরো জিতেছেন। লা লিগার এবারের মৌসুমেই নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন প্রতি ম্যাচেই। তাঁর পারফরম্যান্স নজর কেড়েছে কিংবদন্তিদেরও। লিওনেল মেসি থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সবার মুখেই প্রশংসা
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় সেশনেই ৮ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের সম্মিলিত স্পিন আক্রমণে দিশেহারা হয়ে উঠে তাদের ব্যাটিং অর্ডার। ম্যাচশেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, খেলা আজই শেষ করতে চেয়েছেন তাঁরা। চতুর্থ দিন না গড়াতে কঠিন বল করে গেছেন বোলাররা।
৩১ মিনিট আগে১৯৮৪ সালের ২০ জানুয়ারি। ওয়েলিংটনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় দিনের ম্যাচে সকালের সেশনে ইয়ান স্মিথকে আউট করে ৫ উইকেট তুলে নেন ইয়ান বোথাম। ইংল্যান্ড ১১৫ রানে ৫ উইকেট হারালে ৬ নম্বরে ব্যাট করতে নামেন বোথাম। ডেরেক র্যান্ডালের সঙ্গে জুটি গড়ে টেস্টের দ্বিতীয় দিনেই ১০৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
১ ঘণ্টা আগে