একবার মোস্তাফিজুর রহমান তো আবার মাতিশা পাতিরানা—২০২৪ আইপিএল চলার সময় দুজনের লুকোচুরি খেলার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছিল চেন্নাই সুপার কিংস। দুজনের জুটিতে চেন্নাই জিতেছে অনেক ম্যাচ। তবে চেন্নাইয়ের দুই বন্ধু যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হতে যাচ্ছেন ‘শত্রু।’ দুটি দলই পড়েছে ‘ডি’ গ্রুপে।
২০২৪ আইপিএলে মোস্তাফিজ ও পাতিরানা নিয়েছেন ১৪ ও ১৩ উইকেট। মোস্তাফিজ যেখানে খেলেছেন ৯ ম্যাচ, পাতিরানা খেলার সুযোগ পেয়েছেন ৬ ম্যাচে। ইকোনমিতেও মোস্তাফিজের (৯.২৬) চেয়ে পাতিরানা (৭.৬৮) বেশ এগিয়ে। ডেথ ওভারে মোস্তাফিজ সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও পাতিরানা এক্ষেত্রে ছিলেন বেশি কার্যকরী ছিলেন। ৮ জুন ডালাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে বাংলাদেশের জন্য মাথাব্যধার কারণ হয়ে উঠতে পারেন পাতিরানা।
পাতিরানার বোলিংয়েই বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন বুনছে শ্রীলঙ্কা। বিশেষ এক দক্ষতার কারণেই তাঁর বোলিংয়ে স্বপ্ন দেখছেন লঙ্কানরা। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ব্যাটারদের থামানোর কাজটা যে তিনি দুর্দান্তভাবে করতে জানেন। ব্যাটারদের হাতে মার খাওয়া থেকে বাঁচতে হলে বর্তমান সময়ে ইয়র্কারের বিকল্প নেই। আর সেটা করতে সিদ্ধহস্ত ২১ বছর বয়সী পেসার। এককথায়, ব্যাটারদের পা বরাবর ‘টো ক্রাশিং ইয়র্কার’ দেওয়াকে যিনি ভিন্নমাত্রায় নিয়ে গেছেন।
ক্রিকেটে ইয়র্কারের রাজা বলা হয় লাসিথ মালিঙ্গাকে। যিনি ডেথ ওভারে একের পর এক ইয়র্কার দিয়ে ব্যাটারদের শিরদাঁড়া দিয়ে পানি নামিয়ে দিতেন। শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তির সেই কাজটাই এখন করছেন পাতিরানা। তাঁর মতোই ‘স্লিঙ্গা অ্যাকশনে’ বোলিং করে ডেথ ওভারে ব্যাটারদের ‘যম’ হয়ে দাঁড়িয়েছেন উদীয়মান পেসার। সবশেষ দুই আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে নিজের বিধ্বংসী রূপটা দেখিয়েছেন তিনি। এবারের আইপিএলে লিগ পর্বে বিদায় নিলেও গত বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পেছনে পাতিরানার অবদান ছিল অনস্বীকার্য। হারতে বসা ম্যাচ প্রতিপক্ষের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছেন অনেকবার।
পাতিরানার মতো স্লিঙ্গা অ্যাকশনের পেসার নুয়ান তুষারাকেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে রেখেছে শ্রীলঙ্কা। দুজনের বিশেষ দক্ষতার ওপর বিশ্বাস রেখে তাই নিজেদের দলের বোলিং লাইনআপকে সেরা বলেছেন শ্রীলঙ্কার প্রধান নির্বাচক উপুল থারাঙ্গা। সাবেক বাঁহাতি ওপেনার বলেছেন, ‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আপনি সব সময় ইয়র্কার নিয়েই কথা বলবেন। কারণ, ছক্কার হাত থেকে বাঁচতে হলে এটাই একমাত্র বল। একই রকম ইয়র্কার দিতে পারেন—এমন দুজন বোলার টুর্নামেন্টে পাওয়াটা অবিশ্বাস্য, একদম বাড়াবাড়ি। তাই মনে করি, শ্রীলঙ্কার বোলিং লাইনআপ বিশ্বের সেরা।’ পাতিরানার এই ক্ষমতা প্রকৃতিপ্রদত্ত বলে মনে করেন মালিঙ্গা। তিনি বলেছেন, ‘ম্যাচে নিয়ে সে খুবই ইতিবাচক থাকে। তাকে কোনো কিছুই শেখানো হয়নি। সে প্রকৃতিপ্রদত্তভাবে শিখেছে।’
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ নয় পাথিরানার। ২০২২ সালের আগস্টে অভিষেক হওয়া শ্রীলঙ্কান পেসার সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে মোট ম্যাচ খেলেছেন ১৮ টি। তবে অভিজ্ঞতাটা দৃঢ় না হলেও এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বোলিংয়ের দাঁয়িত্ব তাঁর কাঁধেই।
আরও পড়ুন:
একবার মোস্তাফিজুর রহমান তো আবার মাতিশা পাতিরানা—২০২৪ আইপিএল চলার সময় দুজনের লুকোচুরি খেলার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছিল চেন্নাই সুপার কিংস। দুজনের জুটিতে চেন্নাই জিতেছে অনেক ম্যাচ। তবে চেন্নাইয়ের দুই বন্ধু যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হতে যাচ্ছেন ‘শত্রু।’ দুটি দলই পড়েছে ‘ডি’ গ্রুপে।
২০২৪ আইপিএলে মোস্তাফিজ ও পাতিরানা নিয়েছেন ১৪ ও ১৩ উইকেট। মোস্তাফিজ যেখানে খেলেছেন ৯ ম্যাচ, পাতিরানা খেলার সুযোগ পেয়েছেন ৬ ম্যাচে। ইকোনমিতেও মোস্তাফিজের (৯.২৬) চেয়ে পাতিরানা (৭.৬৮) বেশ এগিয়ে। ডেথ ওভারে মোস্তাফিজ সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও পাতিরানা এক্ষেত্রে ছিলেন বেশি কার্যকরী ছিলেন। ৮ জুন ডালাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে বাংলাদেশের জন্য মাথাব্যধার কারণ হয়ে উঠতে পারেন পাতিরানা।
পাতিরানার বোলিংয়েই বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন বুনছে শ্রীলঙ্কা। বিশেষ এক দক্ষতার কারণেই তাঁর বোলিংয়ে স্বপ্ন দেখছেন লঙ্কানরা। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ব্যাটারদের থামানোর কাজটা যে তিনি দুর্দান্তভাবে করতে জানেন। ব্যাটারদের হাতে মার খাওয়া থেকে বাঁচতে হলে বর্তমান সময়ে ইয়র্কারের বিকল্প নেই। আর সেটা করতে সিদ্ধহস্ত ২১ বছর বয়সী পেসার। এককথায়, ব্যাটারদের পা বরাবর ‘টো ক্রাশিং ইয়র্কার’ দেওয়াকে যিনি ভিন্নমাত্রায় নিয়ে গেছেন।
ক্রিকেটে ইয়র্কারের রাজা বলা হয় লাসিথ মালিঙ্গাকে। যিনি ডেথ ওভারে একের পর এক ইয়র্কার দিয়ে ব্যাটারদের শিরদাঁড়া দিয়ে পানি নামিয়ে দিতেন। শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তির সেই কাজটাই এখন করছেন পাতিরানা। তাঁর মতোই ‘স্লিঙ্গা অ্যাকশনে’ বোলিং করে ডেথ ওভারে ব্যাটারদের ‘যম’ হয়ে দাঁড়িয়েছেন উদীয়মান পেসার। সবশেষ দুই আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে নিজের বিধ্বংসী রূপটা দেখিয়েছেন তিনি। এবারের আইপিএলে লিগ পর্বে বিদায় নিলেও গত বার চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পেছনে পাতিরানার অবদান ছিল অনস্বীকার্য। হারতে বসা ম্যাচ প্রতিপক্ষের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছেন অনেকবার।
পাতিরানার মতো স্লিঙ্গা অ্যাকশনের পেসার নুয়ান তুষারাকেও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে রেখেছে শ্রীলঙ্কা। দুজনের বিশেষ দক্ষতার ওপর বিশ্বাস রেখে তাই নিজেদের দলের বোলিং লাইনআপকে সেরা বলেছেন শ্রীলঙ্কার প্রধান নির্বাচক উপুল থারাঙ্গা। সাবেক বাঁহাতি ওপেনার বলেছেন, ‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আপনি সব সময় ইয়র্কার নিয়েই কথা বলবেন। কারণ, ছক্কার হাত থেকে বাঁচতে হলে এটাই একমাত্র বল। একই রকম ইয়র্কার দিতে পারেন—এমন দুজন বোলার টুর্নামেন্টে পাওয়াটা অবিশ্বাস্য, একদম বাড়াবাড়ি। তাই মনে করি, শ্রীলঙ্কার বোলিং লাইনআপ বিশ্বের সেরা।’ পাতিরানার এই ক্ষমতা প্রকৃতিপ্রদত্ত বলে মনে করেন মালিঙ্গা। তিনি বলেছেন, ‘ম্যাচে নিয়ে সে খুবই ইতিবাচক থাকে। তাকে কোনো কিছুই শেখানো হয়নি। সে প্রকৃতিপ্রদত্তভাবে শিখেছে।’
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ নয় পাথিরানার। ২০২২ সালের আগস্টে অভিষেক হওয়া শ্রীলঙ্কান পেসার সীমিত ওভারের ক্রিকেটে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে মোট ম্যাচ খেলেছেন ১৮ টি। তবে অভিজ্ঞতাটা দৃঢ় না হলেও এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বোলিংয়ের দাঁয়িত্ব তাঁর কাঁধেই।
আরও পড়ুন:
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৬ ঘণ্টা আগে