নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় আট মাস পর ক্রিকেটারদের কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যদিও চুক্তিতে থাকা ক্রিকেটারদের বেতন-ভাতা এখনো প্রকাশ করেনি। তবে বিসিবির পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান ক্রিকেটারদের বেতনকাঠামোর কিছুটা ধারণা দিয়েছেন সাংবাদিকদের।
গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমকে আকরাম খান বলেছেন, ‘ক্রিকেটারদের বেতন ১৫ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে। এ প্লাস, এ, বি, সি, ডি—এমন ক্যাটাগরিতে ক্রিকেটারদের বেতন নির্ধারিত হবে। ম্যাচের ওপর নির্ভর করবে। যে বেশি খেলবে তাকে “এ প্লাস” ক্যাটাগরিতে বেতন দেওয়া হবে। এ প্লাস ক্যাটাগরিতে যারা থাকবে, তাদের বেতন হবে ৮ লাখেরও বেশি।’
ক্রিকেটারদের যে বেতন বেড়েছে, সেটি গত জুনেই জানিয়েছিলেন বিসিবির শীর্ষ কর্তারা। ২০১৭ সালে ‘এ’ প্লাস শ্রেণিতে ক্রিকেটাররা মাসে বেতন পেতেন ৪ লাখ টাকা। ২০১৯ সালেও একই হারে বেতন পেতেন এ প্লাস ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা। তবে তখন সংস্করণ অনুযায়ী বেতন দিত না বিসিবি। ২০২০ সালে এসে মুশফিকদের মাসে বেতন বাড়ে ২ লাখ টাকা। তবে শর্তও বেঁধে দেয় বিসিবি, লাল ও সাদা–দুই বলের ক্রিকেটই খেলতে হবে। এবার তো বেতন বাড়ল আরও ২ লাখ। তবে এবারও শর্ত আছে। তিন সংস্করণেই খেলবেন এমন ক্রিকেটাররা ‘এ প্লাস’ ক্যাটাগরিতে থাকবেন।
‘এ’ প্লাস ক্যাটাগরিতে থাকতে পারেন মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবালের মতো সিনিয়র ক্রিকেটাররা। গত বছর এ ‘প্লাস’ শ্রেণিতে ছিলেন মুশফিক-তামিম। দুই বলের চুক্তিতে থাকায় তাঁদের বেতন ছিল ৬ লাখ টাকা। এবার অবশ্য তামিম টি-টোয়েন্টি সংস্করণের চুক্তিতে নেই। মুশফিক তিন সংস্করণের চুক্তিতে আছেন। এ প্লাস শ্রেণিতে থাকা মুশফিকের মতো সিনিয়র ক্রিকেটারের বেতন নিশ্চিতভাবেই এবার ৮ লাখ ছাড়াবে। একই হারে অন্যান্য ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটারদের বেতনও বাড়বে। তবে কে কয়টা সংস্করণ খেলছেন সেই হিসাবও হবে একই সঙ্গে। সাকিবদের বেতন বাড়লেও ম্যাচ ফি বাড়ছে কি না, সেটি অবশ্য জানা যায়নি।
বেতন বাড়ানোর পেছনে ক্রিকেটারদের আর্থিকভাবে আরও সক্ষম করে তোলার বিষয়টি তো আছেই, সঙ্গে আছে পারফরম্যান্স বাড়ানোর চেষ্টাও। যেমন এখন এক সংস্করণে থাকা কোনো ক্রিকেটার যদি ভালো খেলে দুটি সংস্করণে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে নেন, সে ক্ষেত্রে তাঁর বেতনও বেড়ে যাবে।
কেন্দ্রীয় চুক্তিতে কিছুটা বিস্ময় হয়ে এসেছে শরিফুল ইসলামের নাম। মাত্র চার মাস আগে অভিষেক হওয়া এই বাঁহাতি পেসার আছেন তিন সংস্করণের চুক্তিতেই। তবে তিন সংস্করণে থাকলেও আকরাম বলেছেন, শরিফুলের বেতন হতে পারে ২ লাখ টাকা।
প্রায় আট মাস পর ক্রিকেটারদের কেন্দ্রীয় চুক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যদিও চুক্তিতে থাকা ক্রিকেটারদের বেতন-ভাতা এখনো প্রকাশ করেনি। তবে বিসিবির পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান ক্রিকেটারদের বেতনকাঠামোর কিছুটা ধারণা দিয়েছেন সাংবাদিকদের।
গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমকে আকরাম খান বলেছেন, ‘ক্রিকেটারদের বেতন ১৫ থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হচ্ছে। এ প্লাস, এ, বি, সি, ডি—এমন ক্যাটাগরিতে ক্রিকেটারদের বেতন নির্ধারিত হবে। ম্যাচের ওপর নির্ভর করবে। যে বেশি খেলবে তাকে “এ প্লাস” ক্যাটাগরিতে বেতন দেওয়া হবে। এ প্লাস ক্যাটাগরিতে যারা থাকবে, তাদের বেতন হবে ৮ লাখেরও বেশি।’
ক্রিকেটারদের যে বেতন বেড়েছে, সেটি গত জুনেই জানিয়েছিলেন বিসিবির শীর্ষ কর্তারা। ২০১৭ সালে ‘এ’ প্লাস শ্রেণিতে ক্রিকেটাররা মাসে বেতন পেতেন ৪ লাখ টাকা। ২০১৯ সালেও একই হারে বেতন পেতেন এ প্লাস ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা। তবে তখন সংস্করণ অনুযায়ী বেতন দিত না বিসিবি। ২০২০ সালে এসে মুশফিকদের মাসে বেতন বাড়ে ২ লাখ টাকা। তবে শর্তও বেঁধে দেয় বিসিবি, লাল ও সাদা–দুই বলের ক্রিকেটই খেলতে হবে। এবার তো বেতন বাড়ল আরও ২ লাখ। তবে এবারও শর্ত আছে। তিন সংস্করণেই খেলবেন এমন ক্রিকেটাররা ‘এ প্লাস’ ক্যাটাগরিতে থাকবেন।
‘এ’ প্লাস ক্যাটাগরিতে থাকতে পারেন মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবালের মতো সিনিয়র ক্রিকেটাররা। গত বছর এ ‘প্লাস’ শ্রেণিতে ছিলেন মুশফিক-তামিম। দুই বলের চুক্তিতে থাকায় তাঁদের বেতন ছিল ৬ লাখ টাকা। এবার অবশ্য তামিম টি-টোয়েন্টি সংস্করণের চুক্তিতে নেই। মুশফিক তিন সংস্করণের চুক্তিতে আছেন। এ প্লাস শ্রেণিতে থাকা মুশফিকের মতো সিনিয়র ক্রিকেটারের বেতন নিশ্চিতভাবেই এবার ৮ লাখ ছাড়াবে। একই হারে অন্যান্য ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটারদের বেতনও বাড়বে। তবে কে কয়টা সংস্করণ খেলছেন সেই হিসাবও হবে একই সঙ্গে। সাকিবদের বেতন বাড়লেও ম্যাচ ফি বাড়ছে কি না, সেটি অবশ্য জানা যায়নি।
বেতন বাড়ানোর পেছনে ক্রিকেটারদের আর্থিকভাবে আরও সক্ষম করে তোলার বিষয়টি তো আছেই, সঙ্গে আছে পারফরম্যান্স বাড়ানোর চেষ্টাও। যেমন এখন এক সংস্করণে থাকা কোনো ক্রিকেটার যদি ভালো খেলে দুটি সংস্করণে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে নেন, সে ক্ষেত্রে তাঁর বেতনও বেড়ে যাবে।
কেন্দ্রীয় চুক্তিতে কিছুটা বিস্ময় হয়ে এসেছে শরিফুল ইসলামের নাম। মাত্র চার মাস আগে অভিষেক হওয়া এই বাঁহাতি পেসার আছেন তিন সংস্করণের চুক্তিতেই। তবে তিন সংস্করণে থাকলেও আকরাম বলেছেন, শরিফুলের বেতন হতে পারে ২ লাখ টাকা।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
১১ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
১৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
১৬ ঘণ্টা আগে