নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে এশিয়া কাপ দেখার চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে দুটি বিশেষ কাজ।
সেই বিশেষ কাজ দুটি কী? আজকের পত্রিকাকে কাল বিসিবির সভাপতি বলেছেন, ‘ওখানে খেলা দেখা ছাড়া তো কাজ নেই। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। দেশের ক্রিকেটে অনেক কিছু প্রথম হচ্ছে, এর মধ্যে এই মাসে হবে দুটি প্রোগ্রাম। প্রথমটা হবে ১০, ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বরে। স্থানীয় বিশেষজ্ঞ কোচ নেই আমাদের। ১২ থেকে ১৮ জন বিশেষজ্ঞ কোচ তৈরি করব। দুজন অস্ট্রেলিয়ান এডুকেটর আসছেন। আমিও প্রেজেন্টেশন দেব। এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে লেভেল থ্রি কোর্স শুরু। ওটাতেও আমি একজন প্রেজেন্টার। রস টার্নার, নাতাশা ক্যাম্পবেল, জিওফ লসন, অ্যালেন ক্যাম্পবেলরা আসছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বড় কোর্স কখনো স্থানীয় কোচদের জন্য হয়নি।’
এই দুই প্রোগ্রামে যুক্ত থাকা বুলবুলের কাছে অগ্রাধিকার পাচ্ছে, ‘এই যে প্রেজেন্টেশন দিই, প্রোগ্রাম ডিজাইন করি, কারিকুলাম করে দিচ্ছি, এসব করতে অনেক ক্রিকেট বোর্ড অনেক টাকা ব্যয় করে। আমি দেশের ক্রিকেট এগিয়ে নিতে নিজ থেকে করে দিচ্ছি।’
বুলবুলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গানম্যান চেয়ে চিঠি দেওয়ার খবরে বেশি আলোচনা হচ্ছে ক্রিকেটাঙ্গনে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গত পরশু জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের কাছে বুলবুলের নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। ২০২৫ সালের অক্টোবরে বিসিবি পরিচালনা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে সভাপতির নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বোর্ডের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে তিনি ঢাকাসহ দেশের নানা জায়গায় নিয়মিত যাতায়াত করেন। সম্ভাব্য অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে তাঁর জন্য সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রয়োজন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে বিসিবি সভাপতির প্রটোকলে অবসরপ্রাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুই সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকলেও তাঁরা নিরস্ত্র।
অক্টোবরে প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে বিসিবি সভাপতি বুলবুল ইতিমধ্যে পরিচালক পদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরিচালক হয়ে সভাপতি পদে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালও। নির্বাচনের আগে সভাপতি বুলবুলকে সরে দাঁড়ানোর ‘হুমকি’র যে বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে, সেটি নিন্দনীয় বলে আখ্যায়িত করেছেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের কর্ণধার ও পরিচালক পদপ্রার্থী আসিফ রাব্বানি। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘নির্বাচনের আগে এ ধরনের কাজ কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। আমার মনে হয়, এখানে সরকারের ভূমিকা রাখা উচিত। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনের দায়িত্ব সরকারের। যেখানে নিরপেক্ষ ও সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।’
বিসিবির নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাজী শামীম ফরহাদ বলেন, ‘বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। সিইও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে গানম্যান চেয়েছেন। এটা পাওয়া গেলে তাঁর নিরাপত্তা প্রটোকলে বাড়তি মাত্রা যোগ হবে। আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তা বিভাগের কয়েকজন লোক সব সময় সভাপতির চলাফেরায় প্রটোকলে থাকে। নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন গঠিত হলে, তাদের চাহিদা মোতাবেক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও মোতায়েন থাকবে।’
ঢাকা ক্রিকেট ক্লাব অর্গানাইজার্স অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি ও বিসিবির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘আসলে এটা বিসিবি সভাপতির ব্যক্তিগত নিরাপত্তা চাহিদা। আগের বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদও চলাফেরায় কয়েকজন বাড়তি নিরাপত্তার লোক রাখতেন। এখন তিনিও চাইছেন। এটা পুরোপুরি তাঁদের নিজস্ব ব্যাপার।’
তবে বুলবুল মনে করেন, নির্বাচন যত সামনে আসবে, অনেক কিছু ঘটতে পারে। সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে মানসিকভাবে শক্ত থাকা শ্রেয় মনে হচ্ছে তাঁর।
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে এশিয়া কাপ দেখার চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে দুটি বিশেষ কাজ।
সেই বিশেষ কাজ দুটি কী? আজকের পত্রিকাকে কাল বিসিবির সভাপতি বলেছেন, ‘ওখানে খেলা দেখা ছাড়া তো কাজ নেই। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। দেশের ক্রিকেটে অনেক কিছু প্রথম হচ্ছে, এর মধ্যে এই মাসে হবে দুটি প্রোগ্রাম। প্রথমটা হবে ১০, ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বরে। স্থানীয় বিশেষজ্ঞ কোচ নেই আমাদের। ১২ থেকে ১৮ জন বিশেষজ্ঞ কোচ তৈরি করব। দুজন অস্ট্রেলিয়ান এডুকেটর আসছেন। আমিও প্রেজেন্টেশন দেব। এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে লেভেল থ্রি কোর্স শুরু। ওটাতেও আমি একজন প্রেজেন্টার। রস টার্নার, নাতাশা ক্যাম্পবেল, জিওফ লসন, অ্যালেন ক্যাম্পবেলরা আসছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বড় কোর্স কখনো স্থানীয় কোচদের জন্য হয়নি।’
এই দুই প্রোগ্রামে যুক্ত থাকা বুলবুলের কাছে অগ্রাধিকার পাচ্ছে, ‘এই যে প্রেজেন্টেশন দিই, প্রোগ্রাম ডিজাইন করি, কারিকুলাম করে দিচ্ছি, এসব করতে অনেক ক্রিকেট বোর্ড অনেক টাকা ব্যয় করে। আমি দেশের ক্রিকেট এগিয়ে নিতে নিজ থেকে করে দিচ্ছি।’
বুলবুলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গানম্যান চেয়ে চিঠি দেওয়ার খবরে বেশি আলোচনা হচ্ছে ক্রিকেটাঙ্গনে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গত পরশু জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের কাছে বুলবুলের নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। ২০২৫ সালের অক্টোবরে বিসিবি পরিচালনা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে সভাপতির নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বোর্ডের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে তিনি ঢাকাসহ দেশের নানা জায়গায় নিয়মিত যাতায়াত করেন। সম্ভাব্য অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে তাঁর জন্য সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রয়োজন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে বিসিবি সভাপতির প্রটোকলে অবসরপ্রাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুই সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকলেও তাঁরা নিরস্ত্র।
অক্টোবরে প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে বিসিবি সভাপতি বুলবুল ইতিমধ্যে পরিচালক পদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরিচালক হয়ে সভাপতি পদে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালও। নির্বাচনের আগে সভাপতি বুলবুলকে সরে দাঁড়ানোর ‘হুমকি’র যে বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে, সেটি নিন্দনীয় বলে আখ্যায়িত করেছেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের কর্ণধার ও পরিচালক পদপ্রার্থী আসিফ রাব্বানি। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘নির্বাচনের আগে এ ধরনের কাজ কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। আমার মনে হয়, এখানে সরকারের ভূমিকা রাখা উচিত। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনের দায়িত্ব সরকারের। যেখানে নিরপেক্ষ ও সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।’
বিসিবির নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাজী শামীম ফরহাদ বলেন, ‘বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। সিইও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে গানম্যান চেয়েছেন। এটা পাওয়া গেলে তাঁর নিরাপত্তা প্রটোকলে বাড়তি মাত্রা যোগ হবে। আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তা বিভাগের কয়েকজন লোক সব সময় সভাপতির চলাফেরায় প্রটোকলে থাকে। নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন গঠিত হলে, তাদের চাহিদা মোতাবেক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও মোতায়েন থাকবে।’
ঢাকা ক্রিকেট ক্লাব অর্গানাইজার্স অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি ও বিসিবির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘আসলে এটা বিসিবি সভাপতির ব্যক্তিগত নিরাপত্তা চাহিদা। আগের বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদও চলাফেরায় কয়েকজন বাড়তি নিরাপত্তার লোক রাখতেন। এখন তিনিও চাইছেন। এটা পুরোপুরি তাঁদের নিজস্ব ব্যাপার।’
তবে বুলবুল মনে করেন, নির্বাচন যত সামনে আসবে, অনেক কিছু ঘটতে পারে। সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে মানসিকভাবে শক্ত থাকা শ্রেয় মনে হচ্ছে তাঁর।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে এশিয়া কাপ দেখার চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে দুটি বিশেষ কাজ।
সেই বিশেষ কাজ দুটি কী? আজকের পত্রিকাকে কাল বিসিবির সভাপতি বলেছেন, ‘ওখানে খেলা দেখা ছাড়া তো কাজ নেই। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। দেশের ক্রিকেটে অনেক কিছু প্রথম হচ্ছে, এর মধ্যে এই মাসে হবে দুটি প্রোগ্রাম। প্রথমটা হবে ১০, ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বরে। স্থানীয় বিশেষজ্ঞ কোচ নেই আমাদের। ১২ থেকে ১৮ জন বিশেষজ্ঞ কোচ তৈরি করব। দুজন অস্ট্রেলিয়ান এডুকেটর আসছেন। আমিও প্রেজেন্টেশন দেব। এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে লেভেল থ্রি কোর্স শুরু। ওটাতেও আমি একজন প্রেজেন্টার। রস টার্নার, নাতাশা ক্যাম্পবেল, জিওফ লসন, অ্যালেন ক্যাম্পবেলরা আসছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বড় কোর্স কখনো স্থানীয় কোচদের জন্য হয়নি।’
এই দুই প্রোগ্রামে যুক্ত থাকা বুলবুলের কাছে অগ্রাধিকার পাচ্ছে, ‘এই যে প্রেজেন্টেশন দিই, প্রোগ্রাম ডিজাইন করি, কারিকুলাম করে দিচ্ছি, এসব করতে অনেক ক্রিকেট বোর্ড অনেক টাকা ব্যয় করে। আমি দেশের ক্রিকেট এগিয়ে নিতে নিজ থেকে করে দিচ্ছি।’
বুলবুলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গানম্যান চেয়ে চিঠি দেওয়ার খবরে বেশি আলোচনা হচ্ছে ক্রিকেটাঙ্গনে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গত পরশু জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের কাছে বুলবুলের নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। ২০২৫ সালের অক্টোবরে বিসিবি পরিচালনা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে সভাপতির নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বোর্ডের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে তিনি ঢাকাসহ দেশের নানা জায়গায় নিয়মিত যাতায়াত করেন। সম্ভাব্য অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে তাঁর জন্য সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রয়োজন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে বিসিবি সভাপতির প্রটোকলে অবসরপ্রাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুই সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকলেও তাঁরা নিরস্ত্র।
অক্টোবরে প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে বিসিবি সভাপতি বুলবুল ইতিমধ্যে পরিচালক পদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরিচালক হয়ে সভাপতি পদে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালও। নির্বাচনের আগে সভাপতি বুলবুলকে সরে দাঁড়ানোর ‘হুমকি’র যে বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে, সেটি নিন্দনীয় বলে আখ্যায়িত করেছেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের কর্ণধার ও পরিচালক পদপ্রার্থী আসিফ রাব্বানি। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘নির্বাচনের আগে এ ধরনের কাজ কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। আমার মনে হয়, এখানে সরকারের ভূমিকা রাখা উচিত। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনের দায়িত্ব সরকারের। যেখানে নিরপেক্ষ ও সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।’
বিসিবির নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাজী শামীম ফরহাদ বলেন, ‘বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। সিইও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে গানম্যান চেয়েছেন। এটা পাওয়া গেলে তাঁর নিরাপত্তা প্রটোকলে বাড়তি মাত্রা যোগ হবে। আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তা বিভাগের কয়েকজন লোক সব সময় সভাপতির চলাফেরায় প্রটোকলে থাকে। নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন গঠিত হলে, তাদের চাহিদা মোতাবেক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও মোতায়েন থাকবে।’
ঢাকা ক্রিকেট ক্লাব অর্গানাইজার্স অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি ও বিসিবির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘আসলে এটা বিসিবি সভাপতির ব্যক্তিগত নিরাপত্তা চাহিদা। আগের বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদও চলাফেরায় কয়েকজন বাড়তি নিরাপত্তার লোক রাখতেন। এখন তিনিও চাইছেন। এটা পুরোপুরি তাঁদের নিজস্ব ব্যাপার।’
তবে বুলবুল মনে করেন, নির্বাচন যত সামনে আসবে, অনেক কিছু ঘটতে পারে। সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে মানসিকভাবে শক্ত থাকা শ্রেয় মনে হচ্ছে তাঁর।
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে এশিয়া কাপ দেখার চেয়ে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে দুটি বিশেষ কাজ।
সেই বিশেষ কাজ দুটি কী? আজকের পত্রিকাকে কাল বিসিবির সভাপতি বলেছেন, ‘ওখানে খেলা দেখা ছাড়া তো কাজ নেই। এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে। দেশের ক্রিকেটে অনেক কিছু প্রথম হচ্ছে, এর মধ্যে এই মাসে হবে দুটি প্রোগ্রাম। প্রথমটা হবে ১০, ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বরে। স্থানীয় বিশেষজ্ঞ কোচ নেই আমাদের। ১২ থেকে ১৮ জন বিশেষজ্ঞ কোচ তৈরি করব। দুজন অস্ট্রেলিয়ান এডুকেটর আসছেন। আমিও প্রেজেন্টেশন দেব। এরপর ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে লেভেল থ্রি কোর্স শুরু। ওটাতেও আমি একজন প্রেজেন্টার। রস টার্নার, নাতাশা ক্যাম্পবেল, জিওফ লসন, অ্যালেন ক্যাম্পবেলরা আসছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বড় কোর্স কখনো স্থানীয় কোচদের জন্য হয়নি।’
এই দুই প্রোগ্রামে যুক্ত থাকা বুলবুলের কাছে অগ্রাধিকার পাচ্ছে, ‘এই যে প্রেজেন্টেশন দিই, প্রোগ্রাম ডিজাইন করি, কারিকুলাম করে দিচ্ছি, এসব করতে অনেক ক্রিকেট বোর্ড অনেক টাকা ব্যয় করে। আমি দেশের ক্রিকেট এগিয়ে নিতে নিজ থেকে করে দিচ্ছি।’
বুলবুলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গানম্যান চেয়ে চিঠি দেওয়ার খবরে বেশি আলোচনা হচ্ছে ক্রিকেটাঙ্গনে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন চৌধুরী গত পরশু জননিরাপত্তা বিভাগের সচিবের কাছে বুলবুলের নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন। ২০২৫ সালের অক্টোবরে বিসিবি পরিচালনা পরিষদের নির্বাচন ঘিরে সভাপতির নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বোর্ডের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে তিনি ঢাকাসহ দেশের নানা জায়গায় নিয়মিত যাতায়াত করেন। সম্ভাব্য অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে তাঁর জন্য সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রয়োজন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে বিসিবি সভাপতির প্রটোকলে অবসরপ্রাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুই সদস্য নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকলেও তাঁরা নিরস্ত্র।
অক্টোবরে প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে বিসিবি সভাপতি বুলবুল ইতিমধ্যে পরিচালক পদে লড়াইয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে পরিচালক হয়ে সভাপতি পদে নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালও। নির্বাচনের আগে সভাপতি বুলবুলকে সরে দাঁড়ানোর ‘হুমকি’র যে বিষয়টি আলোচনা হচ্ছে, সেটি নিন্দনীয় বলে আখ্যায়িত করেছেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের কর্ণধার ও পরিচালক পদপ্রার্থী আসিফ রাব্বানি। তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘নির্বাচনের আগে এ ধরনের কাজ কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। আমার মনে হয়, এখানে সরকারের ভূমিকা রাখা উচিত। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনের দায়িত্ব সরকারের। যেখানে নিরপেক্ষ ও সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।’
বিসিবির নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাজী শামীম ফরহাদ বলেন, ‘বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। সিইও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে গানম্যান চেয়েছেন। এটা পাওয়া গেলে তাঁর নিরাপত্তা প্রটোকলে বাড়তি মাত্রা যোগ হবে। আমাদের নিজস্ব নিরাপত্তা বিভাগের কয়েকজন লোক সব সময় সভাপতির চলাফেরায় প্রটোকলে থাকে। নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন গঠিত হলে, তাদের চাহিদা মোতাবেক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও মোতায়েন থাকবে।’
ঢাকা ক্রিকেট ক্লাব অর্গানাইজার্স অ্যাসোসিয়েশনের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি ও বিসিবির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘আসলে এটা বিসিবি সভাপতির ব্যক্তিগত নিরাপত্তা চাহিদা। আগের বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদও চলাফেরায় কয়েকজন বাড়তি নিরাপত্তার লোক রাখতেন। এখন তিনিও চাইছেন। এটা পুরোপুরি তাঁদের নিজস্ব ব্যাপার।’
তবে বুলবুল মনে করেন, নির্বাচন যত সামনে আসবে, অনেক কিছু ঘটতে পারে। সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে মানসিকভাবে শক্ত থাকা শ্রেয় মনে হচ্ছে তাঁর।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৯ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১১ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। রানের হিসেবে আফগানদের কাছে এটিই সবচেয়ে বড় হার বাংলাদেশের। আগের বড় হারটি ছিল ১৪২ রানের, ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে।
এমন বড় হারে দিয়ে আফগানরা ধবলধোলাইও করেছে বাংলাদেশকে। এই সংস্করণে এই প্রথম আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্তরা।
বাংলাদেশ আগের দুই ম্যাচে তুলেছিল ২২১ ও ১০৯ রান। আবুধাবির একই উইকেটে সে হিসেবে ধবলধোলাই এড়ানোর লড়াইয়ে ২৯৪ রান অতিক্রম্যই ছিল বাংলাদেশ ব্যাটারদের জন্য। সেটি শুরুতেই দুরূহ হয়ে পড়ে ৮১ রানে বাংলাদেশ ৮ উইকেট হারিয়ে ফেললে। সেই নড়বড়ে ব্যাটিং টেকনিক, শট খেলায় ভুল বল নির্বাচন, সর্বোপরি বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে লড়াইয়ের মানসিকতার অভাব—এদিনও ছিল দেখা গেছে বাংলাদেশ ব্যাটারদের মধ্যে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বার বার ব্যর্থ হওয়ার পরও গতকাল একাদশে সুযোগ পাওয়া নাঈমকে নিয়ে উদ্বোধনী জুটিতে ৩৫ রান করেন সাইফ হাসান। ব্যক্তিগত ৭ রান করে নাঈম ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। এরপরই দলের ব্যাটিং লাইনের কাঁধে চাপে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ার সেই পুরোনো ভূত। তাতে উইকেটে শুধু আসা-যাওয়াই করেছেন ব্যাটাররা। রশিদ খানের বলে আফগানদের চতুর্থ শিকার হওয়ার আগে সাইফ হাসান ২টি চার ও ৩টি ছয়ে ৫৪ বলে করেছেন ৪৩ রান। তাঁর আগে এক অঙ্কের রান করে বিদায় নিয়েছেন নাঈম (৭), শান্ত (৩) ও হৃদয়। এবং সাইফের পরও যারা আউট হয়েছেন, তাঁদের রানও টেলিফোন ডিজিটের মতো! মিরাজ, শামীম, সোহান, তানভির, রিশাদ আউট হয়েছেন যথাক্রমে—৬, ০, ২, ৫ ও ৪ রানে। বাকি দুই ব্যাটার হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানার রান—৯ ও ২*।
বল হাতে সবচেয়ে সফল বিলাল সামি ৩৩ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট, ১২ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন রশিদ খান।
এর আগে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৯৩ রান তোলে আফগানিস্তান।
ওপেনিংয়ে ১১১ বলে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে বড় স্কোরের ভিত পায় আফগানরা। আর শেষ দিকে বর্ষীয়ান মোহাম্মদ নবীর ৩৭ বলে ৬২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে পৌনে তিন শ ছাড়িয়ে করে ২৯৩ রান। ৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো নবির ইনিংস। ব্যাট হাতে ইনিংস সর্বোচ্চ রান করা সাইফই ছিলেন সেরা বোলার—৬ রানে নেন ৩ উইকেট।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। রানের হিসেবে আফগানদের কাছে এটিই সবচেয়ে বড় হার বাংলাদেশের। আগের বড় হারটি ছিল ১৪২ রানের, ২০২৩ সালে চট্টগ্রামে।
এমন বড় হারে দিয়ে আফগানরা ধবলধোলাইও করেছে বাংলাদেশকে। এই সংস্করণে এই প্রথম আফগানদের কাছে ধবলধোলাই হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্তরা।
বাংলাদেশ আগের দুই ম্যাচে তুলেছিল ২২১ ও ১০৯ রান। আবুধাবির একই উইকেটে সে হিসেবে ধবলধোলাই এড়ানোর লড়াইয়ে ২৯৪ রান অতিক্রম্যই ছিল বাংলাদেশ ব্যাটারদের জন্য। সেটি শুরুতেই দুরূহ হয়ে পড়ে ৮১ রানে বাংলাদেশ ৮ উইকেট হারিয়ে ফেললে। সেই নড়বড়ে ব্যাটিং টেকনিক, শট খেলায় ভুল বল নির্বাচন, সর্বোপরি বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে লড়াইয়ের মানসিকতার অভাব—এদিনও ছিল দেখা গেছে বাংলাদেশ ব্যাটারদের মধ্যে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বার বার ব্যর্থ হওয়ার পরও গতকাল একাদশে সুযোগ পাওয়া নাঈমকে নিয়ে উদ্বোধনী জুটিতে ৩৫ রান করেন সাইফ হাসান। ব্যক্তিগত ৭ রান করে নাঈম ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। এরপরই দলের ব্যাটিং লাইনের কাঁধে চাপে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ার সেই পুরোনো ভূত। তাতে উইকেটে শুধু আসা-যাওয়াই করেছেন ব্যাটাররা। রশিদ খানের বলে আফগানদের চতুর্থ শিকার হওয়ার আগে সাইফ হাসান ২টি চার ও ৩টি ছয়ে ৫৪ বলে করেছেন ৪৩ রান। তাঁর আগে এক অঙ্কের রান করে বিদায় নিয়েছেন নাঈম (৭), শান্ত (৩) ও হৃদয়। এবং সাইফের পরও যারা আউট হয়েছেন, তাঁদের রানও টেলিফোন ডিজিটের মতো! মিরাজ, শামীম, সোহান, তানভির, রিশাদ আউট হয়েছেন যথাক্রমে—৬, ০, ২, ৫ ও ৪ রানে। বাকি দুই ব্যাটার হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানার রান—৯ ও ২*।
বল হাতে সবচেয়ে সফল বিলাল সামি ৩৩ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট, ১২ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন রশিদ খান।
এর আগে আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৯৩ রান তোলে আফগানিস্তান।
ওপেনিংয়ে ১১১ বলে ইব্রাহিম জাদরানের ৯৫ রানের ইনিংসে বড় স্কোরের ভিত পায় আফগানরা। আর শেষ দিকে বর্ষীয়ান মোহাম্মদ নবীর ৩৭ বলে ৬২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে পৌনে তিন শ ছাড়িয়ে করে ২৯৩ রান। ৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো নবির ইনিংস। ব্যাট হাতে ইনিংস সর্বোচ্চ রান করা সাইফই ছিলেন সেরা বোলার—৬ রানে নেন ৩ উইকেট।
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১১ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
হংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
গোল করলে ভালো লাগার অনুভূতি কাজ করে সবারই। রাকিবের অভিজ্ঞতা অবশ্য অম্ল মধুর। তাঁর গোলেই পিছিয়ে পড়েও কাই তাক স্টেডিয়ামে হংকংয়ের বিপক্ষে ১-১ গোলের সমতা নিয়ে ম্যাচ শেষ করে বাংলাদেশ। দলীয় প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়ে এই ফরোয়ার্ড বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে গোল করতে পেরেছি। শেষ ১৫ দিন আমরা অনেক কষ্ট করছি। এটা কষ্টের ফল। আমরা ম্যাচটা অনেক ভালো খেলেছি। প্রতিটা খেলোয়াড় অনেক পরিশ্রম করেছে। যার কারণে ম্যাচটা ড্র করতে পেরেছি। আমরা আজকের ম্যাচটা জিততে পারতাম। কিন্তু অনেক সুযোগ নষ্ট করেছি।’
তারিক কাজীর ভুলে পেনাল্টি হজম না করলে ম্যাচের ফল ভিন্নরকম হতে পারত বলে মনে করেন রাকিব। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ ম্যাচ ও এই ম্যাচ ভালো খেলেছি। যদি ভাগ্য পাশে থাকত প্রথম ম্যাচটা ড্র ও এই ম্যাচ জিততে পারতাম। কারণ প্রথমে একটা ছোট ভুলে গোল হজম করি। তারপর আমরা অনেক সুযোগ পাই। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। আমাদের পুরো দল অনেক ভালো খেলেছে যার কারণে আজ একটা ভালো খেলা উপহার দিতে পেরেছি। ৪৫ হাজার দর্শকের সামনে খেলাটা সহজ না। আমরা এটা ম্যানেজ করতে পেরেছি, খুব ভালো লাগছে।’
কাই তাক স্টেডিয়াম নিয়ে রাকিবের ভাষ্য, ‘এখানকার ফ্যাসিলিটি, স্টেডিয়াম সবকিছুই আলাদা আমাদের দেশ থেকে। এমন একটা মাঠ আমাদের প্রাপ্য। দেশের বাইরে যখন খেলতে আসি, তখন আমাদের প্রতিকূলতার মধ্যে খেলতে হয়। এমন একটা মাঠ থাকলে আমাদের, এর থেকেও ভালো রেজাল্ট উপহার দিতে পারতাম।’
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১১ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১১ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
কসোভোর কাছে হারার পর টমাসনকে বরখাস্ত করেছে সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। আজ এক বিবৃতিতে দেশটির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ২০২৪ সালে টমাসনকে নিয়োগ দিয়েছিল সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। সুইডেনের প্রথম বিদেশি কোচ তিনি।
কসোভোর বিপক্ষে নিজেদের মাঠে বল দখল এবং আক্রমণে এগিয়ে ছিল সুইডেন। কিন্তু কাজের কাজ সেই গোলটাই করতে পারেনি স্বাগতিকরা। তাদের আরও একটি ব্যর্থতার দিনে ম্যাচের ৩২ মিনিটে কসোভোর হয়ে জয়সূচক গোল করেন ফিসনিক আসলানি।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ইউেরাপিয়ান অঞ্চলের ‘বি’ গ্রুপের তলানীতে অবস্থান করছে সুইডেন। ৪ ম্যাচে ৩ হারের বিপরীতে একটিতে ড্র করেছে তারা। দলটির সংগ্রহ ১ পয়েন্ট। ৭ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে কসোভো। শীর্ষে থাকা সুইজারল্যান্ডের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ১০ পয়েন্ট। ৩ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে আছে স্লোভেনিয়া।
২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
কসোভোর কাছে হারার পর টমাসনকে বরখাস্ত করেছে সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। আজ এক বিবৃতিতে দেশটির ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ২০২৪ সালে টমাসনকে নিয়োগ দিয়েছিল সুইডিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন। সুইডেনের প্রথম বিদেশি কোচ তিনি।
কসোভোর বিপক্ষে নিজেদের মাঠে বল দখল এবং আক্রমণে এগিয়ে ছিল সুইডেন। কিন্তু কাজের কাজ সেই গোলটাই করতে পারেনি স্বাগতিকরা। তাদের আরও একটি ব্যর্থতার দিনে ম্যাচের ৩২ মিনিটে কসোভোর হয়ে জয়সূচক গোল করেন ফিসনিক আসলানি।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ইউেরাপিয়ান অঞ্চলের ‘বি’ গ্রুপের তলানীতে অবস্থান করছে সুইডেন। ৪ ম্যাচে ৩ হারের বিপরীতে একটিতে ড্র করেছে তারা। দলটির সংগ্রহ ১ পয়েন্ট। ৭ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আছে কসোভো। শীর্ষে থাকা সুইজারল্যান্ডের নামের পাশে শোভা পাচ্ছে ১০ পয়েন্ট। ৩ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে আছে স্লোভেনিয়া।
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৯ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলকে সঙ্গে নিয়ে করলেন উদ্যাপন।
ম্যাচের চিত্র শুধু এটুকুই নয়। দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, তাতে জয় ছাড়া কিছু চিন্তা করাটা যেন ‘অপরাধ’ ছিল! ম্যাচ শুরুর আগেও লক্ষ্যটা ঠিক এমন ছিল। কিন্তু প্রথমার্ধে খেলা দেখে তা মনে হয়নি। উল্টো দিতে হয়েছে ভুলের মাশুল। পিছিয়ে থেকেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা বাংলাদেশ আগের ম্যাচে ঢাকা স্টেডিয়ামেই দেখিয়েছে। আশার পালে হাওয়া লাগলেও হাভিয়ের কাবরেরার দল এবারও জয়ের গেরো খুলতে পারল না।
হংকংয়ের কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ ১-১ গোলের সমতায় রেখে লড়াই শেষ করে বাংলাদেশ। রাকিবের গোলের আগে ৩৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক ম্যাট অরের গোলে এগিয়ে ছিল হংকং। প্রথমার্ধে সেভাবে আক্রমণেই যেতে পারেনি বাংলাদেশ। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণে জোর ছিল বেশি।
জয়ের দাবিদার মনে করছেন বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘খুবই টাইট একটা ম্যাচ হয়েছে। আমরা জানতাম, শুরু থেকেই এটি খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে প্রথম কয়েক মিনিট আমাদের মাঠের অবস্থা আর দর্শকদের আবহের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা আক্রমণে গিয়েছি, চাপ তৈরি করেছি। আমার মনে হয়, আমরা জয়ের দাবিদার ছিলাম আজ।’
৪ ম্যাচ মিলিয়ে ২ পয়েন্ট পাওয়ায় এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে বিদায় ঘটেছে বাংলাদেশের। বাকি দুই ম্যাচে জিতলে হংকং আর সিঙ্গাপুরের সমান ৮ পয়েন্ট হলেও তাদের আর টপকাতে পারবেন না হামজা-শমিতরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে মূল পর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন ৮ পয়েন্ট নিয়ে এ দুটি দলের মধ্যে।
কাবরেরার আক্ষেপের শেষ নেই, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
তারিক কাজী হোঁচট না খেলে হংকং হয়তো গোল পেতই না। বলের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর দখল নিতে গিয়ে হংকংয়ের ফের্নান্দো পেদ্রেইরাকে ফাউল করে বসেন এই ডিফেন্ডার। তারিকের দাবি, বল আগে তাঁর পায়ে লেগেছিল। সেটাই তুলে ধরলেন কাবরেরা, ‘আমি এখনো ভিডিওটা দেখিনি, তবে তারিকের সঙ্গে কথা বলেছি, সে নিশ্চিত, বলটা আগে ছুঁয়েছিল। ফিফটি-ফিফটি বিষয়। কিন্তু ওর বিশ্বাস, সে বলটাই আগে টাচ করেছিল। এটা দুর্ভাগ্য ছিল কি না, সেটা ভাবার সময় নয় এখন।’
রাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলকে সঙ্গে নিয়ে করলেন উদ্যাপন।
ম্যাচের চিত্র শুধু এটুকুই নয়। দ্বিতীয়ার্ধে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, তাতে জয় ছাড়া কিছু চিন্তা করাটা যেন ‘অপরাধ’ ছিল! ম্যাচ শুরুর আগেও লক্ষ্যটা ঠিক এমন ছিল। কিন্তু প্রথমার্ধে খেলা দেখে তা মনে হয়নি। উল্টো দিতে হয়েছে ভুলের মাশুল। পিছিয়ে থেকেও কীভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হয়, সেটা বাংলাদেশ আগের ম্যাচে ঢাকা স্টেডিয়ামেই দেখিয়েছে। আশার পালে হাওয়া লাগলেও হাভিয়ের কাবরেরার দল এবারও জয়ের গেরো খুলতে পারল না।
হংকংয়ের কাই তাক স্টেডিয়ামে আজ ১-১ গোলের সমতায় রেখে লড়াই শেষ করে বাংলাদেশ। রাকিবের গোলের আগে ৩৭ মিনিটে পেনাল্টি থেকে অধিনায়ক ম্যাট অরের গোলে এগিয়ে ছিল হংকং। প্রথমার্ধে সেভাবে আক্রমণেই যেতে পারেনি বাংলাদেশ। পাঁচ ডিফেন্ডার নিয়ে রক্ষণে জোর ছিল বেশি।
জয়ের দাবিদার মনে করছেন বাংলাদেশ কোচ কাবরেরা। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘খুবই টাইট একটা ম্যাচ হয়েছে। আমরা জানতাম, শুরু থেকেই এটি খুব কঠিন হবে। বিশেষ করে প্রথম কয়েক মিনিট আমাদের মাঠের অবস্থা আর দর্শকদের আবহের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা আক্রমণে গিয়েছি, চাপ তৈরি করেছি। আমার মনে হয়, আমরা জয়ের দাবিদার ছিলাম আজ।’
৪ ম্যাচ মিলিয়ে ২ পয়েন্ট পাওয়ায় এশিয়ান কাপ বাছাই থেকে বিদায় ঘটেছে বাংলাদেশের। বাকি দুই ম্যাচে জিতলে হংকং আর সিঙ্গাপুরের সমান ৮ পয়েন্ট হলেও তাদের আর টপকাতে পারবেন না হামজা-শমিতরা। ‘সি’ গ্রুপ থেকে মূল পর্বে যাওয়ার লড়াইটা এখন ৮ পয়েন্ট নিয়ে এ দুটি দলের মধ্যে।
কাবরেরার আক্ষেপের শেষ নেই, ‘দলটা আবারও দুর্দান্ত খেলেছে, দুই ম্যাচেই। স্বাভাবিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, আমরা আরও বেশি পয়েন্ট পাওয়ার যোগ্য ছিলাম, কিন্তু এই উইন্ডো শেষ করেছি এক পয়েন্ট নিয়ে। তবে পয়েন্টের হিসাবের বাইরে গিয়ে বললে, ম্যাচটি ছিল খুবই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ।’
তারিক কাজী হোঁচট না খেলে হংকং হয়তো গোল পেতই না। বলের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর দখল নিতে গিয়ে হংকংয়ের ফের্নান্দো পেদ্রেইরাকে ফাউল করে বসেন এই ডিফেন্ডার। তারিকের দাবি, বল আগে তাঁর পায়ে লেগেছিল। সেটাই তুলে ধরলেন কাবরেরা, ‘আমি এখনো ভিডিওটা দেখিনি, তবে তারিকের সঙ্গে কথা বলেছি, সে নিশ্চিত, বলটা আগে ছুঁয়েছিল। ফিফটি-ফিফটি বিষয়। কিন্তু ওর বিশ্বাস, সে বলটাই আগে টাচ করেছিল। এটা দুর্ভাগ্য ছিল কি না, সেটা ভাবার সময় নয় এখন।’
এশিয়া কাপ খেলতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে আগামীকাল। বাংলাদেশের আপাতত গন্তব্য আবুধাবি। দেশের বাইরে বাংলাদেশ একটা দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেললেও অতীতে বিসিবির সভাপতিরা লটবহর নিয়ে খেলা দেখতে গেছেন। এশিয়া কাপ কিংবা আইসিসির টুর্নামেন্ট হলে তো কথা নেই। বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে অবশ্য মাঠে বসে...
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৯ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
১১ ঘণ্টা আগে