ক্রীড়া ডেস্ক
মিরপুরে আজ দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের চিটাগং কিংস-খুলনা টাইগার্স ম্যাচের মোড় বদলাচ্ছিল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। কখনো চিটাগং, কখনোবা খুলনার দিকে হেলে যেতে থাকে অলিখিত এই ‘সেমিফাইনালের’ পাল্লা। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে চিটাগং। ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়ে ফাইনালের টিকিট কাটল চিটাগং।
অলিখিত সেমিফাইনালে শেষ ওভারের জন্যই যেন জমে ছিল সব রোমাঞ্চ। তখনই ডাগআউটে খুলনার কোচ তালহা জুবায়েরও এমন মুহূর্তে উত্তেজিত হয়ে পড়েন। সেই ওভারের তৃতীয় বলে চিটাগংয়ের আলিস আল ইসলাম রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন। শেষ ৩ বলে যখন ৮ রান দরকার, মুশফিক হাসানকে তখন শরীফুল ইসলাম চার মেরে ম্যাচটা চিটাগংয়ের পক্ষে নিয়ে আসেন।
শেষ ওভারের পঞ্চম বলে শরীফুলকে যখন মুশফিক ফিরিয়েছেন, তখন স্বস্তির হাসি দেখা যায় খুলনার ডাগআউটে। তবে পিকচার আভি বাকি হ্যাঁয় বলেও তো একটা কথা আছে। ইনিংসের শেষ বল মোকাবিলা করতে মাঠে আসেন আলিস। মুশফিককে চার মেরে চিটাগংকে ফাইনালে নিয়ে যান আলিস।
১৬৪ রানের লক্ষ্যে নেমে আক্রমণাত্মত ব্যাটিং করতে থাকে চিটাগং কিংস। পাওয়ার প্লের মধ্যেই দুই টপ অর্ডার ব্যাটার পারভেজ হোসেন ইমন ও গ্রাহাম ক্লার্কের উইকেট হারিয়েছে দলটি। ইমন, ক্লার্ক দুই ব্যাটারই ৪ রান করেছেন। চিটাগংয়ের স্কোর হয়ে যায় ৪.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩৫ রান।
চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে বিস্ফোরক ব্যাটিং করেন হুসেইন তালাত। তৃতীয় উইকেটে খাজা নাফায়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৭৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তালাত। একটা পর্যায়ে চিটাগংয়ের জিততে সমীকরণ দাঁড়ায় ৮ ওভারে ৫৯ রান। হাতে তখনো ৮ উইকেট। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু খুলনার। ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে বিস্ফোরক তালাতকে ফেরান নাসুম আহমেদ। ২৫ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৪০ রান করেন তালাত।
তালাতের পর শামীম হোসেন পাটোয়ারী (৫), নাফায় (৫৭), খালেদ আহমেদ (০), মোহাম্মদ মিঠুন (৭) দ্রুত এই চার ব্যাটারের উইকেট হারায় চিটাগং কিংস। যেখানে ১৬ তম ওভারের প্রথম ও তৃতীয় বলে নাফায়, খালেদ দুই ব্যাটারকেই ফিরিয়েছেন মুশফিক হাসান। এক পর্যায়ে শেষ দুই ওভারে ২১ রানের সমীকরণ নিয়ে আসে চিটাগং। সেই সময় ১৯ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে হাসান মাহমুদ খরচ করেন মাত্র ৬ রান। তবে হাসানের এই চেষ্টা বৃথা গেছে শেষ ওভারে মুশফিকের এলোমেলো বোলিংয়ে।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিং নেন চিটাগং কিংসের অধিনায়ক মিঠুন। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া খুলনা টাইগার্সের স্কোর হয়ে যায় ৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৪২ রান। তখনই ছয় নম্বরে নেমে তাণ্ডব শুরু করেন শিমরন হেটমায়ার। ৩৩ বলে ৪ ছক্কা ও ৬ চারে ৬৩ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন ক্যারিবীয় এই ব্যাটার। যেখানে ১৯ তম ওভারে বিনুরা ফার্নান্দোকে দুটি করে ছক্কা ও চার মেরেছেন হেটমেয়ার। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৩ রান করে খুলনা। চিটাগংয়ের বিনুরা ৪ ওভারে ২৭ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট। এক ওভার মেডেনও দিয়েছেন তিনি।
এবারের বিপিএলে প্লে-অফে ওঠাটাই ছিল খুলনা টাইগার্সের জন্য। মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন খুলনা প্রথমে এলিমিনেটরে রংপুর রাইডার্সকে উড়িয়ে দিয়েছে। তবু তাদের কাজ তো শেষ হয়নি। ফাইনালে উঠতে তাদের আজ খেলতে হয়েছে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার। তবে শেষ বলের রোমাঞ্চে খুলনাকে কাঁদিয়ে ফাইনালে উঠল চিটাগং। মিরপুরে পরশু ফাইনালে তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন বরিশালের মুখোমুখি হবে চিটাগং কিংস।
মিরপুরে আজ দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারের চিটাগং কিংস-খুলনা টাইগার্স ম্যাচের মোড় বদলাচ্ছিল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। কখনো চিটাগং, কখনোবা খুলনার দিকে হেলে যেতে থাকে অলিখিত এই ‘সেমিফাইনালের’ পাল্লা। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে চিটাগং। ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়ে ফাইনালের টিকিট কাটল চিটাগং।
অলিখিত সেমিফাইনালে শেষ ওভারের জন্যই যেন জমে ছিল সব রোমাঞ্চ। তখনই ডাগআউটে খুলনার কোচ তালহা জুবায়েরও এমন মুহূর্তে উত্তেজিত হয়ে পড়েন। সেই ওভারের তৃতীয় বলে চিটাগংয়ের আলিস আল ইসলাম রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন। শেষ ৩ বলে যখন ৮ রান দরকার, মুশফিক হাসানকে তখন শরীফুল ইসলাম চার মেরে ম্যাচটা চিটাগংয়ের পক্ষে নিয়ে আসেন।
শেষ ওভারের পঞ্চম বলে শরীফুলকে যখন মুশফিক ফিরিয়েছেন, তখন স্বস্তির হাসি দেখা যায় খুলনার ডাগআউটে। তবে পিকচার আভি বাকি হ্যাঁয় বলেও তো একটা কথা আছে। ইনিংসের শেষ বল মোকাবিলা করতে মাঠে আসেন আলিস। মুশফিককে চার মেরে চিটাগংকে ফাইনালে নিয়ে যান আলিস।
১৬৪ রানের লক্ষ্যে নেমে আক্রমণাত্মত ব্যাটিং করতে থাকে চিটাগং কিংস। পাওয়ার প্লের মধ্যেই দুই টপ অর্ডার ব্যাটার পারভেজ হোসেন ইমন ও গ্রাহাম ক্লার্কের উইকেট হারিয়েছে দলটি। ইমন, ক্লার্ক দুই ব্যাটারই ৪ রান করেছেন। চিটাগংয়ের স্কোর হয়ে যায় ৪.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩৫ রান।
চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে বিস্ফোরক ব্যাটিং করেন হুসেইন তালাত। তৃতীয় উইকেটে খাজা নাফায়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৭৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন তালাত। একটা পর্যায়ে চিটাগংয়ের জিততে সমীকরণ দাঁড়ায় ৮ ওভারে ৫৯ রান। হাতে তখনো ৮ উইকেট। এখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু খুলনার। ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে বিস্ফোরক তালাতকে ফেরান নাসুম আহমেদ। ২৫ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৪০ রান করেন তালাত।
তালাতের পর শামীম হোসেন পাটোয়ারী (৫), নাফায় (৫৭), খালেদ আহমেদ (০), মোহাম্মদ মিঠুন (৭) দ্রুত এই চার ব্যাটারের উইকেট হারায় চিটাগং কিংস। যেখানে ১৬ তম ওভারের প্রথম ও তৃতীয় বলে নাফায়, খালেদ দুই ব্যাটারকেই ফিরিয়েছেন মুশফিক হাসান। এক পর্যায়ে শেষ দুই ওভারে ২১ রানের সমীকরণ নিয়ে আসে চিটাগং। সেই সময় ১৯ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে হাসান মাহমুদ খরচ করেন মাত্র ৬ রান। তবে হাসানের এই চেষ্টা বৃথা গেছে শেষ ওভারে মুশফিকের এলোমেলো বোলিংয়ে।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিং নেন চিটাগং কিংসের অধিনায়ক মিঠুন। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া খুলনা টাইগার্সের স্কোর হয়ে যায় ৮.৫ ওভারে ৪ উইকেটে ৪২ রান। তখনই ছয় নম্বরে নেমে তাণ্ডব শুরু করেন শিমরন হেটমায়ার। ৩৩ বলে ৪ ছক্কা ও ৬ চারে ৬৩ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন ক্যারিবীয় এই ব্যাটার। যেখানে ১৯ তম ওভারে বিনুরা ফার্নান্দোকে দুটি করে ছক্কা ও চার মেরেছেন হেটমেয়ার। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৩ রান করে খুলনা। চিটাগংয়ের বিনুরা ৪ ওভারে ২৭ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট। এক ওভার মেডেনও দিয়েছেন তিনি।
এবারের বিপিএলে প্লে-অফে ওঠাটাই ছিল খুলনা টাইগার্সের জন্য। মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন খুলনা প্রথমে এলিমিনেটরে রংপুর রাইডার্সকে উড়িয়ে দিয়েছে। তবু তাদের কাজ তো শেষ হয়নি। ফাইনালে উঠতে তাদের আজ খেলতে হয়েছে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার। তবে শেষ বলের রোমাঞ্চে খুলনাকে কাঁদিয়ে ফাইনালে উঠল চিটাগং। মিরপুরে পরশু ফাইনালে তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন বরিশালের মুখোমুখি হবে চিটাগং কিংস।
আর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
১৬ মিনিট আগেগলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১৪ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৬ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৬ ঘণ্টা আগে