ক্রীড়া ডেস্ক
লর্ডসে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম দিন থেকেই ছড়ি ঘোরাচ্ছেন বোলাররা। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যেখানে ব্যাটে-বলের ভারসাম্য লড়াই দেখতে চেয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা, সেই পিচ ব্যাটারদের জন্য এখন বধ্যভূমি। রান করতে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া একাধিকবার আইসিসি ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হলেও দক্ষিণ আফ্রিকার ক্যাবিনেট ট্রফির জন্য হাহাকার করছে। ১৯৯৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ই প্রোটিয়াদের একমাত্র মেজর শিরোপা। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের কাছাকাছি গিয়েও প্রোটিয়াদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে। বছর না ঘুরতেই এবার লর্ডসে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য ২৮১ রান।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ১৪৪ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। তাদের নামের পাশে তখন ৪০ ওভার। লিডসহ অজিদের রান তখন ২১৮। আর তৃতীয় দিনের সকালে দ্রুতই আরও এক উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৪৩তম ওভারের চতুর্থ বলে নাথান লায়নকে এলবিডব্লিউ করেন কাগিসো রাবাদা। রিভিউ নিয়েও বাঁতে পারেননি লায়ন (২)।
লায়নের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৪২.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৮ রান। প্রত্যেকটা রান যখন মূল্যবান, তখন ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন জশ হ্যাজলউড ও মিচেল স্টার্ক। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম ফিফটি স্টার্ক তুলে নিয়েছেন ১৩১ বলে। দশম উইকেটে ১৩৫ বলে ৫৯ রানের জুটি গড়েন স্টার্ক-হ্যাজলউড। ৬৫তম ওভারের শেষ বলে হ্যাজলউডকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের ইতি টানেন এইডেন মার্করাম। ৫৩ বল খেলে ১৭ রান করেন হ্যাজলউড। ৬৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ২০৭ রানে অলআউট হলে লিডসহ তাদের স্কোর হয়ে যায় ২৮১ রান। ১৩৬ বলে ৫ চারে ৫৮ রান করে অপরাজিত থাকেন স্টার্ক।
২০২৩-২৫ চক্রের ফাইনালে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। প্রোটিয়া বোলারদের তোপে শুরুর ধাক্কা সামলে প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ৫ উইকেটে ১৯২ রান। সেখান থেকেই বিশাল ধসে ২১২ রানে গুটিয়ে যায় অজিরা। ৫ উইকেট নিয়ে কাগিসো রাবাদা ভাঙেন অ্যালান ডোনাল্ডের রেকর্ড। রাবাদার জবাব এরপর দিয়েছেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ২৬ রানে ৬ উইকেট নিয়ে টেস্টে ৩০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন কামিন্স। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে ১৩৮ রানে অলআউট প্রোটিয়ারা।
বাভুমার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা এখন পর্যন্ত কোনো টেস্ট হারেনি। এর আগের ৯ ম্যাচের ৮টিতেই জিতেছে দলটি। এক ম্যাচ ড্র করেছে। দলপতি হিসেবে ১০ নম্বর টেস্টেও অপরাজিত থাকতে পারেন কিনা, সেটা সময়ই বলে দেবে। অজি বোলারদের তোপ সামলে ২৮২ রানের পাহাড় টপকাতে এখন প্রোটিয়াদের।
লর্ডসে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম দিন থেকেই ছড়ি ঘোরাচ্ছেন বোলাররা। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যেখানে ব্যাটে-বলের ভারসাম্য লড়াই দেখতে চেয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা, সেই পিচ ব্যাটারদের জন্য এখন বধ্যভূমি। রান করতে ব্যাটারদের রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া একাধিকবার আইসিসি ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হলেও দক্ষিণ আফ্রিকার ক্যাবিনেট ট্রফির জন্য হাহাকার করছে। ১৯৯৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ই প্রোটিয়াদের একমাত্র মেজর শিরোপা। গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের কাছাকাছি গিয়েও প্রোটিয়াদের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে। বছর না ঘুরতেই এবার লর্ডসে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য ২৮১ রান।
দ্বিতীয় ইনিংসে ৮ উইকেটে ১৪৪ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। তাদের নামের পাশে তখন ৪০ ওভার। লিডসহ অজিদের রান তখন ২১৮। আর তৃতীয় দিনের সকালে দ্রুতই আরও এক উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া। ৪৩তম ওভারের চতুর্থ বলে নাথান লায়নকে এলবিডব্লিউ করেন কাগিসো রাবাদা। রিভিউ নিয়েও বাঁতে পারেননি লায়ন (২)।
লায়নের বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ৪২.৪ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৮ রান। প্রত্যেকটা রান যখন মূল্যবান, তখন ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন জশ হ্যাজলউড ও মিচেল স্টার্ক। টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১তম ফিফটি স্টার্ক তুলে নিয়েছেন ১৩১ বলে। দশম উইকেটে ১৩৫ বলে ৫৯ রানের জুটি গড়েন স্টার্ক-হ্যাজলউড। ৬৫তম ওভারের শেষ বলে হ্যাজলউডকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের ইতি টানেন এইডেন মার্করাম। ৫৩ বল খেলে ১৭ রান করেন হ্যাজলউড। ৬৫ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ২০৭ রানে অলআউট হলে লিডসহ তাদের স্কোর হয়ে যায় ২৮১ রান। ১৩৬ বলে ৫ চারে ৫৮ রান করে অপরাজিত থাকেন স্টার্ক।
২০২৩-২৫ চক্রের ফাইনালে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। প্রোটিয়া বোলারদের তোপে শুরুর ধাক্কা সামলে প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ৫ উইকেটে ১৯২ রান। সেখান থেকেই বিশাল ধসে ২১২ রানে গুটিয়ে যায় অজিরা। ৫ উইকেট নিয়ে কাগিসো রাবাদা ভাঙেন অ্যালান ডোনাল্ডের রেকর্ড। রাবাদার জবাব এরপর দিয়েছেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ২৬ রানে ৬ উইকেট নিয়ে টেস্টে ৩০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন কামিন্স। তাঁর আগুনে বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে ১৩৮ রানে অলআউট প্রোটিয়ারা।
বাভুমার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা এখন পর্যন্ত কোনো টেস্ট হারেনি। এর আগের ৯ ম্যাচের ৮টিতেই জিতেছে দলটি। এক ম্যাচ ড্র করেছে। দলপতি হিসেবে ১০ নম্বর টেস্টেও অপরাজিত থাকতে পারেন কিনা, সেটা সময়ই বলে দেবে। অজি বোলারদের তোপ সামলে ২৮২ রানের পাহাড় টপকাতে এখন প্রোটিয়াদের।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে