ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল মোহাম্মদ শামির জীবন। সন্ত্রাসীর চেয়ে বেশি খারাপ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি এই পেসার। এ জন্য আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শামি।
বেশ কিছু কারণে অন্ধকার নেমে এসেছিল শামির জীবন। সাবেক সঙ্গী হাসিন জাহানের সঙ্গে বিচ্ছেদ তার মধ্যে অন্যতম। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে তাঁর জীবনে অনেক জটিলতা তৈরি হয়। প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আগের মতো স্বাভাবিকভাবে মিশতে পারছিলেন না শামি। এসব বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবচেয়ে বেশি হয়রানির শিকার হতে হয় তাঁকে। সব মিলিয়ে বিষিয়ে উঠেছিল এই বোলারের জীবন।
সে সময়ের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিতে গিয়ে শামি বলেন, ‘আমার মনে জীবন শেষ করে দেওয়ার ভাবনা এসেছিল। তারপর আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, এই খেলা (ক্রিকেট) আমাকে অনেক নাম দিয়েছে। কেন আমি এসব ভুলে মৃত্যুর দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ব! আমি নিজের প্রতি ভালোবাসা এবং স্নেহের কথা ভেবেছিলাম। তারপর সিদ্ধান্ত নিলাম, আত্মহত্যার কথা ভুলে যাব এবং আমার খেলার দিকে মনোযোগ দেব। আমার মাথায় আত্মহত্যার চিন্তাটা এসেছিল; যদিও সেটা করিনি। সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ। তেমন কিছু করলে আমি বিশ্বকাপ মিস করতাম।’
কীভাবে আত্মহত্যার চিন্তা মাথায় এসেছিল, সে সম্পর্কে শামি বলেন, ‘আজকাল যে জিনিসগুলোর অস্তিত্বই নেই, সেগুলো নিয়ে কথা বলা হয়। আমি এটা নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। সম্প্রতি আমি একটি ছবি দেখছিলাম। অথচ আমি কখন এটা তুলেছিলাম, তা নিজেই জানি না। গত ছয়-সাত বছরে আমার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ আনা হয়েছে, হয়তো একজন সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধেও এত অভিযোগ আনা হয় না।’
২০১৪ সালে সাবেক মডেল হাসিনকে বিয়ে করেন শামি। এই জুটির ঘরে একটি কন্যাসন্তানও আছে। বিবাহবিচ্ছেদের পর আদালতে শামি ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ আনেন হাসিন। সেই সঙ্গে শামির কাছ থেকে ভরণপোষণ বাবদ প্রতি মাসে ৭ লাখ টাকা দাবি করেন। পুরোপুরি না হলেও হাসিনের দাবি আমলে নেন কলকাতার হাইকোর্ট। শামিকে মাসে ৪ লাখ টাকা দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী, প্রতি মাসে হাসিন দেড় লাখ এবং তাঁর মেয়ে পাবে আড়াই লাখ টাকা। আদালতের এই রায়ের পর অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে শামির জীবেন।
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল মোহাম্মদ শামির জীবন। সন্ত্রাসীর চেয়ে বেশি খারাপ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি এই পেসার। এ জন্য আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শামি।
বেশ কিছু কারণে অন্ধকার নেমে এসেছিল শামির জীবন। সাবেক সঙ্গী হাসিন জাহানের সঙ্গে বিচ্ছেদ তার মধ্যে অন্যতম। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে তাঁর জীবনে অনেক জটিলতা তৈরি হয়। প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে আগের মতো স্বাভাবিকভাবে মিশতে পারছিলেন না শামি। এসব বিষয় নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবচেয়ে বেশি হয়রানির শিকার হতে হয় তাঁকে। সব মিলিয়ে বিষিয়ে উঠেছিল এই বোলারের জীবন।
সে সময়ের অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিতে গিয়ে শামি বলেন, ‘আমার মনে জীবন শেষ করে দেওয়ার ভাবনা এসেছিল। তারপর আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, এই খেলা (ক্রিকেট) আমাকে অনেক নাম দিয়েছে। কেন আমি এসব ভুলে মৃত্যুর দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ব! আমি নিজের প্রতি ভালোবাসা এবং স্নেহের কথা ভেবেছিলাম। তারপর সিদ্ধান্ত নিলাম, আত্মহত্যার কথা ভুলে যাব এবং আমার খেলার দিকে মনোযোগ দেব। আমার মাথায় আত্মহত্যার চিন্তাটা এসেছিল; যদিও সেটা করিনি। সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ। তেমন কিছু করলে আমি বিশ্বকাপ মিস করতাম।’
কীভাবে আত্মহত্যার চিন্তা মাথায় এসেছিল, সে সম্পর্কে শামি বলেন, ‘আজকাল যে জিনিসগুলোর অস্তিত্বই নেই, সেগুলো নিয়ে কথা বলা হয়। আমি এটা নিয়ে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। সম্প্রতি আমি একটি ছবি দেখছিলাম। অথচ আমি কখন এটা তুলেছিলাম, তা নিজেই জানি না। গত ছয়-সাত বছরে আমার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ আনা হয়েছে, হয়তো একজন সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধেও এত অভিযোগ আনা হয় না।’
২০১৪ সালে সাবেক মডেল হাসিনকে বিয়ে করেন শামি। এই জুটির ঘরে একটি কন্যাসন্তানও আছে। বিবাহবিচ্ছেদের পর আদালতে শামি ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে হয়রানির অভিযোগ আনেন হাসিন। সেই সঙ্গে শামির কাছ থেকে ভরণপোষণ বাবদ প্রতি মাসে ৭ লাখ টাকা দাবি করেন। পুরোপুরি না হলেও হাসিনের দাবি আমলে নেন কলকাতার হাইকোর্ট। শামিকে মাসে ৪ লাখ টাকা দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী, প্রতি মাসে হাসিন দেড় লাখ এবং তাঁর মেয়ে পাবে আড়াই লাখ টাকা। আদালতের এই রায়ের পর অনেকটাই স্বস্তি ফিরেছে শামির জীবেন।
অবশেষে ইতিহাস গড়ল কেপ ভার্দে। ঘরের মাঠে এসওয়াতিনিকে গতকাল ৩–০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা করে নিল তারা। আইসল্যান্ডের পর জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে টিকিট কাটল বিশ্বকাপে।
২৬ মিনিট আগেমেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। এগিয়ে গিয়েও সোমবার জর্ডানের বিপক্ষে মাঠ ছাড়তে হয়েছে ১-১ গোলের ড্র নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন সুরভী আকন্দ প্রীতি।
২ ঘণ্টা আগেশেষ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার জেতার জন্য দরকার ছিল ৮ রান। নাহিদা আক্তার প্রথম বলে চার ও তৃতীয় বলে ছক্কা মেরে নাটকীয় জয় নিশ্চিত করেন নাদিনে ডি ক্লার্ক। আর রোমাঞ্চ জাগিয়ে বাংলাদেশকে পুড়তে হয় হারের বেদনায়।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর এর চেয়ে চাপে আগে কখনো পড়েননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। দলে হামজা চৌধুরী-শমিত শোমের মতো উঁচু মানের খেলোয়াড় থাকলেও খুঁজে পাচ্ছেন না সঠিক কম্বিনেশন। এনে দিতে পারছেন না কাঙ্ক্ষিত তৃপ্তি।
৩ ঘণ্টা আগে