বর্ণবৈষম্য বিতর্ক যেন নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটে। এই এক বর্ণবৈষম্যের জন্য কী হয়নি প্রোটিয়া ক্রিকেটে? বর্ণবাদের কারণে একটা সময় ক্রিকেট থেকে ২২ বছরের নিষেধাজ্ঞায় ছিল দলটি। তবু প্রায়ই প্রোটিয়া ক্রিকেটে ফিরে এসেছে এই বর্ণবাদ ইস্যু।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কুইন্টন ডি ককের হাঁটু গেঁড়ে বসতে না চাওয়া নিয়ে এই বিতর্ক আবার সামনে আসে। যদিও পরে তিনি হাঁটু গেঁড়ে বসতে রাজি হন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটে এখনো বর্ণবৈষম্য আছে কি না, তা তদন্ত করে দেখছিল এসজেএন কমিশন। যেখানে উঠে এসেছে সাবেক দুই অধিনায়ক গ্রায়াম স্মিথ ও এবি ডি ভিলিয়ার্সের মতো তারকাদের নাম।
এসজেএন কমিশনের পেশ করা ২৩৫ পাতার রিপোর্টে উঠে এসেছে চমকে যাওয়ার মতো আরও তথ্য। সেখানে পরিষ্কার করা হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তা, তারকা ক্রিকেটারসহ অনেকের বিরুদ্ধে দলের মধ্যে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ। অভিযোগের তীর বোর্ডের বর্তমান ডিরেক্টর স্মিথ, দক্ষিণ আফ্রিকা দলের কোচ ও সাবেক উইকেটকিপার ব্যাটার মার্ক বাউচার এবং ডি ভিলিয়ার্সের দিকে।
২০১২ সালে থামি সোলেকিলসকে না খেলানো নিয়ে স্মিথের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। বাউচার অবসর নেওয়ার পরও উইকেটকিপার ব্যাটার হিসেবে থামিকে ভাবা হয়নি। স্মিথের অধিনায়কত্বের ওই সময়টাতে দক্ষিণ আফ্রিকা বোর্ড, স্মিথ নিজে ও নির্বাচকেরা মিলে অনেক কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটারের ক্যারিয়ার নষ্ট করার মতো মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। ডি ভিলিয়ার্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ—২০১৫ সালে ভারত সফরে খায়া জন্ডোকে খেলাননি তিনি। তখন অধিনায়ক ছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। অলরাউন্ডার জেপি ডুমিনি দল থেকে ছিটকে যাওয়ার পর জন্ডোকে না খেলিয়ে সিরিজের শেষ ম্যাচে টেস্ট দলে থাকা ডিন এলগারকে খেলান তিনি।
বাউচার আগেই স্বীকার করে নিয়েছেন সতীর্থ স্পিনার পল অ্যাডামসকে বর্ণের ভিত্তিতে একটা বিশেষ নামে ডাকা। যে নামকরণের মূলে ছিলেন তিনিও। তবে বাউচার এই তদন্ত প্রক্রিয়াকে সমর্থন করলেও বর্ণের ভিত্তের কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানান বাউচার। তিনজনই কোনো না কোনোভাবে দলের মধ্যে বর্ণবৈষম্যকে প্রশ্রয় দিয়েছেন বলে অভিযোগ। দায়িত্বে থাকার সময় দল নির্বাচন করেছেন বর্ণের ভিত্তিতে এমন অভিযোগও আছে! দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডে চিরস্থায়ী রদবদলের নির্দেশও দিয়েছে এসজেএন কমিশন।
বর্ণবৈষম্য বিতর্ক যেন নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটে। এই এক বর্ণবৈষম্যের জন্য কী হয়নি প্রোটিয়া ক্রিকেটে? বর্ণবাদের কারণে একটা সময় ক্রিকেট থেকে ২২ বছরের নিষেধাজ্ঞায় ছিল দলটি। তবু প্রায়ই প্রোটিয়া ক্রিকেটে ফিরে এসেছে এই বর্ণবাদ ইস্যু।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কুইন্টন ডি ককের হাঁটু গেঁড়ে বসতে না চাওয়া নিয়ে এই বিতর্ক আবার সামনে আসে। যদিও পরে তিনি হাঁটু গেঁড়ে বসতে রাজি হন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটে এখনো বর্ণবৈষম্য আছে কি না, তা তদন্ত করে দেখছিল এসজেএন কমিশন। যেখানে উঠে এসেছে সাবেক দুই অধিনায়ক গ্রায়াম স্মিথ ও এবি ডি ভিলিয়ার্সের মতো তারকাদের নাম।
এসজেএন কমিশনের পেশ করা ২৩৫ পাতার রিপোর্টে উঠে এসেছে চমকে যাওয়ার মতো আরও তথ্য। সেখানে পরিষ্কার করা হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তা, তারকা ক্রিকেটারসহ অনেকের বিরুদ্ধে দলের মধ্যে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ। অভিযোগের তীর বোর্ডের বর্তমান ডিরেক্টর স্মিথ, দক্ষিণ আফ্রিকা দলের কোচ ও সাবেক উইকেটকিপার ব্যাটার মার্ক বাউচার এবং ডি ভিলিয়ার্সের দিকে।
২০১২ সালে থামি সোলেকিলসকে না খেলানো নিয়ে স্মিথের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। বাউচার অবসর নেওয়ার পরও উইকেটকিপার ব্যাটার হিসেবে থামিকে ভাবা হয়নি। স্মিথের অধিনায়কত্বের ওই সময়টাতে দক্ষিণ আফ্রিকা বোর্ড, স্মিথ নিজে ও নির্বাচকেরা মিলে অনেক কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটারের ক্যারিয়ার নষ্ট করার মতো মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। ডি ভিলিয়ার্সের বিরুদ্ধে অভিযোগ—২০১৫ সালে ভারত সফরে খায়া জন্ডোকে খেলাননি তিনি। তখন অধিনায়ক ছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। অলরাউন্ডার জেপি ডুমিনি দল থেকে ছিটকে যাওয়ার পর জন্ডোকে না খেলিয়ে সিরিজের শেষ ম্যাচে টেস্ট দলে থাকা ডিন এলগারকে খেলান তিনি।
বাউচার আগেই স্বীকার করে নিয়েছেন সতীর্থ স্পিনার পল অ্যাডামসকে বর্ণের ভিত্তিতে একটা বিশেষ নামে ডাকা। যে নামকরণের মূলে ছিলেন তিনিও। তবে বাউচার এই তদন্ত প্রক্রিয়াকে সমর্থন করলেও বর্ণের ভিত্তের কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানান বাউচার। তিনজনই কোনো না কোনোভাবে দলের মধ্যে বর্ণবৈষম্যকে প্রশ্রয় দিয়েছেন বলে অভিযোগ। দায়িত্বে থাকার সময় দল নির্বাচন করেছেন বর্ণের ভিত্তিতে এমন অভিযোগও আছে! দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডে চিরস্থায়ী রদবদলের নির্দেশও দিয়েছে এসজেএন কমিশন।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
৪৪ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে