ক্রীড়া ডেস্ক
সকালে বৃষ্টি, বিকেলে আলোকস্বল্পতা—সব মিলিয়ে সিলেট টেস্টে তৃতীয় দিন খেলা হয়েছে ৪৩ ওভার। দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৯৪ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টেস্টে নিজেদের সর্বোচ্চ স্কোরও এরই মধ্যে হয়ে গেছে স্বাগতিকদের। এই স্কোর কোথায় গিয়ে থামবে সেটাই দেখার অপেক্ষা।
সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এ নিয়ে দ্বিতীয় টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ। ২০১৮ সালের নভেম্বরে খেলা প্রথম টেস্টের দুই ইনিংসে তাদের স্কোর ছিল—১৬৯ ও ১৪৩। চলতি টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৯১ রান করে সেটি ছাড়িয়ে যায়। তবে দুই দিনের মাথায় নতুন রেকর্ড হলো আবারও। নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটি, মুমিনুল হক ও জয়ের কার্যকর ইনিংসের সৌজন্যে দ্বিতীয় ইনিংসে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ৮২ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাটিংয়ে নেমে তৃতীয় দিন শেষে ১১২ রানের লিড নিয়েছে তারা। শান্ত ১০৭ বলে ৬০ ও জাকের আলী অনিক ৬০ বলে ২১ রানে অপরাজিত আছেন।
শর্ট বলের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটারদের চিরায়ত দুর্বলতা দেখা গেছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও। সিলেটে প্রথম টেস্টে ব্লেসিং মুজারাবানি, ভিক্টর নিয়াউচির মতো জিম্বাবুয়ের পেসাররা সেই লেংথেই বোলিং করে গেছেন। তাঁদের বল লাফিয়ে উঠছে একটু বেশি। তাতেই মাশুল দিয়েছে বাংলাদেশ।
কয়েক ঘণ্টা বৃষ্টির কারণে তৃতীয় দিনের প্রথম সেশন চলে যায় বৃষ্টির পেটে। লাঞ্চ বিরতির পর বেলা দেড়টায় শুরু হয় দিনের খেলা। দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেটে ৫৮ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের উইকেট পড়তে অবশ্য বেশি সময় লাগেনি। দিনের সপ্তম ওভারে মুজারাবানির হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বল, জয় সহজেই ছাড়তে পারতেন, কী ভেবে স্পর্শ করতে গেলেন সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। তারপর দ্বিতীয় স্লিপে তালুবন্দী করেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ক্রেগ আরভিন। জয় ৬৫ বলে ৬ চারে ৩৩ রান করেন।
৩৩ রানে জয় যখন আউট হয়েছেন, বাংলাদেশের স্কোর তখন ১৯.৫ ওভারে ২ উইকেটে ৭৩ রান। স্বাগতিকেরা তখনো ৯ রান পিছিয়ে। এরপর তৃতীয় উইকেটে মুমিনুল হকের সঙ্গে ৯১ বলে ৬৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৩ তম ওভারে রিচার্ড এনগারাভার করা ওভারে তিনটি চার মারেন শান্ত।
শুধু শান্তই নন, জিম্বাবুয়ের বোলারদের সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন মুমিনুলও। বাংলাদেশের এই তৃতীয় উইকেটের জুটি ভেঙেছেন নিয়াউচি। ৩৫ তম ওভারের শেষ বলে মুমিনুলকে কট বিহাইন্ড করেছেন নিয়াউচি। জিম্বাবুয়ের উইকেটরক্ষক নিয়াশা মায়াভো ক্যাচ ধরেন। ৮৪ বলে ৬ চারে মুমিনুল করেন ৪৭ রান। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার ফেরার পর উইকেটে আসেন মুশফিক। তবে মুশফিক উইকেটে টিকতে পেরেছেন কেবল ২০ বল। ৬ ফিট উচ্চতার মুজারাবানি একটু ব্যাক অব লেংথে বোলিং করেন। মুশফিক বলটা ডিফেন্ড করতে গেলে এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন আরভিন। বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ ব্যাটার করেছেন কেবল ৪ রান।
মুশফিক ফেরার পর বাংলাদেশের স্কোর হয় ৪ উইকেটে ১৫৫ রান। তখনই চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। পঞ্চম উইকেটে শান্ত-জাকের জুটি বড় করার চেষ্টা করছেন। ৯২ বলে ৩৯ রানের জুটি গড়েছেন দুজনে।
সকালে বৃষ্টি, বিকেলে আলোকস্বল্পতা—সব মিলিয়ে সিলেট টেস্টে তৃতীয় দিন খেলা হয়েছে ৪৩ ওভার। দিন শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৯৪ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টেস্টে নিজেদের সর্বোচ্চ স্কোরও এরই মধ্যে হয়ে গেছে স্বাগতিকদের। এই স্কোর কোথায় গিয়ে থামবে সেটাই দেখার অপেক্ষা।
সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এ নিয়ে দ্বিতীয় টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ। ২০১৮ সালের নভেম্বরে খেলা প্রথম টেস্টের দুই ইনিংসে তাদের স্কোর ছিল—১৬৯ ও ১৪৩। চলতি টেস্টের প্রথম ইনিংসে ১৯১ রান করে সেটি ছাড়িয়ে যায়। তবে দুই দিনের মাথায় নতুন রেকর্ড হলো আবারও। নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটি, মুমিনুল হক ও জয়ের কার্যকর ইনিংসের সৌজন্যে দ্বিতীয় ইনিংসে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। ৮২ রানে পিছিয়ে থেকে ব্যাটিংয়ে নেমে তৃতীয় দিন শেষে ১১২ রানের লিড নিয়েছে তারা। শান্ত ১০৭ বলে ৬০ ও জাকের আলী অনিক ৬০ বলে ২১ রানে অপরাজিত আছেন।
শর্ট বলের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটারদের চিরায়ত দুর্বলতা দেখা গেছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও। সিলেটে প্রথম টেস্টে ব্লেসিং মুজারাবানি, ভিক্টর নিয়াউচির মতো জিম্বাবুয়ের পেসাররা সেই লেংথেই বোলিং করে গেছেন। তাঁদের বল লাফিয়ে উঠছে একটু বেশি। তাতেই মাশুল দিয়েছে বাংলাদেশ।
কয়েক ঘণ্টা বৃষ্টির কারণে তৃতীয় দিনের প্রথম সেশন চলে যায় বৃষ্টির পেটে। লাঞ্চ বিরতির পর বেলা দেড়টায় শুরু হয় দিনের খেলা। দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেটে ৫৮ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের উইকেট পড়তে অবশ্য বেশি সময় লাগেনি। দিনের সপ্তম ওভারে মুজারাবানির হঠাৎ লাফিয়ে ওঠা বল, জয় সহজেই ছাড়তে পারতেন, কী ভেবে স্পর্শ করতে গেলেন সেটা তিনিই ভালো বলতে পারবেন। তারপর দ্বিতীয় স্লিপে তালুবন্দী করেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ক্রেগ আরভিন। জয় ৬৫ বলে ৬ চারে ৩৩ রান করেন।
৩৩ রানে জয় যখন আউট হয়েছেন, বাংলাদেশের স্কোর তখন ১৯.৫ ওভারে ২ উইকেটে ৭৩ রান। স্বাগতিকেরা তখনো ৯ রান পিছিয়ে। এরপর তৃতীয় উইকেটে মুমিনুল হকের সঙ্গে ৯১ বলে ৬৫ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৩ তম ওভারে রিচার্ড এনগারাভার করা ওভারে তিনটি চার মারেন শান্ত।
শুধু শান্তই নন, জিম্বাবুয়ের বোলারদের সাবলীলভাবে খেলতে থাকেন মুমিনুলও। বাংলাদেশের এই তৃতীয় উইকেটের জুটি ভেঙেছেন নিয়াউচি। ৩৫ তম ওভারের শেষ বলে মুমিনুলকে কট বিহাইন্ড করেছেন নিয়াউচি। জিম্বাবুয়ের উইকেটরক্ষক নিয়াশা মায়াভো ক্যাচ ধরেন। ৮৪ বলে ৬ চারে মুমিনুল করেন ৪৭ রান। বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার ফেরার পর উইকেটে আসেন মুশফিক। তবে মুশফিক উইকেটে টিকতে পেরেছেন কেবল ২০ বল। ৬ ফিট উচ্চতার মুজারাবানি একটু ব্যাক অব লেংথে বোলিং করেন। মুশফিক বলটা ডিফেন্ড করতে গেলে এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন আরভিন। বাংলাদেশের এই অভিজ্ঞ ব্যাটার করেছেন কেবল ৪ রান।
মুশফিক ফেরার পর বাংলাদেশের স্কোর হয় ৪ উইকেটে ১৫৫ রান। তখনই চা পানের বিরতি দেওয়া হয়। পঞ্চম উইকেটে শান্ত-জাকের জুটি বড় করার চেষ্টা করছেন। ৯২ বলে ৩৯ রানের জুটি গড়েছেন দুজনে।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৭ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৮ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৯ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৯ ঘণ্টা আগে