প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের জন্য ম্যাচটি ছিল ‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। তবে কাছাকাছি গিয়েও সফল হলেন না তামিমরা।
দুবাইয়ে আজ শ্রীলঙ্কাকে হারাতে বাংলাদেশের শেষ ৫ ওভারে দরকার ছিল ৩২ রান। হাতে ছিল ৪ উইকেট। এখান থেকেই মুখ থুবড়ে পড়ে বাংলাদেশ। তামিমদের হাতের নাগালে থাকা ম্যাচ ৭ রানে জিতে গেল শ্রীলঙ্কা। রুদ্ধশ্বাস জয়ে ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিতে উঠল লঙ্কানরা।
২২৯ রানের লক্ষ্যে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও কালাম সিদ্দিকি যোগ করেন ৫২ রান। দশম ওভারের তৃতীয় বলে জাওয়াদ রানআউট হয়ে ফিরলে ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ২২ বলে ২টি করে চার ও ছক্কা মারেন জাওয়াদ। ৫২ রানে প্রথম উইকেট পড়ার পর ব্যাটিংয়ে নামেন তামিম। তবে আজ তিনি ব্যর্থ। ১৮ বলে ৮ রান করেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক। এরপর চার নম্বরে নামা শিহাব জেমস ৬ রান করে রানআউটের শিকার হয়েছেন।
দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২২.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৯৮ রান। জোড়া ধাক্কা খেলেও সেটা ওপেনার কালাম তেমন একটা বিচলিত হননি। তৃতীয় উইকেটে দেবাশিষ সরকার দেবার সঙ্গে ৭৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কালাম। তবে ৫ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন কালাম। ১৩৪ বলে ৮ চার ও ১ ছক্কায় তিনি করেন ৯৫ রান। এখান থেকে ধস নামে বাংলাদেশের ইনিংসে। ৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে তাদের স্কোর হয়ে যায় ৪২.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান।
হালকা চাপে পড়া বাংলাদেশ তখন এগোতে থাকে সামিউন বশির ও ফরিদ হাসানের ব্যাটিংয়ে। সপ্তম উইকেটে ২৮ রানের জুটি গড়েন সামিউন ও ফরিদ। এমন পরিস্থিতিতে সামিউন করেন আত্মহত্যা। এরপরে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। ১৫ রানে শেষ চার উইকেট হারিয়ে ২২১ রানে গুটিয়ে যায় দলটি। শেষ ওভারের তৃতীয় বলে ইকবাল হোসেন ইমনকে শ্রীলঙ্কার উইকেটরক্ষক শারুজান শানমুগানাথন রানআউট করে বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন।
শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেন অধিনায়ক বিহাস থেওমিকা। ১০ ওভারে ৩৭ রানে নেন ৩ উইকেট। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন প্রবীন মানিসা, কুগাদাস মাথুলান ও বিরান চামুদিথা। বাংলাদেশের বাকি ৪ উইকেট হয়েছে রানআউট।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নেয় শ্রীলঙ্কা। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন বিমাত দিনসারা। ১৩২ বলে ১০ চারে করেন ১০৬ রান। দিনসারার সেঞ্চুরির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ রান করেন লাকভিন অভয়সিঙ্গে। ৪৯.২ ওভারে ২২৮ রানে গুটিয়ে যায় লঙ্কানরা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেছেন আল ফাহাদ। ৯.২ ওভারে ৫০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৩ উইকেট পেয়েছেন রিজান হোসেন। মোহাম্মদ রাফি উজ্জামান রাফি ও ইমন নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের জন্য ম্যাচটি ছিল ‘বি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। তবে কাছাকাছি গিয়েও সফল হলেন না তামিমরা।
দুবাইয়ে আজ শ্রীলঙ্কাকে হারাতে বাংলাদেশের শেষ ৫ ওভারে দরকার ছিল ৩২ রান। হাতে ছিল ৪ উইকেট। এখান থেকেই মুখ থুবড়ে পড়ে বাংলাদেশ। তামিমদের হাতের নাগালে থাকা ম্যাচ ৭ রানে জিতে গেল শ্রীলঙ্কা। রুদ্ধশ্বাস জয়ে ‘বি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিতে উঠল লঙ্কানরা।
২২৯ রানের লক্ষ্যে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও কালাম সিদ্দিকি যোগ করেন ৫২ রান। দশম ওভারের তৃতীয় বলে জাওয়াদ রানআউট হয়ে ফিরলে ভেঙে যায় বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। ২২ বলে ২টি করে চার ও ছক্কা মারেন জাওয়াদ। ৫২ রানে প্রথম উইকেট পড়ার পর ব্যাটিংয়ে নামেন তামিম। তবে আজ তিনি ব্যর্থ। ১৮ বলে ৮ রান করেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক। এরপর চার নম্বরে নামা শিহাব জেমস ৬ রান করে রানআউটের শিকার হয়েছেন।
দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২২.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ৯৮ রান। জোড়া ধাক্কা খেলেও সেটা ওপেনার কালাম তেমন একটা বিচলিত হননি। তৃতীয় উইকেটে দেবাশিষ সরকার দেবার সঙ্গে ৭৪ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কালাম। তবে ৫ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন কালাম। ১৩৪ বলে ৮ চার ও ১ ছক্কায় তিনি করেন ৯৫ রান। এখান থেকে ধস নামে বাংলাদেশের ইনিংসে। ৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে তাদের স্কোর হয়ে যায় ৪২.১ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৮ রান।
হালকা চাপে পড়া বাংলাদেশ তখন এগোতে থাকে সামিউন বশির ও ফরিদ হাসানের ব্যাটিংয়ে। সপ্তম উইকেটে ২৮ রানের জুটি গড়েন সামিউন ও ফরিদ। এমন পরিস্থিতিতে সামিউন করেন আত্মহত্যা। এরপরে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। ১৫ রানে শেষ চার উইকেট হারিয়ে ২২১ রানে গুটিয়ে যায় দলটি। শেষ ওভারের তৃতীয় বলে ইকবাল হোসেন ইমনকে শ্রীলঙ্কার উইকেটরক্ষক শারুজান শানমুগানাথন রানআউট করে বাংলাদেশের ইনিংসের ইতি টেনেছেন।
শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেন অধিনায়ক বিহাস থেওমিকা। ১০ ওভারে ৩৭ রানে নেন ৩ উইকেট। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন প্রবীন মানিসা, কুগাদাস মাথুলান ও বিরান চামুদিথা। বাংলাদেশের বাকি ৪ উইকেট হয়েছে রানআউট।
এর আগে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নেয় শ্রীলঙ্কা। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মধ্যে একপ্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন বিমাত দিনসারা। ১৩২ বলে ১০ চারে করেন ১০৬ রান। দিনসারার সেঞ্চুরির পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২১ রান করেন লাকভিন অভয়সিঙ্গে। ৪৯.২ ওভারে ২২৮ রানে গুটিয়ে যায় লঙ্কানরা। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেছেন আল ফাহাদ। ৯.২ ওভারে ৫০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৩ উইকেট পেয়েছেন রিজান হোসেন। মোহাম্মদ রাফি উজ্জামান রাফি ও ইমন নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে