ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রিকেটারদের সঙ্গে আম্পায়ারের বাকবিতণ্ডার ঘটনা দেখা যায় হরহামেশাই। অনেক তারকা ক্রিকেটার মেজাজ হারিয়ে আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক করে জরিমানা-নিষেধাজ্ঞার শাস্তি পেয়ে থাকেন। ভারতীয় তারকা ক্রিকেটার রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবার ঘরোয়া ক্রিকেটে এমন এক ঘটনায় কড়া শাস্তি পেয়েছেন।
তামিলনাড়ু প্রিমিয়ার লিগের (টিএনপিএল) এক ম্যাচে বাজে আচরণের কারণে অশ্বিনের ম্যাচ ফির ৩০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। টিএনপিএলের এক কর্মকর্তা গতকাল ক্রিকবাজকে বলেন, ‘ম্যাচ শেষে ম্যাচ রেফারি এক শুনানি পরিচালনা করেছেন। আম্পায়ারের প্রতি বাজে আচরণের কারণে অশ্বিনের ১০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। ক্রিকেটীয় সামগ্রীর অপব্যবহারের কারণে জরিমানা হয়েছে ২০ শতাংশ। সে তার শাস্তি মেনে নিয়েছে।’ অশ্বিনের সঙ্গে তৎক্ষণাৎ যোগাযোগ করে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
যে ম্যাচে বাজে আচরণের কারণে অশ্বিন কড়া শাস্তি পেয়েছেন, ম্যাচটি হয়েছে পরশু রাতে কোয়ামবাটোরের শ্রী রামকৃষ্ণ কলেজ অব আর্টস এন্ড সায়েন্স ক্রিকেট গ্রাউন্ডে। সেই ম্যাচে মুখোমুখি দিন্দিগুল ড্রাগনসের প্রতিপক্ষ আইড্রিম তিরুপ্পুর ত্রামিজানস। টুর্নামেন্টে দিন্দিগুলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন অশ্বিন। ইনিংসের পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে তাঁকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন ত্রিপ্পুরের সাই কিশোর। মাঠের আম্পায়ার আউট ঘোষণা দেওয়ায় তৎক্ষণাৎ আম্পায়ারের প্রতি ক্ষোভ ঝারেন অশ্বিন। ভারতীয় তারকা ক্রিকেটারের হতাশা এখানেই থেমে থাকেননি। নিজের প্যাডে ব্যাট দিয়ে আঘাত করেছেন। রাগে-ক্ষোভে গ্লাভস ছুড়ে ফেলেন। সামাজিক মাধ্যমে এই ভিডিও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
টিএনপিএলের ওয়েবসাইটে লাইভ কমেন্টারিতে আম্পায়ারের প্রতি অশ্বিনের অসন্তোষ জানানোর কথা বলা হয়নি। সেখানে লেখা, ‘ইনিংসের পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে লেগ স্টাম্পের বাইরে পিচ করা গুড লেংথ ডেলিভারির বিপক্ষে সুইপ খেলতে গিয়ে এলবিডব্লিউর শিকার হয়েছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।’ হয়তো তখন অশ্বিনের ধারণা ছিল, লেগ স্টাম্পের বাইরে কিশোরের বল পিচ করেছে। কিন্তু ওয়াইড বলের বিপক্ষে দুইটা রিভিউ আগেভাগে খুইয়ে ফেলায় রিভিউ নেওয়ার সুযোগ মেলেনি অশ্বিনের। দিন্দিগুল-তিরুপ্পুর ম্যাচে মাঠের আম্পায়ার ছিলেন জয়ারামান মদনগোপাল ও ভেঙ্কটেশন কৃতিকা। ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে ছিলেন অর্জুন কৃপাল সিং।
দিন্দিগুলের বিপক্ষে পরশু রাতে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ত্রিপ্পুর অধিনায়ক সাই কিশোর। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া দিন্দিগুল ১৬.২ ওভারে ৯৩ রানে গুটিয়ে যায়। ত্রিপ্পুর এই ম্যাচ জিতেছে ৪৯ বল হাতে রেখে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে। ম্যাচসেরা হয়েছেন ত্রিপ্পুরার পেসার ইসাক্কিমিথু এ। ৪ ওভারে ২৬ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ত্রিপ্পুর, দিন্দিগুল দুই দলের সমান ২ পয়েন্ট। তবে নেট রানরেটের কারণে দুই ও পাঁচে ত্রিপ্পুর ও দিন্দিগুল। দুই দলই এখন পর্যন্ত দুটি করে ম্যাচ খেলেছে।
ক্রিকেটারদের সঙ্গে আম্পায়ারের বাকবিতণ্ডার ঘটনা দেখা যায় হরহামেশাই। অনেক তারকা ক্রিকেটার মেজাজ হারিয়ে আম্পায়ারের সঙ্গে তর্ক করে জরিমানা-নিষেধাজ্ঞার শাস্তি পেয়ে থাকেন। ভারতীয় তারকা ক্রিকেটার রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবার ঘরোয়া ক্রিকেটে এমন এক ঘটনায় কড়া শাস্তি পেয়েছেন।
তামিলনাড়ু প্রিমিয়ার লিগের (টিএনপিএল) এক ম্যাচে বাজে আচরণের কারণে অশ্বিনের ম্যাচ ফির ৩০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। টিএনপিএলের এক কর্মকর্তা গতকাল ক্রিকবাজকে বলেন, ‘ম্যাচ শেষে ম্যাচ রেফারি এক শুনানি পরিচালনা করেছেন। আম্পায়ারের প্রতি বাজে আচরণের কারণে অশ্বিনের ১০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। ক্রিকেটীয় সামগ্রীর অপব্যবহারের কারণে জরিমানা হয়েছে ২০ শতাংশ। সে তার শাস্তি মেনে নিয়েছে।’ অশ্বিনের সঙ্গে তৎক্ষণাৎ যোগাযোগ করে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
যে ম্যাচে বাজে আচরণের কারণে অশ্বিন কড়া শাস্তি পেয়েছেন, ম্যাচটি হয়েছে পরশু রাতে কোয়ামবাটোরের শ্রী রামকৃষ্ণ কলেজ অব আর্টস এন্ড সায়েন্স ক্রিকেট গ্রাউন্ডে। সেই ম্যাচে মুখোমুখি দিন্দিগুল ড্রাগনসের প্রতিপক্ষ আইড্রিম তিরুপ্পুর ত্রামিজানস। টুর্নামেন্টে দিন্দিগুলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন অশ্বিন। ইনিংসের পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে তাঁকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন ত্রিপ্পুরের সাই কিশোর। মাঠের আম্পায়ার আউট ঘোষণা দেওয়ায় তৎক্ষণাৎ আম্পায়ারের প্রতি ক্ষোভ ঝারেন অশ্বিন। ভারতীয় তারকা ক্রিকেটারের হতাশা এখানেই থেমে থাকেননি। নিজের প্যাডে ব্যাট দিয়ে আঘাত করেছেন। রাগে-ক্ষোভে গ্লাভস ছুড়ে ফেলেন। সামাজিক মাধ্যমে এই ভিডিও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
টিএনপিএলের ওয়েবসাইটে লাইভ কমেন্টারিতে আম্পায়ারের প্রতি অশ্বিনের অসন্তোষ জানানোর কথা বলা হয়নি। সেখানে লেখা, ‘ইনিংসের পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে লেগ স্টাম্পের বাইরে পিচ করা গুড লেংথ ডেলিভারির বিপক্ষে সুইপ খেলতে গিয়ে এলবিডব্লিউর শিকার হয়েছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন।’ হয়তো তখন অশ্বিনের ধারণা ছিল, লেগ স্টাম্পের বাইরে কিশোরের বল পিচ করেছে। কিন্তু ওয়াইড বলের বিপক্ষে দুইটা রিভিউ আগেভাগে খুইয়ে ফেলায় রিভিউ নেওয়ার সুযোগ মেলেনি অশ্বিনের। দিন্দিগুল-তিরুপ্পুর ম্যাচে মাঠের আম্পায়ার ছিলেন জয়ারামান মদনগোপাল ও ভেঙ্কটেশন কৃতিকা। ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে ছিলেন অর্জুন কৃপাল সিং।
দিন্দিগুলের বিপক্ষে পরশু রাতে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ত্রিপ্পুর অধিনায়ক সাই কিশোর। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া দিন্দিগুল ১৬.২ ওভারে ৯৩ রানে গুটিয়ে যায়। ত্রিপ্পুর এই ম্যাচ জিতেছে ৪৯ বল হাতে রেখে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে। ম্যাচসেরা হয়েছেন ত্রিপ্পুরার পেসার ইসাক্কিমিথু এ। ৪ ওভারে ২৬ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ত্রিপ্পুর, দিন্দিগুল দুই দলের সমান ২ পয়েন্ট। তবে নেট রানরেটের কারণে দুই ও পাঁচে ত্রিপ্পুর ও দিন্দিগুল। দুই দলই এখন পর্যন্ত দুটি করে ম্যাচ খেলেছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে