ক্রীড়া ডেস্ক
২০১৭ সালে ডাম্বুলাতেই তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে ৯০ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সেটি ছিল ওয়ানডেতে। সংস্করণ ভিন্ন হলেও সেই ডাম্বুলাতে আজ শ্রীলঙ্কাকে আবার হারিয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের ৮৩ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ।
ডাম্বুলার রনগিরি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের গ্যালারি ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দেখতে অনেকে গাছের মগডালেও বসে খেলা দেখেছেন। তবে ম্যাচ শেষে স্বাগতিকদের ফিরতে হয়েছে হারের হতাশা নিয়ে। অন্যদিকে লঙ্কানদের হারিয়ে বাংলাদেশ ফিরে পেয়েছে হারানো আত্মবিশ্বাস।
পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেটে জিতে অনেকটাই ফুরফুরে মেজাজে ছিল শ্রীলঙ্কা। ডাম্বুলায় আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিতলে এক ম্যাচ আগেই সিরিজ নিশ্চিত করতেন লঙ্কানরা। তাঁদের জয় দেখার আশাতেই স্বাগতিক দর্শকেরা ভিড় জমিয়েছেন। তবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। রানের লক্ষ্যে জিতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ সমতায় ফিরিয়েছে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১৭৮ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিং-ফিল্ডিংয়ে একটা পর্যায়ে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ৫.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রান। যার মধ্যে শামীম পাটোয়ারীর ডিরেক্ট থ্রোতে রানআউট হয়ে যান কুশল মেন্ডিস। আর লঙ্কান অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কার উইকেট লিটন রিভিউ করে আদায় করে নিয়েছেন। এই উইকেটটি নিয়েছেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
পঞ্চম উইকেটে এরপর পাথুম নিশাংকা ও দাসুন শানাকার জুটিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছিল শ্রীলঙ্কা। ৩১ বলে ৪১ রানের জুটি গড়েন নিশাংকা-শানাকা। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নিশাংকাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। এখান থেকেই লঙ্কানদের ইনিংসে ভাঙনের শুরু। ২৩ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫.২ ওভারে ৯৪ রানে অলআউট হয়ে যান লঙ্কানরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন নিশাংকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান আসে শানাকার ব্যাট থেকে। এই দুই ব্যাটার ছাড়া আর কোনো লঙ্কান ব্যাটার দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেননি।
টস জিতে আজও ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক আসালাঙ্কা। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে করেছে ১৭৭ রান। লিটন করেন ৫০ বলে ৭৬ রান। শামীম ২৭ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো এক ইনিংস খেলে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে লড়াই করার মতো পুঁজি এনে দেন। শ্রীলঙ্কার বিনুরা ফার্নান্দো নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান। একটি করে উইকেট পেয়েছেন তুষারা ও তিকশানা।
২০১৭ সালে ডাম্বুলাতেই তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে ৯০ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সেটি ছিল ওয়ানডেতে। সংস্করণ ভিন্ন হলেও সেই ডাম্বুলাতে আজ শ্রীলঙ্কাকে আবার হারিয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের ৮৩ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ।
ডাম্বুলার রনগিরি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের গ্যালারি ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দেখতে অনেকে গাছের মগডালেও বসে খেলা দেখেছেন। তবে ম্যাচ শেষে স্বাগতিকদের ফিরতে হয়েছে হারের হতাশা নিয়ে। অন্যদিকে লঙ্কানদের হারিয়ে বাংলাদেশ ফিরে পেয়েছে হারানো আত্মবিশ্বাস।
পাল্লেকেলেতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৭ উইকেটে জিতে অনেকটাই ফুরফুরে মেজাজে ছিল শ্রীলঙ্কা। ডাম্বুলায় আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি জিতলে এক ম্যাচ আগেই সিরিজ নিশ্চিত করতেন লঙ্কানরা। তাঁদের জয় দেখার আশাতেই স্বাগতিক দর্শকেরা ভিড় জমিয়েছেন। তবে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। রানের লক্ষ্যে জিতে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ সমতায় ফিরিয়েছে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১৭৮ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিং-ফিল্ডিংয়ে একটা পর্যায়ে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ৫.১ ওভারে ৪ উইকেটে ৩০ রান। যার মধ্যে শামীম পাটোয়ারীর ডিরেক্ট থ্রোতে রানআউট হয়ে যান কুশল মেন্ডিস। আর লঙ্কান অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কার উইকেট লিটন রিভিউ করে আদায় করে নিয়েছেন। এই উইকেটটি নিয়েছেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
পঞ্চম উইকেটে এরপর পাথুম নিশাংকা ও দাসুন শানাকার জুটিতে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছিল শ্রীলঙ্কা। ৩১ বলে ৪১ রানের জুটি গড়েন নিশাংকা-শানাকা। ১১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নিশাংকাকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রিশাদ হোসেন। এখান থেকেই লঙ্কানদের ইনিংসে ভাঙনের শুরু। ২৩ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫.২ ওভারে ৯৪ রানে অলআউট হয়ে যান লঙ্কানরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন নিশাংকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান আসে শানাকার ব্যাট থেকে। এই দুই ব্যাটার ছাড়া আর কোনো লঙ্কান ব্যাটার দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেননি।
টস জিতে আজও ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক আসালাঙ্কা। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে করেছে ১৭৭ রান। লিটন করেন ৫০ বলে ৭৬ রান। শামীম ২৭ বলে ৪৮ রানের ঝোড়ো এক ইনিংস খেলে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে লড়াই করার মতো পুঁজি এনে দেন। শ্রীলঙ্কার বিনুরা ফার্নান্দো নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান। একটি করে উইকেট পেয়েছেন তুষারা ও তিকশানা।
অম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
৮ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
৮ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
১০ ঘণ্টা আগে২৫ বছর পর উৎসে ফিরলেন জোসে মরিনিও। প্রধান কোচ হিসেবে যে ক্লাবে ডাগআউটে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু, সেই বেনফিকায় ফিরলেন তিনি। গতকাল দুই বছরের জন্য মরিনিওর ফেরার কথা নিশ্চিত করেছে পর্তুগিজ ক্লাবটি।
১১ ঘণ্টা আগে