মাত্র ১৬ বছর বয়সেই পাকিস্তান জাতীয় দলে অভিষেক। অথচ মাত্র দুই টেস্টেই থেমে গেছে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার। সেখানে বলার মতো কিছুই করতে পারেননি। তবে আফতাব বালুচকে ক্রিকেট অনুরাগীরা মনে রেখেছেন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর ৪২৮ রানের ইনিংসের জন্য। তিনি আর নেই। ৬৮ বছর বয়সে মারা গেছেন পাকিস্তানের দ্বিতীয় কোয়াড্রপল সেঞ্চুরিয়ান।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এক বিবৃতিতে আফতাবের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। শোক জানিয়েছেন পিসিবি চেয়ারম্যান রমিজ রাজা। একই সঙ্গে করেছেন স্মৃতিচারণা, ‘আফতাব বালুচের মৃত্যুর খবর শুনে আমি মর্মাহত। আমার বেড়ে ওঠার সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেটারদের একজন ছিলেন তিনি। শুধু তাঁর খেলা দেখা নয়, ক্যারিয়ারের শেষ দিকে তাঁর বিপক্ষে খেলার সৌভাগ্যও হয়েছে আমার।’
রমিজ আরও বলেছেন, ‘আমার প্রয়াত ভাই ওয়াসিম রাজার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আফতাব বালুচ। তাই আমি তাঁকে মাঠের বাইরেও ভালোভাবে চিনতাম। ক্রিকেটের প্রতি তাঁর আবেগ ও ভালোবাসার সব সময় প্রশংসা করতাম।’
আফতাবের ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যারিয়ার বেশ সমৃদ্ধ। ১৭২ প্রথম শ্রেণির ম্যাচে ২০টি সেঞ্চুরি ও ৪৫টি হাফ সেঞ্চুরির সুবাদে ৯১৭১ রান করেছেন। পাশাপাশি ২২৩টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। করাচিতে ৪০০ ছাড়ানো সেই ইনিংস খেলেছিলেন ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে কায়েদ-ই-আজম ট্রফির ম্যাচে। তখন তিনি ছিলেন সিন্ধুর অধিনায়ক। ওই ম্যাচে প্রথম ইনিংসে আফতাবদের বিপক্ষে মাত্র ৯৩ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল বেলুচিস্তান। সিন্ধুর প্রথম ইনিংসে ৫৮৪ মিনিট উইকেটে থেকে ২৫ চারের সৌজন্যে ৪২৮ রানের ইনিংসটি খেলেন আফতাব।
মাত্র অষ্টম প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলতে নামা তরুণ জাভেদ মিয়াঁদাদের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটে তিনি গড়েন ১৭৪ রানের জুটি। ঠিক ১০০ রান করে রানআউট হন মিয়াঁদাদ।
১৯৫৯ সালে কিংবদন্তি হানিফ মোহাম্মদের ৪৯৯ ও আফতাবের ৪২৮ ছাড়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটার ছুঁতে পারেননি এই মাইলফলক। সব মিলিয়ে এই কীর্তি আছে ৮ জন ব্যাটারের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা ও অস্ট্রেলিয়ার বিল পন্ডসফোর্ড ৪০০ করেছিলেন দুবার।
অবসরের পর পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ব্যবস্থাপক ও বয়সভিত্তিক দলের নির্বাচক হিসেবে কাজ করেন আফতাব। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ছিলেন সিন্ধু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য। আফতাবের বাবা শমসের বালুচ ভারত ভাগের আগে গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের হয়ে রঞ্জি ট্রফি খেলেছেন।
মাত্র ১৬ বছর বয়সেই পাকিস্তান জাতীয় দলে অভিষেক। অথচ মাত্র দুই টেস্টেই থেমে গেছে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার। সেখানে বলার মতো কিছুই করতে পারেননি। তবে আফতাব বালুচকে ক্রিকেট অনুরাগীরা মনে রেখেছেন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর ৪২৮ রানের ইনিংসের জন্য। তিনি আর নেই। ৬৮ বছর বয়সে মারা গেছেন পাকিস্তানের দ্বিতীয় কোয়াড্রপল সেঞ্চুরিয়ান।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এক বিবৃতিতে আফতাবের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। শোক জানিয়েছেন পিসিবি চেয়ারম্যান রমিজ রাজা। একই সঙ্গে করেছেন স্মৃতিচারণা, ‘আফতাব বালুচের মৃত্যুর খবর শুনে আমি মর্মাহত। আমার বেড়ে ওঠার সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেটারদের একজন ছিলেন তিনি। শুধু তাঁর খেলা দেখা নয়, ক্যারিয়ারের শেষ দিকে তাঁর বিপক্ষে খেলার সৌভাগ্যও হয়েছে আমার।’
রমিজ আরও বলেছেন, ‘আমার প্রয়াত ভাই ওয়াসিম রাজার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন আফতাব বালুচ। তাই আমি তাঁকে মাঠের বাইরেও ভালোভাবে চিনতাম। ক্রিকেটের প্রতি তাঁর আবেগ ও ভালোবাসার সব সময় প্রশংসা করতাম।’
আফতাবের ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যারিয়ার বেশ সমৃদ্ধ। ১৭২ প্রথম শ্রেণির ম্যাচে ২০টি সেঞ্চুরি ও ৪৫টি হাফ সেঞ্চুরির সুবাদে ৯১৭১ রান করেছেন। পাশাপাশি ২২৩টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। করাচিতে ৪০০ ছাড়ানো সেই ইনিংস খেলেছিলেন ১৯৭৩-৭৪ মৌসুমে কায়েদ-ই-আজম ট্রফির ম্যাচে। তখন তিনি ছিলেন সিন্ধুর অধিনায়ক। ওই ম্যাচে প্রথম ইনিংসে আফতাবদের বিপক্ষে মাত্র ৯৩ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল বেলুচিস্তান। সিন্ধুর প্রথম ইনিংসে ৫৮৪ মিনিট উইকেটে থেকে ২৫ চারের সৌজন্যে ৪২৮ রানের ইনিংসটি খেলেন আফতাব।
মাত্র অষ্টম প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলতে নামা তরুণ জাভেদ মিয়াঁদাদের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটে তিনি গড়েন ১৭৪ রানের জুটি। ঠিক ১০০ রান করে রানআউট হন মিয়াঁদাদ।
১৯৫৯ সালে কিংবদন্তি হানিফ মোহাম্মদের ৪৯৯ ও আফতাবের ৪২৮ ছাড়া প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে পাকিস্তানের আর কোনো ব্যাটার ছুঁতে পারেননি এই মাইলফলক। সব মিলিয়ে এই কীর্তি আছে ৮ জন ব্যাটারের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা ও অস্ট্রেলিয়ার বিল পন্ডসফোর্ড ৪০০ করেছিলেন দুবার।
অবসরের পর পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ব্যবস্থাপক ও বয়সভিত্তিক দলের নির্বাচক হিসেবে কাজ করেন আফতাব। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ছিলেন সিন্ধু ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য। আফতাবের বাবা শমসের বালুচ ভারত ভাগের আগে গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের হয়ে রঞ্জি ট্রফি খেলেছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত চারবার মুখোমুখি হয়েছে ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই চার ম্যাচের মধ্যে তিনটিই ওয়ানডে ও একটি টি-টোয়েন্টি। টি-টোয়েন্টিতে সেই ২০১৬ এশিয়া কাপে মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। ৯ বছর পর ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে আজ খেলতে নামছে ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে
২৩ মিনিট আগেআইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে টি-টোয়েন্টির শীর্ষ দল ভারত। আরব আমিরাতের অবস্থান ১৫ নম্বরে। এশিয়া কাপে আজ দুই দলের ম্যাচটি তাই অসম লড়াইয়ের। তবে মাঠের লড়াই শুরুর আগে ‘যে কাউকে হারিয়ে দেওয়া’র আত্মবিশ্বাস আরব আমিরাতের। অধিনায়ক মোহাম্মদ ওয়াসিম বলেন, কয়েক মাস ধরেই কঠোর পরিশ্রম করেছেন তাঁরা। খেলাটা যেহেতু টি-টোয়েন্টি
১ ঘণ্টা আগেশারজায় ৭ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের কাছে ৭৫ রানে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল আফগানিস্তান। তবে পাকিস্তানের কাছে দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া আফগানদের ঘুরে দাঁড়াতে লেগেছে ৪৮ ঘণ্টা। সংযুক্ত আরব আমিরাত-পাকিস্তানের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজটা যে আফগানদের জন্য ছিল কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপার, সেটা গত রাতে
২ ঘণ্টা আগেরেকর্ডের পেছনে আমি ছুটি না, রেকর্ডই আমাকে তাড়া করে—সামাজিক মাধ্যমে কয়েক বছর আগে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এমন কিছু পোস্ট করে সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন। শুধু মুখের কথাতেই নয়, রোনালদো যে কাজেও বিশ্বাসী। ৪০ পেরোনো এই পর্তুগিজ তারকা গড়ছেন একের পর এক রেকর্ড।
৩ ঘণ্টা আগে