ক্রীড়া ডেস্ক
দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদুতে রশিদ খান অনেক ম্যাচে একাই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু চলতি আইপিএলে আফগান অলরাউন্ডার যেন নিজের ছায়া হয়ে রইলেন এখন পর্যন্ত। তাতে অবশ্য তাঁর দল গুজরাট টাইটানসের সমস্যা হয়নি। লিগ পর্বে শীর্ষে থেকেই প্লে-অফ নিশ্চিত করেছে গুজরাট।
কোয়ালিফায়ারে যদি রশিদ ছন্দে ফেরেন, সেটাই দারুণ কিছু হবে গুজরাটের জন্য। এখন পর্যন্ত রশিদ কতটা বিবর্ণ পরিসংখ্যানই তা বলে—১৪ ম্যাচে খেলে শিকার ৯ উইকেট, ইকোনমি ৯.৪৭। সব মিলিয়ে ৫১ ওভার বল করেছেন, রান দিয়েছেন ৪৮৩। বোলিং গড় ৫৩.৬৬, স্ট্রাইকরেট ৩৪.০০।
চলতি আইপিএলে নিজেকে হারিয়ে খোঁজা রশিদ মাটির চেয়ে আকাশেই যেন বেশ উড়ছেন! গতকাল গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ব্যাটারদের ওপর তেমন প্রভাব ফেলতে পারেননি। চার ওভার বোলিং করে খরচ করেন ৪২ রান। উইকেট শিকার মাত্র ১টি। দিন শেষে আলোচনায় উঠে তাঁর ছক্কা হজমের পরিসংখ্যান।
চেন্নাইয়ের ব্যাটার ডেভন কনওয়ে ২টি ও ডেওয়াল্ড ব্রেভিস ১টি ছক্ক মেরেছেন রশিদের বলে। তাতে চলতি আইপিএলে আফগান তারকার ছক্কা হজমের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১-এ। আইপিএলের এক মৌসুমে কোনো বোলারের যৌথভাবে সবচেয়ে বেশি ছক্কা হজমের রেকর্ড। এর আগে এই রেকর্ডটি ছিল মোহাম্মদ সিরাজের। ভারতীয় পেসার ২০২২ আইপিএলে ৩১টি ছক্কা হজম করেছিলেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে।
এই রেকর্ডের তালিকায় দুইয়ে আছেন শ্রীলঙ্কার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ও যুজবেন্দ্র চাহাল। দুজনেই ৩০টি করে ছক্কা হজম করেন। তিন নম্বরে ২০১৮ সালে চেন্নাইয়ের হয়ে ২৯ ছক্কা হজম করা ক্যারিবীয় পেসার ডোয়াইন ব্রাভো।
তবে রশিদের আরও কয়েকটি ম্যাচ রয়েছে। তিক্ত রেকর্ডে রশিদ হয়তো এককভাবে শীর্ষেও চলে যেতে পারেন। মজার ব্যাপার হলো, রশিদ চারের চেয়েও বেশি হজম করেছেন ছক্কা। ২০২৫ আইপিএলে তাঁর বলে চার মরেছেন ব্যাটাররা ২৬টি।
দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদুতে রশিদ খান অনেক ম্যাচে একাই মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু চলতি আইপিএলে আফগান অলরাউন্ডার যেন নিজের ছায়া হয়ে রইলেন এখন পর্যন্ত। তাতে অবশ্য তাঁর দল গুজরাট টাইটানসের সমস্যা হয়নি। লিগ পর্বে শীর্ষে থেকেই প্লে-অফ নিশ্চিত করেছে গুজরাট।
কোয়ালিফায়ারে যদি রশিদ ছন্দে ফেরেন, সেটাই দারুণ কিছু হবে গুজরাটের জন্য। এখন পর্যন্ত রশিদ কতটা বিবর্ণ পরিসংখ্যানই তা বলে—১৪ ম্যাচে খেলে শিকার ৯ উইকেট, ইকোনমি ৯.৪৭। সব মিলিয়ে ৫১ ওভার বল করেছেন, রান দিয়েছেন ৪৮৩। বোলিং গড় ৫৩.৬৬, স্ট্রাইকরেট ৩৪.০০।
চলতি আইপিএলে নিজেকে হারিয়ে খোঁজা রশিদ মাটির চেয়ে আকাশেই যেন বেশ উড়ছেন! গতকাল গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ব্যাটারদের ওপর তেমন প্রভাব ফেলতে পারেননি। চার ওভার বোলিং করে খরচ করেন ৪২ রান। উইকেট শিকার মাত্র ১টি। দিন শেষে আলোচনায় উঠে তাঁর ছক্কা হজমের পরিসংখ্যান।
চেন্নাইয়ের ব্যাটার ডেভন কনওয়ে ২টি ও ডেওয়াল্ড ব্রেভিস ১টি ছক্ক মেরেছেন রশিদের বলে। তাতে চলতি আইপিএলে আফগান তারকার ছক্কা হজমের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১-এ। আইপিএলের এক মৌসুমে কোনো বোলারের যৌথভাবে সবচেয়ে বেশি ছক্কা হজমের রেকর্ড। এর আগে এই রেকর্ডটি ছিল মোহাম্মদ সিরাজের। ভারতীয় পেসার ২০২২ আইপিএলে ৩১টি ছক্কা হজম করেছিলেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে।
এই রেকর্ডের তালিকায় দুইয়ে আছেন শ্রীলঙ্কার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ও যুজবেন্দ্র চাহাল। দুজনেই ৩০টি করে ছক্কা হজম করেন। তিন নম্বরে ২০১৮ সালে চেন্নাইয়ের হয়ে ২৯ ছক্কা হজম করা ক্যারিবীয় পেসার ডোয়াইন ব্রাভো।
তবে রশিদের আরও কয়েকটি ম্যাচ রয়েছে। তিক্ত রেকর্ডে রশিদ হয়তো এককভাবে শীর্ষেও চলে যেতে পারেন। মজার ব্যাপার হলো, রশিদ চারের চেয়েও বেশি হজম করেছেন ছক্কা। ২০২৫ আইপিএলে তাঁর বলে চার মরেছেন ব্যাটাররা ২৬টি।
আর্জেন্টিনা জিতল সবশেষ ফুটবল বিশ্বকাপ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও লাতিনের দলগুলো যেভাবে দাপট দেখাচ্ছে—তাহলে কি এবার এই টুর্নামেন্টও জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’।
২ মিনিট আগেগলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১৪ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৬ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৬ ঘণ্টা আগে