২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি
হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান। তার জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) থেকে অতিরিক্ত ৪.৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৩৮.২ কোটি রুপি) পাবে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আকাশ চোপড়ার বরাতে আজ এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
অনেক বৈঠক ও আলোচনার পরে গত বৃহস্পতিবার পিসিবি হাইব্রিড মডেলে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনের ঘোষণা দেয়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিরাপত্তা ইস্যুতে পাকিস্তানে দল না পাঠানোর সিদ্ধান্তে অটল থাকায় পিসিবিও শর্ত দেয় তারাও ভারতে আইসিসির কোনো টুর্নামেন্টে দল পাঠাবে না। সেটির মীমাংসা হয়েছে হাইব্রিড মডেলে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত তাদের ম্যাচগুলো খেলবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে।
তবে হাইব্রিড মডেলের জন্য কোনো প্রকার আর্থিক ক্ষতি পোহাতে হবে না পিসিবিকে। এমনটাই জানিয়েছেন ভারত জাতীয় দলের সাবেক ব্যাটার চোপড়া। এমনকি ভারতের ম্যাচ নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজন করায় পাকিস্তান আইসিসি থেকে অতিরিক্ত অর্থ পাবে বলেও দাবি করেছেন তিনি। চোপড়া তাঁর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে এ নিয়ে বলেছেন, ‘না, পাকিস্তান অর্থ হারাচ্ছে না। তারা হাইব্রিড মডেলে রাজি হয়েছে। তবে তাদের খালি হাতে যেতে হবে না। বর্তমান দৃশ্যে ভারত বনাম পাকিস্তানের সব ম্যাচ হবে হাইব্রিড মডেলে। ভারত যদি পাকিস্তানে না যায় তবে পাকিস্তানও আসবে না ভারতে। পাকিস্তানও তাদের ম্যাচ খেলবে তৃতীয় কোনো দেশে।’
চোপড়া জানান, ভারত যদি পাকিস্তান সফরে রাজি হতো, তবে সেটি পরবর্তী অর্থনীতিতে বিশাল এক উদ্দীপনা জাগাত। এ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘কোনো অর্থনৈতিক ক্ষতি নেই (পাকিস্তানের জন্য)। তারা অতিরিক্ত ৪.৫ মিলিয়ন ডলার পাবে বাইরে ম্যাচ আয়োজনের জন্য। নিঃসন্দেহে অতিরিক্ত ব্যয়ও হবে। তাই আইসিসি পাকিস্তানের বাইরে ম্যাচ আয়োজনের জন্য অতিরিক্ত আরও ০.৪৫ মিলিয়ন ডলার দেবে। তবে একমাত্র ক্ষতি টুরিজমের, যেটা তাদের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারত। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বললে, ভ্রমণের জন্য পাকিস্তান অনন্য। পাকিস্তানের লোকজন খুবই অতিথিপরায়ণ।’
হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজন করতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান। তার জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) থেকে অতিরিক্ত ৪.৫ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৩৮.২ কোটি রুপি) পাবে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আকাশ চোপড়ার বরাতে আজ এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
অনেক বৈঠক ও আলোচনার পরে গত বৃহস্পতিবার পিসিবি হাইব্রিড মডেলে ২০২৫ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনের ঘোষণা দেয়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিরাপত্তা ইস্যুতে পাকিস্তানে দল না পাঠানোর সিদ্ধান্তে অটল থাকায় পিসিবিও শর্ত দেয় তারাও ভারতে আইসিসির কোনো টুর্নামেন্টে দল পাঠাবে না। সেটির মীমাংসা হয়েছে হাইব্রিড মডেলে। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত তাদের ম্যাচগুলো খেলবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে।
তবে হাইব্রিড মডেলের জন্য কোনো প্রকার আর্থিক ক্ষতি পোহাতে হবে না পিসিবিকে। এমনটাই জানিয়েছেন ভারত জাতীয় দলের সাবেক ব্যাটার চোপড়া। এমনকি ভারতের ম্যাচ নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজন করায় পাকিস্তান আইসিসি থেকে অতিরিক্ত অর্থ পাবে বলেও দাবি করেছেন তিনি। চোপড়া তাঁর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে এ নিয়ে বলেছেন, ‘না, পাকিস্তান অর্থ হারাচ্ছে না। তারা হাইব্রিড মডেলে রাজি হয়েছে। তবে তাদের খালি হাতে যেতে হবে না। বর্তমান দৃশ্যে ভারত বনাম পাকিস্তানের সব ম্যাচ হবে হাইব্রিড মডেলে। ভারত যদি পাকিস্তানে না যায় তবে পাকিস্তানও আসবে না ভারতে। পাকিস্তানও তাদের ম্যাচ খেলবে তৃতীয় কোনো দেশে।’
চোপড়া জানান, ভারত যদি পাকিস্তান সফরে রাজি হতো, তবে সেটি পরবর্তী অর্থনীতিতে বিশাল এক উদ্দীপনা জাগাত। এ নিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘কোনো অর্থনৈতিক ক্ষতি নেই (পাকিস্তানের জন্য)। তারা অতিরিক্ত ৪.৫ মিলিয়ন ডলার পাবে বাইরে ম্যাচ আয়োজনের জন্য। নিঃসন্দেহে অতিরিক্ত ব্যয়ও হবে। তাই আইসিসি পাকিস্তানের বাইরে ম্যাচ আয়োজনের জন্য অতিরিক্ত আরও ০.৪৫ মিলিয়ন ডলার দেবে। তবে একমাত্র ক্ষতি টুরিজমের, যেটা তাদের অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারত। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় বললে, ভ্রমণের জন্য পাকিস্তান অনন্য। পাকিস্তানের লোকজন খুবই অতিথিপরায়ণ।’
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৯ ঘণ্টা আগে