নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ওভারের পর ওভার বোলিং করে যাচ্ছে বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের বোলিং সামলে উইকেটে থিতু হয়ে ইনিংস বড় করছেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটাররা। সফরকারীরা যখন সাবলীলভাবে এগোচ্ছে, তখনই আঘাত হানল বাংলাদেশ।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের এই ম্যাচে জয়ের কোনো বিকল্প নেই। বাঁচা-মরার এই ম্যাচে যখনই বেকায়দায় বাংলাদেশ, তখনই জোড়া আঘাত নাঈম হাসানের। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৭০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৭৮ রান করেছে জিম্বাবুয়ে। শন উইলিয়ামস ৬৭ রান করে আউট হয়েছেন। ওয়েসলি মাধেভেরে, তাফাদজোয়া সিগা—এ দুই ব্যাটার উইকেটে এসেছেন।
২৮ ওভারে ২ উইকেটে ৮৯ রানে দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু করে জিম্বাবুয়ে। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পর খেলা শুরু না হতেই উইকেট হারাতে পারত সফরকারীরা। ৩৩তম ওভারের শেষ বলে তাইজুল ইসলামকে স্কয়ার লেগে ঠেলে দিয়ে সিঙ্গেল নেন উইলিয়ামস। নন স্ট্রাইক প্রান্তে তখন ঠিকমতো থ্রো করতে পারেননি জাকের আলী অনিক। সে যাত্রায় বেঁচে যান উইলিয়ামস।
জীবন পেয়ে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন উইলিয়ামস। জিম্বাবুয়ের এই বাঁহাতি ব্যাটার ৪০তম ওভারে দুটি চার মেরেছেন নাঈমকে। উইলিয়াস এরপর জোড়া চার মেরেছেন ৪৫তম ওভারে হাসান মাহমুদকে। উইলিয়ামস, ওয়েলচ দুই ব্যাটারই ফিফটি তুলে নিয়েছেন। ওয়েলচের এটা দ্বিতীয় টেস্ট ফিফটি। আর ওয়েলচ-উইলিয়ামসের ২৩০ বলে ৯০ রানের জুটি ভেঙে যায় অনাকাঙ্ক্ষিত এক ঘটনায়। ৫৭তম ওভারের তৃতীয় বলে আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়েন ওয়েলচ। ১৩১ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৪ রান করেন তিনি।
ওয়েলচ আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়ায় উইকেটে আসেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন। তবে আরভিন মাত্র ৩১ বল উইকেটে টিকতে পেরেছেন। করেছেন কেবল ৫ রান। ৬৮তম ওভারের তৃতীয় বলে নাঈমকে স্কয়ার কাট করতে যান আরভিন। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন উইকেটরক্ষক জাকের।
এক ওভার বিরতিতে এসে আবার ধাক্কা দেন নাঈম। ৭০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাঈমকে প্যাডল সুইপ করতে যান উইলিয়ামস। শর্ট ফাইন লেগে লাফ দিয়ে ক্যাচ ধরেন তানজিম হাসান সাকিব। ১৬৬ বলের ইনিংসে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৬৭ রান করেন উইলিয়ামস। টেস্টে এটা তাঁর পঞ্চম ফিফটি।
ওভারের পর ওভার বোলিং করে যাচ্ছে বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের বোলিং সামলে উইকেটে থিতু হয়ে ইনিংস বড় করছেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটাররা। সফরকারীরা যখন সাবলীলভাবে এগোচ্ছে, তখনই আঘাত হানল বাংলাদেশ।
চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের এই ম্যাচে জয়ের কোনো বিকল্প নেই। বাঁচা-মরার এই ম্যাচে যখনই বেকায়দায় বাংলাদেশ, তখনই জোড়া আঘাত নাঈম হাসানের। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৭০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৭৮ রান করেছে জিম্বাবুয়ে। শন উইলিয়ামস ৬৭ রান করে আউট হয়েছেন। ওয়েসলি মাধেভেরে, তাফাদজোয়া সিগা—এ দুই ব্যাটার উইকেটে এসেছেন।
২৮ ওভারে ২ উইকেটে ৮৯ রানে দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু করে জিম্বাবুয়ে। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির পর খেলা শুরু না হতেই উইকেট হারাতে পারত সফরকারীরা। ৩৩তম ওভারের শেষ বলে তাইজুল ইসলামকে স্কয়ার লেগে ঠেলে দিয়ে সিঙ্গেল নেন উইলিয়ামস। নন স্ট্রাইক প্রান্তে তখন ঠিকমতো থ্রো করতে পারেননি জাকের আলী অনিক। সে যাত্রায় বেঁচে যান উইলিয়ামস।
জীবন পেয়ে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন উইলিয়ামস। জিম্বাবুয়ের এই বাঁহাতি ব্যাটার ৪০তম ওভারে দুটি চার মেরেছেন নাঈমকে। উইলিয়াস এরপর জোড়া চার মেরেছেন ৪৫তম ওভারে হাসান মাহমুদকে। উইলিয়ামস, ওয়েলচ দুই ব্যাটারই ফিফটি তুলে নিয়েছেন। ওয়েলচের এটা দ্বিতীয় টেস্ট ফিফটি। আর ওয়েলচ-উইলিয়ামসের ২৩০ বলে ৯০ রানের জুটি ভেঙে যায় অনাকাঙ্ক্ষিত এক ঘটনায়। ৫৭তম ওভারের তৃতীয় বলে আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়েন ওয়েলচ। ১৩১ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৪ রান করেন তিনি।
ওয়েলচ আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়ায় উইকেটে আসেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন। তবে আরভিন মাত্র ৩১ বল উইকেটে টিকতে পেরেছেন। করেছেন কেবল ৫ রান। ৬৮তম ওভারের তৃতীয় বলে নাঈমকে স্কয়ার কাট করতে যান আরভিন। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন উইকেটরক্ষক জাকের।
এক ওভার বিরতিতে এসে আবার ধাক্কা দেন নাঈম। ৭০তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাঈমকে প্যাডল সুইপ করতে যান উইলিয়ামস। শর্ট ফাইন লেগে লাফ দিয়ে ক্যাচ ধরেন তানজিম হাসান সাকিব। ১৬৬ বলের ইনিংসে ৭ চার ও ১ ছক্কায় ৬৭ রান করেন উইলিয়ামস। টেস্টে এটা তাঁর পঞ্চম ফিফটি।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে