ক্রীড়া ডেস্ক
বল হাতে দারুণ সময় পার করছেন নাহিদ রানা। জাতীয় দলের পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) তাঁর গতির ঝড়ে কাবু হচ্ছেন ব্যাটাররা। নাহিদের দল রংপুর রাইডার্সও এরই মধ্যে পেয়েছে টানা ৫ জয়। দলের জয়ে অবদান তো রাখছেনই, সঙ্গে দুর্ভাবনার শঙ্কাও যেন বাড়ছে। ৯ দিনের মধ্যে তাঁরা খেলেছেন পাঁচ ম্যাচ। একজন পেসার হিসেবে তাঁর ওপর দিয়ে ধকলটাও যাচ্ছে বেশ।
গতকাল ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে সেই ছাপই স্পষ্ট হলো নাহিদের বোলিংয়ে। যদিও ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন। কিন্তু তাঁর বোলিংয়ের মূল অস্ত্র যে গতি, যেটি দিয়ে তিনি বেশি আলোচনায়। এ ম্যাচে গতি কিছুটা কমই ছিল তাঁর স্বভাবজাত থেকে। বোলিংয়ের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন নেই। গতকালও হাতে তুলেছেন ম্যাচসেরা পুরস্কার। পাঁচ ম্যাচের মধ্যে সেরা হয়েছেন দুই ম্যাচেই।
৯ উইকেট নিয়ে বিপিএলে এখন পর্যন্ত যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি নাহিদ। ঢাকার বিপক্ষে ৪ ওভারের মধ্যে চার-পাঁচটি ডেলিভারি ছাড়া বেশির ভাগ বলের গতি ছিল ১৪০ কিলোমিটারের কম। এমনকি স্লোয়ার ডেলিভারি ছাড়া দু-একটি ডেলিভারির গতি ছিল ১৩৫ কিলোমিটারেরও কম। নিজের প্রথম ওভারে ওয়াইড দিয়েছেন ৪টি। গতি তুলনামূলক কম ছিল প্রথম ওভার থেকেই। তাঁর চোখে-মুখেও ছিল কিছুটা ক্লান্তি-শ্রান্তির ছাপ।
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলবে বাংলাদেশ। তাঁর আগে নিশ্চয়ই চোটে পড়তে চাইবেন না নাহিদ। ম্যাচশেষে সংবাদ সম্মেলনে গতি কম থাকার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি, ‘এটা তো আসলে রিদমের ব্যাপার। সব দিন রিদম একরকম থাকে না। শরীর একইরকম সাড়া দেয় না। এমনিতে আমি ঠিক আছি, শরীর ঠিক আছে। কোনো সমস্যা নেই। ফিজিও, ম্যানেজমেন্ট সবাই খেয়াল রাখছেন।’
নাহিদ অবশ্য চোটের শঙ্কা নিয়ে খুব একটা ভাবছেন না। খেললে চোটেও পড়তে হয় সেই যুক্তিই দিলেন, ‘যেটা বললেন যে, চোট। ধরুন, মানুষ যুদ্ধে নামলে গুলি খেতেই হয়। ক্রিকেট খেলতে গেলে চোটে পড়ব। আর যেটা মেইনটেইনের কথা বলছিলেন, ফিটনেস, এগুলো সব নিজে মেইনটেইন করছি। আর বিসিবি যেসব সূচি দিয়েছে, ওগুলো মেনে কাজ করার চেষ্টা করছি। সামনে যা হবে আলহামদুলিল্লাহ।’
নাহিদ জানিয়েছেন, বিসিবি তাঁর খোঁজ রাখছে এবং ফিজিওর সঙ্গে আলোচনা করে ফিট থাকার চেষ্টা করছেন তিনি। এই পেসার বলেন, ‘অবশ্যই জাতীয় দলের ফিজিও বায়েজিদ ভাই আছে, ওনার সঙ্গে যোগাযোগ হয়। আমাদের রংপুর টিমে সজিব ভাই ফিজিও আছে, ওনার সঙ্গে এসব নিয়ে কথা হয়। জাতীয় দলের ফিজিওর সঙ্গে কথা হয়। আমি শেষ ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছি ওয়েস্ট ইন্ডিজে। তারপরে বিরতি পেয়েছি। খেলিনি। বিসিবির একটা ব্যাপার ছিল, তোমাকে মেইনটেইন করতে হবে। পরিকল্পনা দিয়েছে, এইভাবে ফিটনেস করবে এবং ম্যাচ খেলবে’ এখন পর্যন্ত বিসিবি বলছে, আমার শরীর ঠিক আছে এবং আমিও অনুভব করছি যে শরীর ঠিক আছে।’
বল হাতে দারুণ সময় পার করছেন নাহিদ রানা। জাতীয় দলের পাশাপাশি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও (বিপিএল) তাঁর গতির ঝড়ে কাবু হচ্ছেন ব্যাটাররা। নাহিদের দল রংপুর রাইডার্সও এরই মধ্যে পেয়েছে টানা ৫ জয়। দলের জয়ে অবদান তো রাখছেনই, সঙ্গে দুর্ভাবনার শঙ্কাও যেন বাড়ছে। ৯ দিনের মধ্যে তাঁরা খেলেছেন পাঁচ ম্যাচ। একজন পেসার হিসেবে তাঁর ওপর দিয়ে ধকলটাও যাচ্ছে বেশ।
গতকাল ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে সেই ছাপই স্পষ্ট হলো নাহিদের বোলিংয়ে। যদিও ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন। কিন্তু তাঁর বোলিংয়ের মূল অস্ত্র যে গতি, যেটি দিয়ে তিনি বেশি আলোচনায়। এ ম্যাচে গতি কিছুটা কমই ছিল তাঁর স্বভাবজাত থেকে। বোলিংয়ের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন নেই। গতকালও হাতে তুলেছেন ম্যাচসেরা পুরস্কার। পাঁচ ম্যাচের মধ্যে সেরা হয়েছেন দুই ম্যাচেই।
৯ উইকেট নিয়ে বিপিএলে এখন পর্যন্ত যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি নাহিদ। ঢাকার বিপক্ষে ৪ ওভারের মধ্যে চার-পাঁচটি ডেলিভারি ছাড়া বেশির ভাগ বলের গতি ছিল ১৪০ কিলোমিটারের কম। এমনকি স্লোয়ার ডেলিভারি ছাড়া দু-একটি ডেলিভারির গতি ছিল ১৩৫ কিলোমিটারেরও কম। নিজের প্রথম ওভারে ওয়াইড দিয়েছেন ৪টি। গতি তুলনামূলক কম ছিল প্রথম ওভার থেকেই। তাঁর চোখে-মুখেও ছিল কিছুটা ক্লান্তি-শ্রান্তির ছাপ।
আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলবে বাংলাদেশ। তাঁর আগে নিশ্চয়ই চোটে পড়তে চাইবেন না নাহিদ। ম্যাচশেষে সংবাদ সম্মেলনে গতি কম থাকার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি, ‘এটা তো আসলে রিদমের ব্যাপার। সব দিন রিদম একরকম থাকে না। শরীর একইরকম সাড়া দেয় না। এমনিতে আমি ঠিক আছি, শরীর ঠিক আছে। কোনো সমস্যা নেই। ফিজিও, ম্যানেজমেন্ট সবাই খেয়াল রাখছেন।’
নাহিদ অবশ্য চোটের শঙ্কা নিয়ে খুব একটা ভাবছেন না। খেললে চোটেও পড়তে হয় সেই যুক্তিই দিলেন, ‘যেটা বললেন যে, চোট। ধরুন, মানুষ যুদ্ধে নামলে গুলি খেতেই হয়। ক্রিকেট খেলতে গেলে চোটে পড়ব। আর যেটা মেইনটেইনের কথা বলছিলেন, ফিটনেস, এগুলো সব নিজে মেইনটেইন করছি। আর বিসিবি যেসব সূচি দিয়েছে, ওগুলো মেনে কাজ করার চেষ্টা করছি। সামনে যা হবে আলহামদুলিল্লাহ।’
নাহিদ জানিয়েছেন, বিসিবি তাঁর খোঁজ রাখছে এবং ফিজিওর সঙ্গে আলোচনা করে ফিট থাকার চেষ্টা করছেন তিনি। এই পেসার বলেন, ‘অবশ্যই জাতীয় দলের ফিজিও বায়েজিদ ভাই আছে, ওনার সঙ্গে যোগাযোগ হয়। আমাদের রংপুর টিমে সজিব ভাই ফিজিও আছে, ওনার সঙ্গে এসব নিয়ে কথা হয়। জাতীয় দলের ফিজিওর সঙ্গে কথা হয়। আমি শেষ ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছি ওয়েস্ট ইন্ডিজে। তারপরে বিরতি পেয়েছি। খেলিনি। বিসিবির একটা ব্যাপার ছিল, তোমাকে মেইনটেইন করতে হবে। পরিকল্পনা দিয়েছে, এইভাবে ফিটনেস করবে এবং ম্যাচ খেলবে’ এখন পর্যন্ত বিসিবি বলছে, আমার শরীর ঠিক আছে এবং আমিও অনুভব করছি যে শরীর ঠিক আছে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে