নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উপমহাদেশের সব দলের জন্যই নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশন চ্যালেঞ্জিং। বাংলাদেশের জন্যও ব্যতিক্রম নয়। নিউজিল্যান্ডের গ্রীষ্মের শুরুতে চ্যালেঞ্জটা আরও কঠিন থাকে। এবারের সফরের অধিকাংশ ক্রিকেটার আবার প্রথমবার নিউজিল্যান্ডে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে গিয়েছেন। অনেক ঠান্ডার মধ্যে গতকাল অনুশীলনও করেছেন তাঁরা।
দুই দিন পর ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে আজ কন্ডিশন ও উইকেটের সঙ্গে ভালোভাবে মানিয়ে নেওয়ার একটা সুযোগ ছিল বাংলাদেশ দলের। সেই সুযোগ ভালোই কাজে লাগিয়েছে তারা। লিংকনে একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচে নিউজিল্যান্ড একাদশকে ২৬ রানের ব্যবধানে হারিয়ে নিজেদের ঝালিয়ে নিয়েছেন লিটন দাসরা।
লিংকনের বার্ট সাটক্লিফ ওভালে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ দলকে প্রস্তুতি ম্যাচে নেতৃত্ব দেওয়া লিটন দাস। বিশ্বকাপের পর নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ছিলেন না তিনি। প্রস্তুতি ম্যাচ দিয়ে আবারও ফিরলেন মাঠে।
ব্যাটিংয়ে নেমে চার ফিফটিতে রানের পাহাড়ই গড়ে বাংলাদেশ দল। নির্ধারিত ওভারের ১ বল বাকি থাকতে অলআউট হলেও স্কোর হয়ে যায় ৩৩৪। তানজিদ হাসান তামিম, লিটন, সৌম্য সরকারের পর রিশাদ হোসেন খেলেছেন বিধ্বংসী এক ফিফটির ইনিংস।
ওপেনিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেন দুই ওপেনার তানজিদ তামিম ও এনামুল হক বিজয়। ৭ ওভারে ৪৭ রানের দারুণ শুরু দুজনে। ৩৩ রানে ফেরেন বিজয়। দ্বিতীয় উইকেটে সৌম্যর সঙ্গে ১০১ রানের দারুণ আরেকটি জুটি গড়েন তামিম। এই জুটি গড়ার পথে দুজনে তুলে নিয়েছেন ফিফটিও। ফিফটি করার পরেই দুজনে আউটও হয়েছেন। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৬ বলে ৫৮ রানে ফেরেন তামিম। তখন বাংলাদেশের রান ১৯.৪ ওভারে ১৪৮। এরপরই ৫৯ রানে আউট হন সৌম্য। বাঁহাতি ব্যাটারের ৫৬ বলের ইনিংসে ছিল ৮ চার ও ১ ছক্কা।
দুই বাঁহাতি ব্যাটারের দেখানো পথে ৪ নম্বরে নেমে ফিফটি করেছেন লিটন। ১ ছক্কার বিপরীতে ৫ চারে ৫৫ রান করেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। এরপর দ্রুত ফেরেন তাওহীদ হৃদয় (০) ও আফিফ হোসেন (১০)। ৭ নম্বরে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালান রিশাদ। খেলেছেন ৫৪ বলে ৮৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস। মেরেছেন ১১টি চার ও ৪টি ছক্কার বাউন্ডারি। ৪৯.৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ হয় ৩৩৪ রান। ৭৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ড একাদশের সেরা বোলার সমরথ সিং।
৩৩৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩২ রানেই দুই ওপেনারের উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড একাদশ। জ্যাকব কামিং (২২) ও জ্যাকব ভুলা (৮) দুজনকেই ফেরান পেসার হাসান মাহমুদ। ৮০ রানের মধ্যে তাদের আরও দুটি উইকেট নিয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব ও আফিফ। এ সময় কুইন সুন্দে ২৩ ও জামাল টড ১ রানে ফেরেন।
পঞ্চম উইকেটে ভরত পপলি ও সন্দীপ প্যাটেলের ১৫৬ রানের দুর্দান্ত এক জুটিতে চাপ সামলে ওঠে নিউজিল্যান্ড একাদশ। দলের জয়ের সম্ভাবনাও জাগিয়ে সেঞ্চুরির পথেই হাঁটছিলেন দুজনে। ৩৮তম ওভারে পপলিকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন আফিফ। ৯০ বলে ৯১ রান করেছেন অধিনায়ক পপলি। পরে সন্দীপ আউট হন ৮৯ রানে। তাঁকেও ফেরান আফিফ। শেষ পর্যন্ত ৪৯.২ ওভারে ৩০৮ রানে থামে নিউজিল্যান্ড একাদশের ইনিংস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে আফিফ ও রিশাদ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন।
উপমহাদেশের সব দলের জন্যই নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশন চ্যালেঞ্জিং। বাংলাদেশের জন্যও ব্যতিক্রম নয়। নিউজিল্যান্ডের গ্রীষ্মের শুরুতে চ্যালেঞ্জটা আরও কঠিন থাকে। এবারের সফরের অধিকাংশ ক্রিকেটার আবার প্রথমবার নিউজিল্যান্ডে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে গিয়েছেন। অনেক ঠান্ডার মধ্যে গতকাল অনুশীলনও করেছেন তাঁরা।
দুই দিন পর ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে আজ কন্ডিশন ও উইকেটের সঙ্গে ভালোভাবে মানিয়ে নেওয়ার একটা সুযোগ ছিল বাংলাদেশ দলের। সেই সুযোগ ভালোই কাজে লাগিয়েছে তারা। লিংকনে একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচে নিউজিল্যান্ড একাদশকে ২৬ রানের ব্যবধানে হারিয়ে নিজেদের ঝালিয়ে নিয়েছেন লিটন দাসরা।
লিংকনের বার্ট সাটক্লিফ ওভালে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ দলকে প্রস্তুতি ম্যাচে নেতৃত্ব দেওয়া লিটন দাস। বিশ্বকাপের পর নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ছিলেন না তিনি। প্রস্তুতি ম্যাচ দিয়ে আবারও ফিরলেন মাঠে।
ব্যাটিংয়ে নেমে চার ফিফটিতে রানের পাহাড়ই গড়ে বাংলাদেশ দল। নির্ধারিত ওভারের ১ বল বাকি থাকতে অলআউট হলেও স্কোর হয়ে যায় ৩৩৪। তানজিদ হাসান তামিম, লিটন, সৌম্য সরকারের পর রিশাদ হোসেন খেলেছেন বিধ্বংসী এক ফিফটির ইনিংস।
ওপেনিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেন দুই ওপেনার তানজিদ তামিম ও এনামুল হক বিজয়। ৭ ওভারে ৪৭ রানের দারুণ শুরু দুজনে। ৩৩ রানে ফেরেন বিজয়। দ্বিতীয় উইকেটে সৌম্যর সঙ্গে ১০১ রানের দারুণ আরেকটি জুটি গড়েন তামিম। এই জুটি গড়ার পথে দুজনে তুলে নিয়েছেন ফিফটিও। ফিফটি করার পরেই দুজনে আউটও হয়েছেন। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৬ বলে ৫৮ রানে ফেরেন তামিম। তখন বাংলাদেশের রান ১৯.৪ ওভারে ১৪৮। এরপরই ৫৯ রানে আউট হন সৌম্য। বাঁহাতি ব্যাটারের ৫৬ বলের ইনিংসে ছিল ৮ চার ও ১ ছক্কা।
দুই বাঁহাতি ব্যাটারের দেখানো পথে ৪ নম্বরে নেমে ফিফটি করেছেন লিটন। ১ ছক্কার বিপরীতে ৫ চারে ৫৫ রান করেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। এরপর দ্রুত ফেরেন তাওহীদ হৃদয় (০) ও আফিফ হোসেন (১০)। ৭ নম্বরে নেমে রীতিমতো তাণ্ডব চালান রিশাদ। খেলেছেন ৫৪ বলে ৮৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস। মেরেছেন ১১টি চার ও ৪টি ছক্কার বাউন্ডারি। ৪৯.৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ হয় ৩৩৪ রান। ৭৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে নিউজিল্যান্ড একাদশের সেরা বোলার সমরথ সিং।
৩৩৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৩২ রানেই দুই ওপেনারের উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড একাদশ। জ্যাকব কামিং (২২) ও জ্যাকব ভুলা (৮) দুজনকেই ফেরান পেসার হাসান মাহমুদ। ৮০ রানের মধ্যে তাদের আরও দুটি উইকেট নিয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব ও আফিফ। এ সময় কুইন সুন্দে ২৩ ও জামাল টড ১ রানে ফেরেন।
পঞ্চম উইকেটে ভরত পপলি ও সন্দীপ প্যাটেলের ১৫৬ রানের দুর্দান্ত এক জুটিতে চাপ সামলে ওঠে নিউজিল্যান্ড একাদশ। দলের জয়ের সম্ভাবনাও জাগিয়ে সেঞ্চুরির পথেই হাঁটছিলেন দুজনে। ৩৮তম ওভারে পপলিকে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন আফিফ। ৯০ বলে ৯১ রান করেছেন অধিনায়ক পপলি। পরে সন্দীপ আউট হন ৮৯ রানে। তাঁকেও ফেরান আফিফ। শেষ পর্যন্ত ৪৯.২ ওভারে ৩০৮ রানে থামে নিউজিল্যান্ড একাদশের ইনিংস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে আফিফ ও রিশাদ ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন।
চট্টগ্রাম টেস্টে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। আলাদা করে মেহেদী হাসান মিরাজই কেড়ে নিয়েছেন ম্যাচের আলো। লেজের ব্যাটারদের নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস নিয়ে গেছেন ৪৪৪ রানে। দল পায় ২১৭ রানের লিড। ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিন ব্যাটিং নামে আজ স্বাগতিকেরা। টেলএন্ডার ব্যাটারদের নিয়ে মিরা
১ ঘণ্টা আগেবৃষ্টির কারণে ম্যাচের পরিধি কমিয়ে নির্ধারণ হয় ২৮ ওভারে। শেষে ওভার পুরোপুরি খেলা হয়নি আলোকস্বল্পতার কারণে। কিন্তু যত ওভার হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের জয় আটকানো গেল না। কলম্বোয় সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ডিএল মেথডে ৩৯ রানে হারিয়ে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ যুবারা।
২ ঘণ্টা আগে২০২২ বিশ্বকাপের পর থেকেই ব্রাজিল ফুটবল দলের লেজেগোবরে অবস্থা। এই সময়ে ৩ জন কোচ পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন আসেনি পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন দলটির পারফরম্যান্সে। এবার তাই দলের জন্য হাইপ্রোফাইল কোচ নিয়োগের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)। ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রাফিনিয়াদের কোচ হিসেবে রিয়া
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরিতে দলের প্রয়োজন মিটিয়েছেন। সেঞ্চুরির পর বোলিংয়েও মেহেদী হাসান মিরাজের ভেলকি। ৫ উইকেট নিয়ে তৃতীয় সেশনে একাই যেন ধসিয়ে দিলেন জিম্বাবুয়েকে। তাইজুল-মিরাজের সৌজন্যে তিন দিনেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্টে সফরকারীদের ইনিংস ও ১০৬ রানের বড়
৩ ঘণ্টা আগে