নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ডের পর এবার বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয় পাকিস্তানের বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে বাবর আজমদের হারিয়ে বিদেশের মাঠে পঞ্চম কোনো দলের বিপক্ষে টেস্ট জিতল বাংলাদেশ দল।
দেশের কঠিন পরিস্থিতিতে দলের জন্য জয়টা এমনিতেই বিশেষ, মুশফিকের জন্য প্রাপ্তিটা যেন আরেকটু বেশি। গতকাল ৯ রানের জন্য হাতছাড়া করেছিলেন ডাবল সেঞ্চুরি। সেই আক্ষেপে এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার সংবাদ সম্মেলনেও যাননি বলেও জানা গেছে। দুর্দান্ত জয়ে সেই আক্ষেপ নিঃসন্দেহে ভুলে যাওয়ার কথা তাঁর।
১৯১ রানের ইনিংস খেলে দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন মুশফিক। ঐতিহাসিক জয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কারও তুলেছেন হাতে। ২২ গজে দলের জয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার পাশাপাশি রাওয়ালপিন্ডি থেকে আরেকটি অবদানের ঘোষণাও দিলেন ম্যাচ শেষে। ম্যাচসেরা পুরস্কারের পুরো প্রাইজমানি বন্যার্তদের সহায়তায় দেবেন মুশফিক।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মুশফিক বলেছেন, ‘আমি একটি ঘোষণা করতে চাই, আমার পুরস্কারের অর্থ বাংলাদেশের বন্যার্তদের দান করতে চাই। দেশের সবাইকে অনুরোধ করব, যাদের সামর্থ্য আছে সবাই যাতে এগিয়ে আসে।’ ম্যাচসেরা পেয়েছেন ৩ লাখ পাকিস্তানি রুপি, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা।
ক্যারিয়ারের অনেক ভালো ইনিংসের মধ্যে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩৪১ বলে ১৯১ রানের ইনিংসটি সেরা বলছেন মুশফিক। কয়েক মাস ধরেই বাংলাদেশ টাইগার্স-এইচপি ও জাতীয় দলের ক্যাম্পে নিজের সেরা প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। সুফল পেলেন পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই।
নিজের সেরা ইনিংস উল্লেখ করে মুশফিক বললেন, ‘প্রথমেই আলহামদুলিল্লাহ, সর্বশক্তিমান আল্লাহকে ধন্যবাদ। অবশ্যই এটি আমার সবচেয়ে ভালো ইনিংসগুলোর একটি। যেমনটি বললেন, কারণ আমরা বিদেশে এতটা ভালো করতে পারিনি। ফলে এটি আমাদের একটি লক্ষ্য ছিল দল হিসেবে, যাতে পারফর্ম করতে পারি, যাতে সবাই দেখে যে আমরা বিদেশে ব্যাটিংয়ে উন্নতি করছি।’
নিজেদের প্রস্তুতি নিয়ে বললেন, ‘পাকিস্তান এবং দেশে সব খেলোয়াড়ই ভালো প্রস্তুতি নিয়েছিল। টেস্ট সিরিজের আগে আড়াই মাস সময় ছিল। আমরা বাংলা টাইগার্সের হয়ে বিশেষ একটা ক্যাম্প করেছি দেশে। স্থানীয় সাপোর্ট স্টাফের দারুণ সহায়তা পেয়েছি। এটি আমাদের সহায়তা করেছে, বিশেষ করে টেস্ট খেলোয়াড়দের। কারণ, সীমিত ওভারে যারা খেলে, তারা বিশ্বকাপে ব্যস্ত ছিল। দেশেও এমন আবহাওয়াই ছিল। ওই অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের মানসিক কাঠিন্য এসেছে। আমি ওই ক্যাম্পের সব সাপোর্ট স্টাফকে ধন্যবাদ দিতে চাই।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ডের পর এবার বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয় পাকিস্তানের বিপক্ষে। রাওয়ালপিন্ডিতে বাবর আজমদের হারিয়ে বিদেশের মাঠে পঞ্চম কোনো দলের বিপক্ষে টেস্ট জিতল বাংলাদেশ দল।
দেশের কঠিন পরিস্থিতিতে দলের জন্য জয়টা এমনিতেই বিশেষ, মুশফিকের জন্য প্রাপ্তিটা যেন আরেকটু বেশি। গতকাল ৯ রানের জন্য হাতছাড়া করেছিলেন ডাবল সেঞ্চুরি। সেই আক্ষেপে এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার সংবাদ সম্মেলনেও যাননি বলেও জানা গেছে। দুর্দান্ত জয়ে সেই আক্ষেপ নিঃসন্দেহে ভুলে যাওয়ার কথা তাঁর।
১৯১ রানের ইনিংস খেলে দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন মুশফিক। ঐতিহাসিক জয়ে ম্যাচসেরা পুরস্কারও তুলেছেন হাতে। ২২ গজে দলের জয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার পাশাপাশি রাওয়ালপিন্ডি থেকে আরেকটি অবদানের ঘোষণাও দিলেন ম্যাচ শেষে। ম্যাচসেরা পুরস্কারের পুরো প্রাইজমানি বন্যার্তদের সহায়তায় দেবেন মুশফিক।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মুশফিক বলেছেন, ‘আমি একটি ঘোষণা করতে চাই, আমার পুরস্কারের অর্থ বাংলাদেশের বন্যার্তদের দান করতে চাই। দেশের সবাইকে অনুরোধ করব, যাদের সামর্থ্য আছে সবাই যাতে এগিয়ে আসে।’ ম্যাচসেরা পেয়েছেন ৩ লাখ পাকিস্তানি রুপি, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা।
ক্যারিয়ারের অনেক ভালো ইনিংসের মধ্যে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩৪১ বলে ১৯১ রানের ইনিংসটি সেরা বলছেন মুশফিক। কয়েক মাস ধরেই বাংলাদেশ টাইগার্স-এইচপি ও জাতীয় দলের ক্যাম্পে নিজের সেরা প্রস্তুতি নেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। সুফল পেলেন পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই।
নিজের সেরা ইনিংস উল্লেখ করে মুশফিক বললেন, ‘প্রথমেই আলহামদুলিল্লাহ, সর্বশক্তিমান আল্লাহকে ধন্যবাদ। অবশ্যই এটি আমার সবচেয়ে ভালো ইনিংসগুলোর একটি। যেমনটি বললেন, কারণ আমরা বিদেশে এতটা ভালো করতে পারিনি। ফলে এটি আমাদের একটি লক্ষ্য ছিল দল হিসেবে, যাতে পারফর্ম করতে পারি, যাতে সবাই দেখে যে আমরা বিদেশে ব্যাটিংয়ে উন্নতি করছি।’
নিজেদের প্রস্তুতি নিয়ে বললেন, ‘পাকিস্তান এবং দেশে সব খেলোয়াড়ই ভালো প্রস্তুতি নিয়েছিল। টেস্ট সিরিজের আগে আড়াই মাস সময় ছিল। আমরা বাংলা টাইগার্সের হয়ে বিশেষ একটা ক্যাম্প করেছি দেশে। স্থানীয় সাপোর্ট স্টাফের দারুণ সহায়তা পেয়েছি। এটি আমাদের সহায়তা করেছে, বিশেষ করে টেস্ট খেলোয়াড়দের। কারণ, সীমিত ওভারে যারা খেলে, তারা বিশ্বকাপে ব্যস্ত ছিল। দেশেও এমন আবহাওয়াই ছিল। ওই অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের মানসিক কাঠিন্য এসেছে। আমি ওই ক্যাম্পের সব সাপোর্ট স্টাফকে ধন্যবাদ দিতে চাই।’
মারিয়া মান্দার কাছে আজকের দিনটি ছিল বিশেষ। সকাল থেকেই সতীর্থদের কাছ থেকে পেতে থাকেন জন্মদিনের শুভেচ্ছা। বিশেষ এই দিনে মাঠেও নামতে হয়। সাধারণত গোলের দেখা তিনি নিয়মিত পান না। তবে এবারের জন্মদিনটা ২২ বছর বয়সী এই ফুটবলার রাঙালেন গোলের আনন্দে।
৫ ঘণ্টা আগেক্রীড়াঙ্গন সংস্কারের জন্য গত বছর ২৯ আগস্ট সার্চ কমিটি গঠন হয়েছিল। ২০ এপ্রিলের মধ্যে তাদের কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হলেও পরে তা বাড়ানো হয় গতকাল ১০ মে পর্যন্ত। তবে মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৬ ঘণ্টা আগেরিশাদ হোসেন আর নাহিদ রানাকে নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ ছিল না বাংলাদেশ ক্রিকেটের। তাঁরা দুজন পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে বেশ কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের মধ্যে কীভাবে দেশে ফিরবেন, এ নিয়েই ছিল যত চিন্তা।
৭ ঘণ্টা আগেমৌসুমের শুরুতে দল সাজাতে গিয়েই হিমশিম খাচ্ছিল চট্টগ্রাম আবাহনী। জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার জাহিদ হাসান এমিলি ও মামুনুল ইসলামের সহায়তায় শেষ মুহূর্তে গিয়ে খেলোয়াড় তালিকা জমা দেয় তারা। দল যদিও তেমন শক্তিশালী ছিল না। মৌসুমজুড়েই তাদের নিয়ে ছেলেখেলা করেছে অন্যক্লাবগুলো। তাই অবনমন অনুমিত ছিল। ১১ মৌসুম পর
৭ ঘণ্টা আগে