নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অধিনায়ক হিসেবে প্রথমবার বিদেশের মাঠে টেস্ট জেতা মুমিনুল হকের সংবাদ সম্মেলনের চুম্বক অংশ–
প্রশ্ন: হারারের কন্ডিশনে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছেন। একাদশে আট ব্যাটসম্যান। বোলিং আক্রমণে তৃতীয় পেসার না থাকা নিয়ে আপনার ব্যাখ্যা কী?
মুমিনুল হক: সাকিব ভাই আছেন। তিনি না থাকলে হয়তো একাদশ সমন্বয় করাটা কঠিন হতো। তিনি থাকায় চিন্তা করলে আট ব্যাটসম্যানই ঠিক। আর উইকেট দেখে আমার কাছে মনে হয়েছিল, এখানে প্রথম দিন একটু কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। প্রথম দুই–তিন ব্যাটসম্যান হয়তো সমস্যায় পড়তে পারেন। যেহেতু আমাদের লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ, চিন্তা করছিলাম এই সমস্যা থেকে বের হতে পারব। টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার উদ্দেশ্য উইকেটটা কঠিন। রোদ হয়। চার–পাঁচ নম্বর দিনে হয়তো বল ঘুরবে। আর আমাদের স্পিনারদের ওপর সবারই বিশ্বাস আছে, টার্ন পেলে হয়তো আমরা কাজে লাগাতে পারব। এটির কারণেই আগে ব্যাটিং নিয়েছি।
প্রশ্ন: আবু জায়েদ রাহির জায়গায় ইবাদত হোসেনকে সুযোগ দেওয়ার কারণ?
মুমিনুল: উইকেটটা অনেক ফ্লাট ও মন্থর ছিল। টিমের কম্বিনেশনেই রাহির চেয়ে একটু গতিময় বোলার দরকার ছিল। এমন নয় যে তাকে একেবারে ফেলে দিচ্ছি। জোরে বল করতেই ইবাদতকে সুযোগ দেওয়া।
প্রশ্ন: ফিটনেসের উন্নতির কথা বলেছিলেন সফরে যাওয়ার আগে। সেই ঘাটতি কতটা কাটিয়ে ওঠা গেল?
মুমিনুল: এখন বাংলাদেশ দলে অনেক পরিবর্তন; বিশেষ করে ফিটনেসের দিক দিয়ে। সবাই খুবই সচেতন। সবাই জিমে যায়। টেস্ট চলার সময়ও জিমে যায়। এতে অনেক বেশি ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা গেছে। আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, আমরা দেশে চার দিনের ম্যাচ কিংবা লাল বলে খেলিনি। কিন্তু সবাই টি–টোয়েন্টিতে রান করে এসেছে। রান করে এলে কিছু আত্মবিশ্বাস থাকে। আমরা এখানে যে প্রস্তুতি ম্যাচটা খেলেছি, সেখানে সবাই খুব সিরিয়াস ছিলাম। জানতাম এটা ছাড়া আমাদের আর কোনো সুযোগ নেই প্রস্তুতির। যে কদিন অনুশীলন করেছি, প্রস্তুতিটা ভালো ছিল। দিনশেষে ম্যাচ জিতলে সবই ঠিক থাকে।
প্রশ্ন: অধিনায়ক হিসেবে দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট জয় আপনার। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় চক্রের আগে পরিকল্পনা কী?
মুমিনুল: চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু হওয়ার আগে সবার মাঝে একটা আত্মবিশ্বাস গড়ে উঠবে। কার কী দায়িত্ব সবাই বুঝতে পারবে। অবশ্যই পরিকল্পনা তো আছেই। কোনো কোনো সময় পরিকল্পনা ভালো কাজে লাগে। কখনো লাগে না। হয়তো এই টেস্টে কাজে লেগেছে। আমরা চেষ্টা করি বড় পরিকল্পনা না করে ছোট পরিকল্পনা করতে; যাতে উন্নতি করতে পারি।
প্রশ্ন: মাহমুদউল্লাহর টেস্ট বিদায় নিয়ে কী বলবেন?
মুমিনুল: এটা তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। এ সম্পর্কে আমার পক্ষে কিছু বলা কঠিন। এটা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। হতেই পারে। তবে তরুণ অধিনায়ক হিসেবে খারাপ লাগার কথা। খারাপ না লাগলে সেটা অস্বাভাবিকই হবে।
অধিনায়ক হিসেবে প্রথমবার বিদেশের মাঠে টেস্ট জেতা মুমিনুল হকের সংবাদ সম্মেলনের চুম্বক অংশ–
প্রশ্ন: হারারের কন্ডিশনে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছেন। একাদশে আট ব্যাটসম্যান। বোলিং আক্রমণে তৃতীয় পেসার না থাকা নিয়ে আপনার ব্যাখ্যা কী?
মুমিনুল হক: সাকিব ভাই আছেন। তিনি না থাকলে হয়তো একাদশ সমন্বয় করাটা কঠিন হতো। তিনি থাকায় চিন্তা করলে আট ব্যাটসম্যানই ঠিক। আর উইকেট দেখে আমার কাছে মনে হয়েছিল, এখানে প্রথম দিন একটু কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। প্রথম দুই–তিন ব্যাটসম্যান হয়তো সমস্যায় পড়তে পারেন। যেহেতু আমাদের লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ, চিন্তা করছিলাম এই সমস্যা থেকে বের হতে পারব। টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার উদ্দেশ্য উইকেটটা কঠিন। রোদ হয়। চার–পাঁচ নম্বর দিনে হয়তো বল ঘুরবে। আর আমাদের স্পিনারদের ওপর সবারই বিশ্বাস আছে, টার্ন পেলে হয়তো আমরা কাজে লাগাতে পারব। এটির কারণেই আগে ব্যাটিং নিয়েছি।
প্রশ্ন: আবু জায়েদ রাহির জায়গায় ইবাদত হোসেনকে সুযোগ দেওয়ার কারণ?
মুমিনুল: উইকেটটা অনেক ফ্লাট ও মন্থর ছিল। টিমের কম্বিনেশনেই রাহির চেয়ে একটু গতিময় বোলার দরকার ছিল। এমন নয় যে তাকে একেবারে ফেলে দিচ্ছি। জোরে বল করতেই ইবাদতকে সুযোগ দেওয়া।
প্রশ্ন: ফিটনেসের উন্নতির কথা বলেছিলেন সফরে যাওয়ার আগে। সেই ঘাটতি কতটা কাটিয়ে ওঠা গেল?
মুমিনুল: এখন বাংলাদেশ দলে অনেক পরিবর্তন; বিশেষ করে ফিটনেসের দিক দিয়ে। সবাই খুবই সচেতন। সবাই জিমে যায়। টেস্ট চলার সময়ও জিমে যায়। এতে অনেক বেশি ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা গেছে। আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, আমরা দেশে চার দিনের ম্যাচ কিংবা লাল বলে খেলিনি। কিন্তু সবাই টি–টোয়েন্টিতে রান করে এসেছে। রান করে এলে কিছু আত্মবিশ্বাস থাকে। আমরা এখানে যে প্রস্তুতি ম্যাচটা খেলেছি, সেখানে সবাই খুব সিরিয়াস ছিলাম। জানতাম এটা ছাড়া আমাদের আর কোনো সুযোগ নেই প্রস্তুতির। যে কদিন অনুশীলন করেছি, প্রস্তুতিটা ভালো ছিল। দিনশেষে ম্যাচ জিতলে সবই ঠিক থাকে।
প্রশ্ন: অধিনায়ক হিসেবে দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট জয় আপনার। টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় চক্রের আগে পরিকল্পনা কী?
মুমিনুল: চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু হওয়ার আগে সবার মাঝে একটা আত্মবিশ্বাস গড়ে উঠবে। কার কী দায়িত্ব সবাই বুঝতে পারবে। অবশ্যই পরিকল্পনা তো আছেই। কোনো কোনো সময় পরিকল্পনা ভালো কাজে লাগে। কখনো লাগে না। হয়তো এই টেস্টে কাজে লেগেছে। আমরা চেষ্টা করি বড় পরিকল্পনা না করে ছোট পরিকল্পনা করতে; যাতে উন্নতি করতে পারি।
প্রশ্ন: মাহমুদউল্লাহর টেস্ট বিদায় নিয়ে কী বলবেন?
মুমিনুল: এটা তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। এ সম্পর্কে আমার পক্ষে কিছু বলা কঠিন। এটা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। হতেই পারে। তবে তরুণ অধিনায়ক হিসেবে খারাপ লাগার কথা। খারাপ না লাগলে সেটা অস্বাভাবিকই হবে।
ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (সিপিএল) সাকিব আল হাসান ফিরলেন তিন বছর পর। কিন্তু দীর্ঘদিন পর ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে ফিরেও রাঙাতে পারলেন না তিনি। ব্যাটিং-বোলিং কোথাও তিনি পারফরম্যান্সের ছাপ রাখতে পারেননি। এমনকি বাংলাদেশের অলরাউন্ডার মেজাজও হারিয়েছেন তাঁর সিপিএলে ফেরার দিনে।
৩৪ মিনিট আগেশেষ হতে চলেছে চলতি বছরে বিসিবির হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের ক্যাম্প। ক্যাম্প ঠিকঠাক আয়োজনে যথেষ্ট ব্যয় ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিসিবির কৃপণতা নেই। কিন্তু দীর্ঘ ক্যাম্প শেষে লক্ষ্য কতটা পূরণ হলো এইচপির, সে প্রশ্ন এসে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। তাই আরও একটি অনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের সাফ খেলতে যাওয়ার আগে শিরোপা ধরে রাখার কথাই বললেন বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক অর্পিতা বিশ্বাস। ঢাকায় আজ সংবাদ সম্মেলনে অর্পিতা বললেন, ‘আপনাদের আমরা একটি ভালো টুর্নামেন্ট উপহার দিতে চাই।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি চিটাগং কিংসের মধ্যে দীর্ঘদিনের টানাপোড়েন এখন চরমে। সমঝোতার সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজিটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করেছে। চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান এস. কিউ. স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের কাছে বিসিবির পাওনা ৩৭ লাখ ৮২
১৫ ঘণ্টা আগে